স্ট্রিম প্রতিবেদক
চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। দেশের ৯টি সাধারণ ও কারিগরি এবং মাদরাসা বোর্ড মিলিয়ে ১১টি শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ৫৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ।
আজ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকাল ১০টায় দেশের ১১টি শিক্ষা বোর্ড একযোগে এ ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। সকালে নিজ নিজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই ফল পাবেন পরীক্ষার্থীরা। একই সময়ে ফল মিলবে অনলাইনেও; শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইটে।
অন্যান্য বছরের মতো এবার তেমন আয়োজন ছাড়াই ফল প্রকাশ করতে যাচ্ছে দেশের ১১টি শিক্ষা বোর্ড। আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির বিজ্ঞপ্তিতে জনানো হয়, সকাল ১০টায় স্ব স্ব শিক্ষা বোর্ড থেকে ফল প্রকাশের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তবে সাড়ে ১১টায় সার্বিক বিষয়ে ব্রিফিং করবেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সি আর আবরার।
গত ২৬ জুন শুরু হয় এইচএসসি ও সমমানের লিখিত পরীক্ষা। ১১টি শিক্ষা বোর্ডের ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ জন শিক্ষার্থী এবার পরীক্ষার ফরম পূরণ করেছিলেন।
চলতি বছর ৯টি সাধারণ বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১০ লাখ ৫৫ হাজার ৩৯৮ জন, যা গত বছরের চেয়ে ৭২ হাজার ৮৮৩ জন কম। ৪ হাজার ৮০৮টি প্রতিষ্ঠানের এসব শিক্ষার্থী ১ হাজার ৬০৫টি কেন্দ্রে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেন।
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে আলিম পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৮৬ হাজার ১০২ জন, যা গত বছরের চেয়ে ১ হাজার ৯৭৪ জন কম। ২ হাজার ৬৮২টি মাদ্রাসার এসব পরীক্ষার্থী ৪৫৯টি কেন্দ্রে এ পরীক্ষায় অংশ নেন।
আর কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসি ভোকেশনাল, ডিপ্লোমা ইন কমার্স পরীক্ষার্থী ১ লাখ ৯ হাজার ৬১১ জন, যা গত বছরের তুলনায় ৭ হাজার ২৫ জন কম। ১ হাজার ৮২৪টি প্রতিষ্ঠানের এসব পরীক্ষার্থী ৭৩৩টি কেন্দ্রে এ পরীক্ষায় বসেন।
গত ১৯ আগস্ট এইচএসসি ও সমমানের লিখিত পরীক্ষা শেষ হয়। ২১ থেকে ৩১ আগস্টের মধ্যে ব্যবহারিক পরীক্ষা নেওয়া হয়। ১৯ অক্টোবর লিখিত পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৬০ দিন পূর্ণ হবে। রেওয়াজ মেনে লিখিত পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যেই ফল প্রকাশ করা হচ্ছে।
ঢাকা বোর্ডের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ওয়েবসাইটে গিয়ে (www.educationboardresults.gov.bd) রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বরের মাধ্যমে পরীক্ষার্থীরা ‘রেজাল্ট শিট’ সংগ্রহ করতে পারবেন।
আর ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে (www.dhakaeducationboard.gov.bd) রেজাল্ট কর্নারে গিয়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ইআইআইএন দিয়ে প্রতিষ্ঠানভিত্তিক রেজাল্ট শিটও ডাউনলোড করা যাবে।
এছাড়া এসএমএসের মাধ্যমেও ফল জানতে পারবেন পরীক্ষার্থী। এসএমএসের মাধ্যমে ফল জানতে মোবাইলের ম্যাসেজ অপশনে গিয়ে বোর্ডের ইংরেজি নামের প্রথম তিন অক্ষর (ঢাকা বোর্ডের ক্ষেত্রে dha, রাজশাহী বোর্ডের ক্ষেত্রে raj, মাদ্রাসা বোর্ডের ক্ষেত্রে mad) স্পেস দিয়ে রোল নম্বর স্পেস দিয়ে পাসের সাল টাইপ করে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে।
আগামীকাল শুক্রবার থেকেই এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন গ্রহণ করা শুরু হবে বলে জানিয়েছেন আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক খন্দোকার এহসানুল কবির।
ঢাকা বোর্ড বলছে, ১৭ থেকে ২৩ অক্টোবর ওয়েবসাইটের https://rescrutiny.eduboardresults.gov.bd মাধ্যমে খাতা পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন নেওয়া হবে। আবেদন পদ্ধতি শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইটে এবং পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হবে।
চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। দেশের ৯টি সাধারণ ও কারিগরি এবং মাদরাসা বোর্ড মিলিয়ে ১১টি শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ৫৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ।
আজ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকাল ১০টায় দেশের ১১টি শিক্ষা বোর্ড একযোগে এ ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। সকালে নিজ নিজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই ফল পাবেন পরীক্ষার্থীরা। একই সময়ে ফল মিলবে অনলাইনেও; শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইটে।
অন্যান্য বছরের মতো এবার তেমন আয়োজন ছাড়াই ফল প্রকাশ করতে যাচ্ছে দেশের ১১টি শিক্ষা বোর্ড। আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির বিজ্ঞপ্তিতে জনানো হয়, সকাল ১০টায় স্ব স্ব শিক্ষা বোর্ড থেকে ফল প্রকাশের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তবে সাড়ে ১১টায় সার্বিক বিষয়ে ব্রিফিং করবেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সি আর আবরার।
গত ২৬ জুন শুরু হয় এইচএসসি ও সমমানের লিখিত পরীক্ষা। ১১টি শিক্ষা বোর্ডের ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ জন শিক্ষার্থী এবার পরীক্ষার ফরম পূরণ করেছিলেন।
চলতি বছর ৯টি সাধারণ বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১০ লাখ ৫৫ হাজার ৩৯৮ জন, যা গত বছরের চেয়ে ৭২ হাজার ৮৮৩ জন কম। ৪ হাজার ৮০৮টি প্রতিষ্ঠানের এসব শিক্ষার্থী ১ হাজার ৬০৫টি কেন্দ্রে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেন।
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে আলিম পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৮৬ হাজার ১০২ জন, যা গত বছরের চেয়ে ১ হাজার ৯৭৪ জন কম। ২ হাজার ৬৮২টি মাদ্রাসার এসব পরীক্ষার্থী ৪৫৯টি কেন্দ্রে এ পরীক্ষায় অংশ নেন।
আর কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসি ভোকেশনাল, ডিপ্লোমা ইন কমার্স পরীক্ষার্থী ১ লাখ ৯ হাজার ৬১১ জন, যা গত বছরের তুলনায় ৭ হাজার ২৫ জন কম। ১ হাজার ৮২৪টি প্রতিষ্ঠানের এসব পরীক্ষার্থী ৭৩৩টি কেন্দ্রে এ পরীক্ষায় বসেন।
গত ১৯ আগস্ট এইচএসসি ও সমমানের লিখিত পরীক্ষা শেষ হয়। ২১ থেকে ৩১ আগস্টের মধ্যে ব্যবহারিক পরীক্ষা নেওয়া হয়। ১৯ অক্টোবর লিখিত পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৬০ দিন পূর্ণ হবে। রেওয়াজ মেনে লিখিত পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যেই ফল প্রকাশ করা হচ্ছে।
ঢাকা বোর্ডের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ওয়েবসাইটে গিয়ে (www.educationboardresults.gov.bd) রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বরের মাধ্যমে পরীক্ষার্থীরা ‘রেজাল্ট শিট’ সংগ্রহ করতে পারবেন।
আর ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে (www.dhakaeducationboard.gov.bd) রেজাল্ট কর্নারে গিয়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ইআইআইএন দিয়ে প্রতিষ্ঠানভিত্তিক রেজাল্ট শিটও ডাউনলোড করা যাবে।
এছাড়া এসএমএসের মাধ্যমেও ফল জানতে পারবেন পরীক্ষার্থী। এসএমএসের মাধ্যমে ফল জানতে মোবাইলের ম্যাসেজ অপশনে গিয়ে বোর্ডের ইংরেজি নামের প্রথম তিন অক্ষর (ঢাকা বোর্ডের ক্ষেত্রে dha, রাজশাহী বোর্ডের ক্ষেত্রে raj, মাদ্রাসা বোর্ডের ক্ষেত্রে mad) স্পেস দিয়ে রোল নম্বর স্পেস দিয়ে পাসের সাল টাইপ করে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে।
আগামীকাল শুক্রবার থেকেই এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন গ্রহণ করা শুরু হবে বলে জানিয়েছেন আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক খন্দোকার এহসানুল কবির।
ঢাকা বোর্ড বলছে, ১৭ থেকে ২৩ অক্টোবর ওয়েবসাইটের https://rescrutiny.eduboardresults.gov.bd মাধ্যমে খাতা পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন নেওয়া হবে। আবেদন পদ্ধতি শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইটে এবং পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হবে।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে দেশের রাজনৈতিক দলগুলো। বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর বাইরে অন্য দলগুলোও নির্বাচনী হিসাব-নিকাশ কষতে শুরু করেছে। অনেক দল এককভাবে প্রার্থী ঘোষণাও শুরু করেছে। পাশাপাশি চলছে নির্বাচনী জোটের আলোচনা। এরমধ্যে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি), গণঅধিকার পর
২৬ মিনিট আগেগেল দুই দশকের মধ্যে এবার এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাসের হার সর্বনিম্ন। চলতি বছর সারা দেশের ১১টি শিক্ষাবোর্ডে গড় পাসের হার ৫৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ। এইচএসসিতে এর চেয়ে কম পাসের হার ছিল ২০০৪ সালে। সেবার এইচএসসিতে পাসের হার ছিল প্রায় ৪৮ শতাংশ। এবছর জিপিএ ৫-এর হারও গত কয়েক বছরের তুলনায় কম।
২ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ স্বাক্ষরের অনুষ্ঠানে যাচ্ছে না জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) রাজধানীর বাংলামোটরে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেন, আইনি ভিত্তি ছাড়া জুলাই সনদ তৈরি হলে সেটার কোনো অর্থ থাকে না। আর সেকারণেই আগামীকাল এনসিপি
২ ঘণ্টা আগেচলতি বছর উচ্চমাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট ও সমমান পরীক্ষায় ফলাফল প্রকাশের পর, বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. খন্দোকার এহসানুল কবির বলেন, ‘এই যে প্রায় অর্ধেক স্টুডেন্ট পাস করল না, ফেল করল। এটাতো কাঙ্ক্ষিত নয়।’
৩ ঘণ্টা আগে