সজল মিত্র রিচার্ড
দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামের উজ্জ্বল আলোয় গতরাত যেন এক উৎসবমুখর মঞ্চ। মরুভূমির বুকে সবুজ ঘাসের কার্পেট বিছানো সেই মঞ্চে মিলেছিল দুই দলের স্বপ্ন। একপাশে ছিল পাকিস্তানের মান বাঁচানোর কাহিনিকার, অন্যপাশে বাংলাদেশ অপূরণীয় স্বপ্নের কবি। রাতের আকাশে তারা ঝলমল করছিল, কিন্তু লাল-সবুজ স্বপ্নপাখি যেন ডানা মেলবার আগেই ভেঙে পড়ল মাটিতে।
বাংলাদেশের টস জয় যেন শুরুতে প্রতিশ্রুতির সূর্যোদয়। মনে হয়েছিল, এইবার হয়তো লিখবে নতুন ইতিহাস। তাসকিনের আগুনে বোলিং, রিশাদের ঘূর্ণি, সব মিলিয়ে পাকিস্তান ব্যাটিংয়ের শুরুর অধ্যায় যেন ছিল রোদ্দুরের ভেতর ছায়া। একে একে ফখর জামান, সাহেবজাদা ফারহান, সাইম আইয়ুবরা ফিরে গেলেন সাজঘরে। পাওয়ারপ্লের ছয় ওভারে পাকিস্তান মাত্র ২৭ রান তুলতে পারল, যেন মরুভূমির শুষ্ক বাতাসে শুকিয়ে যাচ্ছিল সবুজ-সাদা পতাকার ডালপালা।
কিন্তু পাকিস্তান কখনোই সহজে মরে না। তারা জানে কীভাবে ধ্বংসস্তূপ থেকে নতুন প্রাসাদ গড়া যায়। ইনিংসের মাঝেরে দিকটাতে মোহাম্মদ হারিসের ব্যাটে ঝলক উঠল উল্কাপাতের মতো, ছুটে গেল রান। পাশে দাঁড়ালেন নওয়াজ। মরুভূমিতে আকস্মিক ঝরনার মতো তাঁর ছোট্ট ইনিংস। আর শেষে এলেন শাহীন আফ্রিদি। যিনি বল হাতে তো ঝড় তোলেনই, এদিন ব্যাট হাতেও দেখালেন ধূমকেতুর দীপ্তি। ১৩ বলে ১৯ রানের ঝলক যেন এক ঝটকায় বদলে দিল কাহিনির গতি। পাকিস্তান থামল ১৩৫ রানে। টি-টোয়েন্টিতে সংখ্যায় ছোট। কিন্তু বোলিংয়ে চেপে ধরতে জানলে লড়াইয়ে তা জয়ের শিখা জ্বালানোর মতো যথেষ্ট।
বাংলাদেশের জন্য লক্ষ্য ছিল ১৩৬। শুনতে যেন সহজ পাহাড়চূড়া। কিন্তু সেই চূড়ায় ওঠার পথেই অপেক্ষা করছিল আফ্রিদির বজ্রনাদ। ইনিংসের দ্বিতীয় বলেই আঘাত। পারভেজ ইমন যেন হঠাৎ ঝড়ে ভেসে গেল পাতার মতো। কিছুক্ষণ পর ভেতরে ঢুকে পড়া এক আগুনে ডেলিভারিতে তৌহিদ হৃদয়ও বিদায় নিলেন। আফ্রিদির প্রতিটি পদক্ষেপ যেন শিকারির থাবা, প্রতিটি ডেলিভারি যেন তীরের মতো ছুটে আসা নিয়তির বার্তা।
বাংলাদেশের রান তবু থেমে থাকেনি। নুরুল হাসানের ধৈর্য, শামীম হোসেনের সাহস। সব মিলিয়ে ইনিংসের মাঝপথে একটুখানি আলো জ্বলেছিল। শামীমের ৩০ রানের লড়াই ছিল যেন অন্ধকারে একটি প্রদীপ, কিন্তু সেই প্রদীপও নিভিয়ে দিল আফ্রিদির আরেক আঘাত। অধিনায়ক জাকের, তাসকিন কিংবা মুস্তাফিজুর কেউই পারেননি আরেকটি সূর্যোদয়ের বার্তা দিতে। শেষদিকে রিশাদের ব্যাট থেকে ঝরে পড়া ১৬ রানের ঝিলিক ছিল মরুভূমির মরীচিকার মতো। দেখতে ঝলমলে, কিন্তু আসলে শূন্য। ইনিংসের শেষ প্রান্তে বাংলাদেশ থামল ১২৪ রানে, হাতে অবশিষ্ট ছিল কেবল একটি নিঃশ্বাসহীন উইকেট।
১১ রানের ব্যবধান। সংখ্যায় নগন্য, অথচ যন্ত্রণায় পাহাড়সম। এ ব্যবধানই ভেঙে দিল ফাইনালের স্বপ্ন, থামিয়ে দিল এশিয়া কাপে এগোনোর পথ। এই ম্যাচ রিপোর্টটি এতক্ষণে সবারই প্রায় মুখস্ত হয়ে গেছে। এখানে নতুন কিছু নেই। ম্যাচের পর চোখের সামনে ভাসা এই অসহনীয় গল্পে আক্ষেপের তাড়না ছাড়া সবই অনুপস্থিত। তাই এবার সেই আক্ষেপের অনুভুতি নিয়েই কিছু কথা হতে পারে!
এই গল্প নতুন নয়। এশিয়া কাপে বাংলাদেশের কাহিনি যেন বারবার লেখা একই কবিতা। অল্পের জন্য না পাওয়া, শেষ মুহূর্তে ভেঙে পড়া। ২০১২ সালে পাকিস্তানের কাছে ২ রানে হারের সেই রাত এখনো জেগে আছে মিরপুরের ঘাসে, ভেসে আছে সাকিব-মুশফিকের চোখের জলে। ২০১৬, ২০১৮ দুইবার ফাইনালের দ্বারপ্রান্তে গিয়েও ব্যর্থ। ২০২৫ সালের এই রাতও যোগ হলো সেই ব্যর্থতার মহাকাব্যে। ইতিহাসের ঘড়ি বারবার ঘুরে আসে, কিন্তু ফলাফল থেকে যায় একই।
গ্যালারিতে বসা সমর্থকরা সেই মুহূর্তে যেন পরিণত হলেন এক বিশাল কোরাস দলের অংশ। তাঁদের অশ্রু, দীর্ঘশ্বাস আর নীরবতা মিলেমিশে রচনা করল ব্যর্থতার সিম্ফনি। কেউ হাত দিয়ে মুখ ঢাকলেন, কেউ মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে রইলেন। মরুভূমির আকাশের নিচে তাঁদের কান্না প্রতিধ্বনিত হলো শূন্য গ্যালারির দেয়ালে, যেন পৃথিবী শুনে নিল এক ক্রিকেট পাগল জাতির হতাশা।
বাংলাদেশ ক্রিকেটের ইতিহাস তাই শুধু সাফল্যের গল্প নয়, বরং সংগ্রাম আর আক্ষেপের গাথা। প্রতিবার ব্যর্থতার মধ্যেও জন্ম নেয় নতুন স্বপ্ন, প্রতিবার অশ্রুর ভেতর থেকে উঁকি দেয় নতুন ভোর। হয়তো একদিন এশিয়া কাপের ফাইনালে ট্রফি উঁচিয়ে ধরবে লাল-সবুজের সৈনিকরা। সেই দিনের অপেক্ষায় আছে কোটি ভক্ত, যারা প্রতিটি ব্যর্থতাকে বুকে ধারণ করে আবারও সমর্থনের পতাকা উঁচিয়ে ধরে।
তবে অন্তত আজকের রাতের স্মৃতি অন্যরকম। ২০২৫ সালের দুবাইয়ের মরুভূমির আকাশে লেখা হলো অশ্রুসজল অধ্যায়। পাকিস্তানের উল্লাস, আফ্রিদির হাসি সবই ভেসে রইল বিজয়ের সুরে। আর বাংলাদেশের কপালে লেখা রইল আরেকটি অপূর্ণতার কাব্য, যেখানে স্বপ্ন ডানা মেলে আকাশে উঠেছিল ঠিকই, কিন্তু ছিঁড়ে পড়েছে মাটিতে। এই রাত, এই ব্যথা আর এই অল্পের জন্য না পাওয়া চিরকাল মনে করিয়ে দেবে, বাংলাদেশ ক্রিকেট আসলে এক অনন্ত মহাকাব্য, যেখানে সাফল্যের চেয়ে আক্ষেপের কবিতাই বেশি গাওয়া হয়।
দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামের উজ্জ্বল আলোয় গতরাত যেন এক উৎসবমুখর মঞ্চ। মরুভূমির বুকে সবুজ ঘাসের কার্পেট বিছানো সেই মঞ্চে মিলেছিল দুই দলের স্বপ্ন। একপাশে ছিল পাকিস্তানের মান বাঁচানোর কাহিনিকার, অন্যপাশে বাংলাদেশ অপূরণীয় স্বপ্নের কবি। রাতের আকাশে তারা ঝলমল করছিল, কিন্তু লাল-সবুজ স্বপ্নপাখি যেন ডানা মেলবার আগেই ভেঙে পড়ল মাটিতে।
বাংলাদেশের টস জয় যেন শুরুতে প্রতিশ্রুতির সূর্যোদয়। মনে হয়েছিল, এইবার হয়তো লিখবে নতুন ইতিহাস। তাসকিনের আগুনে বোলিং, রিশাদের ঘূর্ণি, সব মিলিয়ে পাকিস্তান ব্যাটিংয়ের শুরুর অধ্যায় যেন ছিল রোদ্দুরের ভেতর ছায়া। একে একে ফখর জামান, সাহেবজাদা ফারহান, সাইম আইয়ুবরা ফিরে গেলেন সাজঘরে। পাওয়ারপ্লের ছয় ওভারে পাকিস্তান মাত্র ২৭ রান তুলতে পারল, যেন মরুভূমির শুষ্ক বাতাসে শুকিয়ে যাচ্ছিল সবুজ-সাদা পতাকার ডালপালা।
কিন্তু পাকিস্তান কখনোই সহজে মরে না। তারা জানে কীভাবে ধ্বংসস্তূপ থেকে নতুন প্রাসাদ গড়া যায়। ইনিংসের মাঝেরে দিকটাতে মোহাম্মদ হারিসের ব্যাটে ঝলক উঠল উল্কাপাতের মতো, ছুটে গেল রান। পাশে দাঁড়ালেন নওয়াজ। মরুভূমিতে আকস্মিক ঝরনার মতো তাঁর ছোট্ট ইনিংস। আর শেষে এলেন শাহীন আফ্রিদি। যিনি বল হাতে তো ঝড় তোলেনই, এদিন ব্যাট হাতেও দেখালেন ধূমকেতুর দীপ্তি। ১৩ বলে ১৯ রানের ঝলক যেন এক ঝটকায় বদলে দিল কাহিনির গতি। পাকিস্তান থামল ১৩৫ রানে। টি-টোয়েন্টিতে সংখ্যায় ছোট। কিন্তু বোলিংয়ে চেপে ধরতে জানলে লড়াইয়ে তা জয়ের শিখা জ্বালানোর মতো যথেষ্ট।
বাংলাদেশের জন্য লক্ষ্য ছিল ১৩৬। শুনতে যেন সহজ পাহাড়চূড়া। কিন্তু সেই চূড়ায় ওঠার পথেই অপেক্ষা করছিল আফ্রিদির বজ্রনাদ। ইনিংসের দ্বিতীয় বলেই আঘাত। পারভেজ ইমন যেন হঠাৎ ঝড়ে ভেসে গেল পাতার মতো। কিছুক্ষণ পর ভেতরে ঢুকে পড়া এক আগুনে ডেলিভারিতে তৌহিদ হৃদয়ও বিদায় নিলেন। আফ্রিদির প্রতিটি পদক্ষেপ যেন শিকারির থাবা, প্রতিটি ডেলিভারি যেন তীরের মতো ছুটে আসা নিয়তির বার্তা।
বাংলাদেশের রান তবু থেমে থাকেনি। নুরুল হাসানের ধৈর্য, শামীম হোসেনের সাহস। সব মিলিয়ে ইনিংসের মাঝপথে একটুখানি আলো জ্বলেছিল। শামীমের ৩০ রানের লড়াই ছিল যেন অন্ধকারে একটি প্রদীপ, কিন্তু সেই প্রদীপও নিভিয়ে দিল আফ্রিদির আরেক আঘাত। অধিনায়ক জাকের, তাসকিন কিংবা মুস্তাফিজুর কেউই পারেননি আরেকটি সূর্যোদয়ের বার্তা দিতে। শেষদিকে রিশাদের ব্যাট থেকে ঝরে পড়া ১৬ রানের ঝিলিক ছিল মরুভূমির মরীচিকার মতো। দেখতে ঝলমলে, কিন্তু আসলে শূন্য। ইনিংসের শেষ প্রান্তে বাংলাদেশ থামল ১২৪ রানে, হাতে অবশিষ্ট ছিল কেবল একটি নিঃশ্বাসহীন উইকেট।
১১ রানের ব্যবধান। সংখ্যায় নগন্য, অথচ যন্ত্রণায় পাহাড়সম। এ ব্যবধানই ভেঙে দিল ফাইনালের স্বপ্ন, থামিয়ে দিল এশিয়া কাপে এগোনোর পথ। এই ম্যাচ রিপোর্টটি এতক্ষণে সবারই প্রায় মুখস্ত হয়ে গেছে। এখানে নতুন কিছু নেই। ম্যাচের পর চোখের সামনে ভাসা এই অসহনীয় গল্পে আক্ষেপের তাড়না ছাড়া সবই অনুপস্থিত। তাই এবার সেই আক্ষেপের অনুভুতি নিয়েই কিছু কথা হতে পারে!
এই গল্প নতুন নয়। এশিয়া কাপে বাংলাদেশের কাহিনি যেন বারবার লেখা একই কবিতা। অল্পের জন্য না পাওয়া, শেষ মুহূর্তে ভেঙে পড়া। ২০১২ সালে পাকিস্তানের কাছে ২ রানে হারের সেই রাত এখনো জেগে আছে মিরপুরের ঘাসে, ভেসে আছে সাকিব-মুশফিকের চোখের জলে। ২০১৬, ২০১৮ দুইবার ফাইনালের দ্বারপ্রান্তে গিয়েও ব্যর্থ। ২০২৫ সালের এই রাতও যোগ হলো সেই ব্যর্থতার মহাকাব্যে। ইতিহাসের ঘড়ি বারবার ঘুরে আসে, কিন্তু ফলাফল থেকে যায় একই।
গ্যালারিতে বসা সমর্থকরা সেই মুহূর্তে যেন পরিণত হলেন এক বিশাল কোরাস দলের অংশ। তাঁদের অশ্রু, দীর্ঘশ্বাস আর নীরবতা মিলেমিশে রচনা করল ব্যর্থতার সিম্ফনি। কেউ হাত দিয়ে মুখ ঢাকলেন, কেউ মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে রইলেন। মরুভূমির আকাশের নিচে তাঁদের কান্না প্রতিধ্বনিত হলো শূন্য গ্যালারির দেয়ালে, যেন পৃথিবী শুনে নিল এক ক্রিকেট পাগল জাতির হতাশা।
বাংলাদেশ ক্রিকেটের ইতিহাস তাই শুধু সাফল্যের গল্প নয়, বরং সংগ্রাম আর আক্ষেপের গাথা। প্রতিবার ব্যর্থতার মধ্যেও জন্ম নেয় নতুন স্বপ্ন, প্রতিবার অশ্রুর ভেতর থেকে উঁকি দেয় নতুন ভোর। হয়তো একদিন এশিয়া কাপের ফাইনালে ট্রফি উঁচিয়ে ধরবে লাল-সবুজের সৈনিকরা। সেই দিনের অপেক্ষায় আছে কোটি ভক্ত, যারা প্রতিটি ব্যর্থতাকে বুকে ধারণ করে আবারও সমর্থনের পতাকা উঁচিয়ে ধরে।
তবে অন্তত আজকের রাতের স্মৃতি অন্যরকম। ২০২৫ সালের দুবাইয়ের মরুভূমির আকাশে লেখা হলো অশ্রুসজল অধ্যায়। পাকিস্তানের উল্লাস, আফ্রিদির হাসি সবই ভেসে রইল বিজয়ের সুরে। আর বাংলাদেশের কপালে লেখা রইল আরেকটি অপূর্ণতার কাব্য, যেখানে স্বপ্ন ডানা মেলে আকাশে উঠেছিল ঠিকই, কিন্তু ছিঁড়ে পড়েছে মাটিতে। এই রাত, এই ব্যথা আর এই অল্পের জন্য না পাওয়া চিরকাল মনে করিয়ে দেবে, বাংলাদেশ ক্রিকেট আসলে এক অনন্ত মহাকাব্য, যেখানে সাফল্যের চেয়ে আক্ষেপের কবিতাই বেশি গাওয়া হয়।
আরব আমিরাতে আজ রাতে পাকিস্তানের মুখোমুখি হওয়ার বাংলাদেশের এই সমীকরণ ঠিক যেন সাত বছর এবং নয় বছর আগের এশিয়া কাপেরই সমীকরণ। কেমন করেছিল বাংলাদেশ তখন? ডু অর ডাই ম্যাচে বাংলাদেশ কি আসলেই চাপে পড়ে যায়?
১৫ ঘণ্টা আগেএস্তাদিও মনুমন্তোল। আর্জেন্টিনার রাজধানী বুয়েনস আইরেসের একটি ফুটবল মাঠ। ৮৫ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার এই মাঠ আজ শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) কানায় কানায় ছিল পূর্ণ। ফুটবল পাগল আর্জেন্টাইনদের জন্য এটি খুবই স্বাভাবিক। কিন্তু আজ মাঠে আসা দর্শকদের মন খারাপ ছিল খেলা শুরুর আগেই। কারণ ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে বিশ্বকাপ
২১ দিন আগেনেপালকে ৪-০ গোলে হারিয়ে সাফ অনূর্ধ্ব-২০ নারী চ্যাম্পিয়নশীপের শিরোপা ধরে রেখেছে বাংলাদেশ। ম্যাচে হ্যাট্ট্রিকসহ চার গোল করেছেন আগের তিন ম্যাচে নিষিদ্ধ থাকা সাগরিকা।
২১ জুলাই ২০২৫সম্প্রতি জনপ্রিয় রেসলার জন সিনা ডব্লিউডব্লিউই থেকে বিদায়ের ঘোষণা দিয়েছেন। কিন্তু তিনি কেন শীর্ষে থেকেও রেসলিং ক্যারিয়ারের ইতি টানতে চাইছেন? আর তাঁর জনপ্রিয়তার কারণ-ই বা কী!
১০ জুলাই ২০২৫