.png)

মো. শামসুল আলম

বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলো ‘জুলাই সনদ’ বাস্তবায়নের প্রশ্নে একটি ঐতিহাসিক সন্ধিক্ষণে উপনীত হয়েছে। দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক অচলাবস্থা নিরসনের লক্ষ্যে প্রণীত এই সনদকে কেন্দ্র করে দলগুলোর মধ্যে গণভোট আয়োজনের যে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, তা নিঃসন্দেহে একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। আমরা, দেশের সাধারণ নাগরিকেরা, কখনোই চাই না যে দেশের স্বাধীনতাপন্থী রাজনৈতিক শক্তিগুলোর মধ্যে বিভেদ ও অনৈক্য বিরাজ করুক। সেই প্রেক্ষাপট থেকে এই ঐক্যকে আমরা স্বাগত জানাই।
আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনেই এই গণভোট হতে পারে। এর প্রধান সুবিধা হলো, নির্বাচনের দিন স্বাভাবিকভাবেই দেশজুড়ে ভোটারদের এক স্বতঃস্ফূর্ত ও ব্যাপক উপস্থিতি নিশ্চিত থাকে। বাংলাদেশের অতীত ইতিহাস সাক্ষী দেয় যে, পৃথকভাবে আয়োজিত গণভোটে প্রায়শই ভোটারদের অংশগ্রহণ হতাশাজনকভাবে কম থাকে, যা সেই উদ্যোগের সার্বজনীন গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। কিন্তু সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে একীভূত হওয়ায় কোটি কোটি মানুষ তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের পাশাপাশি এই সনদের বিষয়েও সুস্পষ্ট রায় জানানোর সুযোগ পাবে।
এই প্রক্রিয়ায় একজন ভোটার যেমন তার পছন্দের প্রার্থীকে নির্বাচিত করবেন, তেমনি অন্য একটি ব্যালটের মাধ্যমে জুলাই সনদের প্রস্তাবিত সংস্কারগুলোর পক্ষে বা বিপক্ষে তার মতামত দেবেন। এর ফলে সনদটি কেবল কয়েকটি রাজনৈতিক দলের সমঝোতা দলিল হিসেবে না থেকে একটি শক্তিশালী গণসমর্থনপুষ্ট জাতীয় দলিলে পরিণত হবে।
জুলাই সনদের প্রশ্নে গণভোট বেছে নেওয়ার মূল উদ্দেশ্য হলো, রাষ্ট্রপরিচালনার মৌলিক নীতি এবং প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোতে জনগণের সরাসরি অনুমোদন আদায় করা। রাজনৈতিক দলগুলো ঐকমত্যে পৌঁছালেও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার মালিক যে জনগণ, এই উদ্যোগ তারই প্রতিফলন।
গণভোটে যদি সনদের পক্ষে রায় আসে, তবে এটি এক অলঙ্ঘনীয় গণরায় হিসেবে প্রতিষ্ঠা পাবে। এর ফলে ভবিষ্যতে যে দল বা জোটই সরকার গঠন করুক না কেন, তারা এই রায়কে উপেক্ষা করতে পারবে না। সনদ বাস্তবায়ন তখন তাদের জন্য একটি নৈতিক ও রাজনৈতিক কর্তব্যে পরিণত হবে। এর মাধ্যমে সনদটি নিছক রাজনৈতিক সমঝোতার ঊর্ধ্বে উঠে একটি গণদাবিতে পরিণত হবে, যা দেশের শাসনব্যবস্থায় দীর্ঘমেয়াদী স্থিতিশীলতা আনয়নে সহায়ক হবে।
আমার বিশ্বাস, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ক্ষমতার প্রতি কোনো মোহ নেই। তাদের প্রধান লক্ষ্য একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন করে জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। এই গণভোট সফলভাবে আয়োজন করতে পারাটা হবে তাদের জন্য একটি মাইলফলক। এর মাধ্যমে তারা প্রমাণ করবে যে, তারা কেবল একটি নির্বাচনই নয়, বরং দেশের ভবিষ্যৎ গতিপথ নির্ধারণের মতো একটি জটিল প্রক্রিয়ায়ও সফলভাবে অভিভাবকের ভূমিকা পালন করতে সক্ষম হয়েছে এবং সমস্ত রাজনৈতিক দলকে একটি গণতান্ত্রিক ছাতার নিচে আনতে পেরেছে।
এটা সত্য যে, জামায়াতের মতো দু-একটি দল নির্বাচনের পূর্বে গণভোট আয়োজনের কথা বলে একটি ভিন্ন সুর তোলার চেষ্টা করছে। তবে তাদের এই অবস্থান দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার জন্য ইতিবাচক হবে বলে মনে করি না। এ ধরনের প্রচেষ্টা দেশে অস্থিতিশীলতা তৈরি করতে পারে, যা আমাদের জাতীয় স্বার্থের পরিপন্থী। জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক মহলও চাইছে, বাংলাদেশে একটি সুস্থ নির্বাচনের মাধ্যমে স্থিতিশীল ও গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠিত হোক।
সনদের উল্লেখযোগ্য অংশ, যেমন—সংবিধান, বিচারব্যবস্থা ও আইনসভার কাঠামোতে সংস্কারের মতো বিষয়গুলো গণভোটে অন্তর্ভুক্ত থাকবে। কিছু বিষয়ে দলগুলোর মধ্যে ছোটখাটো মতপার্থক্য থাকলেও বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থে তারা চূড়ান্তভাবে একমত হবে বলেই আমার বিশ্বাস।
বিএনপি ইতোমধ্যেই অনেক বিষয়ে নমনীয়তা প্রদর্শন করেছে, যা রাজনৈতিক পরিপক্বতার পরিচায়ক। বিএনপির শীর্ষ নেতারা বারবার বলেছেন যে, জনগণের রায়ই তাদের কাছে চূড়ান্ত। তাই গণভোটে যদি এমন কোনো বিষয়ও পাস হয়, যাতে পূর্বে তাদের ভিন্নমত ছিল, সেটিও তারা মেনে নিতে বাধ্য থাকবে।
সার্বিকভাবে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং জনগণের মনোভাব বিশ্লেষণ করলে এটি স্পষ্ট যে, সনদের বিপক্ষে রায় যাওয়ার সম্ভাবনা অত্যন্ত ক্ষীণ। বিএনপি, জামায়াতসহ অধিকাংশ বিরোধী দল যেহেতু সনদের মূল কাঠামোর পক্ষে, তাই তাদের সমর্থকদের ভোট স্বাভাবিকভাবেই সনদের পক্ষে যাবে। অন্যদিকে, আওয়ামী লীগের একটি উল্লেখযোগ্য ভোটার অংশ হয়তো এর বিপক্ষে ভোট দেবে কিংবা ভোটদানে বিরত থাকবে। কিন্তু সব মিলিয়ে সনদের পক্ষেই একটি সুস্পষ্ট রায় আসার সম্ভাবনা প্রবল।
তবে দিন শেষে সব সম্ভাবনার ঊর্ধ্বে থাকবে জনগণের সিদ্ধান্ত। এই গণভোটের মাধ্যমে জনগণই নির্ধারণ করে দেবে বাংলাদেশের আগামী দিনের পথচলা।
লেখক: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক

বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলো ‘জুলাই সনদ’ বাস্তবায়নের প্রশ্নে একটি ঐতিহাসিক সন্ধিক্ষণে উপনীত হয়েছে। দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক অচলাবস্থা নিরসনের লক্ষ্যে প্রণীত এই সনদকে কেন্দ্র করে দলগুলোর মধ্যে গণভোট আয়োজনের যে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, তা নিঃসন্দেহে একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। আমরা, দেশের সাধারণ নাগরিকেরা, কখনোই চাই না যে দেশের স্বাধীনতাপন্থী রাজনৈতিক শক্তিগুলোর মধ্যে বিভেদ ও অনৈক্য বিরাজ করুক। সেই প্রেক্ষাপট থেকে এই ঐক্যকে আমরা স্বাগত জানাই।
আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনেই এই গণভোট হতে পারে। এর প্রধান সুবিধা হলো, নির্বাচনের দিন স্বাভাবিকভাবেই দেশজুড়ে ভোটারদের এক স্বতঃস্ফূর্ত ও ব্যাপক উপস্থিতি নিশ্চিত থাকে। বাংলাদেশের অতীত ইতিহাস সাক্ষী দেয় যে, পৃথকভাবে আয়োজিত গণভোটে প্রায়শই ভোটারদের অংশগ্রহণ হতাশাজনকভাবে কম থাকে, যা সেই উদ্যোগের সার্বজনীন গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। কিন্তু সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে একীভূত হওয়ায় কোটি কোটি মানুষ তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের পাশাপাশি এই সনদের বিষয়েও সুস্পষ্ট রায় জানানোর সুযোগ পাবে।
এই প্রক্রিয়ায় একজন ভোটার যেমন তার পছন্দের প্রার্থীকে নির্বাচিত করবেন, তেমনি অন্য একটি ব্যালটের মাধ্যমে জুলাই সনদের প্রস্তাবিত সংস্কারগুলোর পক্ষে বা বিপক্ষে তার মতামত দেবেন। এর ফলে সনদটি কেবল কয়েকটি রাজনৈতিক দলের সমঝোতা দলিল হিসেবে না থেকে একটি শক্তিশালী গণসমর্থনপুষ্ট জাতীয় দলিলে পরিণত হবে।
জুলাই সনদের প্রশ্নে গণভোট বেছে নেওয়ার মূল উদ্দেশ্য হলো, রাষ্ট্রপরিচালনার মৌলিক নীতি এবং প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোতে জনগণের সরাসরি অনুমোদন আদায় করা। রাজনৈতিক দলগুলো ঐকমত্যে পৌঁছালেও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার মালিক যে জনগণ, এই উদ্যোগ তারই প্রতিফলন।
গণভোটে যদি সনদের পক্ষে রায় আসে, তবে এটি এক অলঙ্ঘনীয় গণরায় হিসেবে প্রতিষ্ঠা পাবে। এর ফলে ভবিষ্যতে যে দল বা জোটই সরকার গঠন করুক না কেন, তারা এই রায়কে উপেক্ষা করতে পারবে না। সনদ বাস্তবায়ন তখন তাদের জন্য একটি নৈতিক ও রাজনৈতিক কর্তব্যে পরিণত হবে। এর মাধ্যমে সনদটি নিছক রাজনৈতিক সমঝোতার ঊর্ধ্বে উঠে একটি গণদাবিতে পরিণত হবে, যা দেশের শাসনব্যবস্থায় দীর্ঘমেয়াদী স্থিতিশীলতা আনয়নে সহায়ক হবে।
আমার বিশ্বাস, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ক্ষমতার প্রতি কোনো মোহ নেই। তাদের প্রধান লক্ষ্য একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন করে জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। এই গণভোট সফলভাবে আয়োজন করতে পারাটা হবে তাদের জন্য একটি মাইলফলক। এর মাধ্যমে তারা প্রমাণ করবে যে, তারা কেবল একটি নির্বাচনই নয়, বরং দেশের ভবিষ্যৎ গতিপথ নির্ধারণের মতো একটি জটিল প্রক্রিয়ায়ও সফলভাবে অভিভাবকের ভূমিকা পালন করতে সক্ষম হয়েছে এবং সমস্ত রাজনৈতিক দলকে একটি গণতান্ত্রিক ছাতার নিচে আনতে পেরেছে।
এটা সত্য যে, জামায়াতের মতো দু-একটি দল নির্বাচনের পূর্বে গণভোট আয়োজনের কথা বলে একটি ভিন্ন সুর তোলার চেষ্টা করছে। তবে তাদের এই অবস্থান দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার জন্য ইতিবাচক হবে বলে মনে করি না। এ ধরনের প্রচেষ্টা দেশে অস্থিতিশীলতা তৈরি করতে পারে, যা আমাদের জাতীয় স্বার্থের পরিপন্থী। জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক মহলও চাইছে, বাংলাদেশে একটি সুস্থ নির্বাচনের মাধ্যমে স্থিতিশীল ও গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠিত হোক।
সনদের উল্লেখযোগ্য অংশ, যেমন—সংবিধান, বিচারব্যবস্থা ও আইনসভার কাঠামোতে সংস্কারের মতো বিষয়গুলো গণভোটে অন্তর্ভুক্ত থাকবে। কিছু বিষয়ে দলগুলোর মধ্যে ছোটখাটো মতপার্থক্য থাকলেও বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থে তারা চূড়ান্তভাবে একমত হবে বলেই আমার বিশ্বাস।
বিএনপি ইতোমধ্যেই অনেক বিষয়ে নমনীয়তা প্রদর্শন করেছে, যা রাজনৈতিক পরিপক্বতার পরিচায়ক। বিএনপির শীর্ষ নেতারা বারবার বলেছেন যে, জনগণের রায়ই তাদের কাছে চূড়ান্ত। তাই গণভোটে যদি এমন কোনো বিষয়ও পাস হয়, যাতে পূর্বে তাদের ভিন্নমত ছিল, সেটিও তারা মেনে নিতে বাধ্য থাকবে।
সার্বিকভাবে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং জনগণের মনোভাব বিশ্লেষণ করলে এটি স্পষ্ট যে, সনদের বিপক্ষে রায় যাওয়ার সম্ভাবনা অত্যন্ত ক্ষীণ। বিএনপি, জামায়াতসহ অধিকাংশ বিরোধী দল যেহেতু সনদের মূল কাঠামোর পক্ষে, তাই তাদের সমর্থকদের ভোট স্বাভাবিকভাবেই সনদের পক্ষে যাবে। অন্যদিকে, আওয়ামী লীগের একটি উল্লেখযোগ্য ভোটার অংশ হয়তো এর বিপক্ষে ভোট দেবে কিংবা ভোটদানে বিরত থাকবে। কিন্তু সব মিলিয়ে সনদের পক্ষেই একটি সুস্পষ্ট রায় আসার সম্ভাবনা প্রবল।
তবে দিন শেষে সব সম্ভাবনার ঊর্ধ্বে থাকবে জনগণের সিদ্ধান্ত। এই গণভোটের মাধ্যমে জনগণই নির্ধারণ করে দেবে বাংলাদেশের আগামী দিনের পথচলা।
লেখক: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক

চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান সামরিক ঘনিষ্ঠতা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এমনকি বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক ঢাকার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ কিনা সেই প্রশ্নও তোলা হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগে
গুম–নির্যাতনসহ বিভিন্ন অভিযোগে বিচারের মুখোমুখি সেনাবাহিনীর ১৫ কর্মকর্তা। বাংলাদেশে এই প্রথম ১৯৭৩ সালের আইনের অধীনে সেনাবাহিনীর কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে। প্রশ্ন উঠতে পারে, এই বিচার কি সেনা আইনের অধীনে কোর্ট মার্শালে করা যেতো কিনা। এর আইনগত বাস্তবতা নিয়ে লিখেছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর
১ দিন আগে
গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে ঐক্য তৈরি হয়েছিল, তা এখন নতুন পরীক্ষার সম্মুখীন। জুলাই সনদ ও আসন্ন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দলগুলোর মধ্যে মতপার্থক্য স্পষ্ট হয়ে উঠছে। এই রাজনৈতিক পরিস্থিতি, সংকটের কারণ এবং উত্তরণের উপায় নিয়ে স্ট্রিমের সঙ্গে কথা বলেছেন রাষ্ট্রবিজ্ঞা
২ দিন আগে
বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক বাস্তবতায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সঙ্গে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পরপর সাক্ষাৎ এখন একটি নতুন আলোচ্য বিষয়ে পরিণত হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় গতকাল এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ, একই দিনে জামায়াতে ইসলামী ও একদিন আগে বিএনপি নেতাদের উপস্থিতি নতুন এক রাজনৈতিক সমীকরণের ইঙ্গিত
৩ দিন আগে