সালেহ ফুয়াদ
ইসলামপন্থী রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বাচনী ঐক্যে থাকছে না দেশের কওমি ধারার প্রাচীন রাজনৈতিক দল জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম। দলটির সভাপতি বলেছেন, প্রয়োজনে বিএনপির সঙ্গে জোট বাঁধবেন তাঁরা। তবুও কোনোভাবেই জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে একজোট হবেন না।
আজ সোমবার (১৮ আগস্ট) স্ট্রিমকে এ কথা জানিয়েছেন জমিয়তের সভাপতি মাওলানা উবায়দুল্লাহ ফারুক। বিএনপির সঙ্গে দলটির আসন সমঝোতার যে খবর চাউর হয়েছে তাও নাকচ করেছেন তিনি।
গত বছরের ৫ আগস্টের পটপরিবর্তনের পর চরমোনাই পীরের দল ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কওমি ধারার রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে একটি স্বতন্ত্র ইসলামি জোট গঠনের উদ্যোগ নেয়। এই পাঁচ দলের অন্যতম শরিক জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম। ইসলামপন্থী ভোটারদের একসঙ্গে আনতে জামায়াতে ইসলামীরও যোগ দেওয়া নিয়ে গুঞ্জন চলছিল। জোট গঠনের আগেই নিজেদের সরিয়ে নিয়েছে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম।
জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বিএনপির সঙ্গে চারদলীয় জোটে ছিল। বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটেও গুরুত্বপূর্ণ সঙ্গী ছিল তারা। সর্বশেষ ২০২১ সালের ১৪ জুলাই ঘোষণা দিয়ে এই জোট থেকে বেরিয়ে যায় দলটি।
চলতি বছর ৩১ জানুয়ারি গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের শীর্ষ নেতার সঙ্গে বৈঠক করেন। জমিয়তের পক্ষে এ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন দলটির সভাপতি মাওলানা উবায়দুল্লাহ ফারুক, সহ-সভাপতি মাওলানা জুনায়েদ আল হাবিব, মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী, মাওলানা আবদুর রব ইউসুফিসহ ১০ শীর্ষ নেতা।
মূলত এরপর থেকেই বিএনপির সঙ্গে জমিয়তের সম্পর্ক আবারো দৃঢ় হতে থাকে। জমিয়ত নেতাদের মুখে শোনা যেতে থাকে জামায়াতের নিন্দা।
গত ৪ আগস্ট জমিয়তের শীর্ষ নেতারা আবারো বিএনপির সঙ্গে গুলশানে চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে মিলিত হন। বিএনপির স্থায়ী কমিটির দুই সদস্য নজরুল ইসলাম খান ও সালাহউদ্দিন আহমদের সঙ্গে বৈঠক শেষে জমিয়তের মহাসচিব মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী বলেন, দীর্ঘদিনের উঠাবসা ও রাজনৈতিক ভাবের আদানপ্রদান নিয়ে দুই দলের ভেতর যোগাযোগ আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে।
বিএনপির সঙ্গে এই ঘনিষ্ঠতার মাঝেও ইসলামপন্থী দলগুলোর নির্বাচনী ঐক্য গড়ার কাযক্রমে অংশ নিয়ে আসছিল জমিয়ত। তবে সর্বশেষ গত বৃহস্পতিবার ওই দলগুলোর লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠকে তারা অংশ নেয়নি।
জমিয়তের একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলেছে স্ট্রিম। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির সঙ্গে জোট বাঁধলে জয়ের সম্ভাবনা বেশি মনে করছেন জমিয়তের নেতারা। গত কয়েকদিন ধরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গুঞ্জন তৈরি হয়েছে, জমিয়ত চারটি আসন নিয়ে বিএনপির সঙ্গে সমঝোতায় পৌঁছেছে।
জমিয়ত ৫টি আসন দাবি করলেও বিএনপি ৩ টির বেশি দিতে রাজি হয়নি। শেষ পর্যন্ত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সুপারিশে ৪টি আসনে সমঝোতা হয়েছে বলে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। যাদের আসন নিয়ে সমঝোতা হয়েছে বলে শোনা যাচ্ছে, তারা হলেন দলের সভাপতি মাওলানা ওবায়দুল্লাহ ফারুক, সহ-সভাপতি মাওলানা জুনায়েদ আল হাবিব, মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী ও মাওলানা মনির হোসেন কাসেমী।
যদিও আসন ভাগাভাগির এই তথ্য নাকচ করে দিয়েছেন দলটির সভাপতি। বিএনপির সঙ্গে সাক্ষাৎ জোট গঠনের জন্য নয় বলেও জানিয়েছেন তিনি।
ইসলামপন্থীদের ঐক্যে না থেকে বিএনপির সঙ্গে সমঝোতার পেছনে বড় কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে জামায়াতের সঙ্গে দলটির আদর্শিক দ্বন্দ্ব।
চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে জমিয়ত সভাপতি মাওলানা উবায়দুল্লাহ ফারুকের একটি ভিডিও বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। এতে ইসলামপন্থী শক্তির ঐক্যচেষ্টাকে ‘বেওকুফি জোট’ বলে আখ্যা দেন তিনি। জামায়াতের তীব্র সমালোচনা করেন জমিয়ত সভাপতি।
যদিও জামায়াতের নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক মুজিবুর রহমান সম্প্রতি স্ট্রিমকে বলেছেন, ইসলামপন্থী সব দলকে নিয়ে তারা ঐক্য তৈরির চেষ্টা করে যাবেন। তিনি বলেন, ‘দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে আমরা সব ইসলামি দলের সঙ্গে একটা ভালো সম্পর্ক মেইনটেইন করছি এবং আলাপ-আলোচনা করছি, যাতে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইসলামি জনতার সমর্থনটা একটা বাক্সের মধ্যে আসতে পারে। এই প্রস্তাবটা প্রায় সকলেরই এবং আমাদেরও দলের কথা।’
আজ সোমবার (১৮ জুন) জমিয়ত সভাপতি মাওলানা উবায়দুল্লাহ ফারুক স্ট্রিমকে বলেন, ‘আমরা জামায়াতের সঙ্গে জোটে যাব না। ননজামায়াতিদের নিয়ে তো আমরা বারবার বসেছি। কিন্তু উনারা আমাদের সঙ্গে মিটিং করেন আবার উনাদের (জামায়াতের) সঙ্গেও মিটিং করেন।’
এক বছর হয়ে গেলেও এখনো জোট গঠন করতে না পারায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন উবায়দুল্লাহ ফারুক। জামায়াতকে নিয়ে ইসলামপন্থী দলগুলো জোট গঠন করলে জমিয়ত বাধা হয়ে দাঁড়াবে না। তবে দলগুলোর কার্যক্রমকে রহস্যজনক বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জমিয়তের সিলেটের একজন শীর্ষ নেতা স্ট্রিমকে বলেন, জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে রয়েছে দলটির পুরোনো আদর্শিক দ্বন্দ্ব। জামায়াতের সঙ্গে স্বতন্ত্র জোটে যাওয়াকে ভবিষ্যতের জন্য হুমকি মনে করে দলটি।
ইসলামপন্থী রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বাচনী ঐক্যে থাকছে না দেশের কওমি ধারার প্রাচীন রাজনৈতিক দল জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম। দলটির সভাপতি বলেছেন, প্রয়োজনে বিএনপির সঙ্গে জোট বাঁধবেন তাঁরা। তবুও কোনোভাবেই জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে একজোট হবেন না।
আজ সোমবার (১৮ আগস্ট) স্ট্রিমকে এ কথা জানিয়েছেন জমিয়তের সভাপতি মাওলানা উবায়দুল্লাহ ফারুক। বিএনপির সঙ্গে দলটির আসন সমঝোতার যে খবর চাউর হয়েছে তাও নাকচ করেছেন তিনি।
গত বছরের ৫ আগস্টের পটপরিবর্তনের পর চরমোনাই পীরের দল ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কওমি ধারার রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে একটি স্বতন্ত্র ইসলামি জোট গঠনের উদ্যোগ নেয়। এই পাঁচ দলের অন্যতম শরিক জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম। ইসলামপন্থী ভোটারদের একসঙ্গে আনতে জামায়াতে ইসলামীরও যোগ দেওয়া নিয়ে গুঞ্জন চলছিল। জোট গঠনের আগেই নিজেদের সরিয়ে নিয়েছে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম।
জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বিএনপির সঙ্গে চারদলীয় জোটে ছিল। বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটেও গুরুত্বপূর্ণ সঙ্গী ছিল তারা। সর্বশেষ ২০২১ সালের ১৪ জুলাই ঘোষণা দিয়ে এই জোট থেকে বেরিয়ে যায় দলটি।
চলতি বছর ৩১ জানুয়ারি গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের শীর্ষ নেতার সঙ্গে বৈঠক করেন। জমিয়তের পক্ষে এ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন দলটির সভাপতি মাওলানা উবায়দুল্লাহ ফারুক, সহ-সভাপতি মাওলানা জুনায়েদ আল হাবিব, মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী, মাওলানা আবদুর রব ইউসুফিসহ ১০ শীর্ষ নেতা।
মূলত এরপর থেকেই বিএনপির সঙ্গে জমিয়তের সম্পর্ক আবারো দৃঢ় হতে থাকে। জমিয়ত নেতাদের মুখে শোনা যেতে থাকে জামায়াতের নিন্দা।
গত ৪ আগস্ট জমিয়তের শীর্ষ নেতারা আবারো বিএনপির সঙ্গে গুলশানে চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে মিলিত হন। বিএনপির স্থায়ী কমিটির দুই সদস্য নজরুল ইসলাম খান ও সালাহউদ্দিন আহমদের সঙ্গে বৈঠক শেষে জমিয়তের মহাসচিব মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী বলেন, দীর্ঘদিনের উঠাবসা ও রাজনৈতিক ভাবের আদানপ্রদান নিয়ে দুই দলের ভেতর যোগাযোগ আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে।
বিএনপির সঙ্গে এই ঘনিষ্ঠতার মাঝেও ইসলামপন্থী দলগুলোর নির্বাচনী ঐক্য গড়ার কাযক্রমে অংশ নিয়ে আসছিল জমিয়ত। তবে সর্বশেষ গত বৃহস্পতিবার ওই দলগুলোর লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠকে তারা অংশ নেয়নি।
জমিয়তের একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলেছে স্ট্রিম। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির সঙ্গে জোট বাঁধলে জয়ের সম্ভাবনা বেশি মনে করছেন জমিয়তের নেতারা। গত কয়েকদিন ধরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গুঞ্জন তৈরি হয়েছে, জমিয়ত চারটি আসন নিয়ে বিএনপির সঙ্গে সমঝোতায় পৌঁছেছে।
জমিয়ত ৫টি আসন দাবি করলেও বিএনপি ৩ টির বেশি দিতে রাজি হয়নি। শেষ পর্যন্ত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সুপারিশে ৪টি আসনে সমঝোতা হয়েছে বলে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। যাদের আসন নিয়ে সমঝোতা হয়েছে বলে শোনা যাচ্ছে, তারা হলেন দলের সভাপতি মাওলানা ওবায়দুল্লাহ ফারুক, সহ-সভাপতি মাওলানা জুনায়েদ আল হাবিব, মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী ও মাওলানা মনির হোসেন কাসেমী।
যদিও আসন ভাগাভাগির এই তথ্য নাকচ করে দিয়েছেন দলটির সভাপতি। বিএনপির সঙ্গে সাক্ষাৎ জোট গঠনের জন্য নয় বলেও জানিয়েছেন তিনি।
ইসলামপন্থীদের ঐক্যে না থেকে বিএনপির সঙ্গে সমঝোতার পেছনে বড় কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে জামায়াতের সঙ্গে দলটির আদর্শিক দ্বন্দ্ব।
চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে জমিয়ত সভাপতি মাওলানা উবায়দুল্লাহ ফারুকের একটি ভিডিও বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। এতে ইসলামপন্থী শক্তির ঐক্যচেষ্টাকে ‘বেওকুফি জোট’ বলে আখ্যা দেন তিনি। জামায়াতের তীব্র সমালোচনা করেন জমিয়ত সভাপতি।
যদিও জামায়াতের নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক মুজিবুর রহমান সম্প্রতি স্ট্রিমকে বলেছেন, ইসলামপন্থী সব দলকে নিয়ে তারা ঐক্য তৈরির চেষ্টা করে যাবেন। তিনি বলেন, ‘দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে আমরা সব ইসলামি দলের সঙ্গে একটা ভালো সম্পর্ক মেইনটেইন করছি এবং আলাপ-আলোচনা করছি, যাতে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইসলামি জনতার সমর্থনটা একটা বাক্সের মধ্যে আসতে পারে। এই প্রস্তাবটা প্রায় সকলেরই এবং আমাদেরও দলের কথা।’
আজ সোমবার (১৮ জুন) জমিয়ত সভাপতি মাওলানা উবায়দুল্লাহ ফারুক স্ট্রিমকে বলেন, ‘আমরা জামায়াতের সঙ্গে জোটে যাব না। ননজামায়াতিদের নিয়ে তো আমরা বারবার বসেছি। কিন্তু উনারা আমাদের সঙ্গে মিটিং করেন আবার উনাদের (জামায়াতের) সঙ্গেও মিটিং করেন।’
এক বছর হয়ে গেলেও এখনো জোট গঠন করতে না পারায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন উবায়দুল্লাহ ফারুক। জামায়াতকে নিয়ে ইসলামপন্থী দলগুলো জোট গঠন করলে জমিয়ত বাধা হয়ে দাঁড়াবে না। তবে দলগুলোর কার্যক্রমকে রহস্যজনক বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জমিয়তের সিলেটের একজন শীর্ষ নেতা স্ট্রিমকে বলেন, জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে রয়েছে দলটির পুরোনো আদর্শিক দ্বন্দ্ব। জামায়াতের সঙ্গে স্বতন্ত্র জোটে যাওয়াকে ভবিষ্যতের জন্য হুমকি মনে করে দলটি।
জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত খসড়া রাজনৈতিক দলগুলোকে পাঠিয়েছে সরকার। এই খসড়ায় কিছু বিষয়ে ‘অসামঞ্জস্য’ আছে এবং কিছু বিষয় ‘যথাযথভাবে উপস্থাপিত’ হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।
১ দিন আগেতারেক রহমান বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে হয়তো আপনাদের সবার আদর্শিক অবস্থান বা পলিটিক্যাল আইডিওলজি এক নাও হতে পারে। এটি কোনও সমস্যার বিষয় না। এটিকে কেউ সমস্যার বিষয় হিসেবে দেখবেন না। তবে দেশের সার্বভৌমত্বের প্রতি অবিচল আস্থা প্রকাশের জায়গায় আমরা সবাই এক।’
১ দিন আগেগতকাল শনিবার (১৬ আগস্ট) জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত খসড়া রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। খসড়ার শব্দ, বাক্য গঠন বা সংশ্লিষ্ট বিষয়ে কোনো মন্তব্য থাকলে তা ২০ আগস্ট বিকেল ৪ টার মধ্যে কমিশনের কার্যালয়ে পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে।
১ দিন আগেগত পাঁচ আগস্ট দলকে না জানিয়ে কক্সবাজার ভ্রমণে যায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পাঁচ নেতা। জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ দিনে তাঁদের সফরের নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়। সেই পরিপ্রেক্ষিতে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়ে এনসিপি। নোটিশের জবাবে দলীয় শৃঙ্খলার ব্যত্যয় না ঘটায় তাদের দেওয়া শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করা হয়েছে।
২ দিন আগে