স্ট্রিম ডেস্ক

ইউক্রেন ইস্যুতে একটি শান্তি চুক্তি করতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতিনিধিদের সঙ্গে রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন টানা পাঁচ ঘণ্টা আলোচনা করেছেন। তাতেও কোনো ধরনের সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেনি দুই দেশের আলোচকরা।
আজ বুধবার (৩ নভেম্বর) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি অনলাইনে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৈঠক শেষে ক্রেমিলিনের এক মুখপাত্র বলেছেন, মস্কো বৈঠক খুবই ‘গঠনমূলক’ ছিল, তবে পরিকল্পনার অংশবিশেষ এখনো রাশিয়ার কাছে গ্রহণযোগ্য নয়।
এদিকে, মস্কো ত্যাগ করার পর যুক্তরাষ্ট্রের আলোচক দল এখনো কোনো মন্তব্য করেনি। ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে টানা এক সপ্তাহ কূটনৈতিক তৎপরতা চালানোর পর বৈঠকে ট্রাম্পের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকভ এবং জামাতা জার্ড কোশনারও উপস্থিত ছিলেন।
অন্যদিকে, মঙ্গলবারের শুরুতে রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন বলেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্র সমর্থিত শান্তি পরিকল্পনায় কিয়েভ ও ইউরোপ যে পরিবর্তগুলো এনেছে তা অগ্রহণযোগ্য।
শুধু তাই নয়, পুতিন বলেন, যদি ইউরোপও যু্দ্ধে যেতে চায় এবং শুরু করতে চায়, আমরা এই মুহূর্ত থেকে লড়তে প্রস্তুত আছি।
উল্লেখ্য, ইউক্রেন এবং তার মিত্ররা প্রস্তাবিত খড়সা শান্তি চুক্তি সংশোধনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ধরনা দিয়েছিল। আবার হোয়াইট হাউস চাচ্ছে দ্রুত চুক্তিতে পৌঁছাতে। এছাড়া ক্রেমলিন আগে এই চুক্তি গ্রহণযোগ্য হবে বলে ইঙ্গিতও দিয়েছিল। তবে নভেম্বরে খসড়া চুক্তিটি সংবাদমাধ্যমে ফাঁস হওয়ার পর আপাত দৃষ্টিতে মনে হচ্ছিল তা রাশিয়ার জন্য সুবিধাজনক হবে। যদিও সাম্প্রতিক সপ্তাহে এতে বেশকিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে।
মস্কো বৈঠকের পর প্রস্তাব সম্পর্কে পুতিনের জ্যেষ্ঠ সহযোগী ইউরি উশাকভ বলেন, ক্রেমলিন চুক্তির কিছু অংশের সঙ্গে একমত…কিন্তু কিছু বিষয়ে আমরা সমালোচনা করেছি। আমরা এখনও কোনো আপোষমূলক সংস্করণ তৈরি করতে পারিনি... সামনে অনেক কাজ বাকি।
মস্কো এবং কিয়েভের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয়ে মতবিরোধ রয়ে গেছে। এর মধ্যে আছে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে থাকা অঞ্চল ছেড়ে দিতে কিয়েভের সম্মত হওয়া এবং ইউরোপের দেওয়া নিরাপত্তা গ্যারান্টি। এছাড়া চুক্তির বিষয়ে ইউক্রেনের মিত্রদের প্রত্যাশার সঙ্গে রাশিয়ার প্রত্যাশায়ও ব্যাপক মতবিরোধ রয়ে গেছে।

ইউক্রেন ইস্যুতে একটি শান্তি চুক্তি করতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতিনিধিদের সঙ্গে রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন টানা পাঁচ ঘণ্টা আলোচনা করেছেন। তাতেও কোনো ধরনের সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেনি দুই দেশের আলোচকরা।
আজ বুধবার (৩ নভেম্বর) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি অনলাইনে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৈঠক শেষে ক্রেমিলিনের এক মুখপাত্র বলেছেন, মস্কো বৈঠক খুবই ‘গঠনমূলক’ ছিল, তবে পরিকল্পনার অংশবিশেষ এখনো রাশিয়ার কাছে গ্রহণযোগ্য নয়।
এদিকে, মস্কো ত্যাগ করার পর যুক্তরাষ্ট্রের আলোচক দল এখনো কোনো মন্তব্য করেনি। ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে টানা এক সপ্তাহ কূটনৈতিক তৎপরতা চালানোর পর বৈঠকে ট্রাম্পের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকভ এবং জামাতা জার্ড কোশনারও উপস্থিত ছিলেন।
অন্যদিকে, মঙ্গলবারের শুরুতে রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন বলেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্র সমর্থিত শান্তি পরিকল্পনায় কিয়েভ ও ইউরোপ যে পরিবর্তগুলো এনেছে তা অগ্রহণযোগ্য।
শুধু তাই নয়, পুতিন বলেন, যদি ইউরোপও যু্দ্ধে যেতে চায় এবং শুরু করতে চায়, আমরা এই মুহূর্ত থেকে লড়তে প্রস্তুত আছি।
উল্লেখ্য, ইউক্রেন এবং তার মিত্ররা প্রস্তাবিত খড়সা শান্তি চুক্তি সংশোধনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ধরনা দিয়েছিল। আবার হোয়াইট হাউস চাচ্ছে দ্রুত চুক্তিতে পৌঁছাতে। এছাড়া ক্রেমলিন আগে এই চুক্তি গ্রহণযোগ্য হবে বলে ইঙ্গিতও দিয়েছিল। তবে নভেম্বরে খসড়া চুক্তিটি সংবাদমাধ্যমে ফাঁস হওয়ার পর আপাত দৃষ্টিতে মনে হচ্ছিল তা রাশিয়ার জন্য সুবিধাজনক হবে। যদিও সাম্প্রতিক সপ্তাহে এতে বেশকিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে।
মস্কো বৈঠকের পর প্রস্তাব সম্পর্কে পুতিনের জ্যেষ্ঠ সহযোগী ইউরি উশাকভ বলেন, ক্রেমলিন চুক্তির কিছু অংশের সঙ্গে একমত…কিন্তু কিছু বিষয়ে আমরা সমালোচনা করেছি। আমরা এখনও কোনো আপোষমূলক সংস্করণ তৈরি করতে পারিনি... সামনে অনেক কাজ বাকি।
মস্কো এবং কিয়েভের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয়ে মতবিরোধ রয়ে গেছে। এর মধ্যে আছে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে থাকা অঞ্চল ছেড়ে দিতে কিয়েভের সম্মত হওয়া এবং ইউরোপের দেওয়া নিরাপত্তা গ্যারান্টি। এছাড়া চুক্তির বিষয়ে ইউক্রেনের মিত্রদের প্রত্যাশার সঙ্গে রাশিয়ার প্রত্যাশায়ও ব্যাপক মতবিরোধ রয়ে গেছে।

কারাবন্দি পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান শারীরিকভাবে সুস্থ আছেন। মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) তাঁর সঙ্গে দেখা করার পর বোন উজমা খানম এ তথ্য জানিয়েছেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে ঘিরে পাকিস্তানে তীব্র রাজনৈতিক অস্থিরতা তৈরি হয়েছে। ইমরান খান ২০২৩ সালের আগস্ট থেকে কারাবন্দী। সম্প্রতি তার মৃত্যু বা গুরুতর অসুস্থতার গুজব ছড়িয়ে পড়ায় তার সমর্থকদের মাঝে ব্যাপক উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগে
ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরো বলেছেন, তার দেশ কোনো ‘দাসত্বের শান্তি’ মেনে নেবে না। সোমবার রাজধানী কারাকাসে হাজারো সমর্থকের সমাবেশে ভাষণে তিনি এই ঘোষণা দেন। মাদুরো দেশে শান্তির আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করে জনগণের প্রতি ‘নিরঙ্কুশ আনুগত্য’ প্রদর্শনের প্রতিশ্রুতি দেন।
১ দিন আগে
দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াজুড়ে বয়ে যাওয়া ঘূর্ণিঝড় ও চরম বৈরী আবহাওয়ায় সৃষ্ট বন্যায় মৃতের সংখ্যা ১ হাজার ১০০ ছাড়িয়েছে। আজ সোমবার (১ ডিসেম্বর) পর্যন্ত পাওয়া তথ্যে জানা গেছে, এই প্রাকৃতিক দুর্যোগে আরও অন্তত ৮০০ মানুষ নিখোঁজ রয়েছেন।
১ দিন আগে