মহাসমাবেশ উপলক্ষে গতকাল শুক্রবার (১৮ জুলাই) সন্ধ্যাতেই রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে নেতাকর্মীরা সমাবেশস্থলে জড়ো হতে শুরু করেন। আজ সকালের মধ্যে বাস, ট্রেন, লঞ্চসহ বিভিন্ন যানবাহনে করে ঢাকার বাইরের নেতাকর্মীরা সমাবেশে যোগ দেন।
স্ট্রিম প্রতিবেদক
আজ শনিবার (১৯ জুলাই) সাত দফা দাবিতে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রথমবারের মতো জাতীয় সমাবেশ করছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। এ উপলক্ষে আজ সকাল ৯টা ৪০ মিনিটে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান দিয়ে জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু হয়েছে। দুপুর ২টা থেকে শুরু হয় মূল সমাবেশ।
মহাসমাবেশ উপলক্ষে গতকাল শুক্রবার (১৮ জুলাই) সন্ধ্যাতেই রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে নেতাকর্মীরা সমাবেশস্থলে জড়ো হতে শুরু করেন। আজ সকালের মধ্যে বাস, ট্রেন, লঞ্চসহ বিভিন্ন যানবাহনে করে ঢাকার বাইরের নেতাকর্মীরা সমাবেশে যোগ দেন।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, সারাদেশের নেতাকর্মীরা যাতে নির্বিঘ্নে রাজধানী আসতে পারেন এ জন্য ময়মনসিংহ, সিরাজগঞ্জ, রাজশাহী ও চট্টগ্রাম থেকে চার জোড়া বিশেষ ট্রেন ভাড়া করেছে দলটি। এই চার জোড়া ট্রেন ভাড়া করতে অগ্রিম প্রায় ৩২ লাখ টাকা দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। এছাড়াও ১০ হাজারেরও বেশি যাত্রীবাহী বাস বুকিং করা হয়েছে দলটির পক্ষ থেকে।
এর আগে গত সোমবার (১৫ জুলাই) জামায়াতে ইসলামীর সমাবেশ উপলক্ষে দলটির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে চার জোড়া বিশেষ ট্রেন পরিচালনার অনুমোদন দেয় বাংলাদেশ রেলওয়ে। তবে এ সিদ্ধান্তকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনা সৃষ্টি হয়। বিভিন্ন ‘বিভ্রান্তিকর তথ্য’ ছড়াতে শুরু করে।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের পুরো ঘটনাকে ব্যঙ্গ করে তাঁর ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘আপনারা যারা বিয়েশাদি বা কোনো অনুষ্ঠানে ফ্লেক্স করতে পছন্দ করেন, তাদের জন্যে একটা আইডিয়া দেই। আগামীতে এ ধরনের কোনো আয়োজন করলে একটা সম্পূর্ণ ট্রেন ভাড়া করতে পারেন, ভাড়াও বেশ কম।’
সাংবাদিক মোস্তফা ফিরোজ বলেন, ‘জামায়াত ইসলামীকে যদি এভাবে ভাড়া দেওয়া হয়, তাহলে ভবিষ্যতে বিএনপি বা অন্যান্য রাজনৈতিক দলকেও কি ভাড়া দেওয়া হবে? আর এভাবে রাজনৈতিক কাজে নিয়মিত ট্রেন ভাড়া দেওয়া শুরু হলে যাত্রীদের ভোগান্তির ব্যাপারে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ কি করবে?’
গতকাল শুক্রবার (১৮ জুলাই) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা ও সমালোচনার ব্যাখ্যা দিয়ে লিখিত বিবৃতি প্রকাশ করেছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।
বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ১৯ জুলাইয়ের সমাবেশ উপলক্ষে দলটির আবেদনের প্রেক্ষিতে চার জোড়া বিশেষ ট্রেন পরিচালনার অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। এই বিশেষ ট্রেনের ভাড়া বাবদ জামায়াত ৩২ লাখ টাকা অগ্রিম পরিশোধ করেছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, অতীতে বাংলাদেশ রেলওয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের বড় কর্মসূচি উপলক্ষে তাদের আবেদনের প্রেক্ষিতে বিশেষ ট্রেন পরিচালনার নজির রয়েছে। রাজনৈতিক দলের জনসমাবেশ বা অনুরূপ কর্মসূচির কারণে তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে নির্দিষ্ট ভাড়া আদায় সাপেক্ষে বিশেষ ট্রেন পরিচালনার অনুমতি প্রদান বাংলাদেশ রেলওয়ের একটি নৈমিত্তিক কাজ।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, রাজনৈতিক দলের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ট্রেন পরিচালনার অনুমতির ইতিহাস বা নজির না জেনে পক্ষপাতমূলকভাবে বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচার করা হচ্ছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, এ ধরনের সমাবেশে বিশেষ ট্রেন পরিচালনার অনুমতি না দিলে বিভিন্ন রুটে চলাচলকারী নিয়মিত ট্রেনের টিকিটবিহীন যাত্রী নিয়ন্ত্রণ করা অত্যন্ত কঠিন ও দুরূহ হয়ে পড়ে। এতে বাংলাদেশ রেলওয়ে কাঙ্ক্ষিত রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হয়। অন্যদিকে বিশেষ ট্রেন পরিচালনার অনুমতি দেওয়ার ফলে নির্দিষ্ট ভাড়া পরিশোধ করে দলের নেতাকর্মীরা বিশেষ ট্রেনে ভ্রমণ করতে পারবেন। এতে বাংলাদেশ রেলওয়ের কাঙ্ক্ষিত রাজস্ব আয় করতে সক্ষম হবে। এ ছাড়াও অন্যান্য ট্রেনের সাধারণ যাত্রীরাও বাড়তি ভোগান্তি থেকে পরিত্রাণ পাবে।
জামায়াতে ইসলামীর রাজশাহী মহানগরীর সেক্রেটারি ইমাজ উদ্দিন মণ্ডল গণমাধ্যমকে জানান, সংগঠনের পক্ষ থেকে আমরা বৃহস্পতিবার ট্রেনের ১ হাজার ১৭৯টি টিকিটের মূল্য হিসেবে প্রায় ১২ লাখ ৭ হাজার টাকা পরিশোধ করে রশিদ নিয়েছি। ১৪ বগির এই ট্রেনের পুরোটিতেই জামায়াতে ইসলামী নেতা-কর্মীরা থাকবেন। এ ছাড়া বিভিন্ন উপজেলা থেকে ৮ থেকে ১০টি করে বাস নেতা-কর্মীদের নিয়ে ঢাকা যাবে। আর যাদের ঢাকায় কোনো কাজ আছে, তারা সেরে নেওয়ার জন্য দুই দিন ধরেই ঢাকায় যাচ্ছেন। শুক্রবার সকালেও অনেক নেতা-কর্মী গেছেন।
ট্রেন ভাড়া নেওয়ার ব্যাপারে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কোনো নেতার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
২০২৩ সালের জানুয়ারিতে রাজশাহী এবং যশোরে সমাবেশের জন্য আওয়ামী লীগকে আটটি ট্রেন ভাড়া দিয়েছিল রেলওয়ে।
২০২৩ সালের ২৯ জুলাই রাজশাহীর মাদ্রাসা মাঠে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভায় অংশ নেওয়ার উদ্দেশ্যে রেলওয়ের পশ্চিম জোনের পাকশি বিভাগের ৮টি রেলস্টেশন থেকে ৮টি বিশেষ ট্রেন প্রায় ১০ হাজারের বেশি আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের যাতায়াতে ব্যবহার করা হয়েছিল।
আজ শনিবার (১৯ জুলাই) সাত দফা দাবিতে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রথমবারের মতো জাতীয় সমাবেশ করছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। এ উপলক্ষে আজ সকাল ৯টা ৪০ মিনিটে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান দিয়ে জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু হয়েছে। দুপুর ২টা থেকে শুরু হয় মূল সমাবেশ।
মহাসমাবেশ উপলক্ষে গতকাল শুক্রবার (১৮ জুলাই) সন্ধ্যাতেই রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে নেতাকর্মীরা সমাবেশস্থলে জড়ো হতে শুরু করেন। আজ সকালের মধ্যে বাস, ট্রেন, লঞ্চসহ বিভিন্ন যানবাহনে করে ঢাকার বাইরের নেতাকর্মীরা সমাবেশে যোগ দেন।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, সারাদেশের নেতাকর্মীরা যাতে নির্বিঘ্নে রাজধানী আসতে পারেন এ জন্য ময়মনসিংহ, সিরাজগঞ্জ, রাজশাহী ও চট্টগ্রাম থেকে চার জোড়া বিশেষ ট্রেন ভাড়া করেছে দলটি। এই চার জোড়া ট্রেন ভাড়া করতে অগ্রিম প্রায় ৩২ লাখ টাকা দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। এছাড়াও ১০ হাজারেরও বেশি যাত্রীবাহী বাস বুকিং করা হয়েছে দলটির পক্ষ থেকে।
এর আগে গত সোমবার (১৫ জুলাই) জামায়াতে ইসলামীর সমাবেশ উপলক্ষে দলটির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে চার জোড়া বিশেষ ট্রেন পরিচালনার অনুমোদন দেয় বাংলাদেশ রেলওয়ে। তবে এ সিদ্ধান্তকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনা সৃষ্টি হয়। বিভিন্ন ‘বিভ্রান্তিকর তথ্য’ ছড়াতে শুরু করে।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের পুরো ঘটনাকে ব্যঙ্গ করে তাঁর ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘আপনারা যারা বিয়েশাদি বা কোনো অনুষ্ঠানে ফ্লেক্স করতে পছন্দ করেন, তাদের জন্যে একটা আইডিয়া দেই। আগামীতে এ ধরনের কোনো আয়োজন করলে একটা সম্পূর্ণ ট্রেন ভাড়া করতে পারেন, ভাড়াও বেশ কম।’
সাংবাদিক মোস্তফা ফিরোজ বলেন, ‘জামায়াত ইসলামীকে যদি এভাবে ভাড়া দেওয়া হয়, তাহলে ভবিষ্যতে বিএনপি বা অন্যান্য রাজনৈতিক দলকেও কি ভাড়া দেওয়া হবে? আর এভাবে রাজনৈতিক কাজে নিয়মিত ট্রেন ভাড়া দেওয়া শুরু হলে যাত্রীদের ভোগান্তির ব্যাপারে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ কি করবে?’
গতকাল শুক্রবার (১৮ জুলাই) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা ও সমালোচনার ব্যাখ্যা দিয়ে লিখিত বিবৃতি প্রকাশ করেছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।
বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ১৯ জুলাইয়ের সমাবেশ উপলক্ষে দলটির আবেদনের প্রেক্ষিতে চার জোড়া বিশেষ ট্রেন পরিচালনার অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। এই বিশেষ ট্রেনের ভাড়া বাবদ জামায়াত ৩২ লাখ টাকা অগ্রিম পরিশোধ করেছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, অতীতে বাংলাদেশ রেলওয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের বড় কর্মসূচি উপলক্ষে তাদের আবেদনের প্রেক্ষিতে বিশেষ ট্রেন পরিচালনার নজির রয়েছে। রাজনৈতিক দলের জনসমাবেশ বা অনুরূপ কর্মসূচির কারণে তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে নির্দিষ্ট ভাড়া আদায় সাপেক্ষে বিশেষ ট্রেন পরিচালনার অনুমতি প্রদান বাংলাদেশ রেলওয়ের একটি নৈমিত্তিক কাজ।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, রাজনৈতিক দলের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ট্রেন পরিচালনার অনুমতির ইতিহাস বা নজির না জেনে পক্ষপাতমূলকভাবে বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচার করা হচ্ছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, এ ধরনের সমাবেশে বিশেষ ট্রেন পরিচালনার অনুমতি না দিলে বিভিন্ন রুটে চলাচলকারী নিয়মিত ট্রেনের টিকিটবিহীন যাত্রী নিয়ন্ত্রণ করা অত্যন্ত কঠিন ও দুরূহ হয়ে পড়ে। এতে বাংলাদেশ রেলওয়ে কাঙ্ক্ষিত রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হয়। অন্যদিকে বিশেষ ট্রেন পরিচালনার অনুমতি দেওয়ার ফলে নির্দিষ্ট ভাড়া পরিশোধ করে দলের নেতাকর্মীরা বিশেষ ট্রেনে ভ্রমণ করতে পারবেন। এতে বাংলাদেশ রেলওয়ের কাঙ্ক্ষিত রাজস্ব আয় করতে সক্ষম হবে। এ ছাড়াও অন্যান্য ট্রেনের সাধারণ যাত্রীরাও বাড়তি ভোগান্তি থেকে পরিত্রাণ পাবে।
জামায়াতে ইসলামীর রাজশাহী মহানগরীর সেক্রেটারি ইমাজ উদ্দিন মণ্ডল গণমাধ্যমকে জানান, সংগঠনের পক্ষ থেকে আমরা বৃহস্পতিবার ট্রেনের ১ হাজার ১৭৯টি টিকিটের মূল্য হিসেবে প্রায় ১২ লাখ ৭ হাজার টাকা পরিশোধ করে রশিদ নিয়েছি। ১৪ বগির এই ট্রেনের পুরোটিতেই জামায়াতে ইসলামী নেতা-কর্মীরা থাকবেন। এ ছাড়া বিভিন্ন উপজেলা থেকে ৮ থেকে ১০টি করে বাস নেতা-কর্মীদের নিয়ে ঢাকা যাবে। আর যাদের ঢাকায় কোনো কাজ আছে, তারা সেরে নেওয়ার জন্য দুই দিন ধরেই ঢাকায় যাচ্ছেন। শুক্রবার সকালেও অনেক নেতা-কর্মী গেছেন।
ট্রেন ভাড়া নেওয়ার ব্যাপারে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কোনো নেতার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
২০২৩ সালের জানুয়ারিতে রাজশাহী এবং যশোরে সমাবেশের জন্য আওয়ামী লীগকে আটটি ট্রেন ভাড়া দিয়েছিল রেলওয়ে।
২০২৩ সালের ২৯ জুলাই রাজশাহীর মাদ্রাসা মাঠে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভায় অংশ নেওয়ার উদ্দেশ্যে রেলওয়ের পশ্চিম জোনের পাকশি বিভাগের ৮টি রেলস্টেশন থেকে ৮টি বিশেষ ট্রেন প্রায় ১০ হাজারের বেশি আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের যাতায়াতে ব্যবহার করা হয়েছিল।
এই ফিরে আসাকে মনে করা হচ্ছে জামায়াতের নতুনভাবে গুছিয়ে তোলার চেষ্টা এবং নতুন রাজনৈতিক জোট গঠনের ইঙ্গিত। সমাবেশটি ছিল জামায়াতের ‘পুনর্জন্ম’—যেখানে তারা একদিকে সাত দফার মাধ্যমে রাষ্ট্র পুনর্গঠনের রূপরেখা দেয়, অন্যদিকে দুর্নীতিবিরোধী রাজনীতির অঙ্গীকার করে নিজেদের ‘আদর্শিক ইসলামি গণদল’ হিসেবে গড়তে চায়।
১০ ঘণ্টা আগেসমাবেশে বিভিন্ন ইসলামি দলের নেতৃবৃন্দ পরস্পর ঐক্য গড়ার গুরুত্ব তুলে ধরবেন। যেসব ইসলামপন্থী দল কখনো জামায়াতের সঙ্গে একছাতার নিচে আসেনি তারাও সমাবেশে আমন্ত্রণ পেয়েছে।
২ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনায় বেশিরভাগ রাজনৈতিক দল দ্বিকক্ষ সংসদের প্রস্তাবে সমর্থন দিয়েছে। তবে সংসদের উচ্চকক্ষের গঠন প্রক্রিয়া নিয়ে তাদের মধ্যে মতপার্থক্য বেশি। নারী আসন ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরিয়ে আনার মতো কয়েকটি বিষয় সংস্কারেও দলগুলো একমত।
৩ দিন আগে১৭ জুলাই আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার দিবস। এই দিবসকে বিশ্বব্যাপী আইন ও মানবাধিকারের প্রতি দায়বদ্ধতার প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। প্রশ্ন ওঠে, বাংলাদেশে ন্যায়বিচার কতটা দৃশ্যমান? ওয়ালিদের মতো শিশুহত্যায় বিচারহীনতা ও বিচারের দীর্ঘসূত্রিতা—আমাদের ন্যায়বিচারের বর্তমান অবস্থা নিয়ে ভাবিয়ে তোলে।
৩ দিন আগে