একজন নারী এখানে সহিংসতার শিকার হলেন। কিন্তু সেটি কী ধরনের সহিংসতা বা যে অপরাধটি ঘটল, তাকে আইনি প্রক্রিয়ায় অানার কোনো চেষ্টাই তৎক্ষনিকভাবে করা হল না; বরং সহিংসতার ‘সারভাইভার’কে আরও ভয়াবহভাবে সহিংসতার মুখে ঠেলে দেওয়া হল। আক্রান্ত নারীর ভিডিও ধারণ করলেন একাধিক ব্যক্তি। তাঁকে মারধরও করলেন।
আলী পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ভারতের গুজরাটে বাস করতেন। সেখান থেকে প্রথমে বিমানে, পরে বাসে গুজরাট থেকে ত্রিপুরায় নিয়ে আসা হয়। বুধবার (২১ মে) রাতে হাত-চোখ বেঁধে তাঁর পরিবারের সদস্যসহ আরও অনেককে ফেনী নদীতে ছেড়ে দিলে কোনোমতে বাংলাদেশ সীমান্তে উঠে আসেন। আবার ভারত সীমান্তে ফেরত গেল