.png)
ভিক্টোরিয়ান যুগে প্রিয়জন মারা গেলে ব্রিটিশরা কাঁদতেন ঠিকই, কিন্তু বিদায়ের আগে তুলতেন শেষ ছবি, যেন স্মৃতি মুছে না যায়। কিন্তু কেন?

মাহমুদ নেওয়াজ জয়

আজকাল কেউ মারা গেলে ব্রিটিশরা বলে, তাঁর মৃত্যু নয় বরং জীবন উদযাপিত হোক। ‘মৃত্যু’ শব্দটাই তারা যেন এড়িয়ে চলে। কিন্তু তাদের ভিক্টোরিয়ান পূর্বপুরুষেরা একদম উল্টো ছিলেন। তারা মৃত্যুকে ঘিরে বড় রকম আয়োজন করতেন। শোক, কান্না আর ভালোবাসার মাঝেই তারা খুঁজে পেতেন স্মৃতি ধরে রাখার উপায়।
সেই আমলে মৃত্যু ছিল একেবারেই খুব স্বাভাবিক ঘটনা। কারণ, দারিদ্র্য, রোগ আর অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের কারণে উনবিংশ শতকের শুরুতে ব্রিটেনে গড় আয়ু ছিল মাত্র চল্লিশ বছর। প্রতি পাঁচটি শিশুর মধ্যে একজন পাঁচ বছর বয়সের আগেই মারা যেত।
তবু এত মৃত্যুর মধ্যেও তাদের আচার-অনুষ্ঠান শুধু শোক প্রকাশের জন্য ছিল না। তা ছিল ধর্মীয় বিশ্বাসের অংশও। ভিক্টোরিয়ানরা মনে করতেন, ‘ভালো মৃত্যু’ পাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মানে মৃত্যুর আগে নিজের আত্মাকে প্রস্তুত করা, সব হিসেব মিটিয়ে যাওয়া। তারা বিশ্বাস করতেন, এতে পরজগতে শান্তি পাওয়া যায়।

এই বিশ্বাস থেকেই জন্ম নেয় অদ্ভুত এক প্রথা। নাম ‘পোস্ট-মর্টেম ফটোগ্রাফি’। সহজ ভাষায় বিশেষ কায়দায় মৃত ব্যক্তর ছবি তোলা।
ফটোগ্রাফির আবির্ভাবের সঙ্গে সঙ্গে মৃতদের সঙ্গে ছবি তোলা বা ‘মেমেন্টো মোরি’ ফটোগ্রাফির যুগও শুরু হয়। ১৮৩৯ সালে লুই দাগ তাঁর বিখ্যাত ‘দাগেরিওটাইপ’ প্রযুক্তি আবিষ্কার করেন। তাতে রূপার প্রলেপ দেওয়া তামার পাতায় তোলা হত ছবি, যা আলো ও কোণের সঙ্গে রঙ বদলে ফেলত। দামি, ধীর আর ভঙ্গুর হলেও এর মধ্য দিয়েই মৃতপ্রিয়জনের প্রতিচ্ছবি ধরে রাখার প্রথা শুরু হয়।
এরপর আসে ‘অ্যামব্রোটাইপ’ কাচে তৈরি তুলনামূলক সস্তা, আর পরে ‘টিনটাইপ’ ধাতুর পাতায় দ্রুত সময়ে ছবি তোলার পদ্ধতি। এসব ভ্রাম্যমাণ ফটোগ্রাফারদের হাতেও পৌঁছে যায়। ফলে মৃতদেহের ছবি তোলার কাজ আর শুধু স্টুডিওতে সীমাবদ্ধ থাকে না; ঘর, হাসপাতাল, এমনকি যুদ্ধক্ষেত্রেও ছড়িয়ে পড়ে।
১৮৫৪ সালে আঁদ্রে-আদলফ ডিজদেরি উদ্ভাবন করেন ‘কার্ট দে ভিজিত’, এটা ছোট আকারের কার্ডে একসঙ্গে আটটি ছবি তোলার পদ্ধতি। এতে খরচ কমে যায় এবং মৃত ব্যক্তির ছবিও সহজে আত্মীয়স্বজনের মাঝে ভাগাভাগি করা সম্ভব হয়।
ভিক্টোরিয়ান যুগের খ্রিস্টান ধর্মমতে মৃত্যু ছিল একধরনের আধ্যাত্মিক যাত্রা। পরিবারের মাঝে, শান্ত পরিবেশে মৃত্যুবরণ করাই ছিল ‘গুড ডেথ’। তখন মৃত ব্যক্তির ছবি তোলাকে দেখা হত ‘মেমেন্টো মোরি’ হিসেবে, জীবিতদের মনে করিয়ে দিতে যে মৃত্যু অনিবার্য।
কিন্তু সবাই এই ধারণার সঙ্গে একমত ছিলেন না। ১৮৫৮ সালে ফটোগ্রাফার হেনরি পিচ রবিনসন তাঁর ফেডিং অ্যাওয়ে নামের ছবিতে এক তরুণীর মৃত্যুর দৃশ্য মঞ্চস্থ করেছিলেন, যা নিয়ে তখন তীব্র বিতর্ক হয়। অনেকে বলেছিলেন, এটা যেন শোকের ব্যক্তিগত পরিসরে হস্তক্ষেপ।
তবু ছবিটি জনপ্রিয় হয়, কারণ প্রিন্স অ্যালবার্ট নিজেই এটি কিনেছিলেন। পরে তাঁর মৃত্যুর পর রানী ভিক্টোরিয়া স্বামীর মৃত্যুশয্যার ছবি তোলান। সেই ছবিগুলো আজও রয়্যাল কালেকশনে আছে।

শুরুর দিকে মৃতদের ঘুমন্ত অবস্থায় তোলা হত, পরে জীবিতের মতো বসিয়ে বা পরিবারের পাশে কফিনে সাজিয়ে ছবি তোলা শুরু হয়। এগুলো ছিল খুব ব্যক্তিগত, প্রদর্শনের জন্য নয়।
তাহলে প্রশ্ন ওঠে, মানুষ আসলে কেন মৃত প্রিয়জনের ছবি তুলত?
এর তিনটা কারণ ছিল—ধর্মীয় বিশ্বাস, প্রযুক্তির অগ্রগতি আর মধ্যবিত্ত জীবনের উত্থান। আবার অনেকের জীবদ্দশায় কোনো ছবি থাকত না, তাই মৃত্যুর পরের ছবিই হয়ে উঠত তাঁর একমাত্র প্রতিচ্ছবি।
মূলত এসব ছবি শুধু ব্যক্তিগত স্মৃতি ছিল না। এগুলো মৃত্যু ও জীবনের সম্পর্ক নিয়ে সামাজিক ও আধ্যাত্মিক ভাবনার অংশ হিসাবেও ধরা হতো। ভিক্টোরিয়ানদের কাছে এগুলো ছিল জীবনচক্রের দৃশ্যমান ব্যাখ্যা, আমরাও একদিন এই যাত্রায় যাব।
গবেষক জো স্মোক তাঁর বই ‘বিয়ন্ড দ্য ডার্ক ভেইল’-এ লেখেন, ‘এই মেমেন্টো মোরি শুধু ধর্মীয় নয়, সামাজিক মর্যাদারও প্রতীক ছিল। দামী ফ্রেমে সাজানো এসব ছবি ছিল রুচি ও সম্পদের প্রতিফলন।’ তিনি আরও বলেন, ‘এগুলো মানুষের স্মৃতিকে বস্তুতে বেঁধে দিয়ে মৃত্যুর অনিবার্যতাকে ভবিষ্যতের দিকে দীর্ঘায়িত করেছিল।’
তবে আজ ইন্টারনেটে ছড়িয়ে থাকা অসংখ্য ভিক্টোরিয়ান ছবির মধ্যে কোনগুলো আসলে পোস্ট-মর্টেম ফটোগ্রাফি বা মেমোন্ট মোরি ফটোগ্রাফি, তা চেনা কঠিন। চোখ বন্ধ, দৃষ্টিহীন চাহনি, কৃত্রিম ভঙ্গি—শুধু এসবকে প্রমান হিসেবে নেওয়াটাও সঠিক নয়। অনেক সময় ‘লং এক্সপোজার’-এর কারণে জীবিতদেরও মৃতদের মতো স্থির দেখা যেত।
ফটোগ্রাফাররা মৃত ব্যক্তিদের স্থির রাখতে ‘ব্র্যাডি স্ট্যান্ড’ নামে যন্ত্র ব্যবহার করতেন। এ কারণেই অনেকেই ভুল করে ভাবেন, ‘যে দাঁড়িয়ে আছে, সে মৃত।’

আজকাল কেউ মারা গেলে ব্রিটিশরা বলে, তাঁর মৃত্যু নয় বরং জীবন উদযাপিত হোক। ‘মৃত্যু’ শব্দটাই তারা যেন এড়িয়ে চলে। কিন্তু তাদের ভিক্টোরিয়ান পূর্বপুরুষেরা একদম উল্টো ছিলেন। তারা মৃত্যুকে ঘিরে বড় রকম আয়োজন করতেন। শোক, কান্না আর ভালোবাসার মাঝেই তারা খুঁজে পেতেন স্মৃতি ধরে রাখার উপায়।
সেই আমলে মৃত্যু ছিল একেবারেই খুব স্বাভাবিক ঘটনা। কারণ, দারিদ্র্য, রোগ আর অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের কারণে উনবিংশ শতকের শুরুতে ব্রিটেনে গড় আয়ু ছিল মাত্র চল্লিশ বছর। প্রতি পাঁচটি শিশুর মধ্যে একজন পাঁচ বছর বয়সের আগেই মারা যেত।
তবু এত মৃত্যুর মধ্যেও তাদের আচার-অনুষ্ঠান শুধু শোক প্রকাশের জন্য ছিল না। তা ছিল ধর্মীয় বিশ্বাসের অংশও। ভিক্টোরিয়ানরা মনে করতেন, ‘ভালো মৃত্যু’ পাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মানে মৃত্যুর আগে নিজের আত্মাকে প্রস্তুত করা, সব হিসেব মিটিয়ে যাওয়া। তারা বিশ্বাস করতেন, এতে পরজগতে শান্তি পাওয়া যায়।

এই বিশ্বাস থেকেই জন্ম নেয় অদ্ভুত এক প্রথা। নাম ‘পোস্ট-মর্টেম ফটোগ্রাফি’। সহজ ভাষায় বিশেষ কায়দায় মৃত ব্যক্তর ছবি তোলা।
ফটোগ্রাফির আবির্ভাবের সঙ্গে সঙ্গে মৃতদের সঙ্গে ছবি তোলা বা ‘মেমেন্টো মোরি’ ফটোগ্রাফির যুগও শুরু হয়। ১৮৩৯ সালে লুই দাগ তাঁর বিখ্যাত ‘দাগেরিওটাইপ’ প্রযুক্তি আবিষ্কার করেন। তাতে রূপার প্রলেপ দেওয়া তামার পাতায় তোলা হত ছবি, যা আলো ও কোণের সঙ্গে রঙ বদলে ফেলত। দামি, ধীর আর ভঙ্গুর হলেও এর মধ্য দিয়েই মৃতপ্রিয়জনের প্রতিচ্ছবি ধরে রাখার প্রথা শুরু হয়।
এরপর আসে ‘অ্যামব্রোটাইপ’ কাচে তৈরি তুলনামূলক সস্তা, আর পরে ‘টিনটাইপ’ ধাতুর পাতায় দ্রুত সময়ে ছবি তোলার পদ্ধতি। এসব ভ্রাম্যমাণ ফটোগ্রাফারদের হাতেও পৌঁছে যায়। ফলে মৃতদেহের ছবি তোলার কাজ আর শুধু স্টুডিওতে সীমাবদ্ধ থাকে না; ঘর, হাসপাতাল, এমনকি যুদ্ধক্ষেত্রেও ছড়িয়ে পড়ে।
১৮৫৪ সালে আঁদ্রে-আদলফ ডিজদেরি উদ্ভাবন করেন ‘কার্ট দে ভিজিত’, এটা ছোট আকারের কার্ডে একসঙ্গে আটটি ছবি তোলার পদ্ধতি। এতে খরচ কমে যায় এবং মৃত ব্যক্তির ছবিও সহজে আত্মীয়স্বজনের মাঝে ভাগাভাগি করা সম্ভব হয়।
ভিক্টোরিয়ান যুগের খ্রিস্টান ধর্মমতে মৃত্যু ছিল একধরনের আধ্যাত্মিক যাত্রা। পরিবারের মাঝে, শান্ত পরিবেশে মৃত্যুবরণ করাই ছিল ‘গুড ডেথ’। তখন মৃত ব্যক্তির ছবি তোলাকে দেখা হত ‘মেমেন্টো মোরি’ হিসেবে, জীবিতদের মনে করিয়ে দিতে যে মৃত্যু অনিবার্য।
কিন্তু সবাই এই ধারণার সঙ্গে একমত ছিলেন না। ১৮৫৮ সালে ফটোগ্রাফার হেনরি পিচ রবিনসন তাঁর ফেডিং অ্যাওয়ে নামের ছবিতে এক তরুণীর মৃত্যুর দৃশ্য মঞ্চস্থ করেছিলেন, যা নিয়ে তখন তীব্র বিতর্ক হয়। অনেকে বলেছিলেন, এটা যেন শোকের ব্যক্তিগত পরিসরে হস্তক্ষেপ।
তবু ছবিটি জনপ্রিয় হয়, কারণ প্রিন্স অ্যালবার্ট নিজেই এটি কিনেছিলেন। পরে তাঁর মৃত্যুর পর রানী ভিক্টোরিয়া স্বামীর মৃত্যুশয্যার ছবি তোলান। সেই ছবিগুলো আজও রয়্যাল কালেকশনে আছে।

শুরুর দিকে মৃতদের ঘুমন্ত অবস্থায় তোলা হত, পরে জীবিতের মতো বসিয়ে বা পরিবারের পাশে কফিনে সাজিয়ে ছবি তোলা শুরু হয়। এগুলো ছিল খুব ব্যক্তিগত, প্রদর্শনের জন্য নয়।
তাহলে প্রশ্ন ওঠে, মানুষ আসলে কেন মৃত প্রিয়জনের ছবি তুলত?
এর তিনটা কারণ ছিল—ধর্মীয় বিশ্বাস, প্রযুক্তির অগ্রগতি আর মধ্যবিত্ত জীবনের উত্থান। আবার অনেকের জীবদ্দশায় কোনো ছবি থাকত না, তাই মৃত্যুর পরের ছবিই হয়ে উঠত তাঁর একমাত্র প্রতিচ্ছবি।
মূলত এসব ছবি শুধু ব্যক্তিগত স্মৃতি ছিল না। এগুলো মৃত্যু ও জীবনের সম্পর্ক নিয়ে সামাজিক ও আধ্যাত্মিক ভাবনার অংশ হিসাবেও ধরা হতো। ভিক্টোরিয়ানদের কাছে এগুলো ছিল জীবনচক্রের দৃশ্যমান ব্যাখ্যা, আমরাও একদিন এই যাত্রায় যাব।
গবেষক জো স্মোক তাঁর বই ‘বিয়ন্ড দ্য ডার্ক ভেইল’-এ লেখেন, ‘এই মেমেন্টো মোরি শুধু ধর্মীয় নয়, সামাজিক মর্যাদারও প্রতীক ছিল। দামী ফ্রেমে সাজানো এসব ছবি ছিল রুচি ও সম্পদের প্রতিফলন।’ তিনি আরও বলেন, ‘এগুলো মানুষের স্মৃতিকে বস্তুতে বেঁধে দিয়ে মৃত্যুর অনিবার্যতাকে ভবিষ্যতের দিকে দীর্ঘায়িত করেছিল।’
তবে আজ ইন্টারনেটে ছড়িয়ে থাকা অসংখ্য ভিক্টোরিয়ান ছবির মধ্যে কোনগুলো আসলে পোস্ট-মর্টেম ফটোগ্রাফি বা মেমোন্ট মোরি ফটোগ্রাফি, তা চেনা কঠিন। চোখ বন্ধ, দৃষ্টিহীন চাহনি, কৃত্রিম ভঙ্গি—শুধু এসবকে প্রমান হিসেবে নেওয়াটাও সঠিক নয়। অনেক সময় ‘লং এক্সপোজার’-এর কারণে জীবিতদেরও মৃতদের মতো স্থির দেখা যেত।
ফটোগ্রাফাররা মৃত ব্যক্তিদের স্থির রাখতে ‘ব্র্যাডি স্ট্যান্ড’ নামে যন্ত্র ব্যবহার করতেন। এ কারণেই অনেকেই ভুল করে ভাবেন, ‘যে দাঁড়িয়ে আছে, সে মৃত।’
.png)

আজ ১০ নভেম্বর। শহীদ নূর হোসেন দিবস। ১৯৮৭ সালের এই দিনে স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে শহীদ হয়েছিলেন এই অকুতোভয় বীর। রাজপথে নূর হোসেনের বুকে-পিঠে লেখা ছিল ‘স্বৈরাচার নিপাত যাক, গণতন্ত্র মুক্তি পাক’।
৭ ঘণ্টা আগে
১৮৭৭ সালের ৯ নভেম্বর মুহাম্মদ ইকবাল জন্মেছিলেন, পাঞ্জাবের সিয়ালকোটে—যা বর্তমানে পাকিস্তানের পশ্চিম পাঞ্জাব অঞ্চলে অবস্থিত। তাঁর পূর্বপুরুষেরা ছিলেন কাশ্মীরি ব্রাহ্মণ। পরে সপ্তদশ শতকে মুঘল আমলে তাঁরা ইসলামে ধর্মান্তরিত হন।
২০ ঘণ্টা আগে
ফেসবুকে নতুন গৃহযুদ্ধের সূচনা যেন একদম দরজায় এসে থেমে আছে। এখনও সবার জন্য সেই ভয়ঙ্কর অস্ত্র কমেন্টে ‘ডিসলাইক’ বাটন চালু হয়নি। খুব শিগগিরই হয়ত একদিন সকালে চা হাতে ফোন খুলে দেখবেন, কমেন্টের নিচে একটা ছোট্ট থাম্বস নিচের দিকে তাকিয়ে আছে।
১ দিন আগে
আজকাল প্রেক্ষাগৃহে সিনেমা দেখার কথা ভাবলেই নাকে এসে লাগে গরম পপকর্নের ঘ্রাণ। দুনিয়াজুড়েই এই খাবার ছাড়া আজকের সময়ে সিনেমা দেখাটা অসম্পূর্ণ মনে হয়। কিন্তু কীভাবে ভুট্টার খই কীভাবে হয়ে উঠল সিনেমা-সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ? এর পেছনের গল্প কিন্তু সিনেমার কাহিনীর চেয়ে কম আকর্ষণীয় নয়।
১ দিন আগে