.png)

স্ট্রিম প্রতিবেদক

চন্দ্রনাথ পাহাড়ে মসজিদ নির্মাণের আলোচনায় নিজের সংশ্লিষ্টতা নিয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছেন মুফতি হারুন ইজহার। ‘ভুল তথ্য’ প্রচার করে ধর্মীয় উত্তেজনা না ছড়ানোর অনুরোধ করেছেন তিনি।
দুই দিন আগে ‘সীতাকুণ্ড পর্বতের চূড়ায় মসজিদ ৯০ শতাংশ কনফার্ম’ শিরোনামে ফেসবুকে একটি পোস্ট দেন এম এম সাইফুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তি। সেখানে তিনি উল্লেখ করেন, পর্বতের চূড়ায় ঘুরতে গিয়ে কোনো মসজিদ পাননি তিনি। একথা তিনি জানান, চট্টগ্রামের লালখান বাজার মাদ্রাসার শিক্ষক মুফতি হারুন ইজহারকে। মসজিদ নির্মাণ করা হবে জানিয়ে হারুন ইজহার তাঁকে নির্মাণের অর্থ জোগাড় করতে বলেন।
দ্রুত এই স্ট্যাটাসটি ফেসবুকে ভাইরাল হয়ে যায়। এই ঘটনার সমালোচনা করে ফেসবুকে অনেকে সোচ্চার হন। এ ঘটনায় রোববার (১৭ আগস্ট) সীতাকুণ্ড উপজেলা প্রশাসন সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানিয়েছে, মসজিদ নির্মাণের কোনো অনুমতি দেওয়া হয়নি।
সোমবার এই ঘটনার ব্যাপারে জানতে চাইলে স্ট্রিমকে হারুন ইজহার বলেন, এই ঘটনার পর তাঁর কাছে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম থেকে লাগাতার ফোন আসছে।
এরপর তিনি তাঁর লিখিত একটি বক্তব্য পাঠান স্ট্রিমকে। এই বক্তব্যটি তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্টেও প্রকাশ করা হয়েছে। বক্তব্যটি পাঠকদের জন্য হুবহু তুলে ধরা হলো—
‘ঢাকার কিছু তরুণ আলেম উদ্যোক্তা গতকাল আমার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে আসেন। আমি তখন সফরে বের হচ্ছিলাম, মাত্র কয়েক মিনিট কথা হয় তাদের সঙ্গে। এ সময় তিনি সীতাকুণ্ড চন্দ্রনাথ মন্দির এলাকায় কোনো মসজিদ নির্মাণের অভিপ্রায় তারা ব্যক্ত করেননি। তারা শুধু বলেছেন, পর্যটকদের জন্য উপযুক্ত কোনো জায়গায় একটা মসজিদ দরকার এবং এ বিষয়ে তারা অর্থায়নে আগ্রহী। আমি তাদের এর জন্য সাধুবাদ জানাই। আর আমিও মনে করি ইকোপার্ক অংশে মুসলিম পর্যটকদের সুবিধার জন্য ইবাদাতখানা নির্মাণের জন্য প্রশাসনের সঙ্গে পরামর্শ করে একটা উদ্যোগ নেয়া যায়।
কিন্তু বাস্তব ঘটনার বিপরীতে একটি মহল এ বিষয়ে প্রোপাগাণ্ডা চালিয়ে হিন্দু সমাজকে উস্কানি দিয়ে যাচ্ছে। ভুল তথ্য প্রচার করে ধর্মীয় উত্তেজনা না ছড়ানোর জন্য সবার কাছে অনুরোধ করছি।’

চন্দ্রনাথ পাহাড়ে মসজিদ নির্মাণের আলোচনায় নিজের সংশ্লিষ্টতা নিয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছেন মুফতি হারুন ইজহার। ‘ভুল তথ্য’ প্রচার করে ধর্মীয় উত্তেজনা না ছড়ানোর অনুরোধ করেছেন তিনি।
দুই দিন আগে ‘সীতাকুণ্ড পর্বতের চূড়ায় মসজিদ ৯০ শতাংশ কনফার্ম’ শিরোনামে ফেসবুকে একটি পোস্ট দেন এম এম সাইফুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তি। সেখানে তিনি উল্লেখ করেন, পর্বতের চূড়ায় ঘুরতে গিয়ে কোনো মসজিদ পাননি তিনি। একথা তিনি জানান, চট্টগ্রামের লালখান বাজার মাদ্রাসার শিক্ষক মুফতি হারুন ইজহারকে। মসজিদ নির্মাণ করা হবে জানিয়ে হারুন ইজহার তাঁকে নির্মাণের অর্থ জোগাড় করতে বলেন।
দ্রুত এই স্ট্যাটাসটি ফেসবুকে ভাইরাল হয়ে যায়। এই ঘটনার সমালোচনা করে ফেসবুকে অনেকে সোচ্চার হন। এ ঘটনায় রোববার (১৭ আগস্ট) সীতাকুণ্ড উপজেলা প্রশাসন সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানিয়েছে, মসজিদ নির্মাণের কোনো অনুমতি দেওয়া হয়নি।
সোমবার এই ঘটনার ব্যাপারে জানতে চাইলে স্ট্রিমকে হারুন ইজহার বলেন, এই ঘটনার পর তাঁর কাছে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম থেকে লাগাতার ফোন আসছে।
এরপর তিনি তাঁর লিখিত একটি বক্তব্য পাঠান স্ট্রিমকে। এই বক্তব্যটি তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্টেও প্রকাশ করা হয়েছে। বক্তব্যটি পাঠকদের জন্য হুবহু তুলে ধরা হলো—
‘ঢাকার কিছু তরুণ আলেম উদ্যোক্তা গতকাল আমার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে আসেন। আমি তখন সফরে বের হচ্ছিলাম, মাত্র কয়েক মিনিট কথা হয় তাদের সঙ্গে। এ সময় তিনি সীতাকুণ্ড চন্দ্রনাথ মন্দির এলাকায় কোনো মসজিদ নির্মাণের অভিপ্রায় তারা ব্যক্ত করেননি। তারা শুধু বলেছেন, পর্যটকদের জন্য উপযুক্ত কোনো জায়গায় একটা মসজিদ দরকার এবং এ বিষয়ে তারা অর্থায়নে আগ্রহী। আমি তাদের এর জন্য সাধুবাদ জানাই। আর আমিও মনে করি ইকোপার্ক অংশে মুসলিম পর্যটকদের সুবিধার জন্য ইবাদাতখানা নির্মাণের জন্য প্রশাসনের সঙ্গে পরামর্শ করে একটা উদ্যোগ নেয়া যায়।
কিন্তু বাস্তব ঘটনার বিপরীতে একটি মহল এ বিষয়ে প্রোপাগাণ্ডা চালিয়ে হিন্দু সমাজকে উস্কানি দিয়ে যাচ্ছে। ভুল তথ্য প্রচার করে ধর্মীয় উত্তেজনা না ছড়ানোর জন্য সবার কাছে অনুরোধ করছি।’
.png)

প্রত্যাবাসিত বাংলাদেশিদের বেশিরভাগই সমুদ্রপথে অবৈধভাবে ইউরোপ গমনের উদ্দেশ্যে মানবপাচারকারীদের প্ররোচনায় ও সহযোগিতায় লিবিয়ায় অনুপ্রবেশ করে। তাদের অনেকে লিবিয়াতে বিভিন্ন সময়ে অপহরণ ও নির্যাতনের শিকার হয়েছিল।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) একটি প্রতিনিধি দল জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যাচ্ছে। শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দলটির মিডিয়া সেল সম্পাদক মুশফিক উস সালেহীন।
৯ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজারের টেকনাফে সমুদ্রপথে মালয়েশিয়া পাচারের জন্য জড়ো করা নারী ও শিশুসহ ৪৪ জনকে একটি পাহাড়ের চূড়ার গোপন আস্তানা থেকে উদ্ধার করেছে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড। এ সময় পাচারকারী চক্রের সদস্যরা পালিয়ে যাওয়ায় কাউকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি।
১০ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর মিরপুর-১১ নম্বরের কালশী রোড এলাকায় একটি কমিউনিটি সেন্টারে ভয়াবহ আগুন লেগেছে। শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে ভবনটির ৬ষ্ঠ তলায় আগুন জ্বলতে দেখা গেছে। এ ঘটনায় এলাকাবাসীর মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
১০ ঘণ্টা আগে