স্ট্রিম প্রতিবেদক
দুই বছর বন্ধ থাকার পর পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হচ্ছে বান্দরবানের সর্বোচ্চ চূড়া কেওকারাডং। আগামীকাল বুধবার (১ অক্টোবর) থেকে ভ্রমণপিপাসুরা আবারও উঠতে পারবেন এ পাহাড়চূড়ায়। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক গণবিজ্ঞপ্তিতে এই ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। তবে পর্যটকদের জন্য কিছু শর্তও বেঁধে দেওয়া হয়েছে।
গতকাল সোমবার বান্দরবানের জেলা প্রশাসক শামীম আরা রিনি কেওক্রাডং পর্বত ভ্রমণে পর্যটকদের জন্য ছয়টি শর্ত আরোপ করে একটি গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেন।
গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বান্দরবান জেলা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা এবং সমন্বয় সংক্রান্ত কোর কমিটির সিদ্ধান্ত; রুমা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় চিঠি এবং বান্দরবান সেনানিবাসের চিঠির আলোকে কেওক্রাডং পর্বত পর্যটনকেন্দ্রটি আগামী ১ অক্টোবর থেকে সব পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত করা হলো।
প্রসঙ্গত, কেওক্রাডং বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় ট্রেকিং স্পট। এর উচ্চতা ৩ হাজার ১৭২ ফুট (প্রায় ৯৬৮ মিটার)। প্রকৃতিপ্রেমী ও সাহসী ভ্রমণকারীদের কাছে চূড়াটির আলাদা কদর আছে। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে সেখানে পর্যটক যাওয়া নিষিদ্ধ ছিল।
২০২২ সালের শেষ দিকে বান্দরবান ও পার্বত্য এলাকার কয়েকটি উপজেলায় নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগ তৈরি হয়। কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট নামের সশস্ত্র গোষ্ঠীর সক্রিয়তা বাড়ে। একের পর এক গোলাগুলি, অপহরণ ও চাঁদাবাজির ঘটনা ঘটতে থাকে। স্থানীয়দের পাশাপাশি পর্যটকরাও আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। এ অবস্থায় ২০২৩ সালের শুরুতে জেলা প্রশাসন রুমা, থানচি ও রোয়াংছড়ি উপজেলায় পর্যটকদের যাতায়াতের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে। ফলে কেওক্রাডংও বন্ধ হয়ে যায়।
এরপর প্রায় দেড় থেকে দুই বছর পর্যটনকেন্দ্রটি পর্যটকদের জন্য বন্ধ ছিল। এর মধ্যে সেনাবাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এলাকায় অভিযান চালায়। পরিস্থিতি ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হতে শুরু করে। এ সময় অবকাঠামো উন্নয়নের কাজও হয়। রুমার বগালেক থেকে কেওক্রাডং পর্যন্ত পাকা রাস্তা নির্মাণ করা হয়, যা পর্যটকদের যাতায়াতকে আরও সহজ করবে।
জেলা প্রশাসনের গণবিজ্ঞপ্তিতে পর্যটকদের জন্য কয়েকটি শর্ত আরোপ করা হয়। উন্মুক্ত পর্যটনকেন্দ্র ছাড়া উপজেলার অন্য জায়গায় পর্যটকদের গমনাগমন নিষিদ্ধ, নিবন্ধিত ট্যুর গাইড ব্যতীত ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা, সংশ্লিষ্ট চেকপোস্ট বা পর্যটন তথ্য সেবাকেন্দ্রে তথ্য সরবরাহ, নির্দেশনাগুলো অমান্য হলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে অবগত করা, পাহাড়ি রাস্তায় চলাচলের অনুপযোগী ও ফিটনেসবিহীন সব যানবাহন চলাচলে নিষেধাজ্ঞা।
এ ছাড়া অযাচিত যেকোনো ঘটনা ঘটলে সংশ্লিষ্ট পর্যটন সংস্থার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে এবং পর্যটন শিল্পের ওপর আবারও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে বলেও এতে উল্লেখ করা হয়েছে।
দুই বছর বন্ধ থাকার পর পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হচ্ছে বান্দরবানের সর্বোচ্চ চূড়া কেওকারাডং। আগামীকাল বুধবার (১ অক্টোবর) থেকে ভ্রমণপিপাসুরা আবারও উঠতে পারবেন এ পাহাড়চূড়ায়। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক গণবিজ্ঞপ্তিতে এই ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। তবে পর্যটকদের জন্য কিছু শর্তও বেঁধে দেওয়া হয়েছে।
গতকাল সোমবার বান্দরবানের জেলা প্রশাসক শামীম আরা রিনি কেওক্রাডং পর্বত ভ্রমণে পর্যটকদের জন্য ছয়টি শর্ত আরোপ করে একটি গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেন।
গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বান্দরবান জেলা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা এবং সমন্বয় সংক্রান্ত কোর কমিটির সিদ্ধান্ত; রুমা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় চিঠি এবং বান্দরবান সেনানিবাসের চিঠির আলোকে কেওক্রাডং পর্বত পর্যটনকেন্দ্রটি আগামী ১ অক্টোবর থেকে সব পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত করা হলো।
প্রসঙ্গত, কেওক্রাডং বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় ট্রেকিং স্পট। এর উচ্চতা ৩ হাজার ১৭২ ফুট (প্রায় ৯৬৮ মিটার)। প্রকৃতিপ্রেমী ও সাহসী ভ্রমণকারীদের কাছে চূড়াটির আলাদা কদর আছে। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে সেখানে পর্যটক যাওয়া নিষিদ্ধ ছিল।
২০২২ সালের শেষ দিকে বান্দরবান ও পার্বত্য এলাকার কয়েকটি উপজেলায় নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগ তৈরি হয়। কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট নামের সশস্ত্র গোষ্ঠীর সক্রিয়তা বাড়ে। একের পর এক গোলাগুলি, অপহরণ ও চাঁদাবাজির ঘটনা ঘটতে থাকে। স্থানীয়দের পাশাপাশি পর্যটকরাও আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। এ অবস্থায় ২০২৩ সালের শুরুতে জেলা প্রশাসন রুমা, থানচি ও রোয়াংছড়ি উপজেলায় পর্যটকদের যাতায়াতের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে। ফলে কেওক্রাডংও বন্ধ হয়ে যায়।
এরপর প্রায় দেড় থেকে দুই বছর পর্যটনকেন্দ্রটি পর্যটকদের জন্য বন্ধ ছিল। এর মধ্যে সেনাবাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এলাকায় অভিযান চালায়। পরিস্থিতি ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হতে শুরু করে। এ সময় অবকাঠামো উন্নয়নের কাজও হয়। রুমার বগালেক থেকে কেওক্রাডং পর্যন্ত পাকা রাস্তা নির্মাণ করা হয়, যা পর্যটকদের যাতায়াতকে আরও সহজ করবে।
জেলা প্রশাসনের গণবিজ্ঞপ্তিতে পর্যটকদের জন্য কয়েকটি শর্ত আরোপ করা হয়। উন্মুক্ত পর্যটনকেন্দ্র ছাড়া উপজেলার অন্য জায়গায় পর্যটকদের গমনাগমন নিষিদ্ধ, নিবন্ধিত ট্যুর গাইড ব্যতীত ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা, সংশ্লিষ্ট চেকপোস্ট বা পর্যটন তথ্য সেবাকেন্দ্রে তথ্য সরবরাহ, নির্দেশনাগুলো অমান্য হলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে অবগত করা, পাহাড়ি রাস্তায় চলাচলের অনুপযোগী ও ফিটনেসবিহীন সব যানবাহন চলাচলে নিষেধাজ্ঞা।
এ ছাড়া অযাচিত যেকোনো ঘটনা ঘটলে সংশ্লিষ্ট পর্যটন সংস্থার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে এবং পর্যটন শিল্পের ওপর আবারও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে বলেও এতে উল্লেখ করা হয়েছে।
জুলাই আন্দোলনের ঘটনায় দায়ের হওয়া ১৭৬০ মামলার মধ্যে মাত্র ৫৫টিতে চার্জশিট (অভিযোগপত্র) দিয়েছে পুলিশ। বাকি সব মামলাই তদন্তাধীন। এছাড়া, পুলিশ প্রতিবেদনের ভিত্তিত ১৩৬জনকে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেসনাতন ধর্মাবলম্বীদের শারদীয় দুর্গোৎসব ব্যাহত করতে একটি গোষ্ঠী খাগড়াছড়ির গুইমারায় সহিংস কর্মকাণ্ড চালিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। এর আগে গতকালও তিনি বলেছিলেন, ‘একটি মহল চাচ্ছে, এই উৎসবটা যাতে ভালোভাবে ও ধর্মীয় উদ্দীপনার সঙ্গে হতে না পা
১ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবের বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজের আমন্ত্রণে দেশটিতে সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আগামী ২৭ থেকে ৩০ অক্টোবর রিয়াদে অনুষ্ঠেয় ভবিষ্যৎ বিনিয়োগ উদ্যোগ নবম সংস্করণে (এফআইআই নাইন) যোগ দিতে তিনি এই সফর করবেন।
২ ঘণ্টা আগেসিলেট জেলার বিশ্বনাথ থানাধীন লামাকাজী এলাকা থেকে তিন পরিত্যাক্ত ককটেল উদ্ধার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) ককটেলগুলো বিশ্বনাথ থানা পুলিশের উপস্থিতিতে র্যাব সদর দপ্তর ও র্যাব-৯ এর বিশেষায়িত বোম ডিসপোজাল ইউনিটের সদস্যরা রেল লাইনের পরিত্যক্ত ফাঁকা জায়গায় নিষ্ক্রিয়
৭ ঘণ্টা আগে