.png)

স্ট্রিম প্রতিবেদক

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের বিষয়ে করা আপিলের শুনানি আগামী রোববার পর্যন্ত মুলতবি করেছেন আপিল বিভাগ। আজ বুধবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পঞ্চম দিনের মতো এই শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। আদালতে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের পক্ষে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন শুনানি করেন।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল গোলাম পরওয়ারের পক্ষে আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির তাঁর শুনানি শেষ করেন। তারও আগে এই আপিলে পাঁচ বিশিষ্ট নাগরিকের পক্ষে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শরীফ ভূইয়া শুনানি উপস্থাপন করেন।
এদিকে, মঙ্গলবার জামায়াতের আইনজীবী শিশির মনির সাংবাদিকদের বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফিরলেও আগামী নির্বাচন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনেই হবে।
আরেক আবেদনকারী ড. বদিউল আলম মজুমদার ও অন্যান্য পক্ষের আইনজীবী ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফিরলেও সাংবিধানিক প্রশ্ন জড়িত থাকায় সেটি কবে থেকে কার্যকর হবে, সে বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালত পর্যবেক্ষণ দেবেন বলে তিনি মনে করেন।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাসংক্রান্ত সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী ১৯৯৬ সালে সংসদে গৃহীত হয়। পরে এর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট আবেদন হলে, দীর্ঘ আইনি প্রক্রিয়া শেষে ২০১১ সালের ১০ মে আপিল বিভাগ ওই সংশোধনী অবৈধ ঘোষণা করে তা বাতিল করে দেন। ওই রায়ের পর ২০১১ সালের ৩০ জুন সংসদে পঞ্চদশ সংশোধনী পাসের মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থাটি বিলুপ্ত করা হয়।
তবে আপিল বিভাগের সেই রায় পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) চেয়ে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী এবং ড. বদিউল আলম মজুমদারসহ পাঁচ বিশিষ্ট নাগরিক পৃথক আবেদন করেন। গত ২৭ আগস্ট সর্বোচ্চ আদালত সেই রিভিউ আবেদনগুলো মঞ্জুর করে আপিলের অনুমতি (লিভ টু আপিল) দেন। সেই আপিলের ভিত্তিতেই বর্তমানে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানিটি চলছে।

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের বিষয়ে করা আপিলের শুনানি আগামী রোববার পর্যন্ত মুলতবি করেছেন আপিল বিভাগ। আজ বুধবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পঞ্চম দিনের মতো এই শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। আদালতে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের পক্ষে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন শুনানি করেন।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল গোলাম পরওয়ারের পক্ষে আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির তাঁর শুনানি শেষ করেন। তারও আগে এই আপিলে পাঁচ বিশিষ্ট নাগরিকের পক্ষে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শরীফ ভূইয়া শুনানি উপস্থাপন করেন।
এদিকে, মঙ্গলবার জামায়াতের আইনজীবী শিশির মনির সাংবাদিকদের বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফিরলেও আগামী নির্বাচন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনেই হবে।
আরেক আবেদনকারী ড. বদিউল আলম মজুমদার ও অন্যান্য পক্ষের আইনজীবী ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফিরলেও সাংবিধানিক প্রশ্ন জড়িত থাকায় সেটি কবে থেকে কার্যকর হবে, সে বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালত পর্যবেক্ষণ দেবেন বলে তিনি মনে করেন।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাসংক্রান্ত সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী ১৯৯৬ সালে সংসদে গৃহীত হয়। পরে এর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট আবেদন হলে, দীর্ঘ আইনি প্রক্রিয়া শেষে ২০১১ সালের ১০ মে আপিল বিভাগ ওই সংশোধনী অবৈধ ঘোষণা করে তা বাতিল করে দেন। ওই রায়ের পর ২০১১ সালের ৩০ জুন সংসদে পঞ্চদশ সংশোধনী পাসের মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থাটি বিলুপ্ত করা হয়।
তবে আপিল বিভাগের সেই রায় পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) চেয়ে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী এবং ড. বদিউল আলম মজুমদারসহ পাঁচ বিশিষ্ট নাগরিক পৃথক আবেদন করেন। গত ২৭ আগস্ট সর্বোচ্চ আদালত সেই রিভিউ আবেদনগুলো মঞ্জুর করে আপিলের অনুমতি (লিভ টু আপিল) দেন। সেই আপিলের ভিত্তিতেই বর্তমানে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানিটি চলছে।
.png)

বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় ১ কোটি ৬০ লাখ মানুষ তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে এবং ১৬ লাখ শিশু মারাত্মক অপুষ্টির ঝুঁকিতে রয়েছে—এমন তথ্য উঠে এসেছে সরকার ও উন্নয়ন সহযোগীদের যৌথ বিশ্লেষণে।
১ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার করে ছড়ানো অপপ্রচারকে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে চিহ্নিত করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এই হুমকি মোকাবিলায় দুটি সেল গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে — ‘সেন্ট্রাল ডিসইনফরমেশন মনিটরিং সেল’ ও ‘সেন্ট্রাল কমিউনিকেশন সেল’।
১ ঘণ্টা আগে
আগামী ১৫ নভেম্বর থেকে পুলিশের গায়ে উঠছে নতুন পোশাক। আয়রন (লৌহ) ও কফি রঙের ইউনিফরম দিয়ে পুরনো পোশাককে বিদায় জানানো হবে। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী ১৫ নভেম্বর থেকে পুলিশ সদস্যদের গায়ে এই নতুন ইউনিফরম দেখা যাবে।
১ ঘণ্টা আগে
উচ্ছেদের শিকার পরিবারগুলো একজন রুমালী হাসদা বলছেন, একতরফা রায়ে তাদের উচ্ছেদ করেছেন আদালত। উচ্ছেদের জন্য তাদের কোনো নোটিশও দেওয়া হয়নি। বাড়ির জিনিসপত্র কিছুই সরানো যায়নি। রান্না করা খাবারও বের করতে পারেননি। সবই মাটির দেয়ালের নিচে চাপা পড়ে নষ্ট ও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দুদিন ধরে তারা খাওয়া-দাওয়া ভুলে গেছেন
৪ ঘণ্টা আগে