.png)

মারুফ ইসলাম

দেশের রাজনীতিতে এখন যা ঘটছে, তা দেখে মনে হচ্ছে, যেন নতুন মঞ্চে পুরোনো নাটক শুরু হয়েছে। একদিকে ক্ষয়ে যাওয়া দল, অন্যদিকে ক্ষতবিক্ষত বিশ্বাস। মাঝখানে ক্ষমতার হাওয়া যেদিকে বইছে, সেদিকেই দৌড়াচ্ছে সবাই। ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হতে পারে বলে খবর দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। তারপর থেকেই রাজনীতির মাঠে বদলে গেছে হাওয়া।
বাংলাদেশে নির্বাচনের আগে রাজনীতির একটাই ভাষা– ‘জোট’ আর ‘লেনদেন’। নতুন-পুরোনো সব দলই যেন ফিরছে সেই পথে।
গণ–অভ্যুত্থানের পর বিএনপির হাতে নিজেকে নবায়ন করার সময় ছিল। কিন্তু তৃণমূলের পুরোনো রোগে ফের আক্রান্ত হলো দলটি। আধিপত্য, দখলবাজি, চাঁদাবাজি, আর নিজেদের স্বার্থের ঝুলি ভরার প্রতিযোগিতায় নেমে পরিবর্তনের আশার গুড়ে বালি ফেলল তৃণমূল। এতে কার্যত ভেস্তে গেছে দলীয় সংস্কৃতি পাল্টানোর সুযোগ।
বিএনপি তাই বাধ্য হয়ে পুরোনো রাস্তায় ফিরছে। সেটি হচ্ছে ‘জোটের রাজনীতি’। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ জানাচ্ছেন, দুই শতাধিক আসনে প্রার্থী ঠিক করে ফেলেছেন তাঁরা। মানে বাকি থাকা শ খানেক আসন তাঁরা রেখে দিয়েছেন শরিকদের জন্য। মাত্র কয়েক মাস আগেই এই শরিকদের সম্পর্কে বিষোদগার করেছে বিএনপি, এখন তারাই ক্ষমতায় যাওয়ার টিকিট। রাজনীতি এমন এক দোকান, যেখানে কখন কোন পণ্যের দাম ওঠে, বোঝা মুশকিল!
রাজনীতির স্মৃতি বড়ই বাছবিচারহীন। যুদ্ধাপরাধ, বিচার, ধর্ম, রাজনীতি—সবই যেন বর্ণচোরা। কখন যে রূপ বদলায়! বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুলের মুখে যুদ্ধাপরাধে দণ্ডিত নেতাদের নাম উচ্চারণকে অনেকেই দেখছেন এক নতুন কূটনৈতিক কৌশল হিসেবে। কৌশলটির নাম ‘ইসলামী ভোটব্যাংক নিজের কব্জায় আনার অভিযান’।
একসময় যাদের সঙ্গে ছবি তোলাও অপরাধ গণ্য হতো, তারাই আজ ‘রাজনৈতিক বিনিয়োগ’। বিএনপি জানে, ইসলামপন্থী ভোটারদের মন জয় না করলে ক্ষমতার মঞ্চে ঢোকা কঠিন। তাই তারা আবার জামায়াতের ছায়া ধরছে, যদিও সেই ছায়ায় রয়ে গেছে ইতিহাসের অনেক দগদগে ক্ষত।
একদিকে খেলাফত মজলিস, অন্যদিকে জামায়াত, ইসলামী আন্দোলন—সবাই মিলে এখন সমঝোতার হুজুরি করছে। তাদের লক্ষ্য এক: একক নেতৃত্ব, এক প্রতীক, এক দোয়া। খেলাফত মজলিসের নেতা ইউসুফ আশরাফ বলেন, ‘এক আসনে এক প্রার্থী।’ এ যেন ধর্মীয় ফতোয়ার মতো সহজ সমাধান।
কিন্তু রাজনীতি নামাজ নয়; এখানে কিবলা প্রতিদিন পাল্টায়। মাওলানা মামুনুল হকও বলেছেন, ‘রাজনীতিতে কেউ স্থায়ী বন্ধু নয়।’ অর্থাৎ এই ঐক্য যতটা ঈমানি, তার চেয়ে বেশি ইজারাদারি।
জুলাইয়ের গণ–অভ্যুত্থান থেকে জন্ম নেওয়া এনসিপি নিজেদের ‘তরুণদের দল’ বলে দাবি করে। তাদের ভাষা নতুন, মুখ নতুন, কিন্তু কৌশল পুরোনো। জামায়াতের সঙ্গে মনোমালিন্য, বিএনপির সঙ্গে দরকষাকষি—সবই রাজনীতির পুরোনো সুরে বাঁধা।
এনসিপির এক নেতা বলেছেন, ‘বিএনপি যদি ৩০–৪০ আসন ছাড়ে, আমরা জোটে যাব।’ এ যেন আদর্শ নয়, আসনের রাজনীতি। দেশের রাজনীতি এখন এমনই—আদর্শ মরে গেছে, কেবল রয়ে গেছে আসন বেচা-কেনার কারবার।
অন্যদিকে নুরুল হকের গণ অধিকার পরিষদ, এবি পার্টি, নাগরিক ঐক্য, গণসংহতি আন্দোলনসহ ৯টি দল মিলে নতুন ‘তৃতীয় শক্তি’ গঠনের কথা বলছে। কিন্তু তৃতীয় শক্তি গড়ার আগে প্রথম ও দ্বিতীয় শক্তির সঙ্গে তাদের হৃদ্যতা দেখে মনে হয়, বাংলাদেশের রাজনীতিতে তৃতীয় কোনো পথ নেই, শুধু দুই ধারার পুনর্বিন্যাস।
বাংলাদেশের ইতিহাসে জোট মানে ছিল আশার নাম। ১৯৯০ সালে ছাত্র, শ্রমিক, পেশাজীবী, রাজনীতিক—সবাই এক হয়ে স্বৈরাচার হটিয়েছিল। আজ সেই ঐক্য কেবল নির্বাচনী পোস্টারে দেখা যায়। ক্ষমতায় যাওয়ার আগে সবাই এক হয়; ক্ষমতায় গিয়ে সবাই ভাগ হয়।
এই যে ‘ঐক্যের হাওয়া’—এটা গণতন্ত্রের শ্বাস নয়। এটা ক্ষমতার ধোঁয়া। কেউ পুরোনো শরিক ফিরিয়ে নিচ্ছে, কেউ নতুন অংশীদার খুঁজছে। আসলে সবাই খুঁজছে ক্ষমতার গ্যারান্টি।
বিএনপি–জামায়াতের পুনর্মিলন যদি হয়, তাহলে ইসলামপন্থী ভোটব্যাংক শক্তিশালী হবে, কিন্তু আন্তর্জাতিক পরিসরে দলের ভাবমূর্তি ধাক্কা খাবে। আর নতুন জোটগুলো, যাদের মুখে তরুণত্বের বুলি, তাদের মধ্যে কেউ এখনো জনগণের ভাষায় কথা বলতে শেখেনি।
বাংলাদেশের রাজনীতির সূত্র একটাই: এখানে শত্রু স্থায়ী নয়, স্বার্থই চিরস্থায়ী। আজ যে বন্ধু, কাল সে প্রতিদ্বন্দ্বী। আজ যে প্রতিপক্ষ, কাল সে মঞ্চসঙ্গী।
রাজনীতি এখানে নীতি নয়, বরং চুক্তির বাজার, যেখানে গণতন্ত্র বিক্রি হয় ক্ষমতার দামে। জনগণ সেই নাটকের দর্শক মাত্র।
তবু এই দেশের মানুষ এখনো ভোটের দিন সকালে রাস্তায় বের হয়, বুথে দাঁড়ায়, আঙুলে কালি মেখে ফিরে আসে। তারা জানে, হয়তো কিছুই বদলাবে না। তবু তারা আশা করে, একদিন ঐক্যের হাওয়া সত্যিই গণতন্ত্রের দিকে বইবে। কেবল কৌশলের দিকে নয়।
মারুফ ইসলাম: কথাসাহিত্যিক

দেশের রাজনীতিতে এখন যা ঘটছে, তা দেখে মনে হচ্ছে, যেন নতুন মঞ্চে পুরোনো নাটক শুরু হয়েছে। একদিকে ক্ষয়ে যাওয়া দল, অন্যদিকে ক্ষতবিক্ষত বিশ্বাস। মাঝখানে ক্ষমতার হাওয়া যেদিকে বইছে, সেদিকেই দৌড়াচ্ছে সবাই। ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হতে পারে বলে খবর দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। তারপর থেকেই রাজনীতির মাঠে বদলে গেছে হাওয়া।
বাংলাদেশে নির্বাচনের আগে রাজনীতির একটাই ভাষা– ‘জোট’ আর ‘লেনদেন’। নতুন-পুরোনো সব দলই যেন ফিরছে সেই পথে।
গণ–অভ্যুত্থানের পর বিএনপির হাতে নিজেকে নবায়ন করার সময় ছিল। কিন্তু তৃণমূলের পুরোনো রোগে ফের আক্রান্ত হলো দলটি। আধিপত্য, দখলবাজি, চাঁদাবাজি, আর নিজেদের স্বার্থের ঝুলি ভরার প্রতিযোগিতায় নেমে পরিবর্তনের আশার গুড়ে বালি ফেলল তৃণমূল। এতে কার্যত ভেস্তে গেছে দলীয় সংস্কৃতি পাল্টানোর সুযোগ।
বিএনপি তাই বাধ্য হয়ে পুরোনো রাস্তায় ফিরছে। সেটি হচ্ছে ‘জোটের রাজনীতি’। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ জানাচ্ছেন, দুই শতাধিক আসনে প্রার্থী ঠিক করে ফেলেছেন তাঁরা। মানে বাকি থাকা শ খানেক আসন তাঁরা রেখে দিয়েছেন শরিকদের জন্য। মাত্র কয়েক মাস আগেই এই শরিকদের সম্পর্কে বিষোদগার করেছে বিএনপি, এখন তারাই ক্ষমতায় যাওয়ার টিকিট। রাজনীতি এমন এক দোকান, যেখানে কখন কোন পণ্যের দাম ওঠে, বোঝা মুশকিল!
রাজনীতির স্মৃতি বড়ই বাছবিচারহীন। যুদ্ধাপরাধ, বিচার, ধর্ম, রাজনীতি—সবই যেন বর্ণচোরা। কখন যে রূপ বদলায়! বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুলের মুখে যুদ্ধাপরাধে দণ্ডিত নেতাদের নাম উচ্চারণকে অনেকেই দেখছেন এক নতুন কূটনৈতিক কৌশল হিসেবে। কৌশলটির নাম ‘ইসলামী ভোটব্যাংক নিজের কব্জায় আনার অভিযান’।
একসময় যাদের সঙ্গে ছবি তোলাও অপরাধ গণ্য হতো, তারাই আজ ‘রাজনৈতিক বিনিয়োগ’। বিএনপি জানে, ইসলামপন্থী ভোটারদের মন জয় না করলে ক্ষমতার মঞ্চে ঢোকা কঠিন। তাই তারা আবার জামায়াতের ছায়া ধরছে, যদিও সেই ছায়ায় রয়ে গেছে ইতিহাসের অনেক দগদগে ক্ষত।
একদিকে খেলাফত মজলিস, অন্যদিকে জামায়াত, ইসলামী আন্দোলন—সবাই মিলে এখন সমঝোতার হুজুরি করছে। তাদের লক্ষ্য এক: একক নেতৃত্ব, এক প্রতীক, এক দোয়া। খেলাফত মজলিসের নেতা ইউসুফ আশরাফ বলেন, ‘এক আসনে এক প্রার্থী।’ এ যেন ধর্মীয় ফতোয়ার মতো সহজ সমাধান।
কিন্তু রাজনীতি নামাজ নয়; এখানে কিবলা প্রতিদিন পাল্টায়। মাওলানা মামুনুল হকও বলেছেন, ‘রাজনীতিতে কেউ স্থায়ী বন্ধু নয়।’ অর্থাৎ এই ঐক্য যতটা ঈমানি, তার চেয়ে বেশি ইজারাদারি।
জুলাইয়ের গণ–অভ্যুত্থান থেকে জন্ম নেওয়া এনসিপি নিজেদের ‘তরুণদের দল’ বলে দাবি করে। তাদের ভাষা নতুন, মুখ নতুন, কিন্তু কৌশল পুরোনো। জামায়াতের সঙ্গে মনোমালিন্য, বিএনপির সঙ্গে দরকষাকষি—সবই রাজনীতির পুরোনো সুরে বাঁধা।
এনসিপির এক নেতা বলেছেন, ‘বিএনপি যদি ৩০–৪০ আসন ছাড়ে, আমরা জোটে যাব।’ এ যেন আদর্শ নয়, আসনের রাজনীতি। দেশের রাজনীতি এখন এমনই—আদর্শ মরে গেছে, কেবল রয়ে গেছে আসন বেচা-কেনার কারবার।
অন্যদিকে নুরুল হকের গণ অধিকার পরিষদ, এবি পার্টি, নাগরিক ঐক্য, গণসংহতি আন্দোলনসহ ৯টি দল মিলে নতুন ‘তৃতীয় শক্তি’ গঠনের কথা বলছে। কিন্তু তৃতীয় শক্তি গড়ার আগে প্রথম ও দ্বিতীয় শক্তির সঙ্গে তাদের হৃদ্যতা দেখে মনে হয়, বাংলাদেশের রাজনীতিতে তৃতীয় কোনো পথ নেই, শুধু দুই ধারার পুনর্বিন্যাস।
বাংলাদেশের ইতিহাসে জোট মানে ছিল আশার নাম। ১৯৯০ সালে ছাত্র, শ্রমিক, পেশাজীবী, রাজনীতিক—সবাই এক হয়ে স্বৈরাচার হটিয়েছিল। আজ সেই ঐক্য কেবল নির্বাচনী পোস্টারে দেখা যায়। ক্ষমতায় যাওয়ার আগে সবাই এক হয়; ক্ষমতায় গিয়ে সবাই ভাগ হয়।
এই যে ‘ঐক্যের হাওয়া’—এটা গণতন্ত্রের শ্বাস নয়। এটা ক্ষমতার ধোঁয়া। কেউ পুরোনো শরিক ফিরিয়ে নিচ্ছে, কেউ নতুন অংশীদার খুঁজছে। আসলে সবাই খুঁজছে ক্ষমতার গ্যারান্টি।
বিএনপি–জামায়াতের পুনর্মিলন যদি হয়, তাহলে ইসলামপন্থী ভোটব্যাংক শক্তিশালী হবে, কিন্তু আন্তর্জাতিক পরিসরে দলের ভাবমূর্তি ধাক্কা খাবে। আর নতুন জোটগুলো, যাদের মুখে তরুণত্বের বুলি, তাদের মধ্যে কেউ এখনো জনগণের ভাষায় কথা বলতে শেখেনি।
বাংলাদেশের রাজনীতির সূত্র একটাই: এখানে শত্রু স্থায়ী নয়, স্বার্থই চিরস্থায়ী। আজ যে বন্ধু, কাল সে প্রতিদ্বন্দ্বী। আজ যে প্রতিপক্ষ, কাল সে মঞ্চসঙ্গী।
রাজনীতি এখানে নীতি নয়, বরং চুক্তির বাজার, যেখানে গণতন্ত্র বিক্রি হয় ক্ষমতার দামে। জনগণ সেই নাটকের দর্শক মাত্র।
তবু এই দেশের মানুষ এখনো ভোটের দিন সকালে রাস্তায় বের হয়, বুথে দাঁড়ায়, আঙুলে কালি মেখে ফিরে আসে। তারা জানে, হয়তো কিছুই বদলাবে না। তবু তারা আশা করে, একদিন ঐক্যের হাওয়া সত্যিই গণতন্ত্রের দিকে বইবে। কেবল কৌশলের দিকে নয়।
মারুফ ইসলাম: কথাসাহিত্যিক
.png)

রেজাউর রহমান (১৯৪৪-২০২৫) স্যারের বক্তৃতা প্রথম শোনার সৌভাগ্য হয়েছিল বাংলাদেশ অ্যাস্ট্রনমিকাল অ্যাসোসিয়েশনের কোনো এক জ্যোতির্বিজ্ঞান বিষয়ক কর্মশালা অথবা অন্য কোনো অধিবেশনে। ‘যেখানেই জীবন টিকে গেছে, নানা রূপে, নানা কায়দায়, নানা প্রক্রিয়ায় -- সেখানেই জীবন গড়িয়ে গেছে এক জীবন থেকে অন্য জীবনে।
১ ঘণ্টা আগে
অভ্যন্তরীণ কোন্দলে তিন ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়া জাতীয় পার্টি এখন নিজেদের প্রতীক “লাঙ্গল” নিয়েই টানাটানিতে ব্যস্ত। এই ভাঙ্গন কেবল নেতৃত্বের সংঘাত নয়, বরং দলটির দীর্ঘদিনের আদর্শিক সংকট এবং রাজনৈতিক কৌশলের অবশ্যম্ভাবী পরিণতি। প্রশ্ন উঠেছে, জাতীয় পার্টির এই লাঙ্গল আগামী দিনে আসলে কোন শস্য ফলাতে চায়?
৪ ঘণ্টা আগে
চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান সামরিক ঘনিষ্ঠতা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এমনকি বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক ঢাকার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ কিনা সেই প্রশ্নও তোলা হয়েছে।
১ দিন আগে
গুম–নির্যাতনসহ বিভিন্ন অভিযোগে বিচারের মুখোমুখি সেনাবাহিনীর ১৫ কর্মকর্তা। বাংলাদেশে এই প্রথম ১৯৭৩ সালের আইনের অধীনে সেনাবাহিনীর কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে। প্রশ্ন উঠতে পারে, এই বিচার কি সেনা আইনের অধীনে কোর্ট মার্শালে করা যেতো কিনা। এর আইনগত বাস্তবতা নিয়ে লিখেছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর
১ দিন আগে