
.png)

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গত জুলাই মাসে ‘জাতীয় বেতন কমিশন ২০২৫’ গঠন করে। এর লক্ষ্য ছিল ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতি ও ভালো বেতনের দাবির প্রেক্ষিতে প্রায় ১৫ লাখ সরকারি কর্মচারীর বেতন কাঠামো পুনর্গঠন করা। এটি স্বাধীনতার পর অষ্টম বেতন কমিশন; সর্বশেষ কমিশন গঠিত হয়েছিল ২০১৫ সালে।

নতুন পে কমিশনের সিদ্ধান্ত আগামী সরকার নেবে বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। রবিবার (৯ নভেম্বর) সচিবালয়ে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক এবং অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

বর্তমান প্রেক্ষাপটে বলা যায়, বাংলাদেশের সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য প্রস্তাবিত নতুন পে-স্কেল কেবল একটি প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত নয়, এটি অর্থনৈতিক ন্যায্যতা ও আর্থিক শৃঙ্খলার যৌথ পরীক্ষা।
এক দশক পর চলতি বছরের ২৪ জুলাইয়ে নতুন সরকারি পে-কমিশন গঠন করল অন্তর্বর্তী সরকার। এর লক্ষ্য—সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে কর্মরত প্রায় ১৫ লাখ কর্মকর্তা-কর্মচারীর বেতন কাঠামো পুনর্নির্ধারণ করা। ছয় মাসের মধ্যে সুপারিশ দিতে বলা হয়েছে এই কমিশনকে।