স্ট্রিম প্রতিবেদক
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে সহসভাপতি (ভিপি) পদে পরাজিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান জানিয়েছেন, নির্বাচনী ইশতেহারে দেওয়া প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের চেষ্টা তিনি চালিয়ে যাবেন। তাঁর ভাষায়, ‘এই যাত্রা এখানেই শেষ নয়। বরং নতুন পথচলার শুরু এখান থেকেই।’
বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) বিকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে আবিদুল ইসলাম এ প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন। এর আগের দিন অনুষ্ঠিত ডাকসু নির্বাচনে শিবিরের প্রার্থী মো. আবু সাদিক কায়েমের কাছে তিনি পরাজিত হন। ভিপি পদে সাদিক কায়েম পান ১৪ হাজার ৪২ ভোট, আর আবিদুল ইসলাম পান ৫ হাজার ৭০৮ ভোট।
নির্বাচনের রাতে ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে আবিদ ফলাফলকে ‘কারচুপি ও প্রহসন’ উল্লেখ করে প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। তবে বুধবারের পোস্টে তিনি ভিন্ন সুরে লিখেছেন, ‘ক্ষুদ্র জীবনে এত দূর আসব, কোনো দিন ভাবিনি। নির্বাচনের আগের রাতে খালেদ মুহিউদ্দিন ভাই আমাকে জিজ্ঞেস করেছিলেন—পাঁচ বছর পর নিজেকে কোথায় দেখতে চাই? আমি কোনো উত্তর দিতে পারিনি। আসলে আমি কখনোই জানতাম না, নিজেকে কোথায় দেখতে হবে। আন্দোলন-সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় রাজপথে থেকেছি, আর সেই পথই আজ আমাকে এখানে নিয়ে এসেছে।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘আমার নির্বাচনী দিনটি শুরু হয় মিডিয়ার অপপ্রচার দিয়ে। দুপুর থেকেই ভোটে নানা সমস্যা দেখতে পাই এবং সেসব নিয়ে কথা বলেছি। এসব অভিযোগের একটি নিরপেক্ষ তদন্ত হবে এবং প্রশাসনের পক্ষ থেকে যথোপযুক্ত সিদ্ধান্ত আসবে বলে এখনো আশা রাখি।’
আবিদ স্বীকার করে বলেন, ‘মানুষ হিসেবে আমি পরিপূর্ণ নই। আপনাদের জন্য যথেষ্ট কাজ করতে পারিনি, জীবনও আমাকে সেই সুযোগ দেয়নি। তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি শিক্ষার্থীকে আমি কৃতজ্ঞতা জানাই। মাত্র ২০ দিনের প্রচারণায় আমি সবার কাছে পৌঁছাতে চেয়েছি, অনেকটা পেরেছি, হয়তো সবার কাছে পৌঁছাতে পারিনি। তবে যাত্রা এখানেই শেষ নয়, পথ আরও দীর্ঘ।’
নিজেকে ছাত্রদলের একজন কর্মী হিসেবে পরিচয় দিয়ে তিনি বলেন, ‘আমার ইশতেহারে যা ছিল, তা বাস্তবায়নের জন্য ছাত্রনেতা হিসেবেই প্রশাসনের কাছ থেকে দাবি আদায় করব। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররাজনীতির নতুন সূচনা আমাদের হাত ধরেই হবে। আমরা রাজপথের অতন্দ্র প্রহরী হয়ে ছাত্ররাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আনব। এর প্রতিফলন আপনারা পরবর্তী ডাকসুতে দেখতে পাবেন। আমি কখনো আপনাদের ছেড়ে যাব না।’
পোস্টটির শেষ অংশে তিনি মার্টিন লুথার কিং জুনিয়রের উদ্ধৃতি ব্যবহার করেন, ‘উই মাস্ট একসেপ্ট ফাইনাইট ডিসঅ্যাপয়েন্টমেন্ট, বাট নেভার ইনফাইনাইট হোপ।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে সহসভাপতি (ভিপি) পদে পরাজিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান জানিয়েছেন, নির্বাচনী ইশতেহারে দেওয়া প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের চেষ্টা তিনি চালিয়ে যাবেন। তাঁর ভাষায়, ‘এই যাত্রা এখানেই শেষ নয়। বরং নতুন পথচলার শুরু এখান থেকেই।’
বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) বিকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে আবিদুল ইসলাম এ প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন। এর আগের দিন অনুষ্ঠিত ডাকসু নির্বাচনে শিবিরের প্রার্থী মো. আবু সাদিক কায়েমের কাছে তিনি পরাজিত হন। ভিপি পদে সাদিক কায়েম পান ১৪ হাজার ৪২ ভোট, আর আবিদুল ইসলাম পান ৫ হাজার ৭০৮ ভোট।
নির্বাচনের রাতে ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে আবিদ ফলাফলকে ‘কারচুপি ও প্রহসন’ উল্লেখ করে প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। তবে বুধবারের পোস্টে তিনি ভিন্ন সুরে লিখেছেন, ‘ক্ষুদ্র জীবনে এত দূর আসব, কোনো দিন ভাবিনি। নির্বাচনের আগের রাতে খালেদ মুহিউদ্দিন ভাই আমাকে জিজ্ঞেস করেছিলেন—পাঁচ বছর পর নিজেকে কোথায় দেখতে চাই? আমি কোনো উত্তর দিতে পারিনি। আসলে আমি কখনোই জানতাম না, নিজেকে কোথায় দেখতে হবে। আন্দোলন-সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় রাজপথে থেকেছি, আর সেই পথই আজ আমাকে এখানে নিয়ে এসেছে।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘আমার নির্বাচনী দিনটি শুরু হয় মিডিয়ার অপপ্রচার দিয়ে। দুপুর থেকেই ভোটে নানা সমস্যা দেখতে পাই এবং সেসব নিয়ে কথা বলেছি। এসব অভিযোগের একটি নিরপেক্ষ তদন্ত হবে এবং প্রশাসনের পক্ষ থেকে যথোপযুক্ত সিদ্ধান্ত আসবে বলে এখনো আশা রাখি।’
আবিদ স্বীকার করে বলেন, ‘মানুষ হিসেবে আমি পরিপূর্ণ নই। আপনাদের জন্য যথেষ্ট কাজ করতে পারিনি, জীবনও আমাকে সেই সুযোগ দেয়নি। তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি শিক্ষার্থীকে আমি কৃতজ্ঞতা জানাই। মাত্র ২০ দিনের প্রচারণায় আমি সবার কাছে পৌঁছাতে চেয়েছি, অনেকটা পেরেছি, হয়তো সবার কাছে পৌঁছাতে পারিনি। তবে যাত্রা এখানেই শেষ নয়, পথ আরও দীর্ঘ।’
নিজেকে ছাত্রদলের একজন কর্মী হিসেবে পরিচয় দিয়ে তিনি বলেন, ‘আমার ইশতেহারে যা ছিল, তা বাস্তবায়নের জন্য ছাত্রনেতা হিসেবেই প্রশাসনের কাছ থেকে দাবি আদায় করব। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররাজনীতির নতুন সূচনা আমাদের হাত ধরেই হবে। আমরা রাজপথের অতন্দ্র প্রহরী হয়ে ছাত্ররাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আনব। এর প্রতিফলন আপনারা পরবর্তী ডাকসুতে দেখতে পাবেন। আমি কখনো আপনাদের ছেড়ে যাব না।’
পোস্টটির শেষ অংশে তিনি মার্টিন লুথার কিং জুনিয়রের উদ্ধৃতি ব্যবহার করেন, ‘উই মাস্ট একসেপ্ট ফাইনাইট ডিসঅ্যাপয়েন্টমেন্ট, বাট নেভার ইনফাইনাইট হোপ।’
জাকসু নির্বাচন ত্রুটিপূর্ণ প্রক্রিয়ায় হয়েছে এবং ভোটে নানা অনিয়মের অভিযোগ তুলেছে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ (বাগছাস) সমর্থিত প্যানেল শিক্ষার্থী ঐক্য ফোরাম।
৩ ঘণ্টা আগেজাকসু নির্বাচনকে ঘিরে ৩৩ বছরের অপেক্ষার অবসান হলেও, অনিয়ম, অব্যবস্থাপনা এবং পক্ষপাতদুষ্টতার অভিযোগ তুলে ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছে ‘সম্প্রীতির ঐক্য’, ‘সংশপ্তক পর্ষদ’, ‘স্বতন্ত্র অঙ্গীকার পরিষদ’ ও সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের (মার্ক্সবাদী) প্যানেল ও ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেল। এদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ কর
৬ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ জানিয়েছেন, বিএনপি জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত। এর মধ্য দিয়ে নতুন গণতান্ত্রিক যাত্রা শুরু হবে।
৯ ঘণ্টা আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) নির্বাচনের ভোট গণনা হবে ম্যানুয়ালি। বৃহস্পতিবার বেলা ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও নির্বাচন কমিশনের সদস্য সচিব একেএম রাশিদুল আলম স্ট্রিমকে এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, ভোটগ্রহণ শেষে তা ম্যানুয়ালি গণনা করা হবে। এখন পর্যন্ত নির্বাচন কমিশনের এট
১৭ ঘণ্টা আগে