

গতকাল প্রয়াত হয়েছেন বরেণ্য কথাসাহিত্যিক ও শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম। কেন তিনি অতীতের বর্তমান এবং একই সঙ্গে আগামী দিনের পাঠকের ভবিষ্যতের স্মৃতি হয়ে থাকবেন? লিখেছেন এই সময়ের এক কথাসাহিত্যিক।

শহীদ মিনার থেকে সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের মরদেহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদে নেওয়া হয়। সেখানে বাদ জোহর তাঁর নামাজের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এরপর মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তাঁকে দাফনের কথা রয়েছে।

চলে গেলেন বাংলা সাহিত্যের অনন্য কথাসাহিত্যিক, সমালোচক ও শিক্ষক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম। স্ট্রিমের পক্ষ থেকে সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের প্রতি জানাই গভীর শ্রদ্ধা।

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্মরণে শোকাঞ্জলি
যা লিখলাম, যা ভাবছি, যা লিখতে চাই, তা আমার বড় নিজস্ব কথা। কারণ, সৈয়দ মনজুরুল ইসলামকে নিয়ে আমার যে শোক, তা আমার একান্তই পারিবারিক, ব্যক্তিগত।

সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের সঙ্গে আমার পরিচয় অনেক দিনের। তাঁর সঙ্গে কত যে স্মৃতি, সেসব এখন ছবির মতো মনে পড়ছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগে ছাত্র হিসেবে আমি যেমন তাঁকে পেয়েছি, পরে সহকর্মী হিসেবেও তাঁর সঙ্গ লাভ করেছি।

এমেরিটাস অধ্যাপক ও সাহিত্যিক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিশিষ্ট সাহিত্যিক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের এমেরিটাস অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলামকে ভেন্টিলেশন সাপোর্টে (লাইফ সাপোর্ট) নেওয়া হয়েছে।