স্ট্রিম ডেস্ক
বন্যা নিয়ন্ত্রণ প্রকল্প নিয়ে কোটি কোটি ডলারের দুর্নীতির অভিযোগকে কেন্দ্র করে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ ফিলিপাইনের রাজধানী ম্যানিলায় হাজারো মানুষ বিক্ষোভে নেমেছেন।
আজ রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) কাতার-ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আয়োজকরা আশা করছেন ফিলিপাইনের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় দুর্নীতিবিরোধী সমাবেশে পরিণত হবে এই বিক্ষোভ। এ কারণে সম্ভাব্য সহিংসতা ঠেকাতে পুলিশ ও সেনাদের সতর্ক অবস্থায় রাখা হয়েছে।
ম্যানিলার রাস্তায় বিক্ষোভকারীরা ফিলিপাইনের পতাকা নেড়ে ‘আর নয়, অনেক হয়েছে’ লেখা ব্যানার হাতে নিয়ে দুর্নীতিতে জড়িতদের বিচারের দাবি জানাচ্ছেন।
ছাত্রনেত্রী আলথিয়া ত্রিনিদাদ সংবাদ সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে বলেন, ‘এটা খুবই দুঃখজনক যে আমরা দারিদ্র্যে ডুবে থাকি, ঘরবাড়ি হারাই, ভবিষ্যৎ হারাই। অথচ তারা আমাদের করের টাকা থেকে বিলাসবহুল গাড়ি, বিদেশ সফর আর বড় বড় ব্যবসায়িক চুক্তিতে মুনাফা করছে। আমরা এমন এক ব্যবস্থা চাই, যেখানে আর মানুষকে শোষণ করা যাবে না।’
সংবাদ সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, আজ সকালে ম্যানিলার লুনেটা পার্কে প্রায় ১৩ হাজার মানুষ জড়ো হয়েছিলেন।
গত জুলাইয়ে ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট ফার্দিনান্দ মার্কোস জুনিয়র তার বার্ষিক ‘স্টেট অফ দ্য নেশন’ ভাষণে তথাকথিত ‘ভূতুড়ে অবকাঠামো’ প্রকল্পের কেলেঙ্কারির কথা তুলে ধরার পর থেকেই এ নিয়ে ক্ষোভ বাড়ছিল। পরে মার্কোস ৯ হাজার ৮৫৫টি বন্যা নিয়ন্ত্রণ প্রকল্পে অনিয়মের তদন্তের জন্য একটি স্বাধীন কমিশন গঠন করেন।
আল জাজিরা জানিয়েছে, ফিলিপাইনে ধনী দম্পতি সারাহ ও প্যাসিফিকো ডিসকায়ার বেশ কয়েকটি নির্মাণ সংস্থার মালিক। তারা বন্যা নিয়ন্ত্রণ প্রকল্পের চুক্তি পাওয়ার পর তাদের মালিকানাধীন কয়েক ডজন ইউরোপীয় ও মার্কিন বিলাসবহুল গাড়ি এবং এসইউভির তথ্য প্রকাশ পেলে জনগণের ক্ষোভ আরও বেড়ে যায়।
গত সোমবার প্রেসিডেন্ট মার্কোস বলেন, জনগণ রাস্তায় নেমে ক্ষোভ প্রকাশ করলে তিনি একেবারেই দোষ দেখেন না। তবে তিনি শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভের আহ্বান জানান এবং নিরাপত্তার জন্য সেনাবাহিনীকে ‘রেড অ্যালার্টে’ রাখা হয়েছে বলে জানান।
আল জাজিরার প্রতিবেদক বার্নাবি লো জানান, বিক্ষোভের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিভিন্ন খ্রিস্টান চার্চ, তবে ঐতিহাসিকভাবে ক্যাথলিক চার্চই ফিলিপিনো জনগণকে সবচেয়ে বেশি একত্রিত করতে পেরেছে।
বিক্ষোভকারীরা চান, প্রেসিডেন্ট এমন সংস্কার করুন যাতে যেকোনো স্তরে দুর্নীতির সুযোগ একেবারেই বন্ধ হয়ে যায়।
২৩ বছর বয়সী নার্সিং শিক্ষার্থী অ্যালি ভিলাহেরমোসা এএফপিকে বলেন, ‘আমাদের দেশ ঝড়প্রবণ, আমরা বারবার পানিতে ডুবে যাই। যদি ভুয়া প্রকল্পের জন্য বাজেট থাকে, তবে স্বাস্থ্য খাতে বাজেট নেই কেন?’
বন্যা নিয়ন্ত্রণ প্রকল্প নিয়ে কোটি কোটি ডলারের দুর্নীতির অভিযোগকে কেন্দ্র করে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ ফিলিপাইনের রাজধানী ম্যানিলায় হাজারো মানুষ বিক্ষোভে নেমেছেন।
আজ রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) কাতার-ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আয়োজকরা আশা করছেন ফিলিপাইনের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় দুর্নীতিবিরোধী সমাবেশে পরিণত হবে এই বিক্ষোভ। এ কারণে সম্ভাব্য সহিংসতা ঠেকাতে পুলিশ ও সেনাদের সতর্ক অবস্থায় রাখা হয়েছে।
ম্যানিলার রাস্তায় বিক্ষোভকারীরা ফিলিপাইনের পতাকা নেড়ে ‘আর নয়, অনেক হয়েছে’ লেখা ব্যানার হাতে নিয়ে দুর্নীতিতে জড়িতদের বিচারের দাবি জানাচ্ছেন।
ছাত্রনেত্রী আলথিয়া ত্রিনিদাদ সংবাদ সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে বলেন, ‘এটা খুবই দুঃখজনক যে আমরা দারিদ্র্যে ডুবে থাকি, ঘরবাড়ি হারাই, ভবিষ্যৎ হারাই। অথচ তারা আমাদের করের টাকা থেকে বিলাসবহুল গাড়ি, বিদেশ সফর আর বড় বড় ব্যবসায়িক চুক্তিতে মুনাফা করছে। আমরা এমন এক ব্যবস্থা চাই, যেখানে আর মানুষকে শোষণ করা যাবে না।’
সংবাদ সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, আজ সকালে ম্যানিলার লুনেটা পার্কে প্রায় ১৩ হাজার মানুষ জড়ো হয়েছিলেন।
গত জুলাইয়ে ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট ফার্দিনান্দ মার্কোস জুনিয়র তার বার্ষিক ‘স্টেট অফ দ্য নেশন’ ভাষণে তথাকথিত ‘ভূতুড়ে অবকাঠামো’ প্রকল্পের কেলেঙ্কারির কথা তুলে ধরার পর থেকেই এ নিয়ে ক্ষোভ বাড়ছিল। পরে মার্কোস ৯ হাজার ৮৫৫টি বন্যা নিয়ন্ত্রণ প্রকল্পে অনিয়মের তদন্তের জন্য একটি স্বাধীন কমিশন গঠন করেন।
আল জাজিরা জানিয়েছে, ফিলিপাইনে ধনী দম্পতি সারাহ ও প্যাসিফিকো ডিসকায়ার বেশ কয়েকটি নির্মাণ সংস্থার মালিক। তারা বন্যা নিয়ন্ত্রণ প্রকল্পের চুক্তি পাওয়ার পর তাদের মালিকানাধীন কয়েক ডজন ইউরোপীয় ও মার্কিন বিলাসবহুল গাড়ি এবং এসইউভির তথ্য প্রকাশ পেলে জনগণের ক্ষোভ আরও বেড়ে যায়।
গত সোমবার প্রেসিডেন্ট মার্কোস বলেন, জনগণ রাস্তায় নেমে ক্ষোভ প্রকাশ করলে তিনি একেবারেই দোষ দেখেন না। তবে তিনি শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভের আহ্বান জানান এবং নিরাপত্তার জন্য সেনাবাহিনীকে ‘রেড অ্যালার্টে’ রাখা হয়েছে বলে জানান।
আল জাজিরার প্রতিবেদক বার্নাবি লো জানান, বিক্ষোভের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিভিন্ন খ্রিস্টান চার্চ, তবে ঐতিহাসিকভাবে ক্যাথলিক চার্চই ফিলিপিনো জনগণকে সবচেয়ে বেশি একত্রিত করতে পেরেছে।
বিক্ষোভকারীরা চান, প্রেসিডেন্ট এমন সংস্কার করুন যাতে যেকোনো স্তরে দুর্নীতির সুযোগ একেবারেই বন্ধ হয়ে যায়।
২৩ বছর বয়সী নার্সিং শিক্ষার্থী অ্যালি ভিলাহেরমোসা এএফপিকে বলেন, ‘আমাদের দেশ ঝড়প্রবণ, আমরা বারবার পানিতে ডুবে যাই। যদি ভুয়া প্রকল্পের জন্য বাজেট থাকে, তবে স্বাস্থ্য খাতে বাজেট নেই কেন?’
যুক্তরাজ্য, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। দেশগুলো বলেছে, ফিলিস্তিন ও ইসরায়েল বিষয়ে দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের সম্ভাবনাকে বাঁচিয়ে রাখতেই আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সঙ্গে মিলে তারা এই পদক্ষেপ নিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার আজ স্থানীয় সময় রোববার বিকেলে এক বিবৃতিতে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার ঘোষণা দেবেন বলে আশা করা হচ্ছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি আজ এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেনতুন এক নির্বাহী আদেশে জনপ্রিয় এইচ-১বি ভিসা প্রোগ্রামে বড়সড় পরিবর্তন আনলেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এখন থেকে দক্ষ বিদেশি কর্মীদের এই ভিসার জন্য আবেদন করতে বছরে দিতে হবে ১ লাখ ডলার (প্রায় ১ কোটি ২১ কোটি টাকা)।
১ দিন আগে