.png)

বাংলাদেশের টেকসই জ্বালানি খাতে নারী নেতৃত্বকে উৎসাহিত ও দ্রুততর করার লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত হলো ‘শক্তিকন্যা গ্রিন স্কিলস সামিট ২০২৫’।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নারী অধিকারকর্মীরা বলেছেন, সংরক্ষিত আসনের সংখ্যা বাড়ানো হলেও সরাসরি ভোটের মাধ্যমে নির্বাচন ছাড়া নারীর প্রকৃত প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা যাবে না। তাঁদের দাবি, সরাসরি নির্বাচন না হলে সংরক্ষিত আসন বাড়ানো নিরুৎসাহিত করা উচিত।

ঢাকার কড়াইল ও মিরপুর বস্তি এবং গাজীপুরের টঙ্গী বস্তিতে আইসিডিডিআর,বির আরবান হেলথ অ্যান্ড ডেমোগ্রাফিক সার্ভেলেন্সের আওতাধীন এলাকায় এ গবেষণা চালানো হয়। এসব বস্তিতে বসবাসরত ১৫ থেকে ২৭ বছর বয়সী ৭৭৮ জন নারী পোশাকশ্রমিককে জরিপে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

অলাভজনক নারীবাদী সংগঠন প্রাগ্রসর-এর উদ্যোগে ‘নারীবাদী হয়ে ওঠার গল্প’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন ও ভিডিও ডকুমেন্টারি প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়েছে।

ভণিতা না করে, আসুন আমরা দেখি কোন পরিস্থিতিতে সংসদে নারী প্রতিনিধিত্ব নিয়ে দরকষাকষি হচ্ছে। অন্তর্বর্তী সরকারের করা সংবিধান সংস্কার কমিশন ও নারী সংস্কার কমিশন সংসদে নারী প্রতিনিধিত্ব অর্থপূর্ণভাবে বাড়াতে দুই ধরনের সংস্কার প্রস্তাব দিয়েছিল।


‘জুলাই আলোকচিত্র: ইতিহাসের সাক্ষী ও লড়াইয়ের হাতিয়ার’ শিরোনামে স্মৃতিচারণা ও ভ্রাম্যমাণ আলোকচিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে পাঠাশালা সাউথ এশিয়ান মিডিয়া ইন্সটিটিউট। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) সকাল সাড়ে ১০টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বোপার্জিত স্বাধীনতা চত্বরে অনুষ্ঠান শুরু হয়।

দেশের রাজনীতিতে নারীর অংশগ্রহণ নিয়ে আলোচনা নতুন নয়। বিশেষ করে, জাতীয় সংসদ নির্বাচন এলেই এ নিয়ে বিভাজন স্পষ্ট হয়ে ওঠে। জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত নারী আসনসংখ্যা বৃদ্ধি এবং এই আসনগুলোতে সরাসরি নির্বাচনের দাবিও দীর্ঘদিনের।

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক বিভাজনের প্রেক্ষাপটে ‘ঐক্য’ ধারণার সীমাবদ্ধতা ও বিপদ নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। দারিদ্র্য, শ্রমিক শোষণ, ধর্মভিত্তিক প্রভাব, শ্রেণি-বৈষম্য ও শিক্ষার অভাবকে বিভাজনের মূল কারণ হিসেবে দেখিয়ে অন্তর্ভুক্তিমূলক রাজনীতি, দ্বিমুখী সংগ্রাম এবং মানসম্মত শিক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে...

বিএনপি ক্ষমতায় এলে দেশের প্রান্তিক পর্যায়ের ৫০ লাখ পরিবারে ফ্যামিলি কার্ড চালু করা হবে বলে জানিয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এই কার্ড হবে পরিবারের নারী সদস্যের নামে।
২০১২ সালের কথা। চট্টগ্রামে একজন নারী স্বামীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। অভিযোগ ছিল যৌতুকের জন্য নির্যাতন। বিচার শেষে আদালত ওই নারীর স্বামীকে তিন বছরের কারাদণ্ড ও জরিমানা করার রায় দেন। রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন স্বামী। তবে সেই আপিলের ফলাফলের আগেই বাদী ও বিবাদীর আপস হয়ে যায়।