স্ট্রিম প্রতিবেদক
বেসরকারি এমপিওভুক্ত স্কুল-কলেজে শিক্ষকবহির্ভূত অন্যান্য কর্মচারী নিয়োগের ক্ষমতা আর একচ্ছত্রভাবে পরিচালনা পর্ষদ বা ম্যানেজিং কমিটির কাছে থাকছে না। আজ সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ থেকে জারি করা এক পরিপত্রে বিষয়টি জানানো হয়।
ওই পরিপত্রে বলা হয়, বেসরকারি এমপিওভুক্ত স্কুল-কলেজে শিক্ষকবহির্ভূত অন্যান্য কর্মচারী নিয়োগে আর পরিচালনা পর্ষদ বা ম্যানেজিং কমিটির একচ্ছত্র ক্ষমতা থাকবে না। এ পদগুলোর নিয়োগ থেকে স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতা বন্ধ করে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে এখন থেকে জেলা প্রশাসকের (ডিসি) নেতৃত্বে গঠিত একটি সুপারিশ কমিটি নিয়োগ-প্রক্রিয়া পরিচালনা করবে।
পরিপত্রে আরও বলা হয়েছে, ওই সুপারিশ কমিটির সভাপতি হবেন জেলা প্রশাসক। সদস্য হিসেবে থাকবেন সংশ্লিষ্ট জেলার সবচেয়ে পুরোনো সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ বা তার প্রতিনিধি, সংশ্লিষ্ট শিক্ষা বোর্ডের একজন প্রতিনিধি (পরিদর্শকের নিচে নয়) এবং জেলা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উপপরিচালক বা সহকারী পরিচালক। কমিটির সদস্য-সচিবের দায়িত্ব পালন করবেন সংশ্লিষ্ট জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা। নিয়োগ সংক্রান্ত পরীক্ষা গ্রহণ, ফলাফল প্রস্তুত ও নিয়োগের সুপারিশ করার দায়িত্ব এই কমিটির। প্রয়োজনে মৌখিক পরীক্ষা চলাকালে একাধিক বোর্ডও গঠন করা যাবে। তবে প্রতিটি বোর্ডে জেলা প্রশাসকের প্রতিনিধি নেতৃত্ব দেবে এবং বোর্ডের তিনজনেই নবম গ্রেডের নিচে নন এই শর্ত সুনির্দিষ্ট করা হয়েছে।
এই ব্যাপারে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের বেসরকারি মাধ্যমিক শাখার উপসচিব সাইয়েদ এ জেড মোরশেদ আলী স্ট্রিমকে বলেন, ‘আগের মতো গভর্নিং বডি বা ম্যানেজিং কমিটির কর্তৃত্ব আর থাকছে না। বেসরকারি স্কুল-কলেজে কর্মচারী নিয়োগে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে এ বিধান করা হয়েছে।’
এ জেড মোরশেদ আলী আরও বলেন, ‘পরিপত্রটিতে এমন নিয়োগ প্রক্রিয়া শৃঙ্খলাবদ্ধ করার জন্য সকল প্রতিষ্ঠানের প্রধানকে শূন্যপদ-প্রাপ্যতার বিবরণী তৈরি করে রাখতে বলা হয়েছ। প্রাপ্যতাবিহীন পদে যদি কারও নিয়োগ প্রস্তাব করা হয়, তার দায়ভার বহন করতে হবে প্রতিষ্ঠান প্রধানকে।’
নতুন নিয়মটি ট্রেড সহকারী, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর, অফিস সহকারী-কাম-হিসাব সহকারী, কম্পিউটার ল্যাব অপারেটর বা গবেষণা/ল্যাব সহকারী, নিরাপত্তাকর্মী, পরিচ্ছন্নতাকর্মী, নৈশপ্রহরী, আয়া এবং অফিস সহায়ক—এসব এমপিওভুক্ত কর্মচারী পদে প্রযোজ্য হবে বলে পরিপত্রে স্পষ্ট করা হয়েছে।
এছাড়া, নিযুক্ত প্রার্থীর প্রতি দ্রুততার সঙ্গে নিয়োগপত্র জারি নিশ্চিত করার বিধানও রাখা হয়েছে। সুপারিশ কমিটির সুপারিশের পর নিয়োগপত্র পাঠাতে পরিচালনা কমিটিকে এক মাসের সময় দেওয়া হবে এবং একই সঙ্গে মুঠোফোনে প্রার্থীকে বিষয়টি জানাতে হবে। নিয়োগপত্র দিতে বিলম্ব হলে তা অসদাচরণ গণ্য করা হবে। এমন দুর্বলতার বিরুদ্ধে প্রতিষ্ঠান প্রধানের এমপিও স্থগিতসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ এবং সংশ্লিষ্ট পরিচালনা কমিটি বাতিলের সুপারিশ করাও পরিপত্রে উল্লেখ রয়েছে। আর মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর নিয়োগপত্রের একটি টেমপ্লেট তৈরি করে তা ওয়েবসাইটে আপলোড করবে।
পটভূমি হিসেবে বলা হয়েছে, দীর্ঘদিন ধরেই শিক্ষক ছাড়া অন্যান্য এমপিওভুক্ত কর্মচারী নিয়োগে পরিচালনা কমিটি বা গভর্নিং বডির সভাপতির নেতৃত্বে নিয়োগ কমিটি গঠিত হতো। ২০২৪ সালের ১০ জানুয়ারি প্রকাশিত নির্দেশিকায়ও এমন প্রক্রিয়ার কথা ছিল; তখন ওই কমিটিতে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের প্রতিনিধি, শিক্ষা বোর্ড বা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি এবং ডিসির প্রতিনিধি থাকতেন এবং প্রতিষ্ঠানের প্রধান থাকতেন কমিটির সদস্য-সচিব। কিন্তু সময়ের সঙ্গে-সঙ্গে সেই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি ও অনিয়মের অভিযোগ বেড়ে যাওয়ায় এবার কাঠামো বদলে শাসন-পরিকল্পনায় ডিসি-নেতৃত্বাধীন স্বতন্ত্র সুপারিশ কমিটি গঠন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো।
পরিপত্রে আরও জানানো হয়েছে, বর্তমানে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ কঠোরভাবে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) মাধ্যমে করা হয়। ভবিষ্যতে অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও এনটিআরসিএ-এর মাধ্যমে নিয়োগ করার পরিকল্পনা আছে। ধাপে ধাপে সেই ব্যবস্থা বিস্তৃত করা হবে বলে মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এ পরিবর্তনগুলোর লক্ষ্য প্রতিযোগিতামূলক, নিরপেক্ষ ও সরকারি সহায়তা প্রাপ্যতার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নিয়োগ প্রক্রিয়া নিশ্চিত করা এবং বছরের পর বছর ধরে গভর্নিং বডি-নেতৃত্বাধীন নিয়োগে সংশ্লিষ্ট অনিয়ম রোধ করা।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের জন্য নতুন নির্দেশনাগুলো অনুশীলনে আনার নির্দেশনা ইতোমধ্যে জারি করা হয়েছে; প্রয়োজনীয় নির্দেশনা ও টেমপ্লেট সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইটে আপলোড করা হবে এবং জেলা পর্যায়ে নিয়োগ সংক্রান্ত কার্যক্রম বাস্তবায়ন যাচাই করার দায়িত্বও রাখা হয়েছে। কর্মকর্তারা বলছেন, বাস্তবে নতুন নিয়ম কত দ্রুত ও কার্যকরভাবে অনুশীলিত হবে, তা নজরদারি করবে শিক্ষা কর্তৃপক্ষ।
বেসরকারি এমপিওভুক্ত স্কুল-কলেজে শিক্ষকবহির্ভূত অন্যান্য কর্মচারী নিয়োগের ক্ষমতা আর একচ্ছত্রভাবে পরিচালনা পর্ষদ বা ম্যানেজিং কমিটির কাছে থাকছে না। আজ সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ থেকে জারি করা এক পরিপত্রে বিষয়টি জানানো হয়।
ওই পরিপত্রে বলা হয়, বেসরকারি এমপিওভুক্ত স্কুল-কলেজে শিক্ষকবহির্ভূত অন্যান্য কর্মচারী নিয়োগে আর পরিচালনা পর্ষদ বা ম্যানেজিং কমিটির একচ্ছত্র ক্ষমতা থাকবে না। এ পদগুলোর নিয়োগ থেকে স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতা বন্ধ করে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে এখন থেকে জেলা প্রশাসকের (ডিসি) নেতৃত্বে গঠিত একটি সুপারিশ কমিটি নিয়োগ-প্রক্রিয়া পরিচালনা করবে।
পরিপত্রে আরও বলা হয়েছে, ওই সুপারিশ কমিটির সভাপতি হবেন জেলা প্রশাসক। সদস্য হিসেবে থাকবেন সংশ্লিষ্ট জেলার সবচেয়ে পুরোনো সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ বা তার প্রতিনিধি, সংশ্লিষ্ট শিক্ষা বোর্ডের একজন প্রতিনিধি (পরিদর্শকের নিচে নয়) এবং জেলা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উপপরিচালক বা সহকারী পরিচালক। কমিটির সদস্য-সচিবের দায়িত্ব পালন করবেন সংশ্লিষ্ট জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা। নিয়োগ সংক্রান্ত পরীক্ষা গ্রহণ, ফলাফল প্রস্তুত ও নিয়োগের সুপারিশ করার দায়িত্ব এই কমিটির। প্রয়োজনে মৌখিক পরীক্ষা চলাকালে একাধিক বোর্ডও গঠন করা যাবে। তবে প্রতিটি বোর্ডে জেলা প্রশাসকের প্রতিনিধি নেতৃত্ব দেবে এবং বোর্ডের তিনজনেই নবম গ্রেডের নিচে নন এই শর্ত সুনির্দিষ্ট করা হয়েছে।
এই ব্যাপারে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের বেসরকারি মাধ্যমিক শাখার উপসচিব সাইয়েদ এ জেড মোরশেদ আলী স্ট্রিমকে বলেন, ‘আগের মতো গভর্নিং বডি বা ম্যানেজিং কমিটির কর্তৃত্ব আর থাকছে না। বেসরকারি স্কুল-কলেজে কর্মচারী নিয়োগে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে এ বিধান করা হয়েছে।’
এ জেড মোরশেদ আলী আরও বলেন, ‘পরিপত্রটিতে এমন নিয়োগ প্রক্রিয়া শৃঙ্খলাবদ্ধ করার জন্য সকল প্রতিষ্ঠানের প্রধানকে শূন্যপদ-প্রাপ্যতার বিবরণী তৈরি করে রাখতে বলা হয়েছ। প্রাপ্যতাবিহীন পদে যদি কারও নিয়োগ প্রস্তাব করা হয়, তার দায়ভার বহন করতে হবে প্রতিষ্ঠান প্রধানকে।’
নতুন নিয়মটি ট্রেড সহকারী, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর, অফিস সহকারী-কাম-হিসাব সহকারী, কম্পিউটার ল্যাব অপারেটর বা গবেষণা/ল্যাব সহকারী, নিরাপত্তাকর্মী, পরিচ্ছন্নতাকর্মী, নৈশপ্রহরী, আয়া এবং অফিস সহায়ক—এসব এমপিওভুক্ত কর্মচারী পদে প্রযোজ্য হবে বলে পরিপত্রে স্পষ্ট করা হয়েছে।
এছাড়া, নিযুক্ত প্রার্থীর প্রতি দ্রুততার সঙ্গে নিয়োগপত্র জারি নিশ্চিত করার বিধানও রাখা হয়েছে। সুপারিশ কমিটির সুপারিশের পর নিয়োগপত্র পাঠাতে পরিচালনা কমিটিকে এক মাসের সময় দেওয়া হবে এবং একই সঙ্গে মুঠোফোনে প্রার্থীকে বিষয়টি জানাতে হবে। নিয়োগপত্র দিতে বিলম্ব হলে তা অসদাচরণ গণ্য করা হবে। এমন দুর্বলতার বিরুদ্ধে প্রতিষ্ঠান প্রধানের এমপিও স্থগিতসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ এবং সংশ্লিষ্ট পরিচালনা কমিটি বাতিলের সুপারিশ করাও পরিপত্রে উল্লেখ রয়েছে। আর মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর নিয়োগপত্রের একটি টেমপ্লেট তৈরি করে তা ওয়েবসাইটে আপলোড করবে।
পটভূমি হিসেবে বলা হয়েছে, দীর্ঘদিন ধরেই শিক্ষক ছাড়া অন্যান্য এমপিওভুক্ত কর্মচারী নিয়োগে পরিচালনা কমিটি বা গভর্নিং বডির সভাপতির নেতৃত্বে নিয়োগ কমিটি গঠিত হতো। ২০২৪ সালের ১০ জানুয়ারি প্রকাশিত নির্দেশিকায়ও এমন প্রক্রিয়ার কথা ছিল; তখন ওই কমিটিতে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের প্রতিনিধি, শিক্ষা বোর্ড বা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি এবং ডিসির প্রতিনিধি থাকতেন এবং প্রতিষ্ঠানের প্রধান থাকতেন কমিটির সদস্য-সচিব। কিন্তু সময়ের সঙ্গে-সঙ্গে সেই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি ও অনিয়মের অভিযোগ বেড়ে যাওয়ায় এবার কাঠামো বদলে শাসন-পরিকল্পনায় ডিসি-নেতৃত্বাধীন স্বতন্ত্র সুপারিশ কমিটি গঠন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো।
পরিপত্রে আরও জানানো হয়েছে, বর্তমানে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ কঠোরভাবে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) মাধ্যমে করা হয়। ভবিষ্যতে অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও এনটিআরসিএ-এর মাধ্যমে নিয়োগ করার পরিকল্পনা আছে। ধাপে ধাপে সেই ব্যবস্থা বিস্তৃত করা হবে বলে মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এ পরিবর্তনগুলোর লক্ষ্য প্রতিযোগিতামূলক, নিরপেক্ষ ও সরকারি সহায়তা প্রাপ্যতার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নিয়োগ প্রক্রিয়া নিশ্চিত করা এবং বছরের পর বছর ধরে গভর্নিং বডি-নেতৃত্বাধীন নিয়োগে সংশ্লিষ্ট অনিয়ম রোধ করা।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের জন্য নতুন নির্দেশনাগুলো অনুশীলনে আনার নির্দেশনা ইতোমধ্যে জারি করা হয়েছে; প্রয়োজনীয় নির্দেশনা ও টেমপ্লেট সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইটে আপলোড করা হবে এবং জেলা পর্যায়ে নিয়োগ সংক্রান্ত কার্যক্রম বাস্তবায়ন যাচাই করার দায়িত্বও রাখা হয়েছে। কর্মকর্তারা বলছেন, বাস্তবে নতুন নিয়ম কত দ্রুত ও কার্যকরভাবে অনুশীলিত হবে, তা নজরদারি করবে শিক্ষা কর্তৃপক্ষ।
দেশজুড়ে ভাবগাম্ভীর্যের সঙ্গে পালিত হচ্ছে সনাতন ধর্মালম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা। রাজধানীর ঢাকেশ্বরী মন্দিরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানের মন্দিরে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় এই উৎসব উদযাপিত হচ্ছে।
৪১ মিনিট আগেদুই দিনের ব্যবধানে আবারও সোনার দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)। এবার ভরিপ্রতি সর্বোচ্চ ২ হাজার ৪১৫ টাকা বেড়েছে।
১ ঘণ্টা আগেযশোরের চৌগাছায় গ্রেপ্তারের পর বন্দুকযুদ্ধ সাজিয়ে ছাত্রশিবিরের দুই নেতাকে গুলির ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে উপপরিদর্শক (এসআই) আতিকুল ইসলামসহ তিন পুলিশ সদস্যকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
২ ঘণ্টা আগেসাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস) তৌফিকা করিম এবং তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ১১৪টি ব্যাংক হিসাবে থাকা ৮৬ কোটি ৯৮ লাখ ৪০ হাজার ৫৫৬ টাকা ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
৩ ঘণ্টা আগে