স্ট্রিম প্রতিবেদক
ঢাকার বাজারে আগাম শীতের সবজি উঠতে শুরু করেছে। তবে সরবরাহ কম হওয়ায় দাম বেশ চড়া। আবার ভোজ্যতেলের বাজারও অস্থির। সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়েছে খোলা সয়াবিন ও সুপার পাম অয়েলে। বাজারে সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশিতে বিক্রি হচ্ছে খোলা সয়াবিন ও সুপার পাম অয়েল।
ঢাকার বাজারে আগাম শীতের সবজি উঠতে শুরু করেছে। তবে সরবরাহ কম হওয়ায় দাম বেশ চড়া। ফুলকপি, বাঁধাকপি ও শিম বিক্রি হচ্ছে প্রতিকেজি ২০০–২২০ টাকায়। আগের মজুত থেকে পাওয়া এসব সবজি বিক্রি হচ্ছে ১৬০–১৭০ টাকায়।
অন্যান্য সবজির মধ্যে বেগুন ৮০–৯০ টাকা, কাঁকরোল–পটল ৭০–৮০ টাকা, ঝিঙা–বরবটি ৬০–৭০ টাকা, ভারতীয় টমেটো ১০০–১২০ টাকা, কচুরমুখি ও লাউ ৬০–৮০ টাকা, গাজর ১৬০ টাকা, শালগম ৮০ টাকা, কাঁচা মরিচ ২০০ টাকা এবং ধনেপাতা ১৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আলুর দাম মানভেদে ২৫–৩০ টাকা হলেও মিষ্টিকুমড়ার দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৫–৫০ টাকা।
মিরপুরের সবজি বিক্রেতা মো. শাহআলম বলেন, ‘শীতের সবজি আসতে শুরু করেছে, কিন্তু পরিমাণ খুবই কম। এজন্য দাম বেশি। এক মাস পর সরবরাহ বাড়লে দামও কমবে।’
বাজারে আসা সাধারণ ক্রেতারা বলছেন, আয়ের তুলনায় বাজারের চাপ এখন অসহনীয়। কাজীপাড়া বাজারে কেনাকাটা করতে আসা বেসরকারি চাকরিজীবী সুলতানা আক্তার বলেন, ‘সবজির দাম এত বেশি যে এখন ১০০ টাকার ওপরে কিছু কিনিই না। সবজি না খেলে স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়ে, কিন্তু আর্থিক বাস্তবতা মেনে চলা ছাড়া উপায় নেই।’
মাছের বাজারেও দাম কমেনি। সাইজভেদে ইলিশ বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ২,২০০–২,৮০০ টাকায়। ছোট আকারের ইলিশ ৭০০–৮০০ টাকা। অন্যান্য মাছের মধ্যে রুই–কাতলা ৩৫০–৪৫০ টাকা, পাবদা ৪০০–৬০০ টাকা, শিং ৪০০–৫০০ টাকা, টেংরা ৬০০–৭০০ টাকা এবং বাগদা ও গলদা চিংড়ি ৬৫০–১,২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
মাংসের বাজারে ব্রয়লার মুরগি কেজিপ্রতি ১৭০–১৭৫ টাকা, সোনালি মুরগি ৩৫০ টাকা, দেশি মুরগি ৬৫০ টাকা এবং হাঁস ৬০০–৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। গরুর মাংসের দাম ৭৫০–৯৫০ টাকা, খাসি ও পাঁঠা ১,২০০–১,২৫০ টাকা কেজি।
ডিমের বাজার তুলনামূলক স্থিতিশীল। ফার্মের ডিম ডজনপ্রতি ১৩০–১৩৫ টাকা, দেশি মুরগির ডিম ১৮০ টাকা এবং হাঁসের ডিম ২৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
চালের দামও অপরিবর্তিত। মিনিকেট কেজি ৭৮–৮৫ টাকা, নাজিরশাইল ৮৫–৯০ টাকা, স্বর্ণা ৫৫–৬০ টাকা এবং বাসমতি ৯৫–১২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
ডালের মধ্যে মসুর ১০০–১৬০ টাকা, মুগ ১৩০–১৪০ টাকা, মাসকলাই ১৮০ টাকা এবং খেসারি ১০০ টাকা কেজি।
খোলা চিনি বিক্রি হচ্ছে ১০৫–১১০ টাকা, প্যাকেট চিনি ১২০ টাকা। খোলা আটা কেজিপ্রতি ৪৮–৫০ টাকা, প্যাকেটজাত আটা ১০০–১১০ টাকা। ময়দা খোলা ৫৫ টাকা, প্যাকেটজাত ১৪০ টাকা।
সরকারি চাকরিজীবী সাদমান হোসেন বলেন, ‘একসময় বাসায় নিয়মিত মাছ-মাংস থাকতো, এখন সপ্তাহে একদিনও কিনতে পারি না। শুধু চাল-ডাল দিয়ে সংসার চলছে।’
দাম বাড়ানোর প্রস্তাব নিয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সরকারের আলাপ-আলোচনার মধ্যেই রাজধানী ঢাকার বাজারে ভোজ্যতেলের অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। যদিও এখনো বাজারে পর্যাপ্ত তেলের সরবরাহ আছে, তবুও খুচরা পর্যায়ে হঠাৎ দাম বেড়ে যাওয়ার অভিযোগ তুলেছেন ক্রেতারা।
বিক্রেতাদের দাবি, তেল পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠান ও পরিবেশকেরা ইচ্ছাকৃতভাবে সরবরাহ কমিয়ে দিচ্ছে। এর ফলে বাজারে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) বিকেলে রাজধানীর মিরপুর, কাজীপাড়া, তেজগাঁও ও মগবাজার এলাকার ভ্রাম্যমাণ বাজার ঘুরে দেখা যায়, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম একদিকে বাড়ছে, অন্যদিকে সরবরাহ সংকটের অজুহাতে খুচরা ব্যবসায়ীরা বাড়তি দাম নিচ্ছেন।
ভোজ্যতেল বাজারে সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়েছে খোলা সয়াবিন ও সুপার পাম অয়েলে। খুচরা পর্যায়ে খোলা সয়াবিন লিটারপ্রতি বিক্রি হয়েছে ১৭০–১৭২ টাকায়, যা সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে কিছুটা বেশি। একইভাবে সুপার পাম অয়েল লিটারপ্রতি বিক্রি হয়েছে ১৫৫–১৬০ টাকায়।
রাজধানীর তেজগাঁওয়ের রাজীব স্টোরের মালিক রিপন নাথ অভিযোগ করে বলেন, ‘দুই দিন ধরে অর্ডার মতো তেল পাচ্ছি না। পাঁচ লিটার বোতলের অর্ডার করেছিলাম, পেলাম মাত্র তিনটা। এক লিটারের সরবরাহ একেবারেই বন্ধ। এখন আগের মজুত বিক্রি করছি। সামনের সপ্তাহে দাম কী হবে তা বলা মুশকিল।’
ভোজ্যতেল পরিশোধন ও বিপণনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সংগঠন ‘বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন’ সম্প্রতি লিটারপ্রতি ১০ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে। সরকার এখনো তাতে সায় না দিলেও বাজারে ইতোমধ্যে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ৩ আগস্ট থেকে বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম নির্ধারিত আছে লিটারপ্রতি ১৮৯ টাকা, পাঁচ লিটার ৯২২ টাকা, খোলা সয়াবিন ১৬৯ টাকা এবং পাম অয়েল ১৫০ টাকা। তবে বৃহস্পতিবার ঢাকায় বোতলজাত সয়াবিন বিক্রি হয়েছে ১৮৯–১৯০ টাকায়।
ঢাকার বাজারে আগাম শীতের সবজি উঠতে শুরু করেছে। তবে সরবরাহ কম হওয়ায় দাম বেশ চড়া। আবার ভোজ্যতেলের বাজারও অস্থির। সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়েছে খোলা সয়াবিন ও সুপার পাম অয়েলে। বাজারে সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশিতে বিক্রি হচ্ছে খোলা সয়াবিন ও সুপার পাম অয়েল।
ঢাকার বাজারে আগাম শীতের সবজি উঠতে শুরু করেছে। তবে সরবরাহ কম হওয়ায় দাম বেশ চড়া। ফুলকপি, বাঁধাকপি ও শিম বিক্রি হচ্ছে প্রতিকেজি ২০০–২২০ টাকায়। আগের মজুত থেকে পাওয়া এসব সবজি বিক্রি হচ্ছে ১৬০–১৭০ টাকায়।
অন্যান্য সবজির মধ্যে বেগুন ৮০–৯০ টাকা, কাঁকরোল–পটল ৭০–৮০ টাকা, ঝিঙা–বরবটি ৬০–৭০ টাকা, ভারতীয় টমেটো ১০০–১২০ টাকা, কচুরমুখি ও লাউ ৬০–৮০ টাকা, গাজর ১৬০ টাকা, শালগম ৮০ টাকা, কাঁচা মরিচ ২০০ টাকা এবং ধনেপাতা ১৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আলুর দাম মানভেদে ২৫–৩০ টাকা হলেও মিষ্টিকুমড়ার দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৫–৫০ টাকা।
মিরপুরের সবজি বিক্রেতা মো. শাহআলম বলেন, ‘শীতের সবজি আসতে শুরু করেছে, কিন্তু পরিমাণ খুবই কম। এজন্য দাম বেশি। এক মাস পর সরবরাহ বাড়লে দামও কমবে।’
বাজারে আসা সাধারণ ক্রেতারা বলছেন, আয়ের তুলনায় বাজারের চাপ এখন অসহনীয়। কাজীপাড়া বাজারে কেনাকাটা করতে আসা বেসরকারি চাকরিজীবী সুলতানা আক্তার বলেন, ‘সবজির দাম এত বেশি যে এখন ১০০ টাকার ওপরে কিছু কিনিই না। সবজি না খেলে স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়ে, কিন্তু আর্থিক বাস্তবতা মেনে চলা ছাড়া উপায় নেই।’
মাছের বাজারেও দাম কমেনি। সাইজভেদে ইলিশ বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ২,২০০–২,৮০০ টাকায়। ছোট আকারের ইলিশ ৭০০–৮০০ টাকা। অন্যান্য মাছের মধ্যে রুই–কাতলা ৩৫০–৪৫০ টাকা, পাবদা ৪০০–৬০০ টাকা, শিং ৪০০–৫০০ টাকা, টেংরা ৬০০–৭০০ টাকা এবং বাগদা ও গলদা চিংড়ি ৬৫০–১,২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
মাংসের বাজারে ব্রয়লার মুরগি কেজিপ্রতি ১৭০–১৭৫ টাকা, সোনালি মুরগি ৩৫০ টাকা, দেশি মুরগি ৬৫০ টাকা এবং হাঁস ৬০০–৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। গরুর মাংসের দাম ৭৫০–৯৫০ টাকা, খাসি ও পাঁঠা ১,২০০–১,২৫০ টাকা কেজি।
ডিমের বাজার তুলনামূলক স্থিতিশীল। ফার্মের ডিম ডজনপ্রতি ১৩০–১৩৫ টাকা, দেশি মুরগির ডিম ১৮০ টাকা এবং হাঁসের ডিম ২৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
চালের দামও অপরিবর্তিত। মিনিকেট কেজি ৭৮–৮৫ টাকা, নাজিরশাইল ৮৫–৯০ টাকা, স্বর্ণা ৫৫–৬০ টাকা এবং বাসমতি ৯৫–১২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
ডালের মধ্যে মসুর ১০০–১৬০ টাকা, মুগ ১৩০–১৪০ টাকা, মাসকলাই ১৮০ টাকা এবং খেসারি ১০০ টাকা কেজি।
খোলা চিনি বিক্রি হচ্ছে ১০৫–১১০ টাকা, প্যাকেট চিনি ১২০ টাকা। খোলা আটা কেজিপ্রতি ৪৮–৫০ টাকা, প্যাকেটজাত আটা ১০০–১১০ টাকা। ময়দা খোলা ৫৫ টাকা, প্যাকেটজাত ১৪০ টাকা।
সরকারি চাকরিজীবী সাদমান হোসেন বলেন, ‘একসময় বাসায় নিয়মিত মাছ-মাংস থাকতো, এখন সপ্তাহে একদিনও কিনতে পারি না। শুধু চাল-ডাল দিয়ে সংসার চলছে।’
দাম বাড়ানোর প্রস্তাব নিয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সরকারের আলাপ-আলোচনার মধ্যেই রাজধানী ঢাকার বাজারে ভোজ্যতেলের অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। যদিও এখনো বাজারে পর্যাপ্ত তেলের সরবরাহ আছে, তবুও খুচরা পর্যায়ে হঠাৎ দাম বেড়ে যাওয়ার অভিযোগ তুলেছেন ক্রেতারা।
বিক্রেতাদের দাবি, তেল পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠান ও পরিবেশকেরা ইচ্ছাকৃতভাবে সরবরাহ কমিয়ে দিচ্ছে। এর ফলে বাজারে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) বিকেলে রাজধানীর মিরপুর, কাজীপাড়া, তেজগাঁও ও মগবাজার এলাকার ভ্রাম্যমাণ বাজার ঘুরে দেখা যায়, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম একদিকে বাড়ছে, অন্যদিকে সরবরাহ সংকটের অজুহাতে খুচরা ব্যবসায়ীরা বাড়তি দাম নিচ্ছেন।
ভোজ্যতেল বাজারে সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়েছে খোলা সয়াবিন ও সুপার পাম অয়েলে। খুচরা পর্যায়ে খোলা সয়াবিন লিটারপ্রতি বিক্রি হয়েছে ১৭০–১৭২ টাকায়, যা সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে কিছুটা বেশি। একইভাবে সুপার পাম অয়েল লিটারপ্রতি বিক্রি হয়েছে ১৫৫–১৬০ টাকায়।
রাজধানীর তেজগাঁওয়ের রাজীব স্টোরের মালিক রিপন নাথ অভিযোগ করে বলেন, ‘দুই দিন ধরে অর্ডার মতো তেল পাচ্ছি না। পাঁচ লিটার বোতলের অর্ডার করেছিলাম, পেলাম মাত্র তিনটা। এক লিটারের সরবরাহ একেবারেই বন্ধ। এখন আগের মজুত বিক্রি করছি। সামনের সপ্তাহে দাম কী হবে তা বলা মুশকিল।’
ভোজ্যতেল পরিশোধন ও বিপণনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সংগঠন ‘বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন’ সম্প্রতি লিটারপ্রতি ১০ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে। সরকার এখনো তাতে সায় না দিলেও বাজারে ইতোমধ্যে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ৩ আগস্ট থেকে বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম নির্ধারিত আছে লিটারপ্রতি ১৮৯ টাকা, পাঁচ লিটার ৯২২ টাকা, খোলা সয়াবিন ১৬৯ টাকা এবং পাম অয়েল ১৫০ টাকা। তবে বৃহস্পতিবার ঢাকায় বোতলজাত সয়াবিন বিক্রি হয়েছে ১৮৯–১৯০ টাকায়।
নানান ইস্যুতে রাজধানীতে জড়ো হয়ে যেন কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটাতে পারে সেজন্য সতর্ক অবস্থায় রাখা হয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে। এই পরিপ্রেক্ষিতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাড়তি সদস্যও মোতায়েন করা হয়েছে। জোরদার করা হয়েছে টহল।
৩৫ মিনিট আগেএকজন বৃদ্ধকে জোরপূর্বক চুল ও দাড়ি কাটার একটি ভিডিও সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে। ওই বৃদ্ধের নাম মো. হালিম উদ্দিন। ঘটনাটি অন্তত তিন মাস আগে ময়মনসিংহের তারাকান্দা উপজেলার কাশিগঞ্জ বাজারে ঘটেছিল। প্রেস ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের (পিআইবি) অনুসন্ধানী ইউনিট বাংলাফ্যাক্ট এসব জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেশারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে সরকারি নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো টানা ১২ দিনের ছুটিতে থাকবে। সব থেকে বেশি ছুটি থাকছে সরকারি–বেসরকারি কলেজ ও টিটি কলেজগুলোতে।
২ ঘণ্টা আগেসকালে বাজারে একটি দোকানে বইছিলাম। কোদালিয়ার একটা লোক আমারে হুইজ (জিজ্ঞাসা) করে, কই যাইবাম। তহন কই, লালমা (গ্রামের নাম) যাইবাম। কয়, অতো আগ্গয়া (দূরে)! তহন আমি হাঁইট্টা যাওনের লাইগ্যা পথ দেই। হিও এইবায় আয়া মোবাইল করছে হেরারে। পরে হেরা বাইর অইছে, আমারে আটকাইছে। আমি ঘরে বইয়া আছিলাম। আমারে ছেছরাইয়া বাইর
২ ঘণ্টা আগে