স্ট্রিম ডেস্ক
গাজায় দুই বছরের বিধ্বংসী যুদ্ধের অবসান ঘটাতে আজ (রোববার) এক ঐতিহাসিক মুহূর্তের দিকে তাকিয়ে আছে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন। ইসরায়েল সরকারের তথ্য অনুযায়ী, আজ দুপুর নাগাদ (স্থানীয় সময়) হামাস মুক্তি দিতে যাচ্ছে তাদের হাতে থাকা শেষ ৪৮ জন জিম্মিকে। এর মধ্যে ২০ জনকে জীবিত অবস্থায় পাওয়া যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে, আর ২৮ জনের মরদেহ ফেরত দেওয়া হবে।
ঐতিহাসিক এই ঘটনার সাক্ষী হতে তেল আভিভের ‘হোস্টেজেস স্কয়ারে’ রাতভর জড়ো হয়েছেন অসংখ্য মানুষ। বিশাল পর্দায় সরাসরি সম্প্রচারের অপেক্ষায় বসে আছেন তারা—প্রত্যাশা, হয়তো আজ ফিরে পাবেন প্রিয়জনদের। ‘স্কয়ার জেগে আছে জিম্মিদের জন্য’— এমন বার্তা দিয়েছে ‘হোস্টেজেস অ্যান্ড মিসিং ফ্যামিলিজ ফোরাম’।
জীবিত অবস্থায় আছেন যাদের পাওয়ার আশা
আজ যাদের মুক্তির কথা, তাদের মধ্যে রয়েছেন আরিয়েল কুনিও (২৮) ও তাঁর ভাই ডেভিড কুনিও (৩৫), যাদের ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর কিবুতজ নীর ওজ থেকে তুলে নিয়ে যায় হামাস। ওই দিনই নোভা সংগীত উৎসবে ছিলেন ২৪ বছর বয়সী ইভিয়াতার ডেভিড; পরিবারের কাছে তাঁর শেষ বার্তা ছিল— ‘তারা পার্টিতে বোমা ফেলছে।’
আরও আছেন যমজ ভাই গালি ও জিভ বারম্যান (২৮), কিবুতজ কফার আজা থেকে আটক করা হয়েছিল তাঁদের। জীবিতদের মধ্যে সবচেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ ৪৮ বছর বয়সী ওমরি মিরান, যাকে নিজ বাড়ি নাহাল ওজ থেকে তুলে নিয়ে যায় হামাস।
এ ছাড়া মুক্তির তালিকায় আছেন মাতান আংগ্রেস্ট (২২), মাতান জানগাউকার (২৫), নিমরোদ কোহেন (২১), গাই গিলবোয়া-দালাল (২৪), ইয়োসেফ-হাইম ওহানা (২৫), এলকানা বোহবট (৩৬), আবিনাতান অর (৩২), এইতান মোর (২৫), বার কুপারস্টেইন (২৩), সেগেভ কালফন (২৭) এবং রম ব্রাসলাবস্কি (২১)।
তিনজন জিম্মি একাধিক নাগরিকত্বধারী— এইতান হর্ন (৩৮, ইসরায়েলি-আর্জেন্টাইন), ম্যাকসিম হারকিন (৩৭, ইসরায়েলি-রুশ), এবং আলন ওহেল (২৪), যার নাগরিকত্ব ইসরায়েল, জার্মানি ও সার্বিয়ার।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী জানিয়েছে, মুক্তিপ্রাপ্তদের হস্তান্তর প্রক্রিয়া হবে আগের ধাপ অনুসারে। আন্তর্জাতিক রেড ক্রসের তত্ত্বাবধানে জিম্মিদের তুলে দেওয়া হবে ইসরায়েলি সেনাদের বিশেষ ইউনিটের হাতে। পরে তাঁদের নেওয়া হবে দক্ষিণ ইসরায়েলের রেইইম সামরিক ঘাঁটিতে, যেখানে পরিবারগুলো অপেক্ষা করবে। সেখান থেকে হেলিকপ্টারে করে তাঁদের হাসপাতালে নেওয়া হবে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য।
কোনো জিম্মির জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন হলে সরাসরি হাসপাতালে নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ইসরায়েলি সেনা কর্মকর্তারা।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প রোববার সকালে ইসরায়েল সফরে রওনা দিয়েছেন। এ সফরকে তিনি বলেছেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যে বিজয়যাত্রা’। বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের তিনি জানান, ‘গাজায় যুদ্ধ শেষ। এই যুদ্ধবিরতি টিকে থাকবে।’
ট্রাম্প স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে বলেন, ‘আমি যুদ্ধ শেষ করতে পারি, আমি শান্তি স্থাপনেও ভালো।’ আবার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুকে ‘যুদ্ধকালীন নেতা’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘তিনি খুব ভালো কাজ করেছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি নোবেল পুরস্কারের জন্য নয়, মানুষের জীবন বাঁচানোর জন্য এই কাজ করেছি।’ ট্রাম্প জানান, গাজা এখন ‘একটি ধ্বংসস্তূপ’, তবে দ্রুতই সেখানে ‘বোর্ড অব পিস’ নামে একটি তত্ত্বাবধানকারী সংস্থা গঠিত হবে শান্তি রক্ষায়।
কাতারের ভূমিকারও তিনি প্রশংসা করেন ট্রাম্প। বলেন, ‘২০১৭ সালে আমি সমালোচনা করেছিলাম, কিন্তু এখন কাতার অসাধারণভাবে সহায়তা করেছে।’
এই মুক্তি প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে ইসরায়েল মুক্তি দেবে ২৫০ জন ফিলিস্তিনি বন্দিকে, যাদের মধ্যে আজীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্তও রয়েছে। পাশাপাশি, যুদ্ধ চলাকালে আটক আরও প্রায় ১ হাজার ৭০০ জনকে মুক্তি দেওয়া হবে, যাদের অনেকে অভিযোগ ছাড়াই আটক ছিলেন— তাদের মধ্যে প্রায় দুই ডজন শিশু রয়েছে।
গাজার মানবিক সহায়তায় যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার মিশর সফরে পৌঁছেছেন। শার্ম আল-শেখে সোমবার শুরু হবে শান্তি সম্মেলন। সেখানে তিনি গাজায় পানি, স্যানিটেশন ও স্বাস্থ্যসেবার জন্য নতুন ২০ মিলিয়ন পাউন্ড সহায়তা ঘোষণা করবেন।
এ সহায়তা চলতি বছরে ফিলিস্তিনি জনগণের জন্য যুক্তরাজ্যের ১১৬ মিলিয়ন পাউন্ডের বৃহত্তর প্রতিশ্রুতির অংশ।
স্টার্মার বলেন, ‘আজ যুদ্ধ শেষের প্রথম ধাপ সম্পন্ন হচ্ছে; এখন আমাদের দ্বিতীয় ধাপ নিশ্চিত করতে হবে, যাতে দুই পক্ষই নিরাপদে জীবন পুনর্গঠন করতে পারে।’
দুই বছরের রক্তক্ষয়ী সংঘাতের পর আজকের দিনটি মধ্যপ্রাচ্যের ইতিহাসে এক ঐতিহাসিক ও সংবেদনশীল মুহূর্ত। গাজা সীমান্ত দিয়ে ইতিমধ্যে সহায়তার ট্রাক প্রবেশ করছে। বহু বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনি উত্তরে ফিরছেন, কিন্তু সেখানে পাচ্ছেন ধ্বংসস্তূপে পরিণত নগরী।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্র, মিশর ও কাতারের মধ্যস্থতায় এই যুদ্ধবিরতি চুক্তিকে স্থায়ী শান্তির ভিত্তি হিসেবে দেখছেন অনেকেই।
তেল আভিভে ভোর থেকেই শুরু হয়েছে মানুষের ঢল। এক নারী তাঁর হাতে লেখা একটি প্ল্যাকার্ড উঁচিয়ে রেখেছেন, ‘ধন্যবাদ, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প’। সব চোখ এখন একটাই দৃশ্যের দিকে— গাজা সীমান্ত পেরিয়ে ফেরার অপেক্ষায় থাকা সেই ৪৮ জনের।
গাজায় দুই বছরের বিধ্বংসী যুদ্ধের অবসান ঘটাতে আজ (রোববার) এক ঐতিহাসিক মুহূর্তের দিকে তাকিয়ে আছে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন। ইসরায়েল সরকারের তথ্য অনুযায়ী, আজ দুপুর নাগাদ (স্থানীয় সময়) হামাস মুক্তি দিতে যাচ্ছে তাদের হাতে থাকা শেষ ৪৮ জন জিম্মিকে। এর মধ্যে ২০ জনকে জীবিত অবস্থায় পাওয়া যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে, আর ২৮ জনের মরদেহ ফেরত দেওয়া হবে।
ঐতিহাসিক এই ঘটনার সাক্ষী হতে তেল আভিভের ‘হোস্টেজেস স্কয়ারে’ রাতভর জড়ো হয়েছেন অসংখ্য মানুষ। বিশাল পর্দায় সরাসরি সম্প্রচারের অপেক্ষায় বসে আছেন তারা—প্রত্যাশা, হয়তো আজ ফিরে পাবেন প্রিয়জনদের। ‘স্কয়ার জেগে আছে জিম্মিদের জন্য’— এমন বার্তা দিয়েছে ‘হোস্টেজেস অ্যান্ড মিসিং ফ্যামিলিজ ফোরাম’।
জীবিত অবস্থায় আছেন যাদের পাওয়ার আশা
আজ যাদের মুক্তির কথা, তাদের মধ্যে রয়েছেন আরিয়েল কুনিও (২৮) ও তাঁর ভাই ডেভিড কুনিও (৩৫), যাদের ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর কিবুতজ নীর ওজ থেকে তুলে নিয়ে যায় হামাস। ওই দিনই নোভা সংগীত উৎসবে ছিলেন ২৪ বছর বয়সী ইভিয়াতার ডেভিড; পরিবারের কাছে তাঁর শেষ বার্তা ছিল— ‘তারা পার্টিতে বোমা ফেলছে।’
আরও আছেন যমজ ভাই গালি ও জিভ বারম্যান (২৮), কিবুতজ কফার আজা থেকে আটক করা হয়েছিল তাঁদের। জীবিতদের মধ্যে সবচেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ ৪৮ বছর বয়সী ওমরি মিরান, যাকে নিজ বাড়ি নাহাল ওজ থেকে তুলে নিয়ে যায় হামাস।
এ ছাড়া মুক্তির তালিকায় আছেন মাতান আংগ্রেস্ট (২২), মাতান জানগাউকার (২৫), নিমরোদ কোহেন (২১), গাই গিলবোয়া-দালাল (২৪), ইয়োসেফ-হাইম ওহানা (২৫), এলকানা বোহবট (৩৬), আবিনাতান অর (৩২), এইতান মোর (২৫), বার কুপারস্টেইন (২৩), সেগেভ কালফন (২৭) এবং রম ব্রাসলাবস্কি (২১)।
তিনজন জিম্মি একাধিক নাগরিকত্বধারী— এইতান হর্ন (৩৮, ইসরায়েলি-আর্জেন্টাইন), ম্যাকসিম হারকিন (৩৭, ইসরায়েলি-রুশ), এবং আলন ওহেল (২৪), যার নাগরিকত্ব ইসরায়েল, জার্মানি ও সার্বিয়ার।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী জানিয়েছে, মুক্তিপ্রাপ্তদের হস্তান্তর প্রক্রিয়া হবে আগের ধাপ অনুসারে। আন্তর্জাতিক রেড ক্রসের তত্ত্বাবধানে জিম্মিদের তুলে দেওয়া হবে ইসরায়েলি সেনাদের বিশেষ ইউনিটের হাতে। পরে তাঁদের নেওয়া হবে দক্ষিণ ইসরায়েলের রেইইম সামরিক ঘাঁটিতে, যেখানে পরিবারগুলো অপেক্ষা করবে। সেখান থেকে হেলিকপ্টারে করে তাঁদের হাসপাতালে নেওয়া হবে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য।
কোনো জিম্মির জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন হলে সরাসরি হাসপাতালে নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ইসরায়েলি সেনা কর্মকর্তারা।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প রোববার সকালে ইসরায়েল সফরে রওনা দিয়েছেন। এ সফরকে তিনি বলেছেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যে বিজয়যাত্রা’। বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের তিনি জানান, ‘গাজায় যুদ্ধ শেষ। এই যুদ্ধবিরতি টিকে থাকবে।’
ট্রাম্প স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে বলেন, ‘আমি যুদ্ধ শেষ করতে পারি, আমি শান্তি স্থাপনেও ভালো।’ আবার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুকে ‘যুদ্ধকালীন নেতা’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘তিনি খুব ভালো কাজ করেছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি নোবেল পুরস্কারের জন্য নয়, মানুষের জীবন বাঁচানোর জন্য এই কাজ করেছি।’ ট্রাম্প জানান, গাজা এখন ‘একটি ধ্বংসস্তূপ’, তবে দ্রুতই সেখানে ‘বোর্ড অব পিস’ নামে একটি তত্ত্বাবধানকারী সংস্থা গঠিত হবে শান্তি রক্ষায়।
কাতারের ভূমিকারও তিনি প্রশংসা করেন ট্রাম্প। বলেন, ‘২০১৭ সালে আমি সমালোচনা করেছিলাম, কিন্তু এখন কাতার অসাধারণভাবে সহায়তা করেছে।’
এই মুক্তি প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে ইসরায়েল মুক্তি দেবে ২৫০ জন ফিলিস্তিনি বন্দিকে, যাদের মধ্যে আজীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্তও রয়েছে। পাশাপাশি, যুদ্ধ চলাকালে আটক আরও প্রায় ১ হাজার ৭০০ জনকে মুক্তি দেওয়া হবে, যাদের অনেকে অভিযোগ ছাড়াই আটক ছিলেন— তাদের মধ্যে প্রায় দুই ডজন শিশু রয়েছে।
গাজার মানবিক সহায়তায় যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার মিশর সফরে পৌঁছেছেন। শার্ম আল-শেখে সোমবার শুরু হবে শান্তি সম্মেলন। সেখানে তিনি গাজায় পানি, স্যানিটেশন ও স্বাস্থ্যসেবার জন্য নতুন ২০ মিলিয়ন পাউন্ড সহায়তা ঘোষণা করবেন।
এ সহায়তা চলতি বছরে ফিলিস্তিনি জনগণের জন্য যুক্তরাজ্যের ১১৬ মিলিয়ন পাউন্ডের বৃহত্তর প্রতিশ্রুতির অংশ।
স্টার্মার বলেন, ‘আজ যুদ্ধ শেষের প্রথম ধাপ সম্পন্ন হচ্ছে; এখন আমাদের দ্বিতীয় ধাপ নিশ্চিত করতে হবে, যাতে দুই পক্ষই নিরাপদে জীবন পুনর্গঠন করতে পারে।’
দুই বছরের রক্তক্ষয়ী সংঘাতের পর আজকের দিনটি মধ্যপ্রাচ্যের ইতিহাসে এক ঐতিহাসিক ও সংবেদনশীল মুহূর্ত। গাজা সীমান্ত দিয়ে ইতিমধ্যে সহায়তার ট্রাক প্রবেশ করছে। বহু বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনি উত্তরে ফিরছেন, কিন্তু সেখানে পাচ্ছেন ধ্বংসস্তূপে পরিণত নগরী।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্র, মিশর ও কাতারের মধ্যস্থতায় এই যুদ্ধবিরতি চুক্তিকে স্থায়ী শান্তির ভিত্তি হিসেবে দেখছেন অনেকেই।
তেল আভিভে ভোর থেকেই শুরু হয়েছে মানুষের ঢল। এক নারী তাঁর হাতে লেখা একটি প্ল্যাকার্ড উঁচিয়ে রেখেছেন, ‘ধন্যবাদ, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প’। সব চোখ এখন একটাই দৃশ্যের দিকে— গাজা সীমান্ত পেরিয়ে ফেরার অপেক্ষায় থাকা সেই ৪৮ জনের।
আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের মধ্যে ডুরান্ড লাইনের বিতর্কিত সীমান্তে সংঘর্ষ চরমে পৌঁছেছে। উভয় দেশই ভারী ক্ষয়ক্ষতি ও সীমান্তচৌকি দখলের দাবি করেছে। তালেবান নেতৃত্বাধীন আফগান সরকার জানায়, পাকিস্তানের বিমান হামলার জবাবে তাদের বাহিনী ৫৮ জন পাকিস্তানি সেনাকে হত্যা করেছে, ৩০ জনকে আহত করেছে এবং ২৫টি সেনা পোস্ট
২০ ঘণ্টা আগেগাজায় যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপ কার্যকর হয়েছে ১১ অক্টোবর থেকে। এতে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর শুরু হওয়া টানা ২৪ মাসের সংঘাত আপাতত থেমেছে। এই চুক্তি প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ২০ দফা শান্তি পরিকল্পনার অংশ।
১ দিন আগেআফগান তালেবান সরকার স্বীকার করেছে যে তারা পাকিস্তানি সেনাদের ওপর একাধিক স্থানে পাল্টা হামলা চালিয়েছে। এসব হামলা আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তের উত্তরাঞ্চলের পাহাড়ি এলাকায় ঘটে।
১ দিন আগেটানা ভারী বর্ষণের ফলে সৃষ্ট বন্যা ও ভূমিধসে মেক্সিকোতে অন্তত ২৮ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং নিখোঁজ রয়েছেন আরও অনেকে।
২ দিন আগে