স্ট্রিম ডেস্ক

বাংলাদেশে ‘ভিআইপি’ বা ‘ভিভিআইপি’ মর্যাদা সাধারণত রাষ্ট্রের উচ্চপদস্থ ব্যক্তিদের দেওয়া হয়। বর্তমান বা সাবেক প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী বা সমমানের দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিরা এই তালিকায় থাকেন। বিদেশি রাষ্ট্রনেতা বা বিশিষ্ট অতিথিরাও এ মর্যাদা পেতে পারেন।
এই মর্যাদা দেওয়ার মূল উদ্দেশ্য হলো নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, যা বিশেষ নিরাপত্তা আইন, ২০২১–এর আওতায় পরিচালিত হয়। তবে বাস্তবে এ নিরাপত্তার সঙ্গে আরও কিছু বিশেষ সুবিধা যুক্ত থাকে।
গতকাল সোমবার (২ ডিসেম্বর) অন্তর্বর্তী সরকার বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে এই আইনের আওতায় ভিভিআইপি ঘোষণা করেছে। ফলে তিনি রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ও সংশ্লিষ্ট সুবিধার অধিকারী হবেন।
অনেক দেশে সাবেক রাষ্ট্রপ্রধানদের জন্য পেনশন, সরকারি বাসভবন বা কর্মী রাখার মতো সুবিধা আইন দিয়ে নিশ্চিত করা হয়। কিন্তু বাংলাদেশে সাবেক প্রধানমন্ত্রীদের জন্য এমন পূর্ণাঙ্গ আইন নেই। ফলে ভিআইপি অথবা ভিভিআইপি মর্যাদা সে শূন্যতা অনেকটাই পূরণ করে।
উন্নত নিরাপত্তা সুরক্ষা
ভিআইপি মর্যাদার সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো বিশেষ নিরাপত্তা। এই দায়িত্ব পালন করে স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স (এসএসএফ)। তারা কাছাকাছি থেকে নিরাপত্তা দেয়। বডিগার্ড, নিরাপদ গাড়িবহর ও যাতায়াতের ব্যবস্থা তারা নিশ্চিত করে।
গোয়েন্দা তৎপরতা: সম্ভাব্য হুমকি নিয়ে তথ্য সংগ্রহ, বিশ্লেষণ ও আগাম প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
বাড়তি ক্ষমতা: ভিআইপির নিরাপত্তায় বাধা হতে পারে এমন কাউকে এসএসএফ পরোয়ানা ছাড়া গ্রেপ্তার করতে পারে। প্রয়োজনে সতর্কবার্তার পর বলপ্রয়োগ বা অস্ত্র ব্যবহারেরও অনুমতি আছে। দায়িত্ব পালনের সময় নেওয়া পদক্ষেপের জন্য তাদের বিরুদ্ধে মামলা করতে হলে সরকারের অনুমতি লাগে।
এই নিরাপত্তা সাধারণত দীর্ঘমেয়াদি হয়। কিছু ক্ষেত্রে পরিবারের সদস্যরাও এর সুবিধা পান, যদিও ২০২৪ সালে পরিবার-সম্পর্কিত কিছু বিধান সংশোধন করা হয়।
প্রোটোকল ও চলাচলে বিশেষ সুবিধা
ভিআইপি অথবা ভিভিআইপি মর্যাদার ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় প্রোটোকল ও চলাচলে বিশেষ সুবিধা দেওয়া হয়।
বিমানবন্দর সুবিধা: ভিআইপি/ভিভিআইপি লাউঞ্জ ব্যবহারের সুযোগ থাকে। দ্রুত বোর্ডিং, কাস্টমস ও ইমিগ্রেশন সম্পন্ন হয়। আগমন বা প্রস্থানের সময় সর্বোচ্চ দুজন অতিথিও লাউঞ্জে ঢুকতে পারেন।
সড়ক চলাচলে সুবিধা: ভিআইপি চলাচলের সময় নিরাপদ যাতায়াত নিশ্চিত করতে কখনো সাময়িকভাবে রাস্তা নিয়ন্ত্রণ বা খালি করা হয়। এ ব্যবস্থা সময়সূচি অনুসারে দ্রুত চলাচল নিশ্চিত করে।
রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠান: রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠান, কূটনৈতিক সভা বা জনসভায় বিশেষ বসার ব্যবস্থা, নিরাপত্তা অনুমতি এবং অগ্রাধিকার সুবিধা দেওয়া হয়। এসব অনুষ্ঠানের অতিথিদের যাচাই-বাছাই সাধারণত স্পেশাল ব্রাঞ্চ করে।
বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নত সুবিধা
কারাগার সুবিধা: কোনো ভিআইপি কারাগারে বন্দী হলে তাকে সাধারণত ‘ডিভিশন-এ’ শ্রেণির কক্ষে রাখা হয়। এখানে থাকার ব্যবস্থা তুলনামূলক ভালো। খাদ্য, চিকিৎসা ও অন্যান্য সুবিধাও সাধারণ বন্দীদের তুলনায় উন্নত। রাজনৈতিক ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে অতীতে এমন উদাহরণ রয়েছে।
চিকিৎসা ও অন্যান্য সহায়তা: সাবেক প্রধানমন্ত্রীদের জন্য এসব সুবিধা আইনে বাধ্যতামূলক নয়। তবে ভিআইপি মর্যাদা থাকলে সরকারি হাসপাতাল বা বিদেশে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে চিকিৎসা পাওয়ার সুযোগ বাড়ে।
সাবেক নেতাদের জন্য অতিরিক্ত সুবিধা
বাংলাদেশে সাবেক প্রধানমন্ত্রীদের জন্য স্থায়ী সুবিধা নির্ধারণে কোনো পূর্ণাঙ্গ আইন নেই। তবে ভিআইপি মর্যাদা থাকলে কিছু সুবিধা পরোক্ষভাবে পাওয়া যায়।
ভাতা ও জনবল: অবসরপ্রাপ্ত কিছু উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার মতো ভাতা, ব্যক্তিগত সহকারী বা দপ্তর পরিচালনার ব্যয় দেওয়া হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, সাবেক রাষ্ট্রপতিরা প্রায় ৯০ হাজার টাকা মাসিক ভাতা পান। তবে এটি সরকারের সিদ্ধান্তসাপেক্ষ।
বাসস্থান ও বিল: কখনো কখনো সরকারি বাসভবন বজায় রাখা বা বিদ্যুৎ–গ্যাসের মতো বিল সুবিধা দেওয়া হয়। যদিও এগুলো সাধারণত কর্মরত কর্মকর্তাদের জন্য বেশি প্রযোজ্য।
বিশেষ নিরাপত্তা আইন, ২০২১–এর অধীনে ভিআইপি/ভিভিআইপি মর্যাদার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো নিরাপত্তা। তবে এর পাশাপাশি প্রোটোকল, বিভিন্ন সেবায় অগ্রাধিকার এবং আনুষঙ্গিক সুবিধাও পাওয়া যায়। এসব সুবিধা সরকারি সংস্থার মাধ্যমে পরিচালিত হয় এবং ব্যক্তির অবস্থান ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট অনুযায়ী ভিন্ন হতে পারে।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মতো নেতাদের জন্য আলাদা আইন না থাকায় এই মর্যাদা তাদের নিরাপত্তা ও প্রয়োজনীয় সুবিধা অনেকটাই নিশ্চিত করবে।

বাংলাদেশে ‘ভিআইপি’ বা ‘ভিভিআইপি’ মর্যাদা সাধারণত রাষ্ট্রের উচ্চপদস্থ ব্যক্তিদের দেওয়া হয়। বর্তমান বা সাবেক প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী বা সমমানের দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিরা এই তালিকায় থাকেন। বিদেশি রাষ্ট্রনেতা বা বিশিষ্ট অতিথিরাও এ মর্যাদা পেতে পারেন।
এই মর্যাদা দেওয়ার মূল উদ্দেশ্য হলো নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, যা বিশেষ নিরাপত্তা আইন, ২০২১–এর আওতায় পরিচালিত হয়। তবে বাস্তবে এ নিরাপত্তার সঙ্গে আরও কিছু বিশেষ সুবিধা যুক্ত থাকে।
গতকাল সোমবার (২ ডিসেম্বর) অন্তর্বর্তী সরকার বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে এই আইনের আওতায় ভিভিআইপি ঘোষণা করেছে। ফলে তিনি রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ও সংশ্লিষ্ট সুবিধার অধিকারী হবেন।
অনেক দেশে সাবেক রাষ্ট্রপ্রধানদের জন্য পেনশন, সরকারি বাসভবন বা কর্মী রাখার মতো সুবিধা আইন দিয়ে নিশ্চিত করা হয়। কিন্তু বাংলাদেশে সাবেক প্রধানমন্ত্রীদের জন্য এমন পূর্ণাঙ্গ আইন নেই। ফলে ভিআইপি অথবা ভিভিআইপি মর্যাদা সে শূন্যতা অনেকটাই পূরণ করে।
উন্নত নিরাপত্তা সুরক্ষা
ভিআইপি মর্যাদার সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো বিশেষ নিরাপত্তা। এই দায়িত্ব পালন করে স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স (এসএসএফ)। তারা কাছাকাছি থেকে নিরাপত্তা দেয়। বডিগার্ড, নিরাপদ গাড়িবহর ও যাতায়াতের ব্যবস্থা তারা নিশ্চিত করে।
গোয়েন্দা তৎপরতা: সম্ভাব্য হুমকি নিয়ে তথ্য সংগ্রহ, বিশ্লেষণ ও আগাম প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
বাড়তি ক্ষমতা: ভিআইপির নিরাপত্তায় বাধা হতে পারে এমন কাউকে এসএসএফ পরোয়ানা ছাড়া গ্রেপ্তার করতে পারে। প্রয়োজনে সতর্কবার্তার পর বলপ্রয়োগ বা অস্ত্র ব্যবহারেরও অনুমতি আছে। দায়িত্ব পালনের সময় নেওয়া পদক্ষেপের জন্য তাদের বিরুদ্ধে মামলা করতে হলে সরকারের অনুমতি লাগে।
এই নিরাপত্তা সাধারণত দীর্ঘমেয়াদি হয়। কিছু ক্ষেত্রে পরিবারের সদস্যরাও এর সুবিধা পান, যদিও ২০২৪ সালে পরিবার-সম্পর্কিত কিছু বিধান সংশোধন করা হয়।
প্রোটোকল ও চলাচলে বিশেষ সুবিধা
ভিআইপি অথবা ভিভিআইপি মর্যাদার ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় প্রোটোকল ও চলাচলে বিশেষ সুবিধা দেওয়া হয়।
বিমানবন্দর সুবিধা: ভিআইপি/ভিভিআইপি লাউঞ্জ ব্যবহারের সুযোগ থাকে। দ্রুত বোর্ডিং, কাস্টমস ও ইমিগ্রেশন সম্পন্ন হয়। আগমন বা প্রস্থানের সময় সর্বোচ্চ দুজন অতিথিও লাউঞ্জে ঢুকতে পারেন।
সড়ক চলাচলে সুবিধা: ভিআইপি চলাচলের সময় নিরাপদ যাতায়াত নিশ্চিত করতে কখনো সাময়িকভাবে রাস্তা নিয়ন্ত্রণ বা খালি করা হয়। এ ব্যবস্থা সময়সূচি অনুসারে দ্রুত চলাচল নিশ্চিত করে।
রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠান: রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠান, কূটনৈতিক সভা বা জনসভায় বিশেষ বসার ব্যবস্থা, নিরাপত্তা অনুমতি এবং অগ্রাধিকার সুবিধা দেওয়া হয়। এসব অনুষ্ঠানের অতিথিদের যাচাই-বাছাই সাধারণত স্পেশাল ব্রাঞ্চ করে।
বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নত সুবিধা
কারাগার সুবিধা: কোনো ভিআইপি কারাগারে বন্দী হলে তাকে সাধারণত ‘ডিভিশন-এ’ শ্রেণির কক্ষে রাখা হয়। এখানে থাকার ব্যবস্থা তুলনামূলক ভালো। খাদ্য, চিকিৎসা ও অন্যান্য সুবিধাও সাধারণ বন্দীদের তুলনায় উন্নত। রাজনৈতিক ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে অতীতে এমন উদাহরণ রয়েছে।
চিকিৎসা ও অন্যান্য সহায়তা: সাবেক প্রধানমন্ত্রীদের জন্য এসব সুবিধা আইনে বাধ্যতামূলক নয়। তবে ভিআইপি মর্যাদা থাকলে সরকারি হাসপাতাল বা বিদেশে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে চিকিৎসা পাওয়ার সুযোগ বাড়ে।
সাবেক নেতাদের জন্য অতিরিক্ত সুবিধা
বাংলাদেশে সাবেক প্রধানমন্ত্রীদের জন্য স্থায়ী সুবিধা নির্ধারণে কোনো পূর্ণাঙ্গ আইন নেই। তবে ভিআইপি মর্যাদা থাকলে কিছু সুবিধা পরোক্ষভাবে পাওয়া যায়।
ভাতা ও জনবল: অবসরপ্রাপ্ত কিছু উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার মতো ভাতা, ব্যক্তিগত সহকারী বা দপ্তর পরিচালনার ব্যয় দেওয়া হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, সাবেক রাষ্ট্রপতিরা প্রায় ৯০ হাজার টাকা মাসিক ভাতা পান। তবে এটি সরকারের সিদ্ধান্তসাপেক্ষ।
বাসস্থান ও বিল: কখনো কখনো সরকারি বাসভবন বজায় রাখা বা বিদ্যুৎ–গ্যাসের মতো বিল সুবিধা দেওয়া হয়। যদিও এগুলো সাধারণত কর্মরত কর্মকর্তাদের জন্য বেশি প্রযোজ্য।
বিশেষ নিরাপত্তা আইন, ২০২১–এর অধীনে ভিআইপি/ভিভিআইপি মর্যাদার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো নিরাপত্তা। তবে এর পাশাপাশি প্রোটোকল, বিভিন্ন সেবায় অগ্রাধিকার এবং আনুষঙ্গিক সুবিধাও পাওয়া যায়। এসব সুবিধা সরকারি সংস্থার মাধ্যমে পরিচালিত হয় এবং ব্যক্তির অবস্থান ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট অনুযায়ী ভিন্ন হতে পারে।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মতো নেতাদের জন্য আলাদা আইন না থাকায় এই মর্যাদা তাদের নিরাপত্তা ও প্রয়োজনীয় সুবিধা অনেকটাই নিশ্চিত করবে।

মোনরো ডকট্রিনের সময় থেকেই যুক্তরাষ্ট্র লাতিন আমেরিকাকে নিজের নিরাপত্তা বলয়ের অংশ হিসেবে দেখে আসছে। আজকের বিশ্বে সেই আগ্রহ নতুন রূপ নিয়েছে—লিথিয়াম, বাণিজ্য, অভিবাসন সংকট আর চীনের ক্রমবর্ধমান উপস্থিতি। ফলে এই অঞ্চল এখন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় স্বার্থের গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষাক্ষেত্র।
২ ঘণ্টা আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে একটি সুনির্দিষ্ট শান্তি পরিকল্পনা প্রস্তাব করেছে, যা কিয়েভ এবং পশ্চিমা মিত্রদের মধ্যে তীব্র বিতর্ক ও গভীর উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। এই প্রস্তাবের মূল ভিত্তি হলো যুদ্ধবিরতির বিনিময়ে ইউক্রেনকে তার সার্বভৌম ভূখণ্ডের উল্লেখযোগ্য অংশ, বিশেষত
১ দিন আগে
সাম্প্রতিক সময়ে উন্নত ও ধনী দেশগুলোতে শ্রমবাজার দুর্বল হয়ে পড়ছে। অস্ট্রেলিয়া ও যুক্তরাজ্যের মতো দেশগুলো ভিসা নীতি কঠোর করায় গত বছর কাজের উদ্দেশ্যে অভিবাসন ২০ শতাংশেরও বেশি বা এক-পঞ্চমাংশ কমেছে।
১ দিন আগে
এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিকাশে বিশ্বে শীর্ষে রয়েছে চীন। দেশটি অর্থনীতির প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে এআই যুক্ত করার উচ্চাভিলাষী লক্ষ্য ঘোষণা করেছে। ‘এআই প্লাস’ পরিকল্পনা অনুযায়ী ২০২৭ সালের মধ্যে অন্তত ৭০ শতাংশ এবং ২০৩০ সালের মধ্যে ৯০ শতাংশ ক্ষেত্রে এআই ব্যবহারের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।
২ দিন আগে