স্ট্রিম প্রতিবেদক
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান ঘিরে রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের সামনে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়েছে। সেখান থেকে বিক্ষুব্ধ জুলাই যোদ্ধাদের সরিয়ে দিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
এদিকে, প্রতিকূল পরিস্থিতির কারণে নির্ধারিত সময়ের কয়েক মিনিট পরে অনুষ্ঠান শুরু হবে বলে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
আজ শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ৩টা ১২ মিনিটে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে বলা হয়, ‘আমরা ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুত। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে অনুষ্ঠান শুরুর সময় কয়েক মিনিট দেরি হতে পারে।’
প্রেস উইং বলেছে, ‘সবকিছু পরিকল্পনা অনুযায়ী এগোচ্ছে এবং কিছু অতিথি ইতিমধ্যে অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছেছেন। আমরা আমাদের ইতিহাসের এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা দেখার অপেক্ষায় আছি।’
এর আগে, আজ বিকেল ৪টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার কথা ছিল। তবে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে বিভিন্ন দাবিতে সংসদ ভবনের সামনের মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে বিক্ষোভ শুরু করে জুলাই শহীদ পরিবার ও আহতদের ঐক্যবদ্ধ প্যানেল।
আজ বেলা ১১টার দিকে সংসদ ভবনে প্রবেশের ফটক টপকে ভেতরে প্রবেশ করেন তাঁরা। একপর্যায়ে তাঁরা দক্ষিণ প্লাজায় মঞ্চের সামনে চলে যান। তাঁদের বাধা দেওয়া চেষ্টা করেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। তবে বিক্ষোভকারীরা অতিথিদের চেয়ারে বসে পড়েন।
দুপুর সোয়া ১টার দিকে ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি ড. আলী রীয়াজ অনুষ্ঠানস্থলে এসে ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ কাছে ক্ষমা চান এবং চলে যেতে অনুরোধ করেন। এরপরও না সরলে পুলিশ তাঁদের বের করে দেওয়ার পদক্ষেপ নেয়। পরে সংসদ ভবনের প্রধান ফটক দিয়ে বের হওয়ার সময় ভাঙচুর ও পুলিশের দিকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন ‘জুলাই যোদ্ধারা’।
এ সময় পুলিশ তাঁদের লাঠিপেটা করে। পরে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে এসে একাধিক গাড়ি ভাঙচুর করে দলটি। পুলিশ আবার তাদের ধাওয়া দিলে তাঁরাও পাল্টা ধাওয়া দেয়। একপর্যায়ে পুলিশ কয়েক দফা সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারশেল ছুড়ে। এ সময় মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ সড়কে পুলিশের তিন থেকে চারটি অস্থায়ী ক্যাম্প পুড়িয়ে দেওয়া হয়। পরে অবশ্য তাদের সরিয়ে দিতে সক্ষম হয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান ঘিরে রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের সামনে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়েছে। সেখান থেকে বিক্ষুব্ধ জুলাই যোদ্ধাদের সরিয়ে দিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
এদিকে, প্রতিকূল পরিস্থিতির কারণে নির্ধারিত সময়ের কয়েক মিনিট পরে অনুষ্ঠান শুরু হবে বলে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
আজ শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ৩টা ১২ মিনিটে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে বলা হয়, ‘আমরা ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুত। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে অনুষ্ঠান শুরুর সময় কয়েক মিনিট দেরি হতে পারে।’
প্রেস উইং বলেছে, ‘সবকিছু পরিকল্পনা অনুযায়ী এগোচ্ছে এবং কিছু অতিথি ইতিমধ্যে অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছেছেন। আমরা আমাদের ইতিহাসের এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা দেখার অপেক্ষায় আছি।’
এর আগে, আজ বিকেল ৪টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার কথা ছিল। তবে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে বিভিন্ন দাবিতে সংসদ ভবনের সামনের মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে বিক্ষোভ শুরু করে জুলাই শহীদ পরিবার ও আহতদের ঐক্যবদ্ধ প্যানেল।
আজ বেলা ১১টার দিকে সংসদ ভবনে প্রবেশের ফটক টপকে ভেতরে প্রবেশ করেন তাঁরা। একপর্যায়ে তাঁরা দক্ষিণ প্লাজায় মঞ্চের সামনে চলে যান। তাঁদের বাধা দেওয়া চেষ্টা করেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। তবে বিক্ষোভকারীরা অতিথিদের চেয়ারে বসে পড়েন।
দুপুর সোয়া ১টার দিকে ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি ড. আলী রীয়াজ অনুষ্ঠানস্থলে এসে ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ কাছে ক্ষমা চান এবং চলে যেতে অনুরোধ করেন। এরপরও না সরলে পুলিশ তাঁদের বের করে দেওয়ার পদক্ষেপ নেয়। পরে সংসদ ভবনের প্রধান ফটক দিয়ে বের হওয়ার সময় ভাঙচুর ও পুলিশের দিকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন ‘জুলাই যোদ্ধারা’।
এ সময় পুলিশ তাঁদের লাঠিপেটা করে। পরে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে এসে একাধিক গাড়ি ভাঙচুর করে দলটি। পুলিশ আবার তাদের ধাওয়া দিলে তাঁরাও পাল্টা ধাওয়া দেয়। একপর্যায়ে পুলিশ কয়েক দফা সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারশেল ছুড়ে। এ সময় মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ সড়কে পুলিশের তিন থেকে চারটি অস্থায়ী ক্যাম্প পুড়িয়ে দেওয়া হয়। পরে অবশ্য তাদের সরিয়ে দিতে সক্ষম হয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সরকারের পক্ষ থেকে এ ধরনের কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার জন্য একাধিকবার সতর্কতা জারি করা হয়েছে। কেউ এই নির্দেশনা অমান্য করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
১ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানকে একটি ঐতিহাসিক সন্ধিক্ষণ হিসেবে উল্লেখ করে সনদে বলা হয়েছে, এই অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গণতান্ত্রিক ও মানবিক মর্যাদার ভিত্তিতে রাষ্ট্র পুনর্গঠনের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেজুলাই আন্দোলনে নিহত ও আহত ব্যক্তিদের স্মরণ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, যে পরিবর্তন এসেছে তা ওই গণঅভ্যুত্থানের ফলে সম্ভব হয়েছে। জুলাই সনদকে গণঅভুত্থানের দ্বিতীয় অংশ উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমরা আজকে যে কাজটা করলাম, এখানে স্বাক্ষর করলাম সবাই মিলে। সেটা দিয়ে বাংলাদেশের পরিবর্তন হবে।
১৪ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদ হাতে না পাওয়া এবং স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র (প্রক্লেমেশন অব ইনডিপেনডেন্টস) থাকা না থাকা নিয়ে অনিশ্চয়তার কারণে সনদে স্বাক্ষর করেনি ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন দল গণফোরাম। তবে অনিশ্চয়তা দূর হওয়ায় দলটি পরে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করবে বলে নিশ্চিত করেছে।
১৫ ঘণ্টা আগে