
.png)
কমিশন অব ইনকোয়ারি অ্যাক্ট-১৯৫৬ অনুযায়ী, গত বছরের ২৭ আগস্ট পাঁচ সদস্যের গুম কমিশন গঠন করে সরকার। ২০১০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত সময়ের মধ্যে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর মাধ্যমে জোরপূর্বক গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধান, তাদের শনাক্ত এবং কোন পরিস্থিতিতে গুম হয়েছিল তা নির্ধারণ করতে এ কমিশন গঠন

গুম প্রতিরোধ, প্রতিকার ও সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার ‘গুম প্রতিরোধ, প্রতিকার ও সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫’–এর খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে। খসড়ায় গুমকে ‘চলমান অপরাধ’ হিসেবে চিহ্নিত করে সর্বোচ্চ শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।
