স্ট্রিম সংবাদদাতা
ময়মনসিংহের বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা হয়েছে। আজ রোববার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন মিলনায়তন এলাকায় এ হামলা হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, হামলার সময় কয়েকটি ককটেলের বিস্ফোরণেরও শব্দ পাওয়া গেছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, বহিরাগতরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে এ হামলা চালিয়েছে।
হামলার পর আন্দোলনকারীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে পড়েন। এরপর শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন মিলনায়তনে আটকে পড়া উপাচার্যসহ অন্য শিক্ষকদের বের করে আনা হয় বলে জানা গেছে।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, রোববার সকাল থেকেই ‘কম্বাইন্ড ডিগ্রি’ বাস্তবায়নের দাবিতে মিলনায়তন এলাকায় জড়ো হতে থাকেন শিক্ষার্থীরা। বেলা ১১টায় ওই ভবনে একাডেমিক কাউন্সিলের জরুরি বৈঠক শুরু হয়।
এরপর দুপুরে সভার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হয়। একাডেমিক কাউন্সিলে সিদ্ধান্ত হয়—বিএসসি ইন অ্যানিমেল হাজবেন্ড্রি, ডক্টর অব ভেটেরিনারি মেডিসিন এবং দুই অনুষদের সমন্বিত কম্বাইন্ড ডিগ্রি—এই তিনটি ডিগ্রি বহাল থাকবে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বলছে, শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তবে এসব সিদ্ধান্তে নাখোশ হন শিক্ষার্থীরা। তাঁরা শুধু কম্বাইন্ড ডিগ্রিকে একক ডিগ্রি হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি জানান। একাডেমিক কাউন্সিলের সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ হয়ে উপাচার্যসহ ২২৭ শিক্ষককে ওই ভবনে অবরুদ্ধ করে তালা ঝুলিয়ে দেন তাঁরা।
এদিকে, সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে হঠাৎ করেই আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করে বহিরাগতরা। এ সময় তাঁদের হাতে দেশীয় অস্ত্র ছিল বলে জানিয়েছে শিক্ষার্থীরা। হামলার কারণে আন্দোলনকারীরা ছাত্রভঙ্গ হয়ে গেছেন। তবে হামলার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন হল থেকে বের হয়ে জব্বারের মোড়ে জড়ো হচ্ছেন। এ ঘটনায় ক্যাম্পাসে এখন উত্তপ্ত পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা বলেন, উপাচার্যের বাসভবনের দিক থেকে অর্ধশত বহিরাগত তাঁদের ওপর হামলা চালায়। এতে আতঙ্কিত হয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেছেন তাঁরা। অন্যদিকে উপাচার্য মিলনায়তন থেকে বের হয়ে গেছেন।
ময়মনসিংহের বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা হয়েছে। আজ রোববার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন মিলনায়তন এলাকায় এ হামলা হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, হামলার সময় কয়েকটি ককটেলের বিস্ফোরণেরও শব্দ পাওয়া গেছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, বহিরাগতরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে এ হামলা চালিয়েছে।
হামলার পর আন্দোলনকারীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে পড়েন। এরপর শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন মিলনায়তনে আটকে পড়া উপাচার্যসহ অন্য শিক্ষকদের বের করে আনা হয় বলে জানা গেছে।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, রোববার সকাল থেকেই ‘কম্বাইন্ড ডিগ্রি’ বাস্তবায়নের দাবিতে মিলনায়তন এলাকায় জড়ো হতে থাকেন শিক্ষার্থীরা। বেলা ১১টায় ওই ভবনে একাডেমিক কাউন্সিলের জরুরি বৈঠক শুরু হয়।
এরপর দুপুরে সভার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হয়। একাডেমিক কাউন্সিলে সিদ্ধান্ত হয়—বিএসসি ইন অ্যানিমেল হাজবেন্ড্রি, ডক্টর অব ভেটেরিনারি মেডিসিন এবং দুই অনুষদের সমন্বিত কম্বাইন্ড ডিগ্রি—এই তিনটি ডিগ্রি বহাল থাকবে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বলছে, শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তবে এসব সিদ্ধান্তে নাখোশ হন শিক্ষার্থীরা। তাঁরা শুধু কম্বাইন্ড ডিগ্রিকে একক ডিগ্রি হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি জানান। একাডেমিক কাউন্সিলের সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ হয়ে উপাচার্যসহ ২২৭ শিক্ষককে ওই ভবনে অবরুদ্ধ করে তালা ঝুলিয়ে দেন তাঁরা।
এদিকে, সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে হঠাৎ করেই আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করে বহিরাগতরা। এ সময় তাঁদের হাতে দেশীয় অস্ত্র ছিল বলে জানিয়েছে শিক্ষার্থীরা। হামলার কারণে আন্দোলনকারীরা ছাত্রভঙ্গ হয়ে গেছেন। তবে হামলার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন হল থেকে বের হয়ে জব্বারের মোড়ে জড়ো হচ্ছেন। এ ঘটনায় ক্যাম্পাসে এখন উত্তপ্ত পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা বলেন, উপাচার্যের বাসভবনের দিক থেকে অর্ধশত বহিরাগত তাঁদের ওপর হামলা চালায়। এতে আতঙ্কিত হয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেছেন তাঁরা। অন্যদিকে উপাচার্য মিলনায়তন থেকে বের হয়ে গেছেন।
তবে এ উদ্যোগের আড়ালে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর সরকার নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিল বলে সমালোচকরা মনে করেন।
১ ঘণ্টা আগেপররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমানের বাংলাদেশে ফিরে আসা তাঁর নিজস্ব সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করে। তবে, প্রয়োজনে তাঁর ভ্রমণ নথি বা পাসপোর্ট সম্পর্কিত বিষয়গুলো সমাধান করবে সরকার।
১ ঘণ্টা আগেগোলাম রব্বানী বলেন, ‘পেজগুলোর মাধ্যমে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘিত হচ্ছে সবচেয়ে বেশি।’
১ ঘণ্টা আগেতবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈধ পরিচয়পত্রধারী শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে পারবেন। শিক্ষক-কর্মকর্তাদের পরিবারের সদস্যরা তাঁদের পরিচয়পত্রের ফটোকপি দেখিয়ে প্রবেশ করতে পারবেন।
২ ঘণ্টা আগে