স্ট্রিম প্রতিবেদক

জুলাই ঘোষণাপত্র বাস্তবায়নের ‘সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা’ এবং ‘ছাত্র-গণঅভ্যুত্থান ২০২৪ আহত- নিহতদের প্রাপ্তি নিয়ে নির্দিষ্ট বক্তব্য’ না থাকায় ঘোষণাপত্র নিয়ে হতাশার কথা জানিয়েছেন দলটির নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের।
মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) সন্ধ্যায় জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে গণমাধ্যমে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে তিনি বলেছেন, ‘আমরা এই ঘোষণাপত্রে হতাশ, এই জাতি হতাশ’।
এর কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, ‘ঘোষণাপত্র সংবিধানে স্থান দেওয়া দরকার ছিল। ৫ আগস্ট থেকে এই ঘোষণাপত্র বাস্তবায়ন করবে বলে আমরা শুনেছিলাম, কিন্তু এটা কখন থেকে বাস্তবায়ন হবে তার কোনো নির্দেশিকা নেই।’
এর আগে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের জাতীয় বীর হিসেবে ঘোষণা করে শহীদদের পরিবার, আহত যোদ্ধা এবং আন্দোলনকারী ছাত্রজনতাকে প্রয়োজনীয় সকল আইনি সুরক্ষা দেওয়ার অভিপ্রায় ব্যক্ত করে ঘোষণাপত্র পাঠ করেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
জামায়াতের নায়েবে আমির ডা. আব্দুল্লাহ তাহের বলেন, ‘ঘোষণাপত্র সংবিধানে স্থান দেওয়া দরকার ছিল। ৫ আগস্ট থেকে এই ঘোষণাপত্র বাস্তবায়ন করবে বলে আমরা শুনেছিলাম, কিন্তু এটা কখন থেকে বাস্তবায়ন হবে, তার কোনো নির্দেশনা নেই।’
তিনি বলেন, ‘শহীদ পরিবার, পঙ্গু যারা আছে তাদের ব্যাপারে কোনো স্পষ্ট নির্দেশনা নাই। যারা শহীদ হয়েছে এবং অংশগ্রহণ করছে তাদের জন্য জাতির পক্ষ থেকে দাবি ছিল যে, তাদের বিভিন্ন উপাধিতে ভূষিত করার জন্য, যেমনটা মুক্তিযুদ্ধে হয়েছে। তাদের জন্য ভাতার ঘোষণা আসছিল রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতার কথা বলেছিল। এখানে এর কিছুই স্পষ্টভাবে উল্লেখ হয়নি, সেজন্য আমরা হতাশ।‘
জামায়াতের নির্বাহী কমিটির সভা শেষে বিস্তারিতভাবে প্রতিক্রিয়া দেওয়া হবে বলেও জানান দলটির অন্যতম শীর্ষ এই নেতা।

জুলাই ঘোষণাপত্র বাস্তবায়নের ‘সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা’ এবং ‘ছাত্র-গণঅভ্যুত্থান ২০২৪ আহত- নিহতদের প্রাপ্তি নিয়ে নির্দিষ্ট বক্তব্য’ না থাকায় ঘোষণাপত্র নিয়ে হতাশার কথা জানিয়েছেন দলটির নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের।
মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) সন্ধ্যায় জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে গণমাধ্যমে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে তিনি বলেছেন, ‘আমরা এই ঘোষণাপত্রে হতাশ, এই জাতি হতাশ’।
এর কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, ‘ঘোষণাপত্র সংবিধানে স্থান দেওয়া দরকার ছিল। ৫ আগস্ট থেকে এই ঘোষণাপত্র বাস্তবায়ন করবে বলে আমরা শুনেছিলাম, কিন্তু এটা কখন থেকে বাস্তবায়ন হবে তার কোনো নির্দেশিকা নেই।’
এর আগে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের জাতীয় বীর হিসেবে ঘোষণা করে শহীদদের পরিবার, আহত যোদ্ধা এবং আন্দোলনকারী ছাত্রজনতাকে প্রয়োজনীয় সকল আইনি সুরক্ষা দেওয়ার অভিপ্রায় ব্যক্ত করে ঘোষণাপত্র পাঠ করেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
জামায়াতের নায়েবে আমির ডা. আব্দুল্লাহ তাহের বলেন, ‘ঘোষণাপত্র সংবিধানে স্থান দেওয়া দরকার ছিল। ৫ আগস্ট থেকে এই ঘোষণাপত্র বাস্তবায়ন করবে বলে আমরা শুনেছিলাম, কিন্তু এটা কখন থেকে বাস্তবায়ন হবে, তার কোনো নির্দেশনা নেই।’
তিনি বলেন, ‘শহীদ পরিবার, পঙ্গু যারা আছে তাদের ব্যাপারে কোনো স্পষ্ট নির্দেশনা নাই। যারা শহীদ হয়েছে এবং অংশগ্রহণ করছে তাদের জন্য জাতির পক্ষ থেকে দাবি ছিল যে, তাদের বিভিন্ন উপাধিতে ভূষিত করার জন্য, যেমনটা মুক্তিযুদ্ধে হয়েছে। তাদের জন্য ভাতার ঘোষণা আসছিল রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতার কথা বলেছিল। এখানে এর কিছুই স্পষ্টভাবে উল্লেখ হয়নি, সেজন্য আমরা হতাশ।‘
জামায়াতের নির্বাহী কমিটির সভা শেষে বিস্তারিতভাবে প্রতিক্রিয়া দেওয়া হবে বলেও জানান দলটির অন্যতম শীর্ষ এই নেতা।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার দায় সরকার কোনোভাবে এড়াতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক। তিনি বলেন, ওসমান হাদির রক্ত জনতাকে আরও নির্ভীক করে তুলবে।
২ ঘণ্টা আগে
লাখ লাখ বুলেট দিয়েও আজাদির লড়াই স্তব্ধ করা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। তিনি বলেন, আজাদির বাংলাদেশই হচ্ছে আগামীর বাংলাদেশ, বাংলাদেশ ২.০।
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকে জুলাই অভ্যুত্থান নস্যাৎ করার ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে অবহিত করে রাজনৈতিক দলের নেতারা বলেছেন, এই অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করার সব চেষ্টা রুখে দিতে দলগুলো ঐক্যবদ্ধ অবস্থানে রয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরিতে দিল্লিতে বসে পরিকল্পনা করছে আওয়ামী লীগ। আর ভারত সরকারের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ মদদ ছাড়া এ ধরনের তৎপরতা চালানো সম্ভব নয়।’
৬ ঘণ্টা আগে