রুশ তেল কোম্পানির ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়ার দুটি বৃহত্তম তেল কোম্পানি—রসনেফট ও লুকঅয়েলের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার পর আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম প্রায় ৫ শতাংশ বেড়ে গেছে।
কিছু ভিডিওতে দেখা গেছে, বাংলাদেশি যুবকরা নিজেদের ‘বীরত্ব’ নিয়ে গর্ব করছে। এসব দৃশ্য বাংলাদেশে উদ্বেগ তৈরি করেছে এবং প্রশ্ন তুলেছে—এরা কি স্বেচ্ছায় যুদ্ধ করছে, নাকি জোরপূর্বক প্রচারণার অংশ?
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে হাঙ্গেরির বুদাপেস্টে বৈঠকের সময় নির্ধারিত ছিল। কিন্তু সেই পরিকল্পনা ভেস্তে গেছে। মঙ্গলবার ট্রাম্প যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ‘বর্তমান সীমান্তে স্থগিত’ রাখার আহ্বান
রাশিয়ার দুই বৃহত্তম তেল কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসন। পাশাপাশি মস্কোকে অবিলম্বে ইউক্রেন যুদ্ধে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে ওয়াশিংটন।
বাংলাদেশ সরকারের অনুমোদন ছাড়া কোনো বিদেশি রাষ্ট্রের যুদ্ধে বাংলাদেশিদের অংশগ্রহণ না করার নীতিমালা প্রণয়নের দাবিতে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে। রোববার (১৯ অক্টোবর) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. জুয়েল আজাদ এ নোটিশ পাঠান।
অনেক বাংলাদেশিকে ভুয়া চাকরির প্রলোভনে রাশিয়ায় পাঠানো হয় এবং সেখানে জোর করে যুদ্ধে নামানো হয়। প্রতিবেদনে, নিখোঁজ হওয়া ও নির্যাতনের মতো ভয়াবহ ঘটনাও উঠে এসেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি রাশিয়াকে সতর্ক করে বলেন, ওয়াশিংটন ইউক্রেনকে উন্নত টমাহক ক্রুজ মিসাইল সরবরাহ করতে পারে। এর মাধ্যমে মস্কোকে ইউক্রেনে আগ্রাসন বন্ধ করার জন্য চাপ দেওয়া হবে। এর জবাবে রুশ প্রেসিডেন্ট দফতর ক্রেমলিন তাৎক্ষণিকভাবে কড়া প্রতিক্রিয়া দেখায়।
ড্রোন বা মানববিহীন আকাশযান (ইউএভি) এখন আধুনিক যুদ্ধের অপরিহার্য অস্ত্র। একসময় এগুলো সীমিত পর্যবেক্ষণযন্ত্র ছিল, এখন তা নির্ভুল আঘাত, কম খরচ এবং নিরাপদ পরিচালনার জন্য ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই), ক্ষুদ্রাকৃতির প্রযুক্তি ও সমন্বিত আক্রমণ ক্ষমতার অগ্রগতির ফলে ড্রোন এখন গুপ্তহত্য
নাটকীয়ভাবে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং এতে ন্যাটোর ভূমিকা নিয়ে নিজের অবস্থান বদলে ফেলেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
সাম্প্রতিক উত্তেজনা সত্ত্বেও দুই দেশের মধ্যে জোটের ওপর জোর দিয়ে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার ও ট্রাম্প বিভিন্ন বিষয়ে ঐকমত্যও প্রকাশ করেছেন।
এনবিসি নিউজের প্রতিবেদন
রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে কোনো শান্তিচুক্তি সম্পন্ন হলে যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনের ভেতরে প্রস্তাবিত বিশাল বাফার জোন পর্যবেক্ষণের নেতৃত্ব পেতে পারে। রাশিয়ার হাত থেকে ইউক্রেনকে সুরক্ষিত রাখার একটি উপায় হিসেবে এই বাফার জোনের পরিকল্পনা করা হচ্ছে।
রোববার রাতে ওয়াশিংটনে পৌঁছে জেলেনস্কি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় মিত্রদের সঙ্গে মিলে ইউক্রেনের ‘যৌথ শক্তি’ রাশিয়াকে শান্তির পথে আসতে বাধ্য করবে।
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ নিয়ে একটি সমাধানে পৌঁছাতে বহুল আলোচিত বৈঠকে বসছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। স্থানীয় সময় আজ শুক্রবার (১৫ আগস্ট) বৈঠকটি যুক্তরাষ্ট্রের আলাস্কা প্রদেশের অ্যাঙ্কোরেজের এলমেনডর্ফ-রিচার্ডসন যৌথ সামরিক ঘাঁটিতে অনুষ্ঠিত হবে।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে আলাস্কায় বৈঠকে বসবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। আর সেই বৈঠকে পুতিন যদি ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হন তবে তাকে ‘কঠোর পরিণতি’ হুমকি দিয়েছেন ট্রাম্প।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঘোষণা দিয়েছেন, আগামী ১৫ আগস্ট রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গে ইউক্রেন যুদ্ধ সমাপ্ত নিয়ে বৈঠকে বসবেন। বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে আলাস্কায়। পরে ক্রেমলিন থেকেও তা নিশ্চিত করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী নিযুক্ত হওয়ার পর ইউলিয়া সিভিরিদেঙ্কো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বলেন, তিনি ইউক্রেনের অভ্যন্তরীণ অস্ত্র উৎপাদন বৃদ্ধি, সশস্ত্র বাহিনীকে আরও শক্তিশালী করা ও অর্থনীতির উন্নয়নে নজর দেবেন।