স্ট্রিম প্রতিবেদক
চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। দেশের ৯টি সাধারণ ও কারিগরি এবং মাদরাসা বোর্ড মিলিয়ে ১১টি শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ৫৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ। যা গতবছর ছিল ৭৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ। সেই হিসাবে পাসের হার কমেছে ১৮ দশমিক ৯৫ শতাংশ।
এদিকে জিপিএ ৫ এর সংখ্যাও কমেছে উল্লেখযোগ্য হারে। ২০২৪ সালে জিপিএ ৫ পেয়েছিল ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন। ২০২৫ সালে জিপিএ ৫ এর সংখ্যা ৩৯ হাজার ৯৭ জন। সেই হিসাবে জিপিএ ৫ কমেছে ৭৬ হাজার ৮১৪ জন।
গত ২৬ জুন শুরু হয় এইচএসসি ও সমমানের লিখিত পরীক্ষা। ১১টি শিক্ষা বোর্ডের ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ জন শিক্ষার্থী এবার পরীক্ষার ফরম পূরণ করেছিলেন।
চলতি বছর ৯টি সাধারণ বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১০ লাখ ৫৫ হাজার ৩৯৮ জন, যা গত বছরের চেয়ে ৭২ হাজার ৮৮৩ জন কম। ৪ হাজার ৮০৮টি প্রতিষ্ঠানের এসব শিক্ষার্থী ১ হাজার ৬০৫টি কেন্দ্রে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেন।
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে আলিম পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৮৬ হাজার ১০২ জন, যা গত বছরের চেয়ে ১ হাজার ৯৭৪ জন কম। ২ হাজার ৬৮২টি মাদ্রাসার এসব পরীক্ষার্থী ৪৫৯টি কেন্দ্রে এ পরীক্ষায় অংশ নেন।
আর কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসি ভোকেশনাল, ডিপ্লোমা ইন কমার্স পরীক্ষার্থী ১ লাখ ৯ হাজার ৬১১ জন, যা গত বছরের তুলনায় ৭ হাজার ২৫ জন কম। ১ হাজার ৮২৪টি প্রতিষ্ঠানের এসব পরীক্ষার্থী ৭৩৩টি কেন্দ্রে এ পরীক্ষায় বসেন।
ফলাফলের এমন বিপর্যয়ের বিষয়ে আগেই আভাস দিয়েছিলেন ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান, শিক্ষা বোর্ডগুলোর মোর্চা আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি অধ্যাপক খন্দোকার এহসানুল কবির। তিনি সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘যেমন পরীক্ষা শিক্ষার্থীরা দিয়েছেন, তেমনই ফল পাবেন। এসএসসির মত উচ্চমাধ্যমিকেও আমরা প্রধান পরীক্ষকদের বলেছিলাম, গ্রেস মার্কিং বা ভালো গ্রেডের জন্য দয়া করে যেন খাতায় বাড়তি নম্বর না দেওয়া হয়। তাই যে পরীক্ষার্থী খাতায় যেমন লিখেছেন, তেমনই নম্বর পাবেন।’
চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। দেশের ৯টি সাধারণ ও কারিগরি এবং মাদরাসা বোর্ড মিলিয়ে ১১টি শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ৫৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ। যা গতবছর ছিল ৭৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ। সেই হিসাবে পাসের হার কমেছে ১৮ দশমিক ৯৫ শতাংশ।
এদিকে জিপিএ ৫ এর সংখ্যাও কমেছে উল্লেখযোগ্য হারে। ২০২৪ সালে জিপিএ ৫ পেয়েছিল ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন। ২০২৫ সালে জিপিএ ৫ এর সংখ্যা ৩৯ হাজার ৯৭ জন। সেই হিসাবে জিপিএ ৫ কমেছে ৭৬ হাজার ৮১৪ জন।
গত ২৬ জুন শুরু হয় এইচএসসি ও সমমানের লিখিত পরীক্ষা। ১১টি শিক্ষা বোর্ডের ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ জন শিক্ষার্থী এবার পরীক্ষার ফরম পূরণ করেছিলেন।
চলতি বছর ৯টি সাধারণ বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১০ লাখ ৫৫ হাজার ৩৯৮ জন, যা গত বছরের চেয়ে ৭২ হাজার ৮৮৩ জন কম। ৪ হাজার ৮০৮টি প্রতিষ্ঠানের এসব শিক্ষার্থী ১ হাজার ৬০৫টি কেন্দ্রে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেন।
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে আলিম পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৮৬ হাজার ১০২ জন, যা গত বছরের চেয়ে ১ হাজার ৯৭৪ জন কম। ২ হাজার ৬৮২টি মাদ্রাসার এসব পরীক্ষার্থী ৪৫৯টি কেন্দ্রে এ পরীক্ষায় অংশ নেন।
আর কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসি ভোকেশনাল, ডিপ্লোমা ইন কমার্স পরীক্ষার্থী ১ লাখ ৯ হাজার ৬১১ জন, যা গত বছরের তুলনায় ৭ হাজার ২৫ জন কম। ১ হাজার ৮২৪টি প্রতিষ্ঠানের এসব পরীক্ষার্থী ৭৩৩টি কেন্দ্রে এ পরীক্ষায় বসেন।
ফলাফলের এমন বিপর্যয়ের বিষয়ে আগেই আভাস দিয়েছিলেন ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান, শিক্ষা বোর্ডগুলোর মোর্চা আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি অধ্যাপক খন্দোকার এহসানুল কবির। তিনি সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘যেমন পরীক্ষা শিক্ষার্থীরা দিয়েছেন, তেমনই ফল পাবেন। এসএসসির মত উচ্চমাধ্যমিকেও আমরা প্রধান পরীক্ষকদের বলেছিলাম, গ্রেস মার্কিং বা ভালো গ্রেডের জন্য দয়া করে যেন খাতায় বাড়তি নম্বর না দেওয়া হয়। তাই যে পরীক্ষার্থী খাতায় যেমন লিখেছেন, তেমনই নম্বর পাবেন।’
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে দেশের রাজনৈতিক দলগুলো। বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর বাইরে অন্য দলগুলোও নির্বাচনী হিসাব-নিকাশ কষতে শুরু করেছে। অনেক দল এককভাবে প্রার্থী ঘোষণাও শুরু করেছে। পাশাপাশি চলছে নির্বাচনী জোটের আলোচনা। এরমধ্যে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি), গণঅধিকার পর
১৪ মিনিট আগেগেল দুই দশকের মধ্যে এবার এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাসের হার সর্বনিম্ন। চলতি বছর সারা দেশের ১১টি শিক্ষাবোর্ডে গড় পাসের হার ৫৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ। এইচএসসিতে এর চেয়ে কম পাসের হার ছিল ২০০৪ সালে। সেবার এইচএসসিতে পাসের হার ছিল প্রায় ৪৮ শতাংশ। এবছর জিপিএ ৫-এর হারও গত কয়েক বছরের তুলনায় কম।
২ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ স্বাক্ষরের অনুষ্ঠানে যাচ্ছে না জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) রাজধানীর বাংলামোটরে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেন, আইনি ভিত্তি ছাড়া জুলাই সনদ তৈরি হলে সেটার কোনো অর্থ থাকে না। আর সেকারণেই আগামীকাল এনসিপি
২ ঘণ্টা আগেচলতি বছর উচ্চমাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট ও সমমান পরীক্ষায় ফলাফল প্রকাশের পর, বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. খন্দোকার এহসানুল কবির বলেন, ‘এই যে প্রায় অর্ধেক স্টুডেন্ট পাস করল না, ফেল করল। এটাতো কাঙ্ক্ষিত নয়।’
২ ঘণ্টা আগে