স্ট্রিম প্রতিবেদক

রাজধানীর কারওয়ান বাজারে দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি ডেইলি স্টার কার্যালয়ে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার ডিসেম্বর রাত পৌনে ১টার দিকে একদল লোক মিছিল নিয়ে জড়ো হয়ে ভাঙচুর চালায়।
এক পর্যায়ে তারা পত্রিকা দুটির কার্যালয়ে আগুন দেয়। এতে মূল্যবান নথিপত্র, গুরুত্বপূর্ণ ডিভাইস ও আসবাবপত্র পুড়িয়ে গেছে। পরে দুটি কার্যালয়ের সামনে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত তারা হামলাকারীদের সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুর সংবাদ ছড়িয়ে পড়ার পর একদল লোক শাহবাগ থেকে মিছিল নিয়ে কাওরান বাজারে আসে। মিছিলটি প্রথম আলো কার্যালয়ের সামনে পৌঁছে বিক্ষোভ শুরু করে। এ সময় সেখানে উপস্থিত পুলিশ সদস্যরা বিক্ষোভকারীদের শান্ত করার চেষ্টা করেও, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেনি।
এক পর্যায়ে তারা লাঠিসোঁটা নিয়ে প্রথম আলো কার্যালয়ে ভাঙচুর শুরু করে। কার্যালয়ের বেশির ভাগ জানালার গ্লাস ভেঙে ফেলা হয়। পরে বিক্ষোভকারীদের একটি অংশ কার্যালয়ের ভেতরে ঢুকে টেবিল-চেয়ার ও গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র বাইরে রাস্তায় এনে তাতে আগুন দেয়।
প্রথম আলোর এক সাংবাদিক জানান, কার্যালয়ের ভেতরে এখনো অনেক সংবাদকর্মী ও কর্মকর্তা আটকে আছেন। এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
প্রথম আলোতে ভাঙচুরের পরে ডেইলি স্টার ভবনে হামলার ঘটনা ঘটে। ডেইলি স্টারের রিপোর্টার জায়মা ইসলাম ফেসবুকে লিখেছেন, আমি আর নিশ্বাস নিতে পারছি না। প্রচণ্ড ধোয়া। আমি ভেতরে। তোমরা আমাকে মেরে ফেলছ।
প্রতিষ্ঠানটির আরেক কর্মী তাজদিন হাসান ফেসবুকে লিখেছেন, ডেইলি স্টার ভবনে আগুন দেওয়া হয়েছে। আমার বেশ কয়েক সহকর্মী ভেতরে আটকা পড়েছেন। ২০ জনের বেশি সহকর্মী ভবনের ছাদে অবস্থান করছেন।
তেজগাঁও থানার ওসি ক্যশৈন্যু মারমা জানান, হামলাকারীদের তারা নিবৃত করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। কয়েকশ’ মানুষ জড়ো হওয়ায় বেগ পেতে হচ্ছে।

রাজধানীর কারওয়ান বাজারে দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি ডেইলি স্টার কার্যালয়ে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার ডিসেম্বর রাত পৌনে ১টার দিকে একদল লোক মিছিল নিয়ে জড়ো হয়ে ভাঙচুর চালায়।
এক পর্যায়ে তারা পত্রিকা দুটির কার্যালয়ে আগুন দেয়। এতে মূল্যবান নথিপত্র, গুরুত্বপূর্ণ ডিভাইস ও আসবাবপত্র পুড়িয়ে গেছে। পরে দুটি কার্যালয়ের সামনে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত তারা হামলাকারীদের সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুর সংবাদ ছড়িয়ে পড়ার পর একদল লোক শাহবাগ থেকে মিছিল নিয়ে কাওরান বাজারে আসে। মিছিলটি প্রথম আলো কার্যালয়ের সামনে পৌঁছে বিক্ষোভ শুরু করে। এ সময় সেখানে উপস্থিত পুলিশ সদস্যরা বিক্ষোভকারীদের শান্ত করার চেষ্টা করেও, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেনি।
এক পর্যায়ে তারা লাঠিসোঁটা নিয়ে প্রথম আলো কার্যালয়ে ভাঙচুর শুরু করে। কার্যালয়ের বেশির ভাগ জানালার গ্লাস ভেঙে ফেলা হয়। পরে বিক্ষোভকারীদের একটি অংশ কার্যালয়ের ভেতরে ঢুকে টেবিল-চেয়ার ও গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র বাইরে রাস্তায় এনে তাতে আগুন দেয়।
প্রথম আলোর এক সাংবাদিক জানান, কার্যালয়ের ভেতরে এখনো অনেক সংবাদকর্মী ও কর্মকর্তা আটকে আছেন। এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
প্রথম আলোতে ভাঙচুরের পরে ডেইলি স্টার ভবনে হামলার ঘটনা ঘটে। ডেইলি স্টারের রিপোর্টার জায়মা ইসলাম ফেসবুকে লিখেছেন, আমি আর নিশ্বাস নিতে পারছি না। প্রচণ্ড ধোয়া। আমি ভেতরে। তোমরা আমাকে মেরে ফেলছ।
প্রতিষ্ঠানটির আরেক কর্মী তাজদিন হাসান ফেসবুকে লিখেছেন, ডেইলি স্টার ভবনে আগুন দেওয়া হয়েছে। আমার বেশ কয়েক সহকর্মী ভেতরে আটকা পড়েছেন। ২০ জনের বেশি সহকর্মী ভবনের ছাদে অবস্থান করছেন।
তেজগাঁও থানার ওসি ক্যশৈন্যু মারমা জানান, হামলাকারীদের তারা নিবৃত করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। কয়েকশ’ মানুষ জড়ো হওয়ায় বেগ পেতে হচ্ছে।

পরিবারের দাবির ভিত্তিতে ওসমান হাদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় কবি নজরুল ইসলামের কবরের পাশে সমাহিত করা হবে বলেও জানানো হয়েছে। পোস্টে আরও বলা হয়, আগামীকাল বাদ জোহর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে হাদির জানাজার নামাজ হবে।
৫ মিনিট আগে
প্রথম আলো ভবনে হামলার ঘটনাটি পরিকল্পিত এবং স্বার্থান্বেষী মহল সংগঠিত হয়ে এ আক্রমণ চালিয়েছে। আগামী জাতীয় নির্বাচন পথভ্রষ্ট করা ও আন্তর্জাতিকভাবে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষতিগ্রস্ত করতে বৃহস্পতিবার রাতে এ হামলা করা হয় বলে অভিযোগ করেছেন প্রথম আলোর নির্বাহী সম্পাদক সাজ্জাদ শরিফ।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশে থাকা যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের জন্য সতর্কতা জারি করেছে ঢাকার মার্কিন দূতাবাস। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুরে দূতাবাসের ওয়েবসাইট ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে থাকা পেজে এ সতর্কবার্তা জারি করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ নিয়ে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইট (বিজি-৫৮৫) ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়েছে। শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে স্থানীয় সময় বেলা ৪টা ৩ মিনিটে ফ্লাইটটি উড্ডয়ন করে।
২ ঘণ্টা আগে