.png)
বক্তব্যগুলো বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণের পর অর্থাৎ গত ৯ সেপ্টেম্বরের পর ওয়াজে অংশ নিয়ে এ সব বক্তব্য দিয়েছেন তিনি।

স্ট্রিম প্রতিবেদক

সম্প্রতি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী মুফতি আমির হামজার করা ওয়াজের দুইটি ক্লিপ ভাইরাল হয়েছে। ভাইরাল হওয়া ক্লিপে তিনি দাবি করেন, তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) সাংবাদিকতা বিভাগে চান্স পেয়েছিলেন এবং আবাসিক হলের ছাত্রদের সকালে মদ দিয়ে কুলি করা দেখে তিনি সেখানে আর পড়েননি।
আমির হামজা কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) থেকে উচ্চতর শিক্ষা নিয়েছেন। ইবি এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, তাঁর পক্ষে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগে ভর্তির সুযোগ পাওয়া সম্ভব ছিল না। যে সময়ের কথা তিনি বলছেন, সেই সময়ে জাবিতে সাংবাদিকতা বিভাগ ছিলই না।
মুফতি আমির হামজা আগামী সংসদ নির্বাচনে কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনে জামায়াতের মনোনীত প্রার্থী। তিনি দেশজুড়ে ইসলামী বক্তা হিসেবে পরিচিত এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে বক্তা হিসেবে নিয়মিত ওয়াজ মাহফিলে অংশ নেন। এমনই দুইটি বক্তব্য সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। তবে এ সব বক্তব্য তিনি কবে, কোথায় দিয়েছেন–তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
তবে বক্তব্যগুলো বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণের পর অর্থাৎ গত ৯ সেপ্টেম্বরের পর ওয়াজে অংশ নিয়ে এ সব বক্তব্য দিয়েছেন তিনি।
ভাইরাল ওই বক্তব্যের একটি ক্লিপে আমির হামজাকে বলতে শোনা যায়, ‘আমি জাহাঙ্গীরনগরে ছিলাম, চান্স পেয়েছিলাম প্রথমে ওখানে। আমি দেখেছি, সকালবেলা কুলি করছে মদ দিয়ে। ছাত্র পিটাচ্ছে শিক্ষককে। এখন পর্যন্ত এ রকম বেয়াদব বাংলাদেশে আছে, না নেই?’
আরেকটি ক্লিপে তাঁকে বলতে শোনা যায়, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের যে রুমগুলো, আবাসিক রুম থেকে বের হচ্ছে সকালবেলা। মদ দিয়ে কুলি করে বের হচ্ছে। আমি প্রথমে জাহাঙ্গীরনগরে চান্স পেয়েছিলাম, সাংবাদিকতায়। আমার যে সুরত–সিরত যা, ওই ছাতায় তো পড়া সম্ভব না। এ জন্যে বছরখানেক থাকার পরে এসে আল কুরআনে ভর্তি হয়েছিলাম, কুষ্টিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে। আমি দেখেছিলাম ওখানে মানুষ, ছাত্র মাস্টার্সে পড়ে, সকালবেলা মদ দিয়ে কুলি করে এরপরে বের হচ্ছে। এটা ছাত্র।’
মুফতি আমির হামজার বক্তব্যের সারকথা হলো, তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগে ‘বছরখানেক’ পড়ার পর কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের আল কুরআন অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগে ভর্তি হয়েছিলেন।
মুফতি আমির হামজার কথার সত্যতা যাচাই করতে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগাযোগ করে জানা গেছে, মুফতি আমির হামজা ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের আল কুরআন অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ২০০৯–১০ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি হন।
মুফতি আমির হামজার বক্তব্য অনুযায়ী তাঁর ২০০৮–০৯ শিক্ষাবর্ষে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম অধ্যয়ন বিভাগে ভর্তি হওয়ার কথা।
আমি তো জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে ছিলাম। ক্যাম্পাসে কী হতো সবাই জানে। আমি কি অপরাধ করলাম? এখন বলেছে, এসব বোতলে পানি খায়। যদি তাই হয় আমি দুঃখিত। ওয়াজ করতে গেলে নানা বিষয়ে তুলনা করে কথা বলি, এতে ভুল হয়। আমির হামজা, জামায়াতে ইসলামী মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী
তবে ওই শিক্ষাবর্ষে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকতা বিভাগ ছিল না বলে জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট বিভাগ। আজ রোববার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কার্যালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে মুফতি আমির হামজার বক্তব্যের প্রতিবাদ জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১১ সালে জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগ চালু হয়। ২০১১-১২ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে এই বিভাগে প্রথম শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হয়।
অর্থাৎ আমির হামজা যে শিক্ষাবর্ষে (২০০৮–০৯) সাংবাদিকতা বিভাগে চান্স পাওয়ার কথা বলেছেন, বিশ্ববিদ্যালয়টিতে এই বিভাগ চালু হয়েছে তাঁর অন্তত তিন বছর পর।
বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মোহাম্মদ মহিউদ্দিনের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে মদ দিয়ে কুলি করার বিষয়টিরও প্রতিবাদ জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আবাসিক হলগুলোতে সকালে ‘মদ’ দিয়ে কুলি করার প্রত্যক্ষ করার বর্ণনাটিও তাঁর মনগড়া ও অসত্য। প্রমাণসহ এমন নজির প্রশাসনের কাছে নেই। ছাত্ররা শিক্ষকদের লাঠি দিয়ে পেটানোর তাঁর বক্তব্যটি সত্যের অপলাপ মাত্র। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক-শিক্ষাথীর্দের আন্তসম্পর্কের বন্ধন সব সময়ই প্রশংসনীয়।’
বিষয়টি নিয়ে জানতে মুফতি আমির হামজার মোবাইলে কয়েক দফায় কল করা হলেও তিনি কল ধরেননি। এসএমএস করা হলেও তিনি উত্তর দেননি।
তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের হল নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্যের পর আমির হামজাকে সতর্ক করে দিয়েছে তাঁর দল জামায়াতে ইসলামী। তাঁকে রাজনৈতিক বিতর্কিত বিষয়ে বক্তব্য না দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।
বিষয়টির জন্য ক্ষমা চেয়ে তিনি গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘আমি তো জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে ছিলাম। ক্যাম্পাসে কী হতো সবাই জানে। আমি কি অপরাধ করলাম? এখন বলেছে, এসব বোতলে পানি খায়। যদি তাই হয় আমি দুঃখিত। ওয়াজ করতে গেলে নানা বিষয়ে তুলনা করে কথা বলি, এতে ভুল হয়। আওয়ামী লীগের আমলে জেলখানায় আমার ওপর অত্যাচার হয়েছে। আমি এখনো সুস্থ নই। কথা বলতে গেলে ভুল হয়, সতর্ক থাকব।’

সম্প্রতি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী মুফতি আমির হামজার করা ওয়াজের দুইটি ক্লিপ ভাইরাল হয়েছে। ভাইরাল হওয়া ক্লিপে তিনি দাবি করেন, তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) সাংবাদিকতা বিভাগে চান্স পেয়েছিলেন এবং আবাসিক হলের ছাত্রদের সকালে মদ দিয়ে কুলি করা দেখে তিনি সেখানে আর পড়েননি।
আমির হামজা কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) থেকে উচ্চতর শিক্ষা নিয়েছেন। ইবি এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, তাঁর পক্ষে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগে ভর্তির সুযোগ পাওয়া সম্ভব ছিল না। যে সময়ের কথা তিনি বলছেন, সেই সময়ে জাবিতে সাংবাদিকতা বিভাগ ছিলই না।
মুফতি আমির হামজা আগামী সংসদ নির্বাচনে কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনে জামায়াতের মনোনীত প্রার্থী। তিনি দেশজুড়ে ইসলামী বক্তা হিসেবে পরিচিত এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে বক্তা হিসেবে নিয়মিত ওয়াজ মাহফিলে অংশ নেন। এমনই দুইটি বক্তব্য সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। তবে এ সব বক্তব্য তিনি কবে, কোথায় দিয়েছেন–তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
তবে বক্তব্যগুলো বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণের পর অর্থাৎ গত ৯ সেপ্টেম্বরের পর ওয়াজে অংশ নিয়ে এ সব বক্তব্য দিয়েছেন তিনি।
ভাইরাল ওই বক্তব্যের একটি ক্লিপে আমির হামজাকে বলতে শোনা যায়, ‘আমি জাহাঙ্গীরনগরে ছিলাম, চান্স পেয়েছিলাম প্রথমে ওখানে। আমি দেখেছি, সকালবেলা কুলি করছে মদ দিয়ে। ছাত্র পিটাচ্ছে শিক্ষককে। এখন পর্যন্ত এ রকম বেয়াদব বাংলাদেশে আছে, না নেই?’
আরেকটি ক্লিপে তাঁকে বলতে শোনা যায়, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের যে রুমগুলো, আবাসিক রুম থেকে বের হচ্ছে সকালবেলা। মদ দিয়ে কুলি করে বের হচ্ছে। আমি প্রথমে জাহাঙ্গীরনগরে চান্স পেয়েছিলাম, সাংবাদিকতায়। আমার যে সুরত–সিরত যা, ওই ছাতায় তো পড়া সম্ভব না। এ জন্যে বছরখানেক থাকার পরে এসে আল কুরআনে ভর্তি হয়েছিলাম, কুষ্টিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে। আমি দেখেছিলাম ওখানে মানুষ, ছাত্র মাস্টার্সে পড়ে, সকালবেলা মদ দিয়ে কুলি করে এরপরে বের হচ্ছে। এটা ছাত্র।’
মুফতি আমির হামজার বক্তব্যের সারকথা হলো, তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগে ‘বছরখানেক’ পড়ার পর কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের আল কুরআন অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগে ভর্তি হয়েছিলেন।
মুফতি আমির হামজার কথার সত্যতা যাচাই করতে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগাযোগ করে জানা গেছে, মুফতি আমির হামজা ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের আল কুরআন অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ২০০৯–১০ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি হন।
মুফতি আমির হামজার বক্তব্য অনুযায়ী তাঁর ২০০৮–০৯ শিক্ষাবর্ষে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম অধ্যয়ন বিভাগে ভর্তি হওয়ার কথা।
আমি তো জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে ছিলাম। ক্যাম্পাসে কী হতো সবাই জানে। আমি কি অপরাধ করলাম? এখন বলেছে, এসব বোতলে পানি খায়। যদি তাই হয় আমি দুঃখিত। ওয়াজ করতে গেলে নানা বিষয়ে তুলনা করে কথা বলি, এতে ভুল হয়। আমির হামজা, জামায়াতে ইসলামী মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী
তবে ওই শিক্ষাবর্ষে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকতা বিভাগ ছিল না বলে জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট বিভাগ। আজ রোববার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কার্যালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে মুফতি আমির হামজার বক্তব্যের প্রতিবাদ জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১১ সালে জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগ চালু হয়। ২০১১-১২ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে এই বিভাগে প্রথম শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হয়।
অর্থাৎ আমির হামজা যে শিক্ষাবর্ষে (২০০৮–০৯) সাংবাদিকতা বিভাগে চান্স পাওয়ার কথা বলেছেন, বিশ্ববিদ্যালয়টিতে এই বিভাগ চালু হয়েছে তাঁর অন্তত তিন বছর পর।
বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মোহাম্মদ মহিউদ্দিনের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে মদ দিয়ে কুলি করার বিষয়টিরও প্রতিবাদ জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আবাসিক হলগুলোতে সকালে ‘মদ’ দিয়ে কুলি করার প্রত্যক্ষ করার বর্ণনাটিও তাঁর মনগড়া ও অসত্য। প্রমাণসহ এমন নজির প্রশাসনের কাছে নেই। ছাত্ররা শিক্ষকদের লাঠি দিয়ে পেটানোর তাঁর বক্তব্যটি সত্যের অপলাপ মাত্র। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক-শিক্ষাথীর্দের আন্তসম্পর্কের বন্ধন সব সময়ই প্রশংসনীয়।’
বিষয়টি নিয়ে জানতে মুফতি আমির হামজার মোবাইলে কয়েক দফায় কল করা হলেও তিনি কল ধরেননি। এসএমএস করা হলেও তিনি উত্তর দেননি।
তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের হল নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্যের পর আমির হামজাকে সতর্ক করে দিয়েছে তাঁর দল জামায়াতে ইসলামী। তাঁকে রাজনৈতিক বিতর্কিত বিষয়ে বক্তব্য না দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।
বিষয়টির জন্য ক্ষমা চেয়ে তিনি গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘আমি তো জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে ছিলাম। ক্যাম্পাসে কী হতো সবাই জানে। আমি কি অপরাধ করলাম? এখন বলেছে, এসব বোতলে পানি খায়। যদি তাই হয় আমি দুঃখিত। ওয়াজ করতে গেলে নানা বিষয়ে তুলনা করে কথা বলি, এতে ভুল হয়। আওয়ামী লীগের আমলে জেলখানায় আমার ওপর অত্যাচার হয়েছে। আমি এখনো সুস্থ নই। কথা বলতে গেলে ভুল হয়, সতর্ক থাকব।’
.png)

দেশের প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাস্তরে ঝরে পড়ার উচ্চ হার এবং শিক্ষার নিম্নমান নিয়ে উদ্বেগজনক চিত্র তুলে ধরেছে ইউনেসকোর সাম্প্রতিক প্রতিবেদন। এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে প্রাথমিকে প্রায় ১৪ শতাংশ ও মাধ্যমিকে প্রায় ৩৩ শতাংশ শিক্ষার্থী শিক্ষাজীবন শেষ করার আগেই ঝরে পড়ছে।
২ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদের বিভিন্ন ধারা, গণভোটের সময়সূচি ও সনদের বাস্তবায়ন কাঠামো নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে থাকা ভিন্নমতের কারণে বাংলাদেশে রাজনৈতিক ঐকমত্য তৈরিতে স্পষ্ট চ্যালেঞ্জ রয়েছে বলে জানিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (আইআরআই)।
২ ঘণ্টা আগে
বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ পরিবেশ পুরস্কার ‘দ্য আর্থশট প্রাইজ ২০২৫’ জিতেছে বাংলাদেশের সামাজিক উন্নয়ন সংস্থা ‘ফ্রেন্ডশিপ’। ‘ফিক্স আওয়ার ক্লাইমেট’ ক্যাটাগরিতে সমন্বিত উন্নয়ন মডেলের জন্য সংস্থাটিকে এই পুরস্কারে ভূষিত করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
২০২০ সালে করোনা মহামারির সময় শেখ হাসিনা সরকার হঠাৎ ছয়টি চিনিকলে আখমাড়াই বন্ধের ঘোষণা দেয়। খেতে তখন দণ্ডায়মান আখ, ছিল কাটার অপেক্ষায়
৩ ঘণ্টা আগে