স্ট্রিম ডেস্ক
এস্তাদিও মনুমন্তোল। আর্জেন্টিনার রাজধানী বুয়েনস আইরেসের একটি ফুটবল মাঠ। ৮৫ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার এই মাঠ আজ শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) কানায় কানায় ছিল পূর্ণ। ফুটবল পাগল আর্জেন্টাইনদের জন্য এটি খুবই স্বাভাবিক। কিন্তু আজ মাঠে আসা দর্শকদের মন খারাপ ছিল খেলা শুরুর আগেই। কারণ ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে আজকের ম্যাচ যে আর্জেন্টিনার হয়ে শেষ প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচটি খেলছেন আর্জেন্টাইনদের স্বপ্ন, বিশ্বাস আর বিজয়ের অন্য নাম লিওনেল মেসি!
ঘরের মাটিতে, নিজেদের মানুষের সামনে আর কখনো আকাশি-সাদা জার্সিতে হয়তো দেখা যাবে না মেসিকে। তাই এই ম্যাচ নিয়ে আর্জেন্টিনার দল, সতীর্থ, দর্শক এমনকি স্বয়ং মেসির মধ্যেও আলাদা আবেগ ছিল। বিশ্বের ফুটবল ভক্তদেরও চোখ ছিল আজ এস্তাদিও মনুমন্তোলে। ম্যাচ শেষে মেসির কথায়ও যেন তাই ফুটে উঠলো—‘আজ অনেক আবেগাক্রান্ত আমি। নিজের মানুষদের সামনে আর্জেন্টিনায় খেলাটা সব সময়ই আনন্দের। এখানে এভাবে শেষ করতে পেরে ভালো লাগছে, সব সময় এই স্বপ্নটা দেখেছি।’
২০০৫ সালে ১৮ বছর বয়সে আর্জেন্টিনার হয়ে প্রথমবার খেলা সেই তরুণ ক্যারিয়ারে বিশ্বকাপ, কোপা আমেরিকা আর অলিম্পিক সোনা জিতে দেশের জন্য গৌরব বয়ে এনেছেন। নিজেকে পূর্ণ করেছেন। সত্যিই যদি আজকের পর ৩৮ বছর বয়সী মেসিকে ঘরের মাঠে আর কখনো দেশের জার্সিতে দেখা না যায়, তবে সে এক বিপুল শূন্যতা, যা কেবল আর্জেন্টিনার নয়, বিশ্বফুটবলেরও।
বাংলাদেশ সময় আজ শুক্রবার সকালে যখন শেষবারের মতো আকাশি-সাদা জার্সিতে মেসি মাঠে নামলেন। দিনের হিসাবে ৩২৪ দিন পর আর্জেন্টিনার জার্সিতে দেখা গেল মেসিকে। গ্যালারিতে মেসির পরিবারও ছিল। দর্শকসারিতে তখন কান্না, করতালি আর এক অদ্ভুত নিস্তব্ধতা। মেসির প্রতিটি টাচ, প্রতিটি পাস, প্রতিটি হাসি হয়ে উঠেছিল শেষবারের মতো দেখার সৌভাগ্য।
১৯ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার মেসির। ক্যারিয়ারজুড়ে অসংখ্য গোল দিয়েছেন, গোল করিয়েছেন, ভেঙেছেন রেকর্ডের পর রেকর্ড। আজকে ভেনেজুয়েলাকে ৩-০ গোলে হারায় আর্জেন্টিনা। এর মধ্যে ৩৯ মিনিটে প্রথম আর ৮০ মিনিটে শেষ গোলটি করেন মেসি। মধ্যে ৭৬ মিনিটে মার্তিনেজ করেন দ্বিতীয় গোল। অর্থাৎ শেষ ম্যাচও রাঙালেন মেসি।
এখন শুধু সামনে ২০২৬ বিশ্বকাপ। সেই ভাবনায় মেসিপ্রেমীরা হয়তো এই ফুটবল কিংবদন্তির শেষের শুরু দেখছেন। ম্যাচ শেষে ধরা গলায় মেসিও যেন সেই কথাই বললেন। মেসি বলেন, ‘এখানে (দেশের মাটিতে) এভাবে শেষ করার স্বপ্ন দেখেছি সব সময়...নিজের দেশে, নিজের মানুষদের সঙ্গে নিয়ে এটার স্বপ্ন ছিল।’
২০২৬ বিশ্বকাপে খেলবেন কি না জানতে চাইলে উত্তরে মেসি শুধু বললেন, ‘দেখা যাক। বিশ্বকাপে খেলা নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নিইনি।’
ব্যাস এইটুকুই। মেসি হয়তো বাড়তি কিছু বলতে চাননি। সময়ের হাতেই ছেড়ে দিয়েছেন। কিন্তু রেফারির শেষ বাঁশি বাজার পর যখন মাঠ ছাড়ছিলেন, তাঁর হাত নাড়ার ভঙ্গি, চোখে ভেসে থাকা আবেগই যেন বলছিল, আমি যাচ্ছি, কিন্তু তোমাদের ভালোবাসা কখনো ছাড়ছি না।
এস্তাদিও মনুমন্তোল। আর্জেন্টিনার রাজধানী বুয়েনস আইরেসের একটি ফুটবল মাঠ। ৮৫ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার এই মাঠ আজ শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) কানায় কানায় ছিল পূর্ণ। ফুটবল পাগল আর্জেন্টাইনদের জন্য এটি খুবই স্বাভাবিক। কিন্তু আজ মাঠে আসা দর্শকদের মন খারাপ ছিল খেলা শুরুর আগেই। কারণ ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে আজকের ম্যাচ যে আর্জেন্টিনার হয়ে শেষ প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচটি খেলছেন আর্জেন্টাইনদের স্বপ্ন, বিশ্বাস আর বিজয়ের অন্য নাম লিওনেল মেসি!
ঘরের মাটিতে, নিজেদের মানুষের সামনে আর কখনো আকাশি-সাদা জার্সিতে হয়তো দেখা যাবে না মেসিকে। তাই এই ম্যাচ নিয়ে আর্জেন্টিনার দল, সতীর্থ, দর্শক এমনকি স্বয়ং মেসির মধ্যেও আলাদা আবেগ ছিল। বিশ্বের ফুটবল ভক্তদেরও চোখ ছিল আজ এস্তাদিও মনুমন্তোলে। ম্যাচ শেষে মেসির কথায়ও যেন তাই ফুটে উঠলো—‘আজ অনেক আবেগাক্রান্ত আমি। নিজের মানুষদের সামনে আর্জেন্টিনায় খেলাটা সব সময়ই আনন্দের। এখানে এভাবে শেষ করতে পেরে ভালো লাগছে, সব সময় এই স্বপ্নটা দেখেছি।’
২০০৫ সালে ১৮ বছর বয়সে আর্জেন্টিনার হয়ে প্রথমবার খেলা সেই তরুণ ক্যারিয়ারে বিশ্বকাপ, কোপা আমেরিকা আর অলিম্পিক সোনা জিতে দেশের জন্য গৌরব বয়ে এনেছেন। নিজেকে পূর্ণ করেছেন। সত্যিই যদি আজকের পর ৩৮ বছর বয়সী মেসিকে ঘরের মাঠে আর কখনো দেশের জার্সিতে দেখা না যায়, তবে সে এক বিপুল শূন্যতা, যা কেবল আর্জেন্টিনার নয়, বিশ্বফুটবলেরও।
বাংলাদেশ সময় আজ শুক্রবার সকালে যখন শেষবারের মতো আকাশি-সাদা জার্সিতে মেসি মাঠে নামলেন। দিনের হিসাবে ৩২৪ দিন পর আর্জেন্টিনার জার্সিতে দেখা গেল মেসিকে। গ্যালারিতে মেসির পরিবারও ছিল। দর্শকসারিতে তখন কান্না, করতালি আর এক অদ্ভুত নিস্তব্ধতা। মেসির প্রতিটি টাচ, প্রতিটি পাস, প্রতিটি হাসি হয়ে উঠেছিল শেষবারের মতো দেখার সৌভাগ্য।
১৯ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার মেসির। ক্যারিয়ারজুড়ে অসংখ্য গোল দিয়েছেন, গোল করিয়েছেন, ভেঙেছেন রেকর্ডের পর রেকর্ড। আজকে ভেনেজুয়েলাকে ৩-০ গোলে হারায় আর্জেন্টিনা। এর মধ্যে ৩৯ মিনিটে প্রথম আর ৮০ মিনিটে শেষ গোলটি করেন মেসি। মধ্যে ৭৬ মিনিটে মার্তিনেজ করেন দ্বিতীয় গোল। অর্থাৎ শেষ ম্যাচও রাঙালেন মেসি।
এখন শুধু সামনে ২০২৬ বিশ্বকাপ। সেই ভাবনায় মেসিপ্রেমীরা হয়তো এই ফুটবল কিংবদন্তির শেষের শুরু দেখছেন। ম্যাচ শেষে ধরা গলায় মেসিও যেন সেই কথাই বললেন। মেসি বলেন, ‘এখানে (দেশের মাটিতে) এভাবে শেষ করার স্বপ্ন দেখেছি সব সময়...নিজের দেশে, নিজের মানুষদের সঙ্গে নিয়ে এটার স্বপ্ন ছিল।’
২০২৬ বিশ্বকাপে খেলবেন কি না জানতে চাইলে উত্তরে মেসি শুধু বললেন, ‘দেখা যাক। বিশ্বকাপে খেলা নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নিইনি।’
ব্যাস এইটুকুই। মেসি হয়তো বাড়তি কিছু বলতে চাননি। সময়ের হাতেই ছেড়ে দিয়েছেন। কিন্তু রেফারির শেষ বাঁশি বাজার পর যখন মাঠ ছাড়ছিলেন, তাঁর হাত নাড়ার ভঙ্গি, চোখে ভেসে থাকা আবেগই যেন বলছিল, আমি যাচ্ছি, কিন্তু তোমাদের ভালোবাসা কখনো ছাড়ছি না।
সম্প্রতি জনপ্রিয় রেসলার জন সিনা ডব্লিউডব্লিউই থেকে বিদায়ের ঘোষণা দিয়েছেন। কিন্তু তিনি কেন শীর্ষে থেকেও রেসলিং ক্যারিয়ারের ইতি টানতে চাইছেন? আর তাঁর জনপ্রিয়তার কারণ-ই বা কী!
১০ জুলাই ২০২৫প্রথমদিকে খেলোয়াড়দের জন্য ছিল না কোনো বুট, জার্সি কিংবা বল। খালি পায়ে, পুরোনো জামা গায়ে অনুশীলন হত প্রতিদিন। নিজের বেতন দিয়ে এসব খরচ চালাতেন তাজুল ইসলাম। মাঠে মাটি সমান করে, কাঠের খুঁটি বসিয়ে গোলপোস্ট বানানো হত। ধীরে ধীরে গ্রামের লোকেরা পাশে দাঁড়াতে শুরু করেন।
০৫ জুলাই ২০২৫টেস্ট ক্রিকেটের লাল বলের সঙ্গে অবশেষে বিচ্ছেদই ঘটালেন ভারতীয় ক্রিকেটের কিংবদন্তী বিরাট কোহলি। লাখো ভক্তের কাছে বিয়ষটি অবিশ্বাস্য মনে হলেও তিনি সত্যি সত্যি ‘বিদায়’ বললেন লাল বলকে। ভারতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক বিরাট কোহলি আজ সোমবার টেস্ট ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
০৮ জুন ২০২৫