leadT1ad

নীলফামারীর সাবেক এমপি সাদ্দাম হোসেন ঢাকায় গ্রেপ্তার

রাজধানীর লালমাটিয়ার নিজ বাসা থেকে নীলফামারী-৩ আসনের (জলঢাকা) সাবেক এমপি সাদ্দাম হোসেন পাভেলকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল। জুলাই আন্দোলনে ছাত্রদের ওপর হামলার ঘটনায় জলঢাকা থানায় দায়ের করা মামলায় সাবেক এমপি পাভেলের ‘শ্যোন অ্যারেস্ট’ কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

স্ট্রিম সংবাদদাতানীলফামারী
প্রকাশ : ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৬: ৩৪
নীলফামারীর সাবেক এমপি সাদ্দাম হোসেন ঢাকায় গ্রেপ্তার। সংগৃহীত ছবি

নীলফামারী-৩ আসনের (জলঢাকা) সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) ও নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন পাভেলকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) রাত ১২টার দিকে রাজধানীর লালমাটিয়ার নিজ বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল। ঢাকায় তাঁকে গ্রেপ্তার করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জলঢাকা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরজু মো. সাজ্জাদ।

পুলিশের একটি সূত্র জানায়, গত বছরের জুলাই আন্দোলনের সময় তৎকালীন এমপি পাভেলের নেতৃত্বে ছাত্র-জনতারদের ওপর হামলা চালানোর অভিযোগে জলঢাকা থানাসহ ঢাকায় একাধিক মামলা রয়েছে। গত বছর ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে আত্মগোপনে ছিলেন পাভেল।

জলঢাকা থানার ওসি বলেন, জুলাই আন্দোলনে ছাত্রদের ওপর হামলার ঘটনায় জলঢাকা থানায় দায়ের করা মামলায় সাবেক এমপি পাভেলের ‘শ্যোন অ্যারেস্ট’ কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

এর আগে গত বছরের ৮ অক্টোবর ইয়াছিন আলী নামে একজন নীলফামারী সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলার আবেদন করেন। বিচারক তাঁর আবেদন আমলে নিয়ে জলঢাকা থানার ওসিকে এফআইআর দাখিলের নির্দেশ দেন। ওই মামলায় অজ্ঞাতনামা আরও এক থেকে দেড় হাজার ব্যক্তিকে আসামি করা হয়েছে।

এজাহারে উল্লেখ করেন, গত ৪ আগস্ট দুপুরে জলঢাকা বাজারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একটি মিছিল বিভিন্ন রাস্তা প্রদক্ষিণ করছিল। মিছিলটি জলঢাকা পেট্রল পাম্প এলাকায় পৌঁছা মাত্র তাঁদের ওপর লাঠি, ছোরা, চাইনিজ কুড়াল ইত্যাদি অস্ত্র দিয়ে হামলা করা হয়। এতে নেতৃত্ব দেন সাবেক দুই এমপি সাদ্দাম হোসেন পাভেল ও অধ্যাপক গোলাম মোস্তফা, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আনছার আলী মিন্টু, সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আবদুল ওয়াহেদ বাহাদুর, আওয়ামী লীগ নেতা নাসিব সাদিক নোভা, এনামুল হক।
ওই হামলায় বর্তমান মামলার বাদী ইয়াসিন আলীকে হত্যা উদ্দেশ্যে তাঁর মাথায় ও হাতে গুরুতর জখম করা হয়। পরে তাঁকে ‘আশঙ্কাজনক অবস্থায়’ রংপুর মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করে স্থানীয় লোকজন।

Ad 300x250

হেফাজতের হুঁশিয়ারি: সংগীত শিক্ষকের পরিবর্তে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ না হলে আন্দোলন

রূপপুর প্রকল্পে কেনাকাটায় অনিয়ম: শাস্তি পেলেন দুই প্রকৌশলী

দুই বছরে তৃতীয় প্রধানমন্ত্রী পেল থাইল্যান্ড

ডাকসু নির্বাচন: আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে ‘শিক্ষার্থী সংসদ’ গ্রুপের অ্যাডমিনকে তলব

ট্রাভেল ডকুমেন্ট কী, তারেক রহমানের ট্রাভেল ডকুমেন্ট নিয়ে আলোচনা কেন

সম্পর্কিত