স্ট্রিম সংবাদদাতা
দীর্ঘ ৩৫ বছর পর আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এ নির্বাচনে এখন পর্যন্ত মোট ৯টি প্যানেল ঘোষণা করা হয়েছে। ঘোষিত প্যানেলগুলোতে নারী প্রার্থীর সংখ্যা দৃশ্যমান হলেও ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধিত্ব কম।
ঘোষিত প্যানেলগুলোর মধ্যে ছাত্রদল মনোনীত প্যানেলে সর্বাধিক চারজন নারী প্রার্থী রাখা হয়েছে। ছাত্রশিবির সমর্থিত 'সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট' এবং সাবেক সমন্বয়কদের উদ্যোগে ঘোষিত 'আধিপত্যবিরোধী ঐক্য'-তে নারী প্রার্থী রয়েছেন তিনজন করে।
প্রসঙ্গত, ছাত্রদল ও ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল দুটি পূর্ণাঙ্গ তালিকা দিয়েছে, তবুও তাতে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর শিক্ষার্থীদের কোনো উপস্থিতি নেই।
ছাত্র অধিকার পরিষদ ও ছাত্র ফেডারেশনের সম্মিলিত উদ্যোগে গঠিত 'রাকসু ফর রেডিক্যাল চেঞ্জ'-এ দুইজন নারী প্রার্থী রাখা হলেও কোনো ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর প্রার্থী নেই। বামপন্থী সংগঠনগুলোর সমন্বয়ে গঠিত 'গণতান্ত্রিক শিক্ষার্থী পর্ষদ'-এ নারী প্রার্থী রয়েছেন দুজন এবং আদিবাসী প্রার্থীও রয়েছেন দুজন।
ছাত্র ইউনিয়নের একাংশের প্যানেল 'অপরাজেয় ৭১, অপ্রতিরোধ্য ২৪'-এ মাত্র একজন নারী প্রার্থী রাখা হয়েছে। ইসলামী ছাত্র আন্দোলন সমর্থিত 'সচেতন শিক্ষার্থী সংসদ'-এ নারী ও ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর প্রার্থী কেউই নেই।
অন্যদিকে, সাবেক সমন্বয়ক ও রাকসুর প্রথম নারী ভিপি প্রার্থী তাসীন খানের নেতৃত্বে ঘোষিত 'সর্বজনীন শিক্ষার্থী সংসদ'-এ নারী প্রার্থী রয়েছে তিনজন এবং ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর প্রার্থীও রয়েছেন তিনজন। এছাড়া 'স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী জোট'-এ দুইজন নারী প্রার্থী থাকলেও কোনো ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর শিক্ষার্থীকে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি।
সার্বিকভাবে দেখা যায়, ৯টি ঘোষিত প্যানেলের মধ্যে আটটিতে নারী প্রার্থী মনোনয়ন পেলেও মাত্র দুটি প্যানেলে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর শিক্ষার্থীদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ২৮ জুলাই রাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়। আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সব একাডেমিক ভবনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে এবং সেদিনই ফলাফল ঘোষণা করা হবে।
দীর্ঘ ৩৫ বছর পর আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এ নির্বাচনে এখন পর্যন্ত মোট ৯টি প্যানেল ঘোষণা করা হয়েছে। ঘোষিত প্যানেলগুলোতে নারী প্রার্থীর সংখ্যা দৃশ্যমান হলেও ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধিত্ব কম।
ঘোষিত প্যানেলগুলোর মধ্যে ছাত্রদল মনোনীত প্যানেলে সর্বাধিক চারজন নারী প্রার্থী রাখা হয়েছে। ছাত্রশিবির সমর্থিত 'সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট' এবং সাবেক সমন্বয়কদের উদ্যোগে ঘোষিত 'আধিপত্যবিরোধী ঐক্য'-তে নারী প্রার্থী রয়েছেন তিনজন করে।
প্রসঙ্গত, ছাত্রদল ও ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল দুটি পূর্ণাঙ্গ তালিকা দিয়েছে, তবুও তাতে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর শিক্ষার্থীদের কোনো উপস্থিতি নেই।
ছাত্র অধিকার পরিষদ ও ছাত্র ফেডারেশনের সম্মিলিত উদ্যোগে গঠিত 'রাকসু ফর রেডিক্যাল চেঞ্জ'-এ দুইজন নারী প্রার্থী রাখা হলেও কোনো ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর প্রার্থী নেই। বামপন্থী সংগঠনগুলোর সমন্বয়ে গঠিত 'গণতান্ত্রিক শিক্ষার্থী পর্ষদ'-এ নারী প্রার্থী রয়েছেন দুজন এবং আদিবাসী প্রার্থীও রয়েছেন দুজন।
ছাত্র ইউনিয়নের একাংশের প্যানেল 'অপরাজেয় ৭১, অপ্রতিরোধ্য ২৪'-এ মাত্র একজন নারী প্রার্থী রাখা হয়েছে। ইসলামী ছাত্র আন্দোলন সমর্থিত 'সচেতন শিক্ষার্থী সংসদ'-এ নারী ও ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর প্রার্থী কেউই নেই।
অন্যদিকে, সাবেক সমন্বয়ক ও রাকসুর প্রথম নারী ভিপি প্রার্থী তাসীন খানের নেতৃত্বে ঘোষিত 'সর্বজনীন শিক্ষার্থী সংসদ'-এ নারী প্রার্থী রয়েছে তিনজন এবং ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর প্রার্থীও রয়েছেন তিনজন। এছাড়া 'স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী জোট'-এ দুইজন নারী প্রার্থী থাকলেও কোনো ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর শিক্ষার্থীকে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি।
সার্বিকভাবে দেখা যায়, ৯টি ঘোষিত প্যানেলের মধ্যে আটটিতে নারী প্রার্থী মনোনয়ন পেলেও মাত্র দুটি প্যানেলে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর শিক্ষার্থীদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ২৮ জুলাই রাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়। আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সব একাডেমিক ভবনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে এবং সেদিনই ফলাফল ঘোষণা করা হবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ভোট কারচুপি ও অনিয়মের অভিযোগ এনে ভোট পুনর্গণনা, নিরপেক্ষ তদন্ত ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আবেদন জানিয়েছেন স্বতন্ত্র জিএস পদপ্রার্থী আরাফাত চৌধুরী।
৪ ঘণ্টা আগেসভায় সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) ও ডাকসু সভাপতি অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী পারস্পরিক পরিচিতিও হয়েছে প্রথম সভায়।
১৭ ঘণ্টা আগেজনসচেতনতা বাড়ানোর প্রতি জোর দিয়ে তিনি বলেন, ‘জীববৈচিত্র্য রক্ষায় বন্যপ্রাণীর নিরাপত্তা বিধানের ক্ষেত্রে আইন কিংবা বিধি-বিধানের চেয়েও কিন্তু আপনার-আমার-আমাদের সকলের সচেতনতা সবচেয়ে বেশি জরুরি। আমাদের প্রত্যেকের এই উপলব্ধি আসতে হবে, মনের ভেতরে উপলব্ধি থাকতে হবে যে, জীববৈচিত্র্য রক্ষা এবং বন্যপ্রাণীর নি
২০ ঘণ্টা আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) নির্বাচনে শীর্ষ চার পদের তিনটিতেই জয়লাভ করেছে ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত ‘সমন্বিত শিক্ষার্থী জোট’-এর প্রার্থীরা। কিন্তু মোট ভোটারদের কত শতাংশ এই প্যানেলের প্রার্থীদের ভোট দিয়েছেন?
১ দিন আগে