স্ট্রিম প্রতিবেদক
বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক উত্তরণের প্রক্রিয়ায় বাধা সৃষ্টি করার জন্য কেউ কেউ ষড়যন্ত্র করছে এবং সেটি দৃশ্যমান বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, ‘এখানে আন্তর্জাতিক মহলও থাকতে পারে। দেশি-বিদেশি শক্তি সক্রিয়, সেটা আমরা অনুমান করতে পারি।’
আজ মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) বেলা ১২টার দিকে রাজধানীর শের-ই-বাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলে দোয়ায় অংশ নেওয়ার পর সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
এদিন জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলে দোয়ার এ আয়োজন করা হয়।
এ সময় সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের জনগণ সংকল্পবদ্ধ। এ দেশের গণতন্ত্র উত্তরণের পথে যাঁরাই বাধা সৃষ্টি করবে এবং কোনো রকমের ষড়যন্ত্র করবে, সে দেশি হোক, বিদেশি হোক, তাঁদেরকে তাঁরা প্রতিহত করবে।’
বিএনপি ধর্মীয় মূল্যবোধে বিশ্বাসী একটি রাজনৈতিক দল বলে উল্লেখ করেন সালাহউদ্দিন। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমাদের রাজনীতি সমন্বয়ের রাজনীতি। বাংলাদেশের এই ভূখণ্ডের মধ্যে সমস্ত জনগোষ্ঠীকে নিয়েই বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে আমরা রাজনীতি করি। আমরা ধর্মের ভিত্তিতে রাজনীতিতে কোনো বিভাজন চাইনি, চাই না, করবও না।’
সালাহউদ্দিন বলেন, ‘২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী পরিস্থিতিতে এই দেশের জনগণের প্রত্যাশা, শহীদের প্রত্যাশা এবং আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী আমরা একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নির্মাণ করতে চাই। রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কারের মধ্য দিয়ে, গণতান্ত্রিক সংস্কারের মধ্য দিয়ে, জন-প্রত্যাশা অনুযায়ী আগামী দিনে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হবে। এই লক্ষ্যে আমাদের আগামীতে বাংলাদেশের একটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য সবাইকে অংশগ্রহণ করতে হবে।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, ‘গণতান্ত্রিকভাবে যাতে আমরা আমাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারি, সেজন্য আমরা দীর্ঘ লড়াই-সংগ্রাম করেছি। আজকে সেই অধিকার প্রায় প্রতিষ্ঠা হওয়ার পথে। পূর্ণাঙ্গ প্রতিষ্ঠা হবে যেদিন আমরা সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, একটি সুন্দর জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমাদের নিজেদের ভোট প্রয়োগ করতে পারব, জনগণ ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবে।’
তিনি বলেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে বাংলাদেশের গণতন্ত্রের পূর্ণাঙ্গ প্রতিষ্ঠার জন্য একটি সফল পরীক্ষা। সুতরাং, আমাদের মধ্যে যেন কোনো বিভাজন না থাকে, সকল রাজনৈতিক দলকে আহ্বান জানাই, বাংলাদেশের সকল জনগণকে আহ্বান জানাই, আমরা যেন একটা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় উত্তরণ করতে পারি খুব সুন্দরভাবে, সেজন্য আমরা সবাই মনোনিবেশ করি।’
জাতীয় নির্বাচনে কয়েকটি রাজনৈতিক দলের পিআর পদ্ধতির দাবি নিয়ে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘পিআর হচ্ছে একটি “পার্মানেন্ট রেস্টলেসনেস” পদ্ধতি। যার মধ্য দিয়ে দেশে একটি অস্থিতিশীল পরিস্থিতি বিদ্যমান থাকে সব সময়ের জন্য। এবং কোনো স্থায়ী সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয় না। একটি ঝুলন্ত পার্লামেন্ট থাকে, অস্থির অবস্থা থাকে।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ পিআর পদ্ধতির বিপক্ষে। আমরা পিআর মানে মনে করি “পাবলিক রিলেশন”, আমরা পিআর মানে মনে করি জনসংযোগ। এখন সবাই জনসংযোগে আছে, সেই পিআরে আমরা বিশ্বাস করি। যারা প্রপোশনাল রিপ্রেজেন্টেশন মানে “পার্মানেন্ট রেস্টলেসনেস” প্রতিষ্ঠা করতে চায়, তারা সফল হবে না।’
বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক উত্তরণের প্রক্রিয়ায় বাধা সৃষ্টি করার জন্য কেউ কেউ ষড়যন্ত্র করছে এবং সেটি দৃশ্যমান বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, ‘এখানে আন্তর্জাতিক মহলও থাকতে পারে। দেশি-বিদেশি শক্তি সক্রিয়, সেটা আমরা অনুমান করতে পারি।’
আজ মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) বেলা ১২টার দিকে রাজধানীর শের-ই-বাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলে দোয়ায় অংশ নেওয়ার পর সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
এদিন জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলে দোয়ার এ আয়োজন করা হয়।
এ সময় সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের জনগণ সংকল্পবদ্ধ। এ দেশের গণতন্ত্র উত্তরণের পথে যাঁরাই বাধা সৃষ্টি করবে এবং কোনো রকমের ষড়যন্ত্র করবে, সে দেশি হোক, বিদেশি হোক, তাঁদেরকে তাঁরা প্রতিহত করবে।’
বিএনপি ধর্মীয় মূল্যবোধে বিশ্বাসী একটি রাজনৈতিক দল বলে উল্লেখ করেন সালাহউদ্দিন। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমাদের রাজনীতি সমন্বয়ের রাজনীতি। বাংলাদেশের এই ভূখণ্ডের মধ্যে সমস্ত জনগোষ্ঠীকে নিয়েই বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে আমরা রাজনীতি করি। আমরা ধর্মের ভিত্তিতে রাজনীতিতে কোনো বিভাজন চাইনি, চাই না, করবও না।’
সালাহউদ্দিন বলেন, ‘২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী পরিস্থিতিতে এই দেশের জনগণের প্রত্যাশা, শহীদের প্রত্যাশা এবং আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী আমরা একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নির্মাণ করতে চাই। রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কারের মধ্য দিয়ে, গণতান্ত্রিক সংস্কারের মধ্য দিয়ে, জন-প্রত্যাশা অনুযায়ী আগামী দিনে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হবে। এই লক্ষ্যে আমাদের আগামীতে বাংলাদেশের একটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য সবাইকে অংশগ্রহণ করতে হবে।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, ‘গণতান্ত্রিকভাবে যাতে আমরা আমাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারি, সেজন্য আমরা দীর্ঘ লড়াই-সংগ্রাম করেছি। আজকে সেই অধিকার প্রায় প্রতিষ্ঠা হওয়ার পথে। পূর্ণাঙ্গ প্রতিষ্ঠা হবে যেদিন আমরা সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, একটি সুন্দর জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমাদের নিজেদের ভোট প্রয়োগ করতে পারব, জনগণ ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবে।’
তিনি বলেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে বাংলাদেশের গণতন্ত্রের পূর্ণাঙ্গ প্রতিষ্ঠার জন্য একটি সফল পরীক্ষা। সুতরাং, আমাদের মধ্যে যেন কোনো বিভাজন না থাকে, সকল রাজনৈতিক দলকে আহ্বান জানাই, বাংলাদেশের সকল জনগণকে আহ্বান জানাই, আমরা যেন একটা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় উত্তরণ করতে পারি খুব সুন্দরভাবে, সেজন্য আমরা সবাই মনোনিবেশ করি।’
জাতীয় নির্বাচনে কয়েকটি রাজনৈতিক দলের পিআর পদ্ধতির দাবি নিয়ে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘পিআর হচ্ছে একটি “পার্মানেন্ট রেস্টলেসনেস” পদ্ধতি। যার মধ্য দিয়ে দেশে একটি অস্থিতিশীল পরিস্থিতি বিদ্যমান থাকে সব সময়ের জন্য। এবং কোনো স্থায়ী সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয় না। একটি ঝুলন্ত পার্লামেন্ট থাকে, অস্থির অবস্থা থাকে।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ পিআর পদ্ধতির বিপক্ষে। আমরা পিআর মানে মনে করি “পাবলিক রিলেশন”, আমরা পিআর মানে মনে করি জনসংযোগ। এখন সবাই জনসংযোগে আছে, সেই পিআরে আমরা বিশ্বাস করি। যারা প্রপোশনাল রিপ্রেজেন্টেশন মানে “পার্মানেন্ট রেস্টলেসনেস” প্রতিষ্ঠা করতে চায়, তারা সফল হবে না।’
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ও সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন আয়োজনসহ ৫ দফা দাবিতে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। আগামীকাল বুধবার থেকে ১২ অক্টোবর পর্যন্ত কর্মসূচি দিয়েছে দলটি। একই সময়ে আরও ছয়টি রাজনৈতিক দলও বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করবে বলে জানিয়েছে জামায়াত।
৪ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ও সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন আয়োজনসহ ৫ দফা দাবিতে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। রাজনৈতিক দলগুলোর যৌক্তিক আন্দোলনের প্রতি সরকার হতাশাজনক উদাসীনতা দেখাচ্ছে জানিয়ে দাবি আদায়ের ২য় ধাপে ১১ দিনের কর্মসূচি দিয়েছে তারা।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রায় অভিন্ন দাবিতে নতুন কর্মসূচি নিয়ে আগামীকাল বুধবার থেকে আবারও মাঠে নামছে সাতটি রাজনৈতিক দল। দাবি আদায়ে গণসংযোগ ছাড়াও গোলটেবিল আলোচনা, মতবিনিময়, সেমিনার আয়োজনসহ গণমিছিল ও স্মারকলিপি দেওয়ার কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামছে তারা।
৯ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী কাড়াকাড়ি করে প্রশাসনিক জায়গাগুলোতে তাদের লোক নিয়োগ করিয়েছে, তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের এই বক্তব্যকে জামায়াত ও বিএনপি 'দায় এড়ানো' মন্তব্য হিসেবে দেখছে।
১ দিন আগে