কামরুল হাসান

‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপ চালুর প্রথম ৩৬ ঘণ্টায় চার হাজার প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন করেছেন। গত মঙ্গলবার রাতে অ্যাপ উদ্বোধনের পর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা পর্যন্ত পূর্ব এশিয়া, দক্ষিণ আমেরিকা ও আফ্রিকার ২৪টি দেশ থেকে চার হাজারের বেশি বাংলাদেশি নিবন্ধন করেন। এর মধ্যে ৩ হাজার ৭৬১ জন পুরুষ ও ২৪১ জন নারী। সবচেয়ে বেশি নিবন্ধন হয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া থেকে ২ হাজার ১৯৭ জন। জাপান থেকে ৮২২ জন এবং দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে ৪১০ জন।
বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান ‘আউট অব কান্ট্রি ভোটিং সিস্টেম অ্যান্ড ইমপ্লিমেন্টেশন (ওসিভি-এসডিআই)’ প্রকল্পের টিম লিডার অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সালীম আহমাদ খান।
ওসিভি-এসডিআই প্রকল্পের উপ-প্রকল্প পরিচালক ও ইসির সিস্টেম অ্যানালিস্ট মামুনুর হোসেন বলেন, অ্যাপ চালুর পর শুরুতে নিবন্ধনের হার কম ছিল, কিন্তু ভিজিট বা ‘হিট’ অনেক বেশি। নতুন অ্যাপ হওয়ায় ব্যবহারকারীরা প্রথমে দেখে নিচ্ছেন, পরে নিবন্ধন করছেন। সময় যত যাচ্ছে, নিবন্ধনের হারও বাড়ছে।
কীভাবে নিবন্ধন, কী লাগবে
নির্বাচন কমিশন (ইসি) বলছে, অ্যাপ ব্যবহার করা সহজ। প্রবাসীরা মাত্র ১০ মিনিটে অ্যাকাউন্ট তৈরি করে পোস্টাল ব্যালটের আবেদন করতে পারবেন। প্রয়োজন হবে জাতীয় পরিচয়পত্র (মূল বা প্রিন্ট কপি), পাসপোর্টের কপি, প্রবাসের ফোন নম্বর এবং স্থিতিশীল ইন্টারনেটসহ একটি মোবাইল ডিভাইস।
কোনো প্রবাসী যদি দেশে এসে সরাসরি ভোট দেওয়ার পরিকল্পনা করেন, তাহলে তাঁর আলাদা নিবন্ধন দরকার নেই। নিবন্ধন করা হলে দেশে এসে ভোট দেওয়া যাবে না। একটি মোবাইল ডিভাইস থেকে কেবল একজনই নিবন্ধন করতে পারবেন। নিবন্ধনের সময় বিদেশের পূর্ণাঙ্গ ঠিকানা দিতে হবে, যেখানে পোস্টাল ব্যালট পাঠানো হবে।
টার্গেট ৫০ লাখ প্রবাসী ভোটারের, চাইলে সক্ষমতা দ্বিগুণ
মামুনুর হোসেন জানান, অ্যাপটি পুরোপুরি দেশীয় প্রযুক্তিবিদদের তৈরি। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দেড় কোটি বাংলাদেশি থাকার হিসেবে প্রাথমিকভাবে ৫০ লাখ ভোটারের নিবন্ধন সক্ষমতা রাখা হয়েছে, প্রয়োজনে তা এক কোটিতে উন্নীত করা যাবে। তিনি বলেন, “যদি ৫০ লাখ প্রবাসীও নিবন্ধন করেন, তবে বৈশ্বিক মানদণ্ডে এটি হবে একটি রেকর্ড।”
অ্যাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মোহাম্মদ সানাউল্লাহ বলেন, বৈশ্বিকভাবে গড়ে মাত্র ২ দশমিক ৭ শতাংশ প্রবাসী নিবন্ধন করেন। ইসি এবার রেকর্ড গড়ার আশা করছে।
নিরাপত্তায় ‘কোনো আপস নয়’
ইসির কর্মকর্তারা বলেন, নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সব প্রযুক্তি ও প্রটোকল অনুসরণ করা হয়েছে। অতিরিক্ত সচিব ও উপ–প্রকল্প পরিচালক কেএম আলী নেওয়াজ বলেন, “পূর্ব অভিজ্ঞতার আলোকে নিরাপত্তায় বিশেষ নজর রাখা হয়েছে। ভোটারদের তথ্য ফাঁস হওয়ার কোনো ঝুঁকি নেই।”
অ্যাপের নিরাপত্তা পর্যবেক্ষণে ৮ আইটি বিশেষজ্ঞ বিভিন্ন শিফটে ২৪ ঘণ্টা কাজ করছেন। টিম লিডার সালিম আহমাদ খানও বলেন, সব ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
সিস্টেম অ্যানালিস্ট মামুনুর হোসেন জানান, eKYC, Liveness চেক, QR কোড যাচাই, মাল্টিফাংশনাল অথেন্টিকেশন, ওয়েব ও মোবাইল অ্যাপ টেস্টিং টুলসহ নানা স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে। চালুর আগে বিজিডি ই-গভ সিআইআরটি ও বিসিসি ভলনারেবিলিটি অ্যাসেসমেন্ট করে।
অ্যাপ উদ্বোধন নিয়ে কমিশনার সানাউল্লাহ বলেন, “অন্যান্য দেশে এ ধরনের অ্যাপ চালুর আগে অন্তত পাঁচ বছর ট্রায়াল চলে। আমরা পেয়েছি পাঁচ মাসেরও কম সময়। তারপরও নিশ্চিত করা হয়েছে যেন অ্যাপের কারণে নির্বাচন প্রক্রিয়া ব্যাহত না হয়।”
ইসির কর্মকর্তারা জানান, গত ২১ আগস্ট প্রয়োজনীয় জনবল সরবরাহ করা হয়। ৩৮ সদস্যের দলে ২৮ কনসালটেন্ট ও আইটি শাখার ১০ কর্মকর্তা দুই মাস ২৬ দিনে পুরো উন্নয়নকাজ শেষ করেন।
গণভোট হলে একই নিবন্ধন ব্যবহার
গণভোট আয়োজনের বিষয়ে এখনো আনুষ্ঠানিক নির্দেশনা পায়নি ইসি। তাদের ভাষ্য, প্রবাসীদের গণভোটেও একই অ্যাপ ব্যবহার করা হবে।
অতিরিক্ত সচিব কেএম আলী নেওয়াজ বলেন, “প্রবাসীদের নিবন্ধনের লাইভ ডেটা আমরা অ্যাপে দিচ্ছি। গণভোট হলে একই অ্যাপ দিয়েই নিবন্ধন হবে। পরে ডাকযোগে ব্যালট পাঠানো হবে।” অতিরিক্ত ব্যয় বিষয়ে তিনি বলেন, “নামমাত্র খরচ বাড়বে। অতিরিক্ত ব্যালট ছাপার ব্যয়ই মূলত বাড়বে।”
নির্বাচন কমিশনার সানাউল্লাহ বলেন, গণভোট বিষয়টি অ্যাপ তৈরির সময় বিবেচনায় ছিল না। আইন পাস হলে প্রয়োজনীয় প্রযুক্তিগত দিক বিবেচনা করে কমিশন সিদ্ধান্ত দেবে।
ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর না থাকলে ব্যালট বাতিল
ঘোষণাপত্রে যথাযথ স্বাক্ষর না থাকলে পোস্টাল ব্যালট বাতিল করবে রিটার্নিং অফিসার। এ বিষয়ে বুধবার পোস্টাল ভোটিং নিয়ে পরিপত্র জারি করেছে ইসি।
পরিপত্রে বলা হয়, রিটার্নিং অফিসার প্রাপ্ত খাম খুলে প্রথমে ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর আছে কি না দেখবেন। স্বাক্ষর না থাকলে ব্যালট পেপারের খাম না খুলেই তা বাতিল হিসেবে সংরক্ষণ করবেন।
নির্বাচন পরিচালনা শাখার উপসচিব মনির হোসেন স্বাক্ষরিত পরিপত্রে নিবন্ধন থেকে ফল চূড়ান্ত পর্যন্ত পুরো প্রক্রিয়া উল্লেখ করা হয়েছে।
বিদেশে অবস্থানরত ভোটারদের তথ্য যাচাই শেষে ডাক বিভাগ তাঁদের ঠিকানায় ব্যালট পাঠাবে। প্রতীক বরাদ্দ হলে অ্যাপে প্রার্থী তালিকা দেখে ভোটাররা পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন। তারপর ডাকযোগে ব্যালট রিটার্নিং অফিসারের কাছে পৌঁছাবে। ব্যালট পাঠানোর অগ্রগতি অ্যাপেই দেখা যাবে।

‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপ চালুর প্রথম ৩৬ ঘণ্টায় চার হাজার প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন করেছেন। গত মঙ্গলবার রাতে অ্যাপ উদ্বোধনের পর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা পর্যন্ত পূর্ব এশিয়া, দক্ষিণ আমেরিকা ও আফ্রিকার ২৪টি দেশ থেকে চার হাজারের বেশি বাংলাদেশি নিবন্ধন করেন। এর মধ্যে ৩ হাজার ৭৬১ জন পুরুষ ও ২৪১ জন নারী। সবচেয়ে বেশি নিবন্ধন হয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া থেকে ২ হাজার ১৯৭ জন। জাপান থেকে ৮২২ জন এবং দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে ৪১০ জন।
বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান ‘আউট অব কান্ট্রি ভোটিং সিস্টেম অ্যান্ড ইমপ্লিমেন্টেশন (ওসিভি-এসডিআই)’ প্রকল্পের টিম লিডার অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সালীম আহমাদ খান।
ওসিভি-এসডিআই প্রকল্পের উপ-প্রকল্প পরিচালক ও ইসির সিস্টেম অ্যানালিস্ট মামুনুর হোসেন বলেন, অ্যাপ চালুর পর শুরুতে নিবন্ধনের হার কম ছিল, কিন্তু ভিজিট বা ‘হিট’ অনেক বেশি। নতুন অ্যাপ হওয়ায় ব্যবহারকারীরা প্রথমে দেখে নিচ্ছেন, পরে নিবন্ধন করছেন। সময় যত যাচ্ছে, নিবন্ধনের হারও বাড়ছে।
কীভাবে নিবন্ধন, কী লাগবে
নির্বাচন কমিশন (ইসি) বলছে, অ্যাপ ব্যবহার করা সহজ। প্রবাসীরা মাত্র ১০ মিনিটে অ্যাকাউন্ট তৈরি করে পোস্টাল ব্যালটের আবেদন করতে পারবেন। প্রয়োজন হবে জাতীয় পরিচয়পত্র (মূল বা প্রিন্ট কপি), পাসপোর্টের কপি, প্রবাসের ফোন নম্বর এবং স্থিতিশীল ইন্টারনেটসহ একটি মোবাইল ডিভাইস।
কোনো প্রবাসী যদি দেশে এসে সরাসরি ভোট দেওয়ার পরিকল্পনা করেন, তাহলে তাঁর আলাদা নিবন্ধন দরকার নেই। নিবন্ধন করা হলে দেশে এসে ভোট দেওয়া যাবে না। একটি মোবাইল ডিভাইস থেকে কেবল একজনই নিবন্ধন করতে পারবেন। নিবন্ধনের সময় বিদেশের পূর্ণাঙ্গ ঠিকানা দিতে হবে, যেখানে পোস্টাল ব্যালট পাঠানো হবে।
টার্গেট ৫০ লাখ প্রবাসী ভোটারের, চাইলে সক্ষমতা দ্বিগুণ
মামুনুর হোসেন জানান, অ্যাপটি পুরোপুরি দেশীয় প্রযুক্তিবিদদের তৈরি। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দেড় কোটি বাংলাদেশি থাকার হিসেবে প্রাথমিকভাবে ৫০ লাখ ভোটারের নিবন্ধন সক্ষমতা রাখা হয়েছে, প্রয়োজনে তা এক কোটিতে উন্নীত করা যাবে। তিনি বলেন, “যদি ৫০ লাখ প্রবাসীও নিবন্ধন করেন, তবে বৈশ্বিক মানদণ্ডে এটি হবে একটি রেকর্ড।”
অ্যাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মোহাম্মদ সানাউল্লাহ বলেন, বৈশ্বিকভাবে গড়ে মাত্র ২ দশমিক ৭ শতাংশ প্রবাসী নিবন্ধন করেন। ইসি এবার রেকর্ড গড়ার আশা করছে।
নিরাপত্তায় ‘কোনো আপস নয়’
ইসির কর্মকর্তারা বলেন, নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সব প্রযুক্তি ও প্রটোকল অনুসরণ করা হয়েছে। অতিরিক্ত সচিব ও উপ–প্রকল্প পরিচালক কেএম আলী নেওয়াজ বলেন, “পূর্ব অভিজ্ঞতার আলোকে নিরাপত্তায় বিশেষ নজর রাখা হয়েছে। ভোটারদের তথ্য ফাঁস হওয়ার কোনো ঝুঁকি নেই।”
অ্যাপের নিরাপত্তা পর্যবেক্ষণে ৮ আইটি বিশেষজ্ঞ বিভিন্ন শিফটে ২৪ ঘণ্টা কাজ করছেন। টিম লিডার সালিম আহমাদ খানও বলেন, সব ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
সিস্টেম অ্যানালিস্ট মামুনুর হোসেন জানান, eKYC, Liveness চেক, QR কোড যাচাই, মাল্টিফাংশনাল অথেন্টিকেশন, ওয়েব ও মোবাইল অ্যাপ টেস্টিং টুলসহ নানা স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে। চালুর আগে বিজিডি ই-গভ সিআইআরটি ও বিসিসি ভলনারেবিলিটি অ্যাসেসমেন্ট করে।
অ্যাপ উদ্বোধন নিয়ে কমিশনার সানাউল্লাহ বলেন, “অন্যান্য দেশে এ ধরনের অ্যাপ চালুর আগে অন্তত পাঁচ বছর ট্রায়াল চলে। আমরা পেয়েছি পাঁচ মাসেরও কম সময়। তারপরও নিশ্চিত করা হয়েছে যেন অ্যাপের কারণে নির্বাচন প্রক্রিয়া ব্যাহত না হয়।”
ইসির কর্মকর্তারা জানান, গত ২১ আগস্ট প্রয়োজনীয় জনবল সরবরাহ করা হয়। ৩৮ সদস্যের দলে ২৮ কনসালটেন্ট ও আইটি শাখার ১০ কর্মকর্তা দুই মাস ২৬ দিনে পুরো উন্নয়নকাজ শেষ করেন।
গণভোট হলে একই নিবন্ধন ব্যবহার
গণভোট আয়োজনের বিষয়ে এখনো আনুষ্ঠানিক নির্দেশনা পায়নি ইসি। তাদের ভাষ্য, প্রবাসীদের গণভোটেও একই অ্যাপ ব্যবহার করা হবে।
অতিরিক্ত সচিব কেএম আলী নেওয়াজ বলেন, “প্রবাসীদের নিবন্ধনের লাইভ ডেটা আমরা অ্যাপে দিচ্ছি। গণভোট হলে একই অ্যাপ দিয়েই নিবন্ধন হবে। পরে ডাকযোগে ব্যালট পাঠানো হবে।” অতিরিক্ত ব্যয় বিষয়ে তিনি বলেন, “নামমাত্র খরচ বাড়বে। অতিরিক্ত ব্যালট ছাপার ব্যয়ই মূলত বাড়বে।”
নির্বাচন কমিশনার সানাউল্লাহ বলেন, গণভোট বিষয়টি অ্যাপ তৈরির সময় বিবেচনায় ছিল না। আইন পাস হলে প্রয়োজনীয় প্রযুক্তিগত দিক বিবেচনা করে কমিশন সিদ্ধান্ত দেবে।
ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর না থাকলে ব্যালট বাতিল
ঘোষণাপত্রে যথাযথ স্বাক্ষর না থাকলে পোস্টাল ব্যালট বাতিল করবে রিটার্নিং অফিসার। এ বিষয়ে বুধবার পোস্টাল ভোটিং নিয়ে পরিপত্র জারি করেছে ইসি।
পরিপত্রে বলা হয়, রিটার্নিং অফিসার প্রাপ্ত খাম খুলে প্রথমে ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর আছে কি না দেখবেন। স্বাক্ষর না থাকলে ব্যালট পেপারের খাম না খুলেই তা বাতিল হিসেবে সংরক্ষণ করবেন।
নির্বাচন পরিচালনা শাখার উপসচিব মনির হোসেন স্বাক্ষরিত পরিপত্রে নিবন্ধন থেকে ফল চূড়ান্ত পর্যন্ত পুরো প্রক্রিয়া উল্লেখ করা হয়েছে।
বিদেশে অবস্থানরত ভোটারদের তথ্য যাচাই শেষে ডাক বিভাগ তাঁদের ঠিকানায় ব্যালট পাঠাবে। প্রতীক বরাদ্দ হলে অ্যাপে প্রার্থী তালিকা দেখে ভোটাররা পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন। তারপর ডাকযোগে ব্যালট রিটার্নিং অফিসারের কাছে পৌঁছাবে। ব্যালট পাঠানোর অগ্রগতি অ্যাপেই দেখা যাবে।

একটি ৭ মাত্রার ভূমিকম্পে ঢাকার প্রায় ৩৫ শতাংশ ভবন ভেঙে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। ঝুঁকি ঠেকাতে এখনই সব আবাসিক ভবনের গুণগত মান পরীক্ষা করার তাগিদ দিয়েছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পূরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক মেহেদী আহমেদ আনসারী।
১ ঘণ্টা আগে
ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, ‘যতদিন আলেম-ওলামারা রাষ্ট্র পরিচালনায় সম্পৃক্ত হবে না, ততদিন দেশে শান্তি-সুখ আসতে পারে না।’ এ কারণে তিনি আলেমদেরকে রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে একান্ত বৈঠক করেছেন। আজ শুক্রবার সেনাকুঞ্জে তাঁদের মধ্যে এ বৈঠক হয়।
২ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীর পলাশে ভূমিকম্পের সময় মাটির দেওয়াল ধসে কাজিম আলী (৭৫) নামের এক বৃদ্ধার মৃত্যু হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে