স্ট্রিম প্রতিবেদক
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের প্রেস সচিব শফিকুল আলম নতুন ধারার অনলাইন সংবাদমাধ্যম ‘ঢাকা স্ট্রিম’ পরিদর্শন করেছেন।
আজ রোববার (২০ জুলাই) দুপুর ২টার দিকে রাজধানীর পান্থপথের ঢাকা স্ট্রিমের কার্যালয়ে আসেন তিনি।
প্রেস সচিব শফিকুল আলমকে স্বাগত জানান ঢাকা স্ট্রিমের প্রধান সম্পাদক ও প্রকাশক গোলাম ইফতেখার মাহমুদ। এরপর শফিকুল আলম ঢাকা স্ট্রিমের কার্যালয় ঘুরে দেখেন এবং কর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন।
শফিকুল আলম বলেন, তথ্য অনুসন্ধানের ক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত দক্ষতা ও ঘটনার ঐতিহাসিকতা—দুটোকেই সমান গুরুত্ব দিতে হবে।
এ ছাড়া সংবাদকর্মীদের উদ্ধৃতি ব্যবহারের ক্ষেত্রেও সতর্ক থাকার পরামর্শ দেন প্রেস সচিব। তিনি বলেন, যেকোনো ব্যক্তির উদ্ধৃতি সঠিকভাবে নিতে হবে এবং হুবহু ব্যবহার করতে হবে। উদ্ধৃতি পরিবর্তনের কোনো এখতিয়ার সাংবাদিকের নেই। উদ্ধৃতিতে ভুল থাকলেও সেটি পরিবর্তন করা যাবে না। ভাষার ক্ষেত্রেও কোনো পরিবর্তন কাম্য নয়।
সম্পাদকীয় নীতিমালার গুরুত্ব তুলে ধরে প্রেস সচিব বলেন, যেকোনো সংবাদমাধ্যমের শুরুতেই সম্পাদকীয় নীতিমালা তৈরি করা উচিত এবং সেই অনুসারে পরিচালিত হওয়া উচিত। এতে ওই সংবাদমাধ্যমের ‘স্ট্যান্ডার্ড’ তৈরি হয়।
এ সময় তিনি দেশের ‘ঐতিহাসিক সত্য’ বিষয়গুলোর ব্যাপারে সম্পাদকীয় নীতিমালা তৈরি করার পরামর্শ দেন। তিনি বলেন, গণমাধ্যমের নিজস্ব ‘ইন্সটিটিউশনাল মেমোরি’ তৈরি করা জরুরি। এই মেমোরি গণমাধ্যমের নিজস্ব পরিচয় বহন করবে। ইন্সটিটিউশনাল মেমোরির ব্যাখ্যা করতে গিয়ে শফিকুল আলম বলেন, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পর যত ঐতিহাসিক ঘটনা ঘটেছে সেগুলোর নিজস্ব ব্যাখ্যা তৈরি করে সংরক্ষণ করে রাখাটাই ইন্সটিটিউশনাল মেমোরি।
এ ছাড়া সোশ্যালমিডিয়া পলিসির গুরুত্বও তুলে ধরেন। কর্মীদের উদ্দেশে প্রেস সচিব বলেন, প্রত্যেক কর্মীর উচিত তার প্রতিষ্ঠানের সোশ্যাল মিডিয়া নীতি মেনে চলা। প্রতিষ্ঠানের নীতিমালার সঙ্গে সাংঘর্ষিক হয় এমন কোনো বক্তব্য সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচার করা উচিত নয়।
তরুণ প্রজন্মের সংবাদকর্মীদের পরামর্শ দিয়ে শফিকুল আলম বলেন, একটি ভালো প্রতিবেদন তৈরি করতে হলে অবশ্যই সেই প্রতিবেদনে অতীতের সম্পূরক তথ্য (ব্যাকগ্রাউন্ড) দিতে হবে। এ সময় তিনি সংবাদকর্মীদের ভিডিও প্রতিবেদন তৈরির প্রতিও মনোযোগী হতে বলেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের প্রেস সচিব শফিকুল আলম নতুন ধারার অনলাইন সংবাদমাধ্যম ‘ঢাকা স্ট্রিম’ পরিদর্শন করেছেন।
আজ রোববার (২০ জুলাই) দুপুর ২টার দিকে রাজধানীর পান্থপথের ঢাকা স্ট্রিমের কার্যালয়ে আসেন তিনি।
প্রেস সচিব শফিকুল আলমকে স্বাগত জানান ঢাকা স্ট্রিমের প্রধান সম্পাদক ও প্রকাশক গোলাম ইফতেখার মাহমুদ। এরপর শফিকুল আলম ঢাকা স্ট্রিমের কার্যালয় ঘুরে দেখেন এবং কর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন।
শফিকুল আলম বলেন, তথ্য অনুসন্ধানের ক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত দক্ষতা ও ঘটনার ঐতিহাসিকতা—দুটোকেই সমান গুরুত্ব দিতে হবে।
এ ছাড়া সংবাদকর্মীদের উদ্ধৃতি ব্যবহারের ক্ষেত্রেও সতর্ক থাকার পরামর্শ দেন প্রেস সচিব। তিনি বলেন, যেকোনো ব্যক্তির উদ্ধৃতি সঠিকভাবে নিতে হবে এবং হুবহু ব্যবহার করতে হবে। উদ্ধৃতি পরিবর্তনের কোনো এখতিয়ার সাংবাদিকের নেই। উদ্ধৃতিতে ভুল থাকলেও সেটি পরিবর্তন করা যাবে না। ভাষার ক্ষেত্রেও কোনো পরিবর্তন কাম্য নয়।
সম্পাদকীয় নীতিমালার গুরুত্ব তুলে ধরে প্রেস সচিব বলেন, যেকোনো সংবাদমাধ্যমের শুরুতেই সম্পাদকীয় নীতিমালা তৈরি করা উচিত এবং সেই অনুসারে পরিচালিত হওয়া উচিত। এতে ওই সংবাদমাধ্যমের ‘স্ট্যান্ডার্ড’ তৈরি হয়।
এ সময় তিনি দেশের ‘ঐতিহাসিক সত্য’ বিষয়গুলোর ব্যাপারে সম্পাদকীয় নীতিমালা তৈরি করার পরামর্শ দেন। তিনি বলেন, গণমাধ্যমের নিজস্ব ‘ইন্সটিটিউশনাল মেমোরি’ তৈরি করা জরুরি। এই মেমোরি গণমাধ্যমের নিজস্ব পরিচয় বহন করবে। ইন্সটিটিউশনাল মেমোরির ব্যাখ্যা করতে গিয়ে শফিকুল আলম বলেন, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পর যত ঐতিহাসিক ঘটনা ঘটেছে সেগুলোর নিজস্ব ব্যাখ্যা তৈরি করে সংরক্ষণ করে রাখাটাই ইন্সটিটিউশনাল মেমোরি।
এ ছাড়া সোশ্যালমিডিয়া পলিসির গুরুত্বও তুলে ধরেন। কর্মীদের উদ্দেশে প্রেস সচিব বলেন, প্রত্যেক কর্মীর উচিত তার প্রতিষ্ঠানের সোশ্যাল মিডিয়া নীতি মেনে চলা। প্রতিষ্ঠানের নীতিমালার সঙ্গে সাংঘর্ষিক হয় এমন কোনো বক্তব্য সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচার করা উচিত নয়।
তরুণ প্রজন্মের সংবাদকর্মীদের পরামর্শ দিয়ে শফিকুল আলম বলেন, একটি ভালো প্রতিবেদন তৈরি করতে হলে অবশ্যই সেই প্রতিবেদনে অতীতের সম্পূরক তথ্য (ব্যাকগ্রাউন্ড) দিতে হবে। এ সময় তিনি সংবাদকর্মীদের ভিডিও প্রতিবেদন তৈরির প্রতিও মনোযোগী হতে বলেন।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সবমিলিয়ে পাঁচ দিন আলোচনা হয়েছে। এর পরেও সিদ্ধান্তে আসা যায়নি। ফলে রোববার (২০ জুলাই) জাতীয় ঐকমত্য কমিশন একটি সমন্বিত প্রস্তাব উত্থাপন করেছে।
৬ ঘণ্টা আগেনিহত ব্যক্তিদের স্বজনেরা দাবি করছেন, মরদেহের ময়নাতদন্ত করা হয়নি এবং হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ইচ্ছাকৃতভাবে ময়নাতদন্ত ছাড়াই মরদেহগুলো হস্তান্তর করেছে। এ দাবি সত্য নয় বলে বিবৃতি দিয়েছে গোপালগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
৭ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গণগ্রেপ্তার করছে না। বরং যারা অপরাধী, তাঁদেরকেই গ্রেপ্তার করা হচ্ছে।
৮ ঘণ্টা আগেবিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত হত্যাকাণ্ড ও বর্বরতার জন্য ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরশাসক শেখ হাসিনা কখনো ক্ষমা পাবেন না। তাকে ‘মানবতার এবং সব মায়েদের প্রতি লজ্জা’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন তিনি।
৯ ঘণ্টা আগে