রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আবার আলোচনায় বসেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। ‘জুলাই সনদ’ তৈরির লক্ষ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে এই আলোচনায় বসেছে তারা।
স্ট্রিম ডেস্ক
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আবার আলোচনায় বসেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। 'জুলাই সনদ' তৈরির লক্ষ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে এই আলোচনায় বসেছে তারা।
অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত সংস্কার কমিশনগুলোর সুপারিশ বিষয়ে ঐক্য গড়ে এবং রাষ্ট্র সংস্কারের বিভিন্ন বিষয়ে একমত হয়ে দ্রুততম সময়ের মধ্যে কমিশন ‘জুলাই সনদ’ তৈরি করতে চায়। খবর বাসস
আজ সোমবার (৭ জুলাই) বেলা সোয়া এগারোটায় দ্বিতীয় দফায় দশম দিনের মতো রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমির দোয়েল হলে আনুষ্ঠানিকভাবে এ আলোচনা শুরু হয়েছে।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করছি আপনাদের অনুভূতি ও আকাঙ্ক্ষাগুলোকে ধারণ করে কমিশনের উপস্থাপিত প্রস্তাবগুলোকে প্রয়োজনে সংশোধন করে আবার উপস্থাপন করতে। তাই এগুলো নতুন কোনো প্রস্তাব নয়, সংশোধিত প্রস্তাব। যেহেতু সকলেই কাঠামোগত পরিবর্তনের দিকে জোর দিচ্ছেন, আপনাদের সঙ্গে সেই জায়গাটায় আমরা থাকার চেষ্টা করছি।’
অধ্যাপক আলী রীয়াজ আরও বলেন, ‘এখন জুলাই মাস। গত বছরের এই সময়টাতে আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়া তরুণ ও যুবাদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কর্মসূচি অবশ্যই থাকবে, আপনাদের ব্যস্ততাও থাকবে। তবে আমাদের সময়স্বল্পতার বিষয়টিও মাথায় রাখতে হবে।’
এসময় তিনি বিশেষ বিবেচনায় সংলাপে সময় দিয়ে দ্রুত আলোচনায় অগ্রসর হওয়ার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি অনুরোধ জানান।
এবারের আলোচনায় সভাপতিত্ব করছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। এ ছাড়া, কমিশনের সদস্য হিসেবে উপস্থিত রয়েছেন বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. মো. আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনায় অংশগ্রহণ করছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি), বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), গণ অধিকার পরিষদ, গণসংহতি, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টিসহ ৩০টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা।
কমিশন সূত্রে জানা যায়, আলোচনায় কোনো নির্দিষ্ট আলোচনার বিষয় নেই। যে সব বিষয় অমীমাংসিত থেকে গেছে কিংবা ঐকমত্য তৈরি হয়নি, সেসব বিষয় আবারও আলোচনা করা হবে।
এর আগে, কয়েক দফার বৈঠকে কমিশন প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ, রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি, রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি ও সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণকল্পে স্বতন্ত্র কমিটি গঠনসহ বিভিন্ন বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করেছে কমিশন।
আলোচনা অনুষ্ঠানটি সরাসরি সম্প্রচার করছে বাংলাদেশ টেলিভিশন। আলোচনা শেষে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধিরা সাংবাদিকদের ব্রিফও করবেন।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আবার আলোচনায় বসেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। 'জুলাই সনদ' তৈরির লক্ষ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে এই আলোচনায় বসেছে তারা।
অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত সংস্কার কমিশনগুলোর সুপারিশ বিষয়ে ঐক্য গড়ে এবং রাষ্ট্র সংস্কারের বিভিন্ন বিষয়ে একমত হয়ে দ্রুততম সময়ের মধ্যে কমিশন ‘জুলাই সনদ’ তৈরি করতে চায়। খবর বাসস
আজ সোমবার (৭ জুলাই) বেলা সোয়া এগারোটায় দ্বিতীয় দফায় দশম দিনের মতো রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমির দোয়েল হলে আনুষ্ঠানিকভাবে এ আলোচনা শুরু হয়েছে।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করছি আপনাদের অনুভূতি ও আকাঙ্ক্ষাগুলোকে ধারণ করে কমিশনের উপস্থাপিত প্রস্তাবগুলোকে প্রয়োজনে সংশোধন করে আবার উপস্থাপন করতে। তাই এগুলো নতুন কোনো প্রস্তাব নয়, সংশোধিত প্রস্তাব। যেহেতু সকলেই কাঠামোগত পরিবর্তনের দিকে জোর দিচ্ছেন, আপনাদের সঙ্গে সেই জায়গাটায় আমরা থাকার চেষ্টা করছি।’
অধ্যাপক আলী রীয়াজ আরও বলেন, ‘এখন জুলাই মাস। গত বছরের এই সময়টাতে আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়া তরুণ ও যুবাদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কর্মসূচি অবশ্যই থাকবে, আপনাদের ব্যস্ততাও থাকবে। তবে আমাদের সময়স্বল্পতার বিষয়টিও মাথায় রাখতে হবে।’
এসময় তিনি বিশেষ বিবেচনায় সংলাপে সময় দিয়ে দ্রুত আলোচনায় অগ্রসর হওয়ার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি অনুরোধ জানান।
এবারের আলোচনায় সভাপতিত্ব করছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। এ ছাড়া, কমিশনের সদস্য হিসেবে উপস্থিত রয়েছেন বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. মো. আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনায় অংশগ্রহণ করছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি), বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), গণ অধিকার পরিষদ, গণসংহতি, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টিসহ ৩০টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা।
কমিশন সূত্রে জানা যায়, আলোচনায় কোনো নির্দিষ্ট আলোচনার বিষয় নেই। যে সব বিষয় অমীমাংসিত থেকে গেছে কিংবা ঐকমত্য তৈরি হয়নি, সেসব বিষয় আবারও আলোচনা করা হবে।
এর আগে, কয়েক দফার বৈঠকে কমিশন প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ, রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি, রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি ও সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণকল্পে স্বতন্ত্র কমিটি গঠনসহ বিভিন্ন বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করেছে কমিশন।
আলোচনা অনুষ্ঠানটি সরাসরি সম্প্রচার করছে বাংলাদেশ টেলিভিশন। আলোচনা শেষে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধিরা সাংবাদিকদের ব্রিফও করবেন।
প্রায় ছয় বছর পর আবারও অনুষ্ঠিত হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন। এ উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও পার্শ্ববর্তী এলাকার যানবাহন চলাচল নিয়ন্ত্রণ এবং ডাইভারশন দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১ ঘণ্টা আগেপ্রায় ছয় বছর পর আবারও অনুষ্ঠিত হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন। মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। বিরতিহীনভাবে ভোটগ্রহণ চলবে বিকাল ৪টা পর্যন্ত।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানকালে হত্যাকাণ্ডসহ বিভিন্ন অপরাধের ঘটনায় দায়ের করা মামলার বিচার গতিশীল করতে সাত সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে সরকার। তবে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের এখতিয়ারে থাকা মামলাগুলো এই কমিটির আওতার বাইরে থাকবে।
১২ ঘণ্টা আগেদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের আসন্ন কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। বিশেষত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে সেনাবাহিনীর হস্তক্ষেপের প্রশ্নই আসে না।
১৩ ঘণ্টা আগে