স্ট্রিম প্রতিবেদক
জামায়াতসহ সমমনা আটটি দল রাজধানীসহ দেশব্যাপী বিক্ষোভ-সমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। ২৭ অক্টোবরের ভেতর দাবি মানা না হলে বৃহত্তর আন্দোলনের ডাক দেওয়ারও হুঁশিয়ারি দিয়েছে তারা।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারি করে নভেম্বরের মধ্যে গণভোট আয়োজন করাসহ ৫টি অভিন্ন দাবিতে আজ রোববার (১৯ অক্টোবর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে যৌথ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে দলগুলো। সেখান থেকেই এ ঘোষণা এসেছে।
গত সেপ্টেম্বর থেকে প্রায় অভিন্ন কয়েকটি দাবিতে জামায়াতসহ সাতটি দল বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে আসছে। প্রথম পর্বে রাজধানীসহ সারা দেশে তিন দিনের বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিলের পর গত ১ থেকে ১২ অক্টোবর পর্যন্ত দ্বিতীয় পর্বের কর্মসূচি পালন করে তারা। এ সময় গোলটেবিল আলোচনা, মতবিনিময়, সেমিনার আয়োজন, গণমিছিল ও প্রধান উপদেষ্টা বরারব স্মারকলিপি দেওয়ার মতো কর্মসূচি পালন করেছে দলটি।
সর্বশেষ গত ১৪ ও ১৫ অক্টোবর যুগপৎ আন্দোলনের তৃতীয় পর্বে রাজধানীসহ সারা দেশে মানববন্ধন করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত আন্দোলন, মাওলানা মামুনুল হকের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ও ড. আহমদ আবদুল কাদেরের নেতৃত্বাধীন খেলাফত মজলিস, নেজামে ইসলাম পার্টি ও জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি। এই সাত দলের সঙ্গে নতুন করে যুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি।
অভিন্ন দাবিতে দলগুলো এতদিন পৃথক ব্যানারে সংবাদ সম্মেলন ও কর্মসূচি পালন করে এলেও আজ প্রথমবার যৌথ সংবাদ সম্মেলন করে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। এতে সমমনা রাজনৈতিক দলের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ড. আহমাদ আবদুল কাদের। তিনি বলেন, সরকারের অবস্থান দেখে মনে হচ্ছে কড়া আন্দোলন ছাড়া দাবি মানা হবে না। ২৭ অক্টোবরের ভেতর দাবি মানা না হলে বৃহত্তর আন্দোলনের ডাক দেবেন বলেও জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে আট দলের ঘোষিত দাবিগুলো হলো জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করে তার ওপর আগামী নভেম্বরে গণভোট আয়োজন করা; আগামী জাতীয় নির্বাচনে পিআর পদ্ধতি চালু করা; অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে সকলের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা; আওয়ামী লীগ সরকারের সকল জুলুম-নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান করা এবং জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, দাবি আদায়ে ২০ অক্টোবর রাজধানীতে, ২৫ অক্টোবর বিভাগীয় শহরে ও ২৭ অক্টোবর সব জেলা শহরে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করবে দলগুলো। এ সময় হুশিয়ারি উচ্চারণ করে বলা হয়, আগামী ২৭ অক্টোবরের মধ্যে দাবি মানা না হলে দেশব্যাপী বৃহত্তর আন্দোলনের ডাক দেওয়া হবে।
জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে আয়োজিত এ সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ ইউনুস আহমাদ, খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ডক্টর আহমদ আবদুল কাদের, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা জালাল উদ্দিন, নেজামে ইসলাম পার্টির মহাসচিব মাওলানা মুসা বিন ইজহার, বাংলাদেশে খেলাফত আন্দোলনের নায়েবে আমীর মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মুখপাত্র মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সহসভাপতি ও মুখপাত্র ইঞ্জিনিয়ার রাশেদ প্রধান, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি মহাসচিব নিজামুল হক নাইম প্রমুখ।
জামায়াতসহ সমমনা আটটি দল রাজধানীসহ দেশব্যাপী বিক্ষোভ-সমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। ২৭ অক্টোবরের ভেতর দাবি মানা না হলে বৃহত্তর আন্দোলনের ডাক দেওয়ারও হুঁশিয়ারি দিয়েছে তারা।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারি করে নভেম্বরের মধ্যে গণভোট আয়োজন করাসহ ৫টি অভিন্ন দাবিতে আজ রোববার (১৯ অক্টোবর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে যৌথ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে দলগুলো। সেখান থেকেই এ ঘোষণা এসেছে।
গত সেপ্টেম্বর থেকে প্রায় অভিন্ন কয়েকটি দাবিতে জামায়াতসহ সাতটি দল বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে আসছে। প্রথম পর্বে রাজধানীসহ সারা দেশে তিন দিনের বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিলের পর গত ১ থেকে ১২ অক্টোবর পর্যন্ত দ্বিতীয় পর্বের কর্মসূচি পালন করে তারা। এ সময় গোলটেবিল আলোচনা, মতবিনিময়, সেমিনার আয়োজন, গণমিছিল ও প্রধান উপদেষ্টা বরারব স্মারকলিপি দেওয়ার মতো কর্মসূচি পালন করেছে দলটি।
সর্বশেষ গত ১৪ ও ১৫ অক্টোবর যুগপৎ আন্দোলনের তৃতীয় পর্বে রাজধানীসহ সারা দেশে মানববন্ধন করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত আন্দোলন, মাওলানা মামুনুল হকের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ও ড. আহমদ আবদুল কাদেরের নেতৃত্বাধীন খেলাফত মজলিস, নেজামে ইসলাম পার্টি ও জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি। এই সাত দলের সঙ্গে নতুন করে যুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি।
অভিন্ন দাবিতে দলগুলো এতদিন পৃথক ব্যানারে সংবাদ সম্মেলন ও কর্মসূচি পালন করে এলেও আজ প্রথমবার যৌথ সংবাদ সম্মেলন করে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। এতে সমমনা রাজনৈতিক দলের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ড. আহমাদ আবদুল কাদের। তিনি বলেন, সরকারের অবস্থান দেখে মনে হচ্ছে কড়া আন্দোলন ছাড়া দাবি মানা হবে না। ২৭ অক্টোবরের ভেতর দাবি মানা না হলে বৃহত্তর আন্দোলনের ডাক দেবেন বলেও জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে আট দলের ঘোষিত দাবিগুলো হলো জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করে তার ওপর আগামী নভেম্বরে গণভোট আয়োজন করা; আগামী জাতীয় নির্বাচনে পিআর পদ্ধতি চালু করা; অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে সকলের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা; আওয়ামী লীগ সরকারের সকল জুলুম-নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান করা এবং জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, দাবি আদায়ে ২০ অক্টোবর রাজধানীতে, ২৫ অক্টোবর বিভাগীয় শহরে ও ২৭ অক্টোবর সব জেলা শহরে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করবে দলগুলো। এ সময় হুশিয়ারি উচ্চারণ করে বলা হয়, আগামী ২৭ অক্টোবরের মধ্যে দাবি মানা না হলে দেশব্যাপী বৃহত্তর আন্দোলনের ডাক দেওয়া হবে।
জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে আয়োজিত এ সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ ইউনুস আহমাদ, খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ডক্টর আহমদ আবদুল কাদের, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা জালাল উদ্দিন, নেজামে ইসলাম পার্টির মহাসচিব মাওলানা মুসা বিন ইজহার, বাংলাদেশে খেলাফত আন্দোলনের নায়েবে আমীর মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মুখপাত্র মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সহসভাপতি ও মুখপাত্র ইঞ্জিনিয়ার রাশেদ প্রধান, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি মহাসচিব নিজামুল হক নাইম প্রমুখ।
নাহিদ লিখেছেন, ‘জামায়াতের ইসলামীর তথাকথিত আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বের (পিআর) দাবিতে শুরু করা আন্দোলন আসলে ছিল একটি পরিকল্পিত রাজনৈতিক প্রতারণা।’
৩ ঘণ্টা আগেএবার জুলাই জাতীয় সনদে সই করেছে গণফোরাম। রবিবার (১৯ অক্টোবর) জাতীয় সংসদের এলডি হলে ঐকমত্য কমিশন আয়োজিত এক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে গণফোরামের পক্ষে স্বাক্ষর করেন দলটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সুব্রত চৌধুরী এবং সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. মিজানুর রহমান।
৫ ঘণ্টা আগেআগামী নির্বাচনে দেশের জনগণের রায় নিয়ে বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াই প্রধানমন্ত্রী হবেন বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১ দিন আগেহযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো কমপ্লেক্সে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। একই সঙ্গে মিরপুর ও চট্টগ্রাম ইপিজেডের কারখানার আগুনসহ সাম্প্রতিক সময়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে যাওয়ার কারণ অনুসন্ধানে
১ দিন আগে