সম্প্রতি ট্রাম্প প্রশাসনের বিভিন্ন কার্যক্রম আবারও বাগরাম বিমানঘাঁটিকে বিশ্ব রাজনীতির আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত করেছে।
দক্ষিণ এশিয়ায় তরুণদের নেতৃত্বে একের পর এক আন্দোলন দেখা যাচ্ছে। এসব আন্দোলন প্রতিষ্ঠিত সরকারকেও ক্ষমতাচ্যুত করেছে। ফলে প্রশ্ন উঠছে— বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল এই অঞ্চল কি জেনারেশন জেড তথা জেন জি (১৯৯৭–২০১২ সালে জন্ম নেওয়া প্রজন্ম) বিপ্লবের কেন্দ্র হয়ে উঠছে?
নেপালের সাবেক প্রধান বিচারপতি সুশীলা কার্কি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন। শুক্রবার সন্ধ্যায় শীতল নিবাসে প্রেসিডেন্ট রামচন্দ্র পাওডেল তাকে শপথ পাঠ করান। এসময় দেশটির ভাইস প্রেসিডেন্ট, প্রধান বিচারপতি, সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তা এবং কূটনৈতিকরা উপস্থিত ছিলেন। এর মধ্য দিয়ে দেশটির ইতি
আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে ‘মিনিল্যাটারালিজম’ বা ক্ষুদ্র জোটভিত্তিক সহযোগিতা তুলনামূলকভাবে নতুন এক ধারণা। বিশ্বব্যপী এখন কূটনৈতিক পরিস্থিতি বদলাচ্ছে। এই বদলের সঙ্গে সঙ্গে অনেক দেশ এখন কঠোর সামরিক জোটে না গিয়ে বরং সমমনা দেশগুলোর সঙ্গে নির্দিষ্ট ইস্যুতে একত্রিত হচ্ছে।
সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের (সিপিডি) বিশিষ্ট ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেছেন, হিন্দুকুশ হিমালয় (এইচকেএইচ) উদ্যোগ সফল করতে হলে ভারত ও চীনকে ‘সরাসরি ও চোখে চোখ রেখে’ দেখতে হবে।
দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক বিশ্লেষক মাইকেল কুগেলম্যান বলেছেন, ‘মঙ্গলবার বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন। দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশ অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন থেকে বঞ্চিত। তাই হাসিনা পরবর্তী বাংলাদেশের জন্য আগামী বছরের নির্বাচন হবে বড় পরীক্ষা।’