স্ট্রিম প্রতিবেদক
পরবর্তীতে স্বাক্ষরের সুবিধা রেখেই জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান আয়োজন করতে যাচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। তবে এই স্বাক্ষরের ক্ষেত্রে আলোচনায় শরিক দল কতদিন সময় পেতে তা জানায়নি জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। কমিশন আশা প্রকাশ করেছে, আলোচনায় অংশ নেওয়া সব দলই স্বাক্ষরের বিষয়টি বিবেচনায় নেবে এবং স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে স্বাক্ষর দেবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সন্ধ্যায় জাতীয় সংসদের এলডি হলে ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের প্রস্তুতিবিষয়ক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী।
এদিকে আজ বৃহস্পতিবার সকালে আইনি ভিত্তি ছাড়া জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি শুধু আনুষ্ঠানিকতা বলে উল্লেখ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। গতকাল বুধবার জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে যোগদানের কথা জানালেও স্বাক্ষরের ব্যাপারে স্পষ্ট করেননি। এদিকে আজ বিকেলে স্বাধীনতার ঘোষণা বাদ দেওয়ার সুপারিশ থাকায় জুলাই জাতীয় সনদের স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আগে সংশোধিত খসড়া না পেলে সনদে সই করবে না বলে জানিয়েছে বাম ধারার চারটি দল। দলগুলো হলো বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ), বাসদ (মার্ক্সবাদী) ও বাংলাদেশ জাসদ।
আগামীকাল শুক্রবার জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’-এর স্বাক্ষর অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
এবিষয়ে অধ্যাপক আলী রীয়াজ জানান, ‘জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের সব রকমের প্রস্তুতি প্রায় সম্পন্ন। যেসব রাজনৈতিক দল বা সংগঠন এই প্রক্রিয়ার অংশ ছিলেন, তাদের সবাইকেই অনুষ্ঠানে স্বাক্ষর করার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
আলী রীয়াজ আরও বলেন, ‘আমরা চাই সবাই একসঙ্গে এসে উৎসবের মধ্য দিয়ে এই সনদে স্বাক্ষর করুন। তবে কেউ যদি কোনো কারণে আগামীকাল স্বাক্ষর করতে না পারেন, পরে অংশগ্রহণ করতে চাইলে তাও আমরা স্বাগত জানাব।’
তিনি আরও যোগ করেন, ‘এই উৎসবটি অনেক ত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত। তাই আমরা আশা করি, সবাই সেই মূল্যবোধ ও আত্মত্যাগের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ঐক্যের প্রতীক হিসেবে স্বাক্ষর করবেন।’
নোট অব ডিসেন্টসহ ৮৪টি বিষয়ে ঐকমত্য হওয়া এবং তার ভিত্তিতে সনদ প্রণয়ন করার কথা উল্লেখ করে আলী রীয়াজ জানান, কোন দল নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে তা সুনির্দিষ্ট করে বলা সম্ভব নয়। কারণ, একেক দল একেক বিষয়ে নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে।
এক প্রশ্নের জবাবে আলী রীয়াজ বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদ একটি রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল, যা প্রয়োজনে আইনি রূপও পেতে পারে। যেকোনো দলিলকে আইনি ভিত্তি দেওয়া সম্ভব, যদি সমঝোতা থাকে। আমরা মনে করি, এটিও বাস্তবায়নযোগ্য।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের বর্তমান অবস্থা একই সঙ্গে সাংবিধানিক ও সাংবিধানিক ব্যবস্থার বাইরে -- একটি ‘‘স্টেট অব এক্সেপশনাল’’ অবস্থায় আমরা রয়েছি। ১০৬ ধারা অনুযায়ী বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে, যা সংবিধানে পূর্বে ছিল না, কিন্তু এটি গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত-- এটিই এখন বাস্তবতা।’
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের খসড়া আগে না দেখে কোনোভাবেই সনদে স্বাক্ষর করবে না বলে এনসিপির (জাতীয় নাগরিক পার্টি) ঘোষণাকে ‘দুঃখজনক’ বলে মন্তব্য করেন তিনি।
এনসিপির সাম্প্রতিক অবস্থান প্রসঙ্গে আলী রীয়াজ বলেন, ‘আমরা এনসিপির বক্তব্য গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করেছি। তবে মনে রাখতে হবে, এনসিপির সঙ্গে যুক্ত অনেকেই জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের অগ্রগামী সৈনিক ছিলেন। তাদের ভূমিকা ও অবদান এই সনদ প্রণয়নে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
আলী রীয়াজ জানান, সনদ প্রণয়নের পুরো প্রক্রিয়ায় এনসিপি ও অন্যান্য রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করেছে, মতামত দিয়েছে, সংশোধনী দিয়েছে। ফলে এটি আসলে একটি সম্মিলিত জাতীয় প্রয়াস।
সনদে সব দল স্বাক্ষর না করলে এর ভবিষ্যৎ কী হতে পারে—এমন প্রশ্নের জবাবে অধ্যাপক রীয়াজ বলেন, ‘এটা হাইপোথেটিক্যাল প্রশ্ন। আমাদের বিশ্বাস, স্বাক্ষর কেবল আনুষ্ঠানিকতা মাত্র। এই প্রক্রিয়ায় সবকিছুই জনসমক্ষে, স্বচ্ছভাবে সম্পন্ন হয়েছে। কে কী অবস্থানে আছেন, তা পুরো জাতি দেখেছে। আসল বিষয় হচ্ছে অঙ্গীকার—রাষ্ট্র সংস্কারের প্রতি প্রতিশ্রুতি।’
এই প্রক্রিয়া এখানেই শেষ হবে না; বরং বাস্তবায়নের দিকে অগ্রসর হবে বলেও আশা প্রকাশ করেছেন তিনি।
গণভোট প্রসঙ্গে আলী রীয়াজ বলেন, ‘গণভোটের বিষয়ে সব দলই একমত। এটি আইনি কাঠামোর মধ্য দিয়েই করতে হবে। শুধু সময় নির্ধারণে কিছু মতভেদ রয়েছে। তবে সবাই চায়, আগামী জাতীয় সংসদ গঠন হওয়ার পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সাংবিধানিক সংস্কার সম্পন্ন করা হোক।’
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদের (৩১ অক্টোবর) মধ্যেই জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে সুস্পষ্ট, সুনির্দিষ্ট ও পূর্ণাঙ্গ একটি সুপারিশ অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে উপস্থাপন করবেন বলে জানিয়েছেন অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
তিনি বলেছেন, এটি বাস্তবায়নের জন্য কমিশনের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে। সরকারের পক্ষ থেকেও এই সময়ের মধ্যেই সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ গ্রহণরে মধ্য দিয়ে সনদ বাস্তবায়নের প্রক্রিয়াটি শুরু করা হবে এবং সঠিকভাবে, সুচারুভাবে এবং সকলের অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে অগ্রসর হয়, তার বিধান করবে। ৩১ অক্টোবরের মধ্যে সরকারের কাছে যে সুপারিশ করব, সেটির বাস্তবায়নে সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে আশা করি।
পরবর্তীতে স্বাক্ষরের সুবিধা রেখেই জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান আয়োজন করতে যাচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। তবে এই স্বাক্ষরের ক্ষেত্রে আলোচনায় শরিক দল কতদিন সময় পেতে তা জানায়নি জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। কমিশন আশা প্রকাশ করেছে, আলোচনায় অংশ নেওয়া সব দলই স্বাক্ষরের বিষয়টি বিবেচনায় নেবে এবং স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে স্বাক্ষর দেবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সন্ধ্যায় জাতীয় সংসদের এলডি হলে ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের প্রস্তুতিবিষয়ক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী।
এদিকে আজ বৃহস্পতিবার সকালে আইনি ভিত্তি ছাড়া জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি শুধু আনুষ্ঠানিকতা বলে উল্লেখ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। গতকাল বুধবার জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে যোগদানের কথা জানালেও স্বাক্ষরের ব্যাপারে স্পষ্ট করেননি। এদিকে আজ বিকেলে স্বাধীনতার ঘোষণা বাদ দেওয়ার সুপারিশ থাকায় জুলাই জাতীয় সনদের স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আগে সংশোধিত খসড়া না পেলে সনদে সই করবে না বলে জানিয়েছে বাম ধারার চারটি দল। দলগুলো হলো বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ), বাসদ (মার্ক্সবাদী) ও বাংলাদেশ জাসদ।
আগামীকাল শুক্রবার জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’-এর স্বাক্ষর অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
এবিষয়ে অধ্যাপক আলী রীয়াজ জানান, ‘জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের সব রকমের প্রস্তুতি প্রায় সম্পন্ন। যেসব রাজনৈতিক দল বা সংগঠন এই প্রক্রিয়ার অংশ ছিলেন, তাদের সবাইকেই অনুষ্ঠানে স্বাক্ষর করার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
আলী রীয়াজ আরও বলেন, ‘আমরা চাই সবাই একসঙ্গে এসে উৎসবের মধ্য দিয়ে এই সনদে স্বাক্ষর করুন। তবে কেউ যদি কোনো কারণে আগামীকাল স্বাক্ষর করতে না পারেন, পরে অংশগ্রহণ করতে চাইলে তাও আমরা স্বাগত জানাব।’
তিনি আরও যোগ করেন, ‘এই উৎসবটি অনেক ত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত। তাই আমরা আশা করি, সবাই সেই মূল্যবোধ ও আত্মত্যাগের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ঐক্যের প্রতীক হিসেবে স্বাক্ষর করবেন।’
নোট অব ডিসেন্টসহ ৮৪টি বিষয়ে ঐকমত্য হওয়া এবং তার ভিত্তিতে সনদ প্রণয়ন করার কথা উল্লেখ করে আলী রীয়াজ জানান, কোন দল নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে তা সুনির্দিষ্ট করে বলা সম্ভব নয়। কারণ, একেক দল একেক বিষয়ে নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে।
এক প্রশ্নের জবাবে আলী রীয়াজ বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদ একটি রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল, যা প্রয়োজনে আইনি রূপও পেতে পারে। যেকোনো দলিলকে আইনি ভিত্তি দেওয়া সম্ভব, যদি সমঝোতা থাকে। আমরা মনে করি, এটিও বাস্তবায়নযোগ্য।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের বর্তমান অবস্থা একই সঙ্গে সাংবিধানিক ও সাংবিধানিক ব্যবস্থার বাইরে -- একটি ‘‘স্টেট অব এক্সেপশনাল’’ অবস্থায় আমরা রয়েছি। ১০৬ ধারা অনুযায়ী বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে, যা সংবিধানে পূর্বে ছিল না, কিন্তু এটি গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত-- এটিই এখন বাস্তবতা।’
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের খসড়া আগে না দেখে কোনোভাবেই সনদে স্বাক্ষর করবে না বলে এনসিপির (জাতীয় নাগরিক পার্টি) ঘোষণাকে ‘দুঃখজনক’ বলে মন্তব্য করেন তিনি।
এনসিপির সাম্প্রতিক অবস্থান প্রসঙ্গে আলী রীয়াজ বলেন, ‘আমরা এনসিপির বক্তব্য গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করেছি। তবে মনে রাখতে হবে, এনসিপির সঙ্গে যুক্ত অনেকেই জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের অগ্রগামী সৈনিক ছিলেন। তাদের ভূমিকা ও অবদান এই সনদ প্রণয়নে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
আলী রীয়াজ জানান, সনদ প্রণয়নের পুরো প্রক্রিয়ায় এনসিপি ও অন্যান্য রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করেছে, মতামত দিয়েছে, সংশোধনী দিয়েছে। ফলে এটি আসলে একটি সম্মিলিত জাতীয় প্রয়াস।
সনদে সব দল স্বাক্ষর না করলে এর ভবিষ্যৎ কী হতে পারে—এমন প্রশ্নের জবাবে অধ্যাপক রীয়াজ বলেন, ‘এটা হাইপোথেটিক্যাল প্রশ্ন। আমাদের বিশ্বাস, স্বাক্ষর কেবল আনুষ্ঠানিকতা মাত্র। এই প্রক্রিয়ায় সবকিছুই জনসমক্ষে, স্বচ্ছভাবে সম্পন্ন হয়েছে। কে কী অবস্থানে আছেন, তা পুরো জাতি দেখেছে। আসল বিষয় হচ্ছে অঙ্গীকার—রাষ্ট্র সংস্কারের প্রতি প্রতিশ্রুতি।’
এই প্রক্রিয়া এখানেই শেষ হবে না; বরং বাস্তবায়নের দিকে অগ্রসর হবে বলেও আশা প্রকাশ করেছেন তিনি।
গণভোট প্রসঙ্গে আলী রীয়াজ বলেন, ‘গণভোটের বিষয়ে সব দলই একমত। এটি আইনি কাঠামোর মধ্য দিয়েই করতে হবে। শুধু সময় নির্ধারণে কিছু মতভেদ রয়েছে। তবে সবাই চায়, আগামী জাতীয় সংসদ গঠন হওয়ার পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সাংবিধানিক সংস্কার সম্পন্ন করা হোক।’
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদের (৩১ অক্টোবর) মধ্যেই জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে সুস্পষ্ট, সুনির্দিষ্ট ও পূর্ণাঙ্গ একটি সুপারিশ অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে উপস্থাপন করবেন বলে জানিয়েছেন অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
তিনি বলেছেন, এটি বাস্তবায়নের জন্য কমিশনের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে। সরকারের পক্ষ থেকেও এই সময়ের মধ্যেই সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ গ্রহণরে মধ্য দিয়ে সনদ বাস্তবায়নের প্রক্রিয়াটি শুরু করা হবে এবং সঠিকভাবে, সুচারুভাবে এবং সকলের অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে অগ্রসর হয়, তার বিধান করবে। ৩১ অক্টোবরের মধ্যে সরকারের কাছে যে সুপারিশ করব, সেটির বাস্তবায়নে সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে আশা করি।
‘জুলাই জাতীয় সনদ’ প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় নারীর প্রতিনিধিত্বকে পদ্ধতিগতভাবে উপেক্ষা করা হয়েছে—এই অভিযোগে চূড়ান্ত সনদটি প্রত্যাখ্যান করেছে নারী অধিকার সংগঠনের জোট ‘নারীর রাজনৈতিক অধিকার ফোরাম’।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের টেকসই জ্বালানি খাতে নারী নেতৃত্বকে উৎসাহিত ও দ্রুততর করার লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত হলো ‘শক্তিকন্যা গ্রিন স্কিলস সামিট ২০২৫’।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ থেকে কাঁচাপাট রপ্তানির ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা শিথিল করার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত নেপালের রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারী।
৪ ঘণ্টা আগে৩৩ গুণ পর্যন্ত বেশি দামে পণ্য কিনে সরকারের প্রায় ২ কোটি ১৮ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে বাংলাদেশ রেলওয়ের ১৮ সাবেক কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
৪ ঘণ্টা আগে