মোট ভুয়া বা অপতথ্যের মধ্যে ৭৭ শতাংশের বেশি কন্টেন্টের টার্গেট হয়েছেন নারী রাজনীতিবিদেরা। বাকিদের মধ্যে ১৪ শতাংশ ছিলেন বিনোদন অঙ্গনের পরিচিত মুখ, ৪ শতাংশ ছিলেন অ্যাক্টিভিস্ট বা আন্দোলনকর্মী এবং অবশিষ্ট প্রায় ৫ শতাংশ অন্যান্য পেশার নারীরা।
কোনো ঘটনায় অপরাধীর চেয়ে আমরা অনেক সময় ভুক্তভোগীকেই সামাজিকভাবে হেনস্তার শিকার হতে দেখি। বিজ্ঞজনেরা এই পরিস্থিতিকে বলেন 'ভিক্টিম ব্লেমিং'। কিন্তু এই ভিক্টিং ব্লেমিং পরিস্থিতির দিকে কেন ধাবিত হয় সমাজ? দ্য ডন পত্রিকার ব্যাখা ও শতাব্দীকা ঊর্মির বিশ্লেষণ। ১৬ মে নারীর রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে জুল