উৎপাদন খরচ কম। বন্যা কিংবা খরায় ক্ষতিগ্রস্ত কম হয়। নিশ্চিন্তে বেশি লাভ পান কৃষকেরা। আর তাই গত কয়েক বছর ধরে ভুট্টা চাষে ঝুঁকছেন কিশোরগঞ্জের হাওরাঞ্চলের মানুষ। এতে তাদের জীবনধারারও উন্নতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন সেখানকার মানুষেরা।চলতি বছরও ভুট্টার ভালো ফলন হয়েছে বলে জানিয়েছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। সং
লালমনিরহাট জেলার প্রধান অর্থকরী ফসল এখন সোনালি দানা খ্যাত ভুট্টা। চরাঞ্চল ও গ্রামীণ কৃষকের ভাগ্য উন্নয়নে এবং এই জেলার অর্থনীতিতে ভুট্টা গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। কয়েক বছর ধরে ভুট্টার গাছ ও পাতা বিক্রি করেও কৃষকরা বাড়তি আয় করছেন। পুষ্টিকর গোখাদ্য হিসেবে ভুট্টা পাতার কদর বেড়েছে। বেড়েছে চাহিদাও।
চলতি মৌসুমে ঝিনাইদহে ভুট্টার বেশ ভাল ফলন হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এমন আবাদ হয়েছে বলে জানিয়েছেন কৃষকেরা। তবে অতিরিক্ত খরার কারণে ভুট্টার মোচা কিছুটা হালকা হয়েছে। গাছেই শুকিয়ে যাচ্ছে ভুট্টা। ফলন ভালো হলেও কাঁচা ভুট্টার দাম নিয়ে কৃষকের মাধ্যে অসন্তোষ রয়েছে।বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার খবরে বলা হয়েছে,