চাল-ডাল-সবজি-মাংস সবকিছুর দাম চড়া
ঢাকা শহরের বাজারগুলোতে এখন সাধারণ ক্রেতাদের মুখে একটাই দীর্ঘশ্বাস ‘কীভাবে সংসার চলবে?’
স্ট্রিম প্রতিবেদক
চাল থেকে শুরু করে ডাল, আটা-ময়দা, ডিম, মুরগি, মাছ কিংবা সবজি কোনোটিরই দাম সহনীয় পর্যায়ে নেই। একেকদিন বাজার করতে এসে ক্রেতারা পড়ছেন দোটানায়—কাঁটছাট করতে গিয়ে কোনটা বাদ দিয়ে কোনটা নেবেন। ব্যবসা ভালো হচ্ছে না বলে বিক্রেতারাও ক্ষুব্ধ।
আজ শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) সকালে রাজধানীর মিরপুরের মাটিকাটা, কালশী, রামপুরা ও বাড্ডার বিভিন্ন বাজারে ঘুরে ক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এমন চিত্রই দেখা যায়।
মিরপুরের মাটিকাটা বাজারে বাজার করতে আসা চাকরিজীবী ফাহাদ হোসেন ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘ডিম-দুধ খাওয়া তো বন্ধই করতে হয়েছে। ডিমের হালি ৪০ থেকে বেড়ে ৫০ টাকা, শাকপাতার আঁটি ২০ টাকার নিচে নেই। সাধারণ মানুষের অবস্থা খুব খারাপ, বাজার করতে গিয়ে নাভিশ্বাস উঠছে।’
ফাহাদের মতো বাজার করতে আসা বেশ কয়েকজনের সঙ্গে কথা হয় স্ট্রিমের। বিভিন্ন পেশার এসব ক্রেতার অধিকাংশেরই একই কথা—‘বাজার সামলানো অসম্ভব হয়ে পড়েছে।’
অটোরিকশাচালক সুমন হোসেন জানালেন, দিনে এক বেলায় তাঁর আয় হয় ৩০০-৪০০ টাকা। তাতেও একদিনের বাজার করা যায় না। চাল-তেল কেনার পর মাছ বা মাংস কিনলে আর সবজি নেওয়া যায় না। আবার পেঁয়াজ, রসুন বা আদার মতো জিনিস লাগলে সেদিন মাছ-মাংস বাদ দিতে হয়। ‘এভাবে টেনে নিয়ে কত দিন চলা সম্ভব’—প্রশ্ন তাঁর।
চালের দাম স্থিতিশীল, মুদিপণ্য কিছুটা বাড়তি
গত দুই সপ্তাহে মিনিকেট চাল কেজিপ্রতি এক থেকে দেড় টাকা কমেছে। বর্তমানে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মিনিকেট ৭২-৮৫ টাকা, নাজিরশাইল ৭৫-৯৫ টাকা, ব্রি-২৮ চাল ৬২ টাকা এবং মোটা স্বর্ণা চাল ৫৮-৬০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।
তবে গত সপ্তাহের তুলনায় প্যাকেটজাত, খোলা আটা ও ময়দার দাম বেড়েছে ৫ থেকে ১০ টাকা। আজ প্যাকেটজাত আটা ৫৫-৬০ টাকায়, খোলা আটা ৪৫-৫০ টাকায়, ময়দা ৭০-৭৫ টাকায় এবং খোলা ময়দা ৬৫-৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ভালো মানের মসুর ডাল ৫ থেকে ১০ টাকা বেড়ে ১৪৫-১৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। আর প্রতি প্যাকেট চায়ের দাম বেড়েছে প্রায় ১০ টাকা।
সবজির বাজারে অস্থিরতা
সবজি বাজারে আগের মতোই অস্থিরতা বিরাজ করছে। বেগুন কেজিপ্রতি ১০০-১৪০, করলা ৯০-১০০, ঢ্যাঁড়স ৭০-৮০, কচুমুখি ৫০-৬০, কচুর লতি ৮০-১০০, ঝিঙে ও চিচিঙ্গা ৯০-১০০, আর কাঁচা মরিচ কেজিপ্রতি ২২০-২৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
মিরপুরের কালশী বাজারে বাজার করতে আসা চাকরিজীবী জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘৮০ থেকে ১০০ টাকার নিচে সবজি পাওয়া যাচ্ছে না। বাধ্য হয়েই আধা কেজি করে কিনতে হচ্ছে। অথচ এতদিন ধরে বাজার বাড়তি, কিন্তু মনিটরিংয়ের কোনো উদ্যোগ নেই।’
একই বাজারের সবজি বিক্রেতা হাবিবুর রহমানের মতে, ‘মৌসুম শেষ হয়ে যাওয়ায় চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কমেছে। তাই নতুন ফসল না আসা পর্যন্ত দাম বাড়তি থাকবেই।’
আরেক বিক্রেতা হাসান জানান, প্রায় তিন মাস ধরে সব ধরনের সবজি বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। আলু ও কাঁচা পেঁপে ছাড়া প্রায় সব সবজির দামই ৮০ টাকার উপরে। এ কারণে অধিকাংশ ক্রেতা এখন আধা কেজি করে সবজি কিনছেন। আগে যেখানে একদিনে ২০ কেজি সবজি বিক্রি হতো, এখন বিক্রি হচ্ছে মাত্র ৫ কেজি।
আমদানি বাড়লেও পেঁয়াজের দাম কমেনি। খুচরায় কেজি ৭০-৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পাইকারিতে ভারতীয় পেঁয়াজ কেজিপ্রতি ৬০-৬২ টাকা হলেও খুচরায় সেই প্রভাব নেই। দেশি পেঁয়াজের দাম ৬৫-৭২ টাকা।
মাটিকাটা বাজারের বিক্রেতা শাকিল মিয়া জানান, ভারত থেকে আমদানি করা পেঁয়াজ-মরিচের দামও বেশি থাকায় বাজারে তেমন প্রভাব ফেলছে না। তবে রসুনের দাম কিছুটা কমে ১৫০-১৬০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। আগের সপ্তাহে ১৫৫-১৬৫ টাকায় রসুন বিক্রি হয়েছে।
মাছ-মাংসের বাজারেও নেই স্বস্তি
মাছ-মাংসের বাজারেও একই অবস্থা। গরুর মাংস কেজিপ্রতি ৭৫০-৮০০ টাকা, খাসি বা ছাগলের মাংস ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ইলিশের ভরা মৌসুমেও নাগালের বাইরে—কেজিপ্রতি ১ হাজার ৫০০ থেকে ২ হাজার ৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ফলে ক্রেতাদের ছোট আকারের ইলিশ নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হচ্ছে।
মুরগির বাজার আগের মতোই স্থিতিশীল। ব্রয়লার কেজিপ্রতি ১৭০-১৮০ টাকা, সোনালি ৩২০-৩৩০ টাকা এবং ডিম ডজনপ্রতি ১৪০-১৪৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
বিক্রেতারা বলছেন, ডিম ডজনে ৫ টাকা কমলেও হালির দাম এখনো ৫০ টাকাতেই আছে।
রামপুরা বাজারের বাজার করতে আসা নুরুল ইসলাম ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘ব্রয়লার মুরগিই আগে একটু সস্তা ছিল, এখন সেটাও ১৬৫ টাকা কেজি। বাজার খরচ সামলানোই দায় হয়ে গেছে।’
আরেক ক্রেতা হাবিবুল বাশার বলেন, ‘গরু বা খাসির মাংস তো নাগালের বাইরে। তাই বাধ্য হয়েই ব্রয়লার কিনতে হচ্ছে। অন্য মুরগির দাম ৩০০-৩৬০ টাকা, তাও এক কেজির কম।’
বিক্রেতারা জানাচ্ছেন, খামারের খাদ্য ও উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় পাইকারি দামের ওপরই খুচরা বাজার নির্ভর করছে।
মাছ ব্যবসায়ীরা বলছেন, সরবরাহে বড় সংকট নেই। কিন্তু দাম এত বেশি যে অনেক ক্রেতাই না কিনে ফিরে যাচ্ছেন। ছোট রুই বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ৩৪০, মাঝারি ৩৬০ এবং বড় রুই ৩৮০ টাকায়। পাঙাস ২০০ টাকা কেজি।
ইলিশের দাম ভরা মৌসুমেও না কমায় হতাশ ক্রেতারা বলছেন, এবার যদি এ মৌসুমেও ইলিশ হাতের নাগালে না আসে তবে নিম্নআয়ের মানুষের পক্ষে তা কেনা কঠিন হয়ে দাঁড়াবে। তবে বিক্রেতাদের দাবি, নদীতে আশানুরূপ ইলিশ ধরা পড়ছে না, ফলে দামও কমানো যাচ্ছে না।
চাল থেকে শুরু করে ডাল, আটা-ময়দা, ডিম, মুরগি, মাছ কিংবা সবজি কোনোটিরই দাম সহনীয় পর্যায়ে নেই। একেকদিন বাজার করতে এসে ক্রেতারা পড়ছেন দোটানায়—কাঁটছাট করতে গিয়ে কোনটা বাদ দিয়ে কোনটা নেবেন। ব্যবসা ভালো হচ্ছে না বলে বিক্রেতারাও ক্ষুব্ধ।
আজ শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) সকালে রাজধানীর মিরপুরের মাটিকাটা, কালশী, রামপুরা ও বাড্ডার বিভিন্ন বাজারে ঘুরে ক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এমন চিত্রই দেখা যায়।
মিরপুরের মাটিকাটা বাজারে বাজার করতে আসা চাকরিজীবী ফাহাদ হোসেন ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘ডিম-দুধ খাওয়া তো বন্ধই করতে হয়েছে। ডিমের হালি ৪০ থেকে বেড়ে ৫০ টাকা, শাকপাতার আঁটি ২০ টাকার নিচে নেই। সাধারণ মানুষের অবস্থা খুব খারাপ, বাজার করতে গিয়ে নাভিশ্বাস উঠছে।’
ফাহাদের মতো বাজার করতে আসা বেশ কয়েকজনের সঙ্গে কথা হয় স্ট্রিমের। বিভিন্ন পেশার এসব ক্রেতার অধিকাংশেরই একই কথা—‘বাজার সামলানো অসম্ভব হয়ে পড়েছে।’
অটোরিকশাচালক সুমন হোসেন জানালেন, দিনে এক বেলায় তাঁর আয় হয় ৩০০-৪০০ টাকা। তাতেও একদিনের বাজার করা যায় না। চাল-তেল কেনার পর মাছ বা মাংস কিনলে আর সবজি নেওয়া যায় না। আবার পেঁয়াজ, রসুন বা আদার মতো জিনিস লাগলে সেদিন মাছ-মাংস বাদ দিতে হয়। ‘এভাবে টেনে নিয়ে কত দিন চলা সম্ভব’—প্রশ্ন তাঁর।
চালের দাম স্থিতিশীল, মুদিপণ্য কিছুটা বাড়তি
গত দুই সপ্তাহে মিনিকেট চাল কেজিপ্রতি এক থেকে দেড় টাকা কমেছে। বর্তমানে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মিনিকেট ৭২-৮৫ টাকা, নাজিরশাইল ৭৫-৯৫ টাকা, ব্রি-২৮ চাল ৬২ টাকা এবং মোটা স্বর্ণা চাল ৫৮-৬০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।
তবে গত সপ্তাহের তুলনায় প্যাকেটজাত, খোলা আটা ও ময়দার দাম বেড়েছে ৫ থেকে ১০ টাকা। আজ প্যাকেটজাত আটা ৫৫-৬০ টাকায়, খোলা আটা ৪৫-৫০ টাকায়, ময়দা ৭০-৭৫ টাকায় এবং খোলা ময়দা ৬৫-৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ভালো মানের মসুর ডাল ৫ থেকে ১০ টাকা বেড়ে ১৪৫-১৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। আর প্রতি প্যাকেট চায়ের দাম বেড়েছে প্রায় ১০ টাকা।
সবজির বাজারে অস্থিরতা
সবজি বাজারে আগের মতোই অস্থিরতা বিরাজ করছে। বেগুন কেজিপ্রতি ১০০-১৪০, করলা ৯০-১০০, ঢ্যাঁড়স ৭০-৮০, কচুমুখি ৫০-৬০, কচুর লতি ৮০-১০০, ঝিঙে ও চিচিঙ্গা ৯০-১০০, আর কাঁচা মরিচ কেজিপ্রতি ২২০-২৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
মিরপুরের কালশী বাজারে বাজার করতে আসা চাকরিজীবী জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘৮০ থেকে ১০০ টাকার নিচে সবজি পাওয়া যাচ্ছে না। বাধ্য হয়েই আধা কেজি করে কিনতে হচ্ছে। অথচ এতদিন ধরে বাজার বাড়তি, কিন্তু মনিটরিংয়ের কোনো উদ্যোগ নেই।’
একই বাজারের সবজি বিক্রেতা হাবিবুর রহমানের মতে, ‘মৌসুম শেষ হয়ে যাওয়ায় চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কমেছে। তাই নতুন ফসল না আসা পর্যন্ত দাম বাড়তি থাকবেই।’
আরেক বিক্রেতা হাসান জানান, প্রায় তিন মাস ধরে সব ধরনের সবজি বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। আলু ও কাঁচা পেঁপে ছাড়া প্রায় সব সবজির দামই ৮০ টাকার উপরে। এ কারণে অধিকাংশ ক্রেতা এখন আধা কেজি করে সবজি কিনছেন। আগে যেখানে একদিনে ২০ কেজি সবজি বিক্রি হতো, এখন বিক্রি হচ্ছে মাত্র ৫ কেজি।
আমদানি বাড়লেও পেঁয়াজের দাম কমেনি। খুচরায় কেজি ৭০-৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পাইকারিতে ভারতীয় পেঁয়াজ কেজিপ্রতি ৬০-৬২ টাকা হলেও খুচরায় সেই প্রভাব নেই। দেশি পেঁয়াজের দাম ৬৫-৭২ টাকা।
মাটিকাটা বাজারের বিক্রেতা শাকিল মিয়া জানান, ভারত থেকে আমদানি করা পেঁয়াজ-মরিচের দামও বেশি থাকায় বাজারে তেমন প্রভাব ফেলছে না। তবে রসুনের দাম কিছুটা কমে ১৫০-১৬০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। আগের সপ্তাহে ১৫৫-১৬৫ টাকায় রসুন বিক্রি হয়েছে।
মাছ-মাংসের বাজারেও নেই স্বস্তি
মাছ-মাংসের বাজারেও একই অবস্থা। গরুর মাংস কেজিপ্রতি ৭৫০-৮০০ টাকা, খাসি বা ছাগলের মাংস ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ইলিশের ভরা মৌসুমেও নাগালের বাইরে—কেজিপ্রতি ১ হাজার ৫০০ থেকে ২ হাজার ৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ফলে ক্রেতাদের ছোট আকারের ইলিশ নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হচ্ছে।
মুরগির বাজার আগের মতোই স্থিতিশীল। ব্রয়লার কেজিপ্রতি ১৭০-১৮০ টাকা, সোনালি ৩২০-৩৩০ টাকা এবং ডিম ডজনপ্রতি ১৪০-১৪৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
বিক্রেতারা বলছেন, ডিম ডজনে ৫ টাকা কমলেও হালির দাম এখনো ৫০ টাকাতেই আছে।
রামপুরা বাজারের বাজার করতে আসা নুরুল ইসলাম ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘ব্রয়লার মুরগিই আগে একটু সস্তা ছিল, এখন সেটাও ১৬৫ টাকা কেজি। বাজার খরচ সামলানোই দায় হয়ে গেছে।’
আরেক ক্রেতা হাবিবুল বাশার বলেন, ‘গরু বা খাসির মাংস তো নাগালের বাইরে। তাই বাধ্য হয়েই ব্রয়লার কিনতে হচ্ছে। অন্য মুরগির দাম ৩০০-৩৬০ টাকা, তাও এক কেজির কম।’
বিক্রেতারা জানাচ্ছেন, খামারের খাদ্য ও উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় পাইকারি দামের ওপরই খুচরা বাজার নির্ভর করছে।
মাছ ব্যবসায়ীরা বলছেন, সরবরাহে বড় সংকট নেই। কিন্তু দাম এত বেশি যে অনেক ক্রেতাই না কিনে ফিরে যাচ্ছেন। ছোট রুই বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ৩৪০, মাঝারি ৩৬০ এবং বড় রুই ৩৮০ টাকায়। পাঙাস ২০০ টাকা কেজি।
ইলিশের দাম ভরা মৌসুমেও না কমায় হতাশ ক্রেতারা বলছেন, এবার যদি এ মৌসুমেও ইলিশ হাতের নাগালে না আসে তবে নিম্নআয়ের মানুষের পক্ষে তা কেনা কঠিন হয়ে দাঁড়াবে। তবে বিক্রেতাদের দাবি, নদীতে আশানুরূপ ইলিশ ধরা পড়ছে না, ফলে দামও কমানো যাচ্ছে না।
আওয়ামী লীগ সরকারের শেষ আট বছরে শ্রমিকনেতা ও শ্রমিকদের বিরুদ্ধে দায়ের করা প্রায় সব মামলা প্রত্যাহার করা হয়েছে। ফলে মোট ৪৭ হাজার ৭ শ ২৮ জন অভিযুক্ত এবং অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন।
১ দিন আগেসামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীর তালিকায় ৪৯ তম স্থানে রয়েছেন। সিঙ্গাপুরের নাগরিক হিসেবে তিনি এই তালিকায় স্থান পেয়েছেন। আর বিশ্বের শীর্ষ শতকোটির তালিকায় তার অবস্থান ৩০০০ তম।
১ দিন আগেচলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই মাসে দেশের রপ্তানি খাত উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধি লাভ করেছিল। কিন্তু এক মাসের ব্যবধানে আগস্ট মাসে কমেছে দেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি। এর ফলে সামগ্রিক পণ্য রপ্তানিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। আগস্ট মাসে মোট রপ্তানি আয় আগের মাসের তুলনায় ২ দশমিক ৯৩ শতাংশ কমেছে।
১ দিন আগেকলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের উপ-মহাপরিদর্শক মো. আতিকুর রহমান স্ট্রিমকে বলেন, ‘মালিকপক্ষ কারখানাটা বন্ধ করতে চাচ্ছে। শ্রমিকদের টাকা দেওয়ার ব্যাপারে তারিখও দিয়েছে। মালিক চায় তিন কিস্তিতে টাকা দিতে।
২ দিন আগে