স্ট্রিম প্রতিবেদক

বাংলাদেশে টেকসই বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ এবং জাতীয় স্বার্থ ও সার্বভৌমত্বের ভারসাম্য বজায় রাখার লক্ষ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ বিনিয়োগ রোডম্যাপ উপস্থাপন করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটি জানিয়েছে, বর্তমানে দেশে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) মাত্র ০.৩৪ শতাংশ সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই), যা বিশ্বের অন্যতম সর্বনিম্ন। এনসিপি এই হার ৫ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে।
শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর হোটেল শেরাটনের এরিয়াল হলে আয়োজিত এক উচ্চপর্যায়ের নীতিগত সংলাপে এই রূপরেখা তুলে ধরা হয়। সংলাপের বিষয়বস্তু ছিল—‘বাংলাদেশের বিনিয়োগ ভবিষ্যৎ: বৈদেশিক পুঁজি, জাতীয় সম্পদ ও কৌশলগত সার্বভৌমত্বের ভারসাম্য’।
অনুষ্ঠানে নীতিনির্ধারক, শিল্পোদ্যোক্তা, বিদেশি বিনিয়োগকারী এবং উন্নয়ন অংশীদাররা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় বক্তারা রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের ঊর্ধ্বে গিয়ে অর্থনৈতিক সংস্কারের ধারাবাহিকতা রক্ষার আহ্বান জানান।
এনসিপির শিল্প ও বাণিজ্য সেলের প্রধান জাবেদ রাসিন অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন। তিনি বলেন, ‘এনসিপির ভিশন হলো নৈতিকতা, স্বচ্ছতা ও জাতীয় স্বার্থ সুরক্ষার ভিত্তিতে বাংলাদেশকে একটি “গ্লোবাল বিজনেস হ্যাভেন” হিসেবে গড়ে তোলা। বিনিয়োগকারীদের আস্থা অর্জনে আমরা স্থিতিশীলতা, জবাবদিহি ও আইনভিত্তিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর।’
প্রশাসনিক সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় বাধা হলো বর্তমান প্রশাসনিক কাঠামোর জটিলতা। দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগকারীদের আস্থা ধরে রাখতে রাজনৈতিক পরিবর্তনের প্রভাবমুক্ত একটি স্থায়ী ও ধারাবাহিক সংস্কার কার্যক্রম প্রয়োজন।’
আলোচনায় অংশ নিয়ে এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা বলেন, ‘বাংলাদেশকে একটি বৈশ্বিক ব্যবসায়িক প্রতিযোগীতে রূপান্তর করতে হলে স্কেল-আপ, উদ্ভাবন এবং গ্লোবাল ভ্যালু চেইনে আমাদের সংযুক্তি বাড়াতে হবে। বিশেষ করে স্টার্টআপ ও রপ্তানিমুখী শিল্পকে নীতিগত সহায়তা দেওয়া জরুরি।’
অনুষ্ঠানে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীসহ দলের শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া বিভিন্ন শিল্পখাতের শীর্ষ ব্যবসায়ী নেতারা আলোচনায় অংশ নিয়ে বেসরকারি খাতের প্রত্যাশা ও নীতিগত প্রতিবন্ধকতাগুলো তুলে ধরেন।

বাংলাদেশে টেকসই বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ এবং জাতীয় স্বার্থ ও সার্বভৌমত্বের ভারসাম্য বজায় রাখার লক্ষ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ বিনিয়োগ রোডম্যাপ উপস্থাপন করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটি জানিয়েছে, বর্তমানে দেশে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) মাত্র ০.৩৪ শতাংশ সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই), যা বিশ্বের অন্যতম সর্বনিম্ন। এনসিপি এই হার ৫ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে।
শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর হোটেল শেরাটনের এরিয়াল হলে আয়োজিত এক উচ্চপর্যায়ের নীতিগত সংলাপে এই রূপরেখা তুলে ধরা হয়। সংলাপের বিষয়বস্তু ছিল—‘বাংলাদেশের বিনিয়োগ ভবিষ্যৎ: বৈদেশিক পুঁজি, জাতীয় সম্পদ ও কৌশলগত সার্বভৌমত্বের ভারসাম্য’।
অনুষ্ঠানে নীতিনির্ধারক, শিল্পোদ্যোক্তা, বিদেশি বিনিয়োগকারী এবং উন্নয়ন অংশীদাররা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় বক্তারা রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের ঊর্ধ্বে গিয়ে অর্থনৈতিক সংস্কারের ধারাবাহিকতা রক্ষার আহ্বান জানান।
এনসিপির শিল্প ও বাণিজ্য সেলের প্রধান জাবেদ রাসিন অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন। তিনি বলেন, ‘এনসিপির ভিশন হলো নৈতিকতা, স্বচ্ছতা ও জাতীয় স্বার্থ সুরক্ষার ভিত্তিতে বাংলাদেশকে একটি “গ্লোবাল বিজনেস হ্যাভেন” হিসেবে গড়ে তোলা। বিনিয়োগকারীদের আস্থা অর্জনে আমরা স্থিতিশীলতা, জবাবদিহি ও আইনভিত্তিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর।’
প্রশাসনিক সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় বাধা হলো বর্তমান প্রশাসনিক কাঠামোর জটিলতা। দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগকারীদের আস্থা ধরে রাখতে রাজনৈতিক পরিবর্তনের প্রভাবমুক্ত একটি স্থায়ী ও ধারাবাহিক সংস্কার কার্যক্রম প্রয়োজন।’
আলোচনায় অংশ নিয়ে এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা বলেন, ‘বাংলাদেশকে একটি বৈশ্বিক ব্যবসায়িক প্রতিযোগীতে রূপান্তর করতে হলে স্কেল-আপ, উদ্ভাবন এবং গ্লোবাল ভ্যালু চেইনে আমাদের সংযুক্তি বাড়াতে হবে। বিশেষ করে স্টার্টআপ ও রপ্তানিমুখী শিল্পকে নীতিগত সহায়তা দেওয়া জরুরি।’
অনুষ্ঠানে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীসহ দলের শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া বিভিন্ন শিল্পখাতের শীর্ষ ব্যবসায়ী নেতারা আলোচনায় অংশ নিয়ে বেসরকারি খাতের প্রত্যাশা ও নীতিগত প্রতিবন্ধকতাগুলো তুলে ধরেন।

সভায় বিশেষভাবে আগামী জাতীয় নির্বাচনের বিষয়ে গণতন্ত্র মঞ্চের রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা হয়। এছাড়া জাতীয় নির্বাচনে মঞ্চের প্রার্থিতা চূড়ান্ত করার ব্যাপারেও জোর দেওয়া হয়।
১৬ মিনিট আগে
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে নিয়ে যেতে আসছে ‘চ্যালেঞ্জার ৬০৪’ নামের একটি উড়োজাহাজ। শনিবার (৬ ডিসেম্বর) বিকেল ৫টার দিকে লং রেঞ্জের জেট বিমানটি বাংলাদেশে অবতরণ করবে।
৪ ঘণ্টা আগে
আগামীকাল শনিবার ঢাকায় পৌঁছাবে কাতারের এয়ার অ্যাম্বুলেন্স। জার্মানি থেকে কাতার সরকারের বিশেষ ব্যস্থাপনায় এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি শনিবার বিকেলে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছাতে পারে বলে জানা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগে
আগামী নির্বাচনে বিজয়ের বাঁশি চট্টগ্রাম থেকেই বাজবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেন, ফ্যাসিবাদীরা বিদায় নিয়েছে। তবে দেশে এখনো ফ্যাসিবাদ রয়ে গেছে।
৬ ঘণ্টা আগে