স্ট্রিম সংবাদদাতা
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে ১২ শতক জমি নিয়ে বিরোধের জেরে মায়ের মরদেহ দাফন ২০ ঘণ্টা আটকে রাখার অভিযোগ পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) উপজেলার সিরাজপুর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের শাহজাদপুর গ্রামের এনু মিয়ার বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
এর আগে, ৮ অক্টোবর বুধবার সন্ধ্যার দিকে বেগমগঞ্জ উপজেলায় মারা যান আমেনা বেগম (৬৫) নামে ওই নারী। তিনি মৃত মাওলানা সেলামত উল্ল্যাহর স্ত্রী।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আমেনা বেগম মৃত্যুর আগে উত্তরাধিকারীদের সম্পত্তির কিছু বেশি অংশ ছোট ছেলে সাইফুল্লাহকে দিয়ে যান। ৮ অক্টোবর বুধবার সন্ধ্যায় জেলার বেগমগঞ্জ উপজেলায় মেয়ের স্বামীর বাড়িতে মারা যান আমেনা বেগম। পরে সেখান থেকে মরদেহ দাফনের জন্য স্বামীর বাড়িতে নিয়ে আসা হয়।
মরদেহ বাড়িতে রেখেই বড় ছেলে নজিব উল্ল্যাহকে বঞ্চিত করে সম্পত্তি ছোট ছেলেকে রেজিস্ট্রি করিয়ে দেওয়া নিয়ে কথা কাটাকাটি হয়। সেই বিরোধ নিয়ে মায়ের মরদেহ সামনে রেখেই এক পর্যায়ে দুই ভাই হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রুবাইয়া বিনতে কাশেম। সেখানে তার নির্দেশনায় দুই পক্ষের মধ্যে সমঝোতা হয়। এরপর বৃহস্পতিবার দুপুর সোয়া ২টায় স্বামীর কবরের পাশে তাকে দাফন করা হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রুবাইয়া বিনতে কাশেম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, ‘প্রাথমিক সমঝোতায় মায়ের মরদেহ দাফনে তারা সম্মত হন। মায়ের দাফন শেষে স্থানীয় লোকজন বৈঠক করে তাদের পারিবারিক সম্পত্তির বিরোধ নিষ্পত্তি করে দেবেন।’
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে ১২ শতক জমি নিয়ে বিরোধের জেরে মায়ের মরদেহ দাফন ২০ ঘণ্টা আটকে রাখার অভিযোগ পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) উপজেলার সিরাজপুর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের শাহজাদপুর গ্রামের এনু মিয়ার বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
এর আগে, ৮ অক্টোবর বুধবার সন্ধ্যার দিকে বেগমগঞ্জ উপজেলায় মারা যান আমেনা বেগম (৬৫) নামে ওই নারী। তিনি মৃত মাওলানা সেলামত উল্ল্যাহর স্ত্রী।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আমেনা বেগম মৃত্যুর আগে উত্তরাধিকারীদের সম্পত্তির কিছু বেশি অংশ ছোট ছেলে সাইফুল্লাহকে দিয়ে যান। ৮ অক্টোবর বুধবার সন্ধ্যায় জেলার বেগমগঞ্জ উপজেলায় মেয়ের স্বামীর বাড়িতে মারা যান আমেনা বেগম। পরে সেখান থেকে মরদেহ দাফনের জন্য স্বামীর বাড়িতে নিয়ে আসা হয়।
মরদেহ বাড়িতে রেখেই বড় ছেলে নজিব উল্ল্যাহকে বঞ্চিত করে সম্পত্তি ছোট ছেলেকে রেজিস্ট্রি করিয়ে দেওয়া নিয়ে কথা কাটাকাটি হয়। সেই বিরোধ নিয়ে মায়ের মরদেহ সামনে রেখেই এক পর্যায়ে দুই ভাই হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রুবাইয়া বিনতে কাশেম। সেখানে তার নির্দেশনায় দুই পক্ষের মধ্যে সমঝোতা হয়। এরপর বৃহস্পতিবার দুপুর সোয়া ২টায় স্বামীর কবরের পাশে তাকে দাফন করা হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রুবাইয়া বিনতে কাশেম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, ‘প্রাথমিক সমঝোতায় মায়ের মরদেহ দাফনে তারা সম্মত হন। মায়ের দাফন শেষে স্থানীয় লোকজন বৈঠক করে তাদের পারিবারিক সম্পত্তির বিরোধ নিষ্পত্তি করে দেবেন।’
মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত কয়েকজন সেনা সদস্যের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হলেও তাঁদের গ্রেপ্তার না করায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ (বাগছাস)। পাশাপাশি অভিযুক্তদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে বিচারের মুখোমুখি করার আহ্বান জানানো হয়েছে ছাত্রসংগঠনটির পক্ষ থেকে।
১৩ মিনিট আগেশহীদ মিনার থেকে সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের মরদেহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদে নেওয়া হয়। সেখানে বাদ জোহর তাঁর নামাজের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এরপর মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তাঁকে দাফনের কথা রয়েছে।
১৫ মিনিট আগেউপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, কমিশনের সুপারিশকে কেবল নৈতিক শক্তি নয়, আইনি প্রভাবসম্পন্ন করতেই হবে। সালিশ বা মধ্যস্থতার মাধ্যমে গৃহীত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্যও আইনগত কাঠামো থাকা জরুরি।
২০ মিনিট আগেগত ৫৫ বছর আমরা যে দুঃশাসন দেখলাম, গুম ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড দেখলাম, ব্যাংক থেকে টাকা উধাও হয়ে যাওয়া, এস আলম গ্রুপের কাজের লোককেও শেয়ারহোল্ডার বানিয়ে লুট করে নিয়ে যাচ্ছে। এই ভয়াবহ অসুস্থ, আত্মধ্বংসী রাষ্ট্রকাঠামো থেকে আমাদের সেফ এক্সিট প্রয়োজন।
২ ঘণ্টা আগে