
.png)

আজ ১৮ অক্টোবর, আইয়ুব বাচ্চুর মৃত্যুদিন। ২০১৮ সালের ১৮ অক্টোবর কনসার্টে গান গাওয়ার সময় আইয়ুব বাচ্চুর শোকে প্রকাশ্যে কেঁদেছিলেন জেমস। আদতেই কি তাঁদের মধ্যে সুসম্পর্ক ছিল? প্রকাশ্যে একজন কি আরেকজনকে প্রশংসা করতেন?

বাংলাদেশের ব্যান্ডসংগীতের ইতিহাসে যেসব কিংবদন্তি শিল্পীদের নাম চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে, তাদের একজন আইয়ুব বাচ্চু। রুপালি গিটার হাতে সুরের সম্রাট আজ আমাদের মাঝে নেই, তবু রয়ে গেছে তাঁর অমর সৃষ্টি। আজও জীবন্ত, আজও প্রাণবন্ত! মাত্র ৫৬ বছর বয়সে ২০১৮ সালের ১৮ অক্টোবর শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন ব্যান্ড সংগীতের এ উ

আজ আইয়ুব বাচ্চুর মৃত্যুদিন
আজ আইয়ুব বাচ্চুর মৃত্যুদিন। ব্যান্ড সংগীতকে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য করতে তাঁর ছিল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। এক প্রজন্মের রুচি, সংগীতবোধ আর অ্যাটিটিউড তৈরি হয়েছে আইয়ুব বাচ্চুদের হাত ধরে।

আজ আমাদের সংগীতজগতের ক্ষণজন্মা প্রতিভা হ্যাপী আখান্দের জন্মদিন। হ্যাপীর চলে যাওয়া কেন বাংলা ব্যান্ড ইতিহাসের প্রথম বড় কোনো ধাক্কা? কেমন ছিল মিউজিশিয়ান হ্যাপীর পথচলা?

শিল্পী হিসেবে নিজের সৃষ্টির মধ্যে ততদিন একজন আইয়ুব বাচ্চু বেঁচে থাকবেন, যতদিন বাংলা গান বেঁচে থাকবে। পাশাপাশি আমার প্রজন্মের সবার মধ্যে তিনি বেঁচে থাকবেন একজন বড় ভাই হিসেবে, মেন্টর হিসেবে, অভিভাবক হিসেবে। কারণ, একজন আইয়ুব বাচ্চু বাংলা রকযাত্রায় আমাদের ছায়াবৃক্ষ।

সত্তরের দশকের শেষ দিকে আইয়ুব বাচ্চু জ্যাকব ডায়েসের হাতে তৈরি ‘স্পাইডার’ ব্যান্ডে গিটার বাজাতেন। জন্মদিনে ঢাকা স্ট্রিমে আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছেন জ্যাকব ডায়েস ও আইয়ুব বাচ্চুর প্রথম ব্যান্ড 'স্পাইডার' এর সাবেক ভোকালিস্ট ইকবাল হায়দার।

বাংলা ভাষায় রক মিউজিকের অন্যতম অগ্রগামী পথিক ছিলেন বাচ্চু। পরে সেই পথ ধরে হেঁটে চলেছে আরও অনেকেই। এক জীবনে নন্দিত গানের যত পসরা সাজিয়েছেন, দুই হাতে তা ধরার নয়। গিটারের তারে এবি যে সুরের মূর্ছনা ছড়িয়েছেন, তাকে বিস্ময়কর বললেও কম বলা হয়।

আজ ১৬ আগস্ট, বাংলা রকের কিংবদন্তি আইয়ুব বাচ্চুর জন্মদিন। এই বিশেষ দিনে ঢাকা স্ট্রিমে থাকছে অ্যাশেজ ব্যান্ডের ভোকালিস্ট জুনায়েদ ইভানের বিশেষ সাক্ষাৎকার। সাক্ষাৎকার গ্রহণ করেছেন বাংলা ফাইভ ব্যান্ডের ভোকালিস্ট ও ঢাকা স্ট্রিমের সাংবাদিক সিনা হাসান।

প্রয়াত রকস্টার আইয়ুব বাচ্চুর ‘এলআরবি’ ব্যান্ডের জন্ম ১৯৯১ সালের এপ্রিল মাসে। একটা ব্যান্ডের নাম বদলে যাওয়ার পেছনে এমন নাটকীয়তা খুব একটা দেখা যায় না। আর এর কেন্দ্রে যদি থাকেন আইয়ুব বাচ্চুর মতো তারকা, তাহলে গল্পটা হয়ে ওঠে ইতিহাসের অংশ।