গোপালগঞ্জে এনসিপির কর্মসূচিতে হামলা
স্ট্রিম ডেস্ক
গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পূর্বঘোষিত ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ কর্মসূচিতে ‘নিষিদ্ধ ঘোষিত’ আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীদের বর্বরোচিত হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও গণঅধিকার পরিষদ। একই সঙ্গে এ ঘটনায় জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে দল দুটি।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার গণমাধ্যমকে জানান, ‘কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য প্রশাসনের সঙ্গে পূর্ব থেকেই আলাপ-আলোচনা করা হয়েছিল, যা প্রশাসনের দায়িত্ব ছিল। তবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কার্যকর পদক্ষেপ পাওয়া যায়নি, যা উদ্বেগজনক। দেশের অংশ হিসেবে সরকারের গোপালগঞ্জসহ সর্বত্র আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কার্যকর ভূমিকা নিতে হবে।’
অন্যদিকে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর ও সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খাঁন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘গণঅভ্যুত্থানের পরও নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা ককটেল বিস্ফোরণ ও গুলি বর্ষণ করে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি ভঙ্গ করেছে, যা ন্যক্কারজনক এবং দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও শান্তি বিনষ্টের চক্রান্ত।’ তারা অবিলম্বে হামলাকারীদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
ঘটনাস্থল থেকে জানা গেছে, বেলা পৌনে দুইটার দিকে আওয়ামী লীগের একটি দল লাঠিসোঁটা নিয়ে পৌর পার্কের সমাবেশস্থলে আসে। তখন পুলিশ সদস্যরা দ্রুত পাশের আদালত চত্বরে সরে যান এবং এনসিপির নেতা-কর্মীরাও নিরাপদ দূরত্বে সরে যান। হামলাকারীরা মঞ্চে উঠে চেয়ার ও ব্যানার ভাঙচুর করে। পরে জেলা পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান ঘটনাস্থলে এসে পুলিশ ও কর্মীদের সঙ্গে হামলাকারীদের ধাওয়া করলে তারা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। পরিস্থিতি শান্ত হলে এনসিপি আবার সমাবেশ শুরু করে। উত্তেজনা বৃদ্ধি পেলে জেলা প্রশাসক মো. কামরুজ্জামান গোড়া জেলায় ১৪৪ ধারা জারি করেন বলে জানিয়েছেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। পরে গোপালগঞ্জে ২২ ঘণ্টার জন্য কারফিউ জারি করে সরকার।
গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পূর্বঘোষিত ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ কর্মসূচিতে ‘নিষিদ্ধ ঘোষিত’ আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীদের বর্বরোচিত হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও গণঅধিকার পরিষদ। একই সঙ্গে এ ঘটনায় জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে দল দুটি।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার গণমাধ্যমকে জানান, ‘কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য প্রশাসনের সঙ্গে পূর্ব থেকেই আলাপ-আলোচনা করা হয়েছিল, যা প্রশাসনের দায়িত্ব ছিল। তবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কার্যকর পদক্ষেপ পাওয়া যায়নি, যা উদ্বেগজনক। দেশের অংশ হিসেবে সরকারের গোপালগঞ্জসহ সর্বত্র আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কার্যকর ভূমিকা নিতে হবে।’
অন্যদিকে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর ও সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খাঁন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘গণঅভ্যুত্থানের পরও নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা ককটেল বিস্ফোরণ ও গুলি বর্ষণ করে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি ভঙ্গ করেছে, যা ন্যক্কারজনক এবং দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও শান্তি বিনষ্টের চক্রান্ত।’ তারা অবিলম্বে হামলাকারীদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
ঘটনাস্থল থেকে জানা গেছে, বেলা পৌনে দুইটার দিকে আওয়ামী লীগের একটি দল লাঠিসোঁটা নিয়ে পৌর পার্কের সমাবেশস্থলে আসে। তখন পুলিশ সদস্যরা দ্রুত পাশের আদালত চত্বরে সরে যান এবং এনসিপির নেতা-কর্মীরাও নিরাপদ দূরত্বে সরে যান। হামলাকারীরা মঞ্চে উঠে চেয়ার ও ব্যানার ভাঙচুর করে। পরে জেলা পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান ঘটনাস্থলে এসে পুলিশ ও কর্মীদের সঙ্গে হামলাকারীদের ধাওয়া করলে তারা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। পরিস্থিতি শান্ত হলে এনসিপি আবার সমাবেশ শুরু করে। উত্তেজনা বৃদ্ধি পেলে জেলা প্রশাসক মো. কামরুজ্জামান গোড়া জেলায় ১৪৪ ধারা জারি করেন বলে জানিয়েছেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। পরে গোপালগঞ্জে ২২ ঘণ্টার জন্য কারফিউ জারি করে সরকার।
দুই ঘণ্টাব্যাপী এ বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা ঢাকার ২০টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। তিন হাজার পদের বিপরীতে পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছেন ৪১ হাজার ২৫ প্রার্থী।
৩০ মিনিট আগেগত ৫৪ বছর ধরে দেশের ইতিহাসে যে অন্যায়, অত্যাচারের ঘটনা ঘটেছে, তা থেকে দেশবাসীকে মুক্তি দিয়েছে এই তরুণেরা। এ জন্য তাঁদের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ।
১৬ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে সংঘটিত সহিংসতায় ঘটনায় পৃথক বিবৃতি দিয়েছে পুলিশ ও সেনাবাহিনী। পুলিশ প্রতিবেদনে গোপালগঞ্জে এনসিপির পূর্বঘোষিত কর্মসূচি ঘিরে হামলা ও সংঘর্ষের ঘটনার বর্ণনা তুলে ধরেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
১৬ ঘণ্টা আগেগত দুই মাসে আট দফায় পঞ্চগড়ের বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে নারী ও শিশুসহ মোট ১১৬ জনকে জোর করে বাংলাদেশে ঠেলে পাঠায় বিএসএফ।
১৭ ঘণ্টা আগে