স্ট্রিম প্রতিবেদক

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, জুলাই সনদ বাস্তবায়নের প্রধান দায়িত্ব রাজনৈতিক নেতাদের।
আজ বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে অনুষ্ঠিত হয় ঐকমত্য কমিশন ও রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বিতীয় পর্বের সংলাপের ২৩তম দিনের আলোচনা। আলোচনা শুরুর আগে দেওয়া বক্তব্যে ওপরের মন্তব্য করেন আলী রীয়াজ।
আলী রীয়াজ বলেন, ‘বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রে প্রধান এবং মৌলিক দায়িত্বটা রাজনৈতিক নেতাদের। আমরা বিশ্বাস করি, যেসব বিষয়ে আপনারা একমত হয়েছেন, সেগুলো বাস্তবায়নের পথ আপনারা তৈরি করতে পারবেন। সেখানে কমিশন আনুষ্ঠানিক এবং অনানুষ্ঠানিকভাবে অনুঘটকের কাজ করবে।’
আলী রীয়াজ জানান, প্রথম পর্বের সংলাপে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে যেসব বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে, তা তালিকা আকারে দলগুলোকে দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে সনদ বাস্তবায়নের কাঠামো নির্ধারণে আবারও রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বসবে কমিশন।
আজকের আলোচনার বিষয়ে রয়েছে সরকারি কর্ম কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক এবং ন্যায়পাল বিধান নিয়োগ প্রক্রিয়াসহ বেশকিছু বিষয়।
সনদের বিষয়ে আলী রীয়াজ বলেন, ‘আমরা আজকের মধ্যেই নিষ্পত্তির জায়গায় পৌঁছাতে চাই। আজকের আলোচনার পরেই আমরা চূড়ান্ত তালিকা তৈরি করে আপনাদের জানাব এবং আশা করি, সবাই তাতে স্বাক্ষর করবেন। এটাই আমাদের আজকের উদ্দেশ্য, আর সেই উদ্দেশ্য পূরণেই আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
কোনো দ্বিমত থাকলে আজও তা নিবন্ধনের সুযোগ রয়েছে জানিয়ে আলী রীয়াজ বলেন, ‘আমরা যে অগ্রগতি অর্জন করেছি, তা হচ্ছে প্রায় ১৩টি বিষয়ে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। কোথাও কোথাও নোট অব ডিসেন্টের সুযোগ ছিল এবং তা এখনো আছে। আজকের আলোচনায়ও কোনো ভিন্নমত থাকলে, তা রেজিস্টার করার সুযোগ থাকবে।’
আজকের বৈঠকে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, গণসংহতি আন্দোলন, গণঅধিকার পরিষদ, সিপিবি, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, আমার বাংলাদেশ পার্টিসহ ৩০টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি অংশ নিয়েছেন।
উল্লেখ্য, আজ দ্বিতীয় পর্বের সংলাপ শেষ হচ্ছে। গত ২ জুন দ্বিতীয় পর্বের সংলাপ উদ্বোধন করেছিলেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, জুলাই সনদ বাস্তবায়নের প্রধান দায়িত্ব রাজনৈতিক নেতাদের।
আজ বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে অনুষ্ঠিত হয় ঐকমত্য কমিশন ও রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বিতীয় পর্বের সংলাপের ২৩তম দিনের আলোচনা। আলোচনা শুরুর আগে দেওয়া বক্তব্যে ওপরের মন্তব্য করেন আলী রীয়াজ।
আলী রীয়াজ বলেন, ‘বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রে প্রধান এবং মৌলিক দায়িত্বটা রাজনৈতিক নেতাদের। আমরা বিশ্বাস করি, যেসব বিষয়ে আপনারা একমত হয়েছেন, সেগুলো বাস্তবায়নের পথ আপনারা তৈরি করতে পারবেন। সেখানে কমিশন আনুষ্ঠানিক এবং অনানুষ্ঠানিকভাবে অনুঘটকের কাজ করবে।’
আলী রীয়াজ জানান, প্রথম পর্বের সংলাপে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে যেসব বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে, তা তালিকা আকারে দলগুলোকে দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে সনদ বাস্তবায়নের কাঠামো নির্ধারণে আবারও রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বসবে কমিশন।
আজকের আলোচনার বিষয়ে রয়েছে সরকারি কর্ম কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক এবং ন্যায়পাল বিধান নিয়োগ প্রক্রিয়াসহ বেশকিছু বিষয়।
সনদের বিষয়ে আলী রীয়াজ বলেন, ‘আমরা আজকের মধ্যেই নিষ্পত্তির জায়গায় পৌঁছাতে চাই। আজকের আলোচনার পরেই আমরা চূড়ান্ত তালিকা তৈরি করে আপনাদের জানাব এবং আশা করি, সবাই তাতে স্বাক্ষর করবেন। এটাই আমাদের আজকের উদ্দেশ্য, আর সেই উদ্দেশ্য পূরণেই আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
কোনো দ্বিমত থাকলে আজও তা নিবন্ধনের সুযোগ রয়েছে জানিয়ে আলী রীয়াজ বলেন, ‘আমরা যে অগ্রগতি অর্জন করেছি, তা হচ্ছে প্রায় ১৩টি বিষয়ে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। কোথাও কোথাও নোট অব ডিসেন্টের সুযোগ ছিল এবং তা এখনো আছে। আজকের আলোচনায়ও কোনো ভিন্নমত থাকলে, তা রেজিস্টার করার সুযোগ থাকবে।’
আজকের বৈঠকে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, গণসংহতি আন্দোলন, গণঅধিকার পরিষদ, সিপিবি, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, আমার বাংলাদেশ পার্টিসহ ৩০টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি অংশ নিয়েছেন।
উল্লেখ্য, আজ দ্বিতীয় পর্বের সংলাপ শেষ হচ্ছে। গত ২ জুন দ্বিতীয় পর্বের সংলাপ উদ্বোধন করেছিলেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের আগামীকাল শনিবারের (১৩ ডিসেম্বর) ‘আউট ডোর’ কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় (১২ ডিসেম্বর) যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়।
৪১ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ভাই ওমর বিন হাদির সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর বিজয়নগরে ওসমান শরীফ হাদিকে লক্ষ্য করে গুলির ঘটনায় তদন্ত নেমেছে একাধিক সংস্থা। পুলিশ, র্যাবের পাশাপাশি একাধিক সংস্থা। কারা কী কারণে গুলি করেছে, কারও রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব আছে কি না, তার তদন্ত শুরু হয়েছে। ওসমান হাদি বেশ কয়েকবার হুমকি পাওয়ার অভিযোগ করেছিলেন।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরীফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনায় সরকারকে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। জড়িতদের গ্রেপ্তার করা না হলে সরকারের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে