সাফ অনূর্ধ্ব-২০ নারী চ্যাম্পিয়নশীপ
স্ট্রিম ডেস্ক
নেপালকে ৪-০ গোলে হারিয়ে সাফ অনূর্ধ্ব-২০ নারী চ্যাম্পিয়নশীপের শিরোপা ধরে রেখেছে বাংলাদেশ। ম্যাচে হ্যাট্ট্রিকসহ চার গোল করেছেন আগের তিন ম্যাচে নিষিদ্ধ থাকা সাগরিকা।
সাফ অনূর্ধ্ব-২০ নারী চ্যাম্পিয়নশীপের এবারের আসরে ছয় ম্যাচেই জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। ফলে অপরাজিত থেকেই শিরোপা ঘরে তুলল আফঈদা খন্দকারের দল।
সোমবার (২১ জুলাই) বসুন্ধরা কিংস এরেনায় ম্যাচ শুরুর আগে উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহতদের স্মরণে দুই দলের খেলোয়াড়েরা এক মিনিট নীরবতা পালন করেন।
তিন ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে আজ দলে ফেরেন সাগরিকা। টুর্নামেন্টের প্রথম ম্যাচে শ্রীলংকার বিপক্ষে বড় জয়ে হ্যাটট্রিক করেছিলেন তিনি। দ্বিতীয় ম্যাচে নেপালের বিপক্ষেও গোল পেয়েছিলেন। কিন্তু সেই ম্যাচে নেপালের ডিফেন্ডার সিমরানের সঙ্গে বিতণ্ডায় জড়িয়ে লাল কার্ড পান সাগরিকা। এর ফলে তাকে তিন ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়।
আগের পাঁচ ম্যাচ থেকে পূর্ণ ১৫ পয়েন্ট অর্জন করা বাংলাদেশ দলের এই ম্যাচে ড্র করলেই শিরোপা নিশ্চিত হতো। সেই সমীকরণে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ শুরু থেকেই আক্রমণ করে খেলতে থাকে।
৮ মিনিটে মাঝ মাঠের থ্রু পাস থেকে সাগরিকা নেপালের রক্ষণভাগের মধ্য দিয়ে কোনাকুনি শটে বল জালে জড়ান। ১৫ মিনিটে সমতা ফেরানোর সহজ সুযোগ নষ্ট করে নেপাল। চার মিনিট পর মুনকি আক্তারের শট লাইনের ওপর থেকে ক্লিয়ার করেন নেপালের ডিফেন্ডার আনিশা রাই।
বিরতির পরও বাংলাদেশই ম্যাচে আধিপত্য দেখিয়েছে। ৫২ মিনিটে বক্সের সামনে নেপালের তিন ডিফেন্ডারের মাঝে বল পান সাগরিকা। কোন ভুল না করে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন এই ফরোয়ার্ড। পাঁচ মিনিট পর আসরে নিজের দ্বিতীয় হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন। ৭৬ মিনিটে মুনকির অ্যাসিস্টে নিজের এবং দলের চতুর্থ গোলটিও পেয়ে যান সাগরিকা। দারুণ ফিনিশিংয়ে বাংলাদেশকে বড় জয় উপহার দেন সাগরিকা।
বাংলাদেশ একাদশ:
মিলি আক্তার, আফঈদা খন্দকার, নবীরন খাতুন, জয়নব বিবি রিতা, স্বপ্না রানী, ঐশি খাতুন, মোসাম্মত সাগরিকা, উমেলহা মারমা, মুনকি আক্তার,পূজা দাস ও শান্তি মার্ডি।
নেপালকে ৪-০ গোলে হারিয়ে সাফ অনূর্ধ্ব-২০ নারী চ্যাম্পিয়নশীপের শিরোপা ধরে রেখেছে বাংলাদেশ। ম্যাচে হ্যাট্ট্রিকসহ চার গোল করেছেন আগের তিন ম্যাচে নিষিদ্ধ থাকা সাগরিকা।
সাফ অনূর্ধ্ব-২০ নারী চ্যাম্পিয়নশীপের এবারের আসরে ছয় ম্যাচেই জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। ফলে অপরাজিত থেকেই শিরোপা ঘরে তুলল আফঈদা খন্দকারের দল।
সোমবার (২১ জুলাই) বসুন্ধরা কিংস এরেনায় ম্যাচ শুরুর আগে উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহতদের স্মরণে দুই দলের খেলোয়াড়েরা এক মিনিট নীরবতা পালন করেন।
তিন ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে আজ দলে ফেরেন সাগরিকা। টুর্নামেন্টের প্রথম ম্যাচে শ্রীলংকার বিপক্ষে বড় জয়ে হ্যাটট্রিক করেছিলেন তিনি। দ্বিতীয় ম্যাচে নেপালের বিপক্ষেও গোল পেয়েছিলেন। কিন্তু সেই ম্যাচে নেপালের ডিফেন্ডার সিমরানের সঙ্গে বিতণ্ডায় জড়িয়ে লাল কার্ড পান সাগরিকা। এর ফলে তাকে তিন ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়।
আগের পাঁচ ম্যাচ থেকে পূর্ণ ১৫ পয়েন্ট অর্জন করা বাংলাদেশ দলের এই ম্যাচে ড্র করলেই শিরোপা নিশ্চিত হতো। সেই সমীকরণে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ শুরু থেকেই আক্রমণ করে খেলতে থাকে।
৮ মিনিটে মাঝ মাঠের থ্রু পাস থেকে সাগরিকা নেপালের রক্ষণভাগের মধ্য দিয়ে কোনাকুনি শটে বল জালে জড়ান। ১৫ মিনিটে সমতা ফেরানোর সহজ সুযোগ নষ্ট করে নেপাল। চার মিনিট পর মুনকি আক্তারের শট লাইনের ওপর থেকে ক্লিয়ার করেন নেপালের ডিফেন্ডার আনিশা রাই।
বিরতির পরও বাংলাদেশই ম্যাচে আধিপত্য দেখিয়েছে। ৫২ মিনিটে বক্সের সামনে নেপালের তিন ডিফেন্ডারের মাঝে বল পান সাগরিকা। কোন ভুল না করে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন এই ফরোয়ার্ড। পাঁচ মিনিট পর আসরে নিজের দ্বিতীয় হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন। ৭৬ মিনিটে মুনকির অ্যাসিস্টে নিজের এবং দলের চতুর্থ গোলটিও পেয়ে যান সাগরিকা। দারুণ ফিনিশিংয়ে বাংলাদেশকে বড় জয় উপহার দেন সাগরিকা।
বাংলাদেশ একাদশ:
মিলি আক্তার, আফঈদা খন্দকার, নবীরন খাতুন, জয়নব বিবি রিতা, স্বপ্না রানী, ঐশি খাতুন, মোসাম্মত সাগরিকা, উমেলহা মারমা, মুনকি আক্তার,পূজা দাস ও শান্তি মার্ডি।
আরব আমিরাতে আজ রাতে পাকিস্তানের মুখোমুখি হওয়ার বাংলাদেশের এই সমীকরণ ঠিক যেন সাত বছর এবং নয় বছর আগের এশিয়া কাপেরই সমীকরণ। কেমন করেছিল বাংলাদেশ তখন? ডু অর ডাই ম্যাচে বাংলাদেশ কি আসলেই চাপে পড়ে যায়?
৪ ঘণ্টা আগেএস্তাদিও মনুমন্তোল। আর্জেন্টিনার রাজধানী বুয়েনস আইরেসের একটি ফুটবল মাঠ। ৮৫ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার এই মাঠ আজ শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) কানায় কানায় ছিল পূর্ণ। ফুটবল পাগল আর্জেন্টাইনদের জন্য এটি খুবই স্বাভাবিক। কিন্তু আজ মাঠে আসা দর্শকদের মন খারাপ ছিল খেলা শুরুর আগেই। কারণ ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে বিশ্বকাপ
২১ দিন আগেসম্প্রতি জনপ্রিয় রেসলার জন সিনা ডব্লিউডব্লিউই থেকে বিদায়ের ঘোষণা দিয়েছেন। কিন্তু তিনি কেন শীর্ষে থেকেও রেসলিং ক্যারিয়ারের ইতি টানতে চাইছেন? আর তাঁর জনপ্রিয়তার কারণ-ই বা কী!
১০ জুলাই ২০২৫প্রথমদিকে খেলোয়াড়দের জন্য ছিল না কোনো বুট, জার্সি কিংবা বল। খালি পায়ে, পুরোনো জামা গায়ে অনুশীলন হত প্রতিদিন। নিজের বেতন দিয়ে এসব খরচ চালাতেন তাজুল ইসলাম। মাঠে মাটি সমান করে, কাঠের খুঁটি বসিয়ে গোলপোস্ট বানানো হত। ধীরে ধীরে গ্রামের লোকেরা পাশে দাঁড়াতে শুরু করেন।
০৫ জুলাই ২০২৫