স্ট্রিম প্রতিবেদক

আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে লেভেল প্লেইং ফিল্ড তৈরিসহ ৫ দফা দাবিতে রাজধানীতে মহাসমাবেশ করবে মাওলানা মুহাম্মদ মামুনুল হকের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস।
আজ শনিবার (১১ অক্টোবর) নির্বাহী কমিটির বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে দলটি।
বৈঠক শেষে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে খেলাফত মজলিস জানিয়েছে, ৫ দফা দাবিকে সামনে রেখে আগামী ২৯ নভেম্বর ঢাকায় মহাসমাবেশ করবে তারা। এছাড়াও বৈঠকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের প্রক্রিয়া নির্ধারণে ২৫ অক্টোবর বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় সাধারণ পরিষদের অধিবেশন আহ্বান করা হয়েছে।
বৈঠকে মাওলানা মামুনুল হক বলেন, ‘আগামী নির্বাচনে আমরা একক, সমঝোতা কিংবা জোটগত—যেভাবেই অংশগ্রহণ করি না কেন, আমাদের মূল দৃষ্টিভঙ্গি থাকবে ভারতীয় আধিপত্যবাদের প্রতিরোধ, ফ্যাসিবাদ বিরোধী ঐক্য সুসংহত এবং ‘বাংলাদেশ পন্থার’ জাগরণ। কোনোভাবেই পরাজিত ফ্যাসিবাদকে ফিরে আসতে দেব না।
তিনি আরও বলেন, ‘অবিলম্বে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ও সে অনুযায়ী আগামী জাতীয় নির্বাচনের আয়োজন ছাড়া আমাদের রাজনৈতিক ব্যবস্থায় কোনো গুণগত পরিবর্তন আসবে না। বরং আবারও ফ্যাসিবাদী, স্বৈরাচারী শাসন ফিরে আসবে ও ভারতীয় আধিপত্যবাদের খবরদারি শুরু হবে। আমরা চব্বিশের আগের বন্দোবস্তে ফেরার যেকোনো কূটকৌশল জনগণকে সঙ্গে নিয়ে রুখে দেব, ইনশাআল্লাহ।’
মাওলানা মামুনুল হক বলেন, বিগত ফ্যাসিস্ট হাসিনার আমলে সংঘটিত শাপলা গণহত্যা, বিডিআর হত্যাকাণ্ডসহ প্রতিটি গুম, খুন ও অপহরণের বিচারিক কার্যক্রম দ্রুত গতিশীল করতে হবে। অপরাধীরা যত প্রভাবশালী বা পদমর্যাদারই হোক না কেন, তাদের অবিলম্বে আইনের আওতায় আনতে হবে।
তিনি আরও বলেন, এই অপরাধীরাই ভারতীয় আধিপত্যবাদকে বাংলাদেশে বৈধতা দিতে এবং হাসিনার বর্বর শাসন টিকিয়ে রাখতে অসংখ্য জঙ্গি নাটক সাজিয়েছিল, যার মাধ্যমে বহির্বিশ্বে বাংলাদেশ সম্পর্কে আতঙ্ক ছড়ানো হয়েছে। অতএব, এসব অপরাধীর দায়মুক্তি দিতে যেন কেউ কোনো অপপ্রয়াস না চালায়—সে যত প্রভাবশালীই হোক না কেন।
সংগঠনের মহাসচিব মাওলানা জালালউদ্দীন আহমদের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র নায়েবে আমীর মাওলানা ইউসুফ আশরাফ, নায়েবে আমীর মাওলানা রেজাউল করিম জালালী, মাওলানা আলী উসমান, মুফতি সাঈদ নূর, মাওলানা মুহিউদ্দীন রব্বানী, মাওলানা শাহীনুর পাশা চৌধুরী, মাওলানা কোরবান আলী কাসেমী, মাওলানা মাহবুবুল হক, যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন, মাওলানা আব্দুল আজীজ, মুফতি শরাফত হোসাইন, মাওলানা তোফাজ্জল হোসাইন মিয়াজী, মাওলানা শরীফ সাইদুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আজিজুর রহমান হেলাল, মাওলানা এনামুল হক মূসা, মাওলানা আবুল হাসানাত জালালী, মাওলানা মুহাম্মদ ফয়সাল, মাওলানা আবু সাঈদ নোমান, মাওলানা নিয়ামতুল্লাহ, মাওলানা হেদায়াতুল্লাহ হাদীসহ অন্য নেতারা।

আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে লেভেল প্লেইং ফিল্ড তৈরিসহ ৫ দফা দাবিতে রাজধানীতে মহাসমাবেশ করবে মাওলানা মুহাম্মদ মামুনুল হকের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস।
আজ শনিবার (১১ অক্টোবর) নির্বাহী কমিটির বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে দলটি।
বৈঠক শেষে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে খেলাফত মজলিস জানিয়েছে, ৫ দফা দাবিকে সামনে রেখে আগামী ২৯ নভেম্বর ঢাকায় মহাসমাবেশ করবে তারা। এছাড়াও বৈঠকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের প্রক্রিয়া নির্ধারণে ২৫ অক্টোবর বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় সাধারণ পরিষদের অধিবেশন আহ্বান করা হয়েছে।
বৈঠকে মাওলানা মামুনুল হক বলেন, ‘আগামী নির্বাচনে আমরা একক, সমঝোতা কিংবা জোটগত—যেভাবেই অংশগ্রহণ করি না কেন, আমাদের মূল দৃষ্টিভঙ্গি থাকবে ভারতীয় আধিপত্যবাদের প্রতিরোধ, ফ্যাসিবাদ বিরোধী ঐক্য সুসংহত এবং ‘বাংলাদেশ পন্থার’ জাগরণ। কোনোভাবেই পরাজিত ফ্যাসিবাদকে ফিরে আসতে দেব না।
তিনি আরও বলেন, ‘অবিলম্বে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ও সে অনুযায়ী আগামী জাতীয় নির্বাচনের আয়োজন ছাড়া আমাদের রাজনৈতিক ব্যবস্থায় কোনো গুণগত পরিবর্তন আসবে না। বরং আবারও ফ্যাসিবাদী, স্বৈরাচারী শাসন ফিরে আসবে ও ভারতীয় আধিপত্যবাদের খবরদারি শুরু হবে। আমরা চব্বিশের আগের বন্দোবস্তে ফেরার যেকোনো কূটকৌশল জনগণকে সঙ্গে নিয়ে রুখে দেব, ইনশাআল্লাহ।’
মাওলানা মামুনুল হক বলেন, বিগত ফ্যাসিস্ট হাসিনার আমলে সংঘটিত শাপলা গণহত্যা, বিডিআর হত্যাকাণ্ডসহ প্রতিটি গুম, খুন ও অপহরণের বিচারিক কার্যক্রম দ্রুত গতিশীল করতে হবে। অপরাধীরা যত প্রভাবশালী বা পদমর্যাদারই হোক না কেন, তাদের অবিলম্বে আইনের আওতায় আনতে হবে।
তিনি আরও বলেন, এই অপরাধীরাই ভারতীয় আধিপত্যবাদকে বাংলাদেশে বৈধতা দিতে এবং হাসিনার বর্বর শাসন টিকিয়ে রাখতে অসংখ্য জঙ্গি নাটক সাজিয়েছিল, যার মাধ্যমে বহির্বিশ্বে বাংলাদেশ সম্পর্কে আতঙ্ক ছড়ানো হয়েছে। অতএব, এসব অপরাধীর দায়মুক্তি দিতে যেন কেউ কোনো অপপ্রয়াস না চালায়—সে যত প্রভাবশালীই হোক না কেন।
সংগঠনের মহাসচিব মাওলানা জালালউদ্দীন আহমদের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র নায়েবে আমীর মাওলানা ইউসুফ আশরাফ, নায়েবে আমীর মাওলানা রেজাউল করিম জালালী, মাওলানা আলী উসমান, মুফতি সাঈদ নূর, মাওলানা মুহিউদ্দীন রব্বানী, মাওলানা শাহীনুর পাশা চৌধুরী, মাওলানা কোরবান আলী কাসেমী, মাওলানা মাহবুবুল হক, যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন, মাওলানা আব্দুল আজীজ, মুফতি শরাফত হোসাইন, মাওলানা তোফাজ্জল হোসাইন মিয়াজী, মাওলানা শরীফ সাইদুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আজিজুর রহমান হেলাল, মাওলানা এনামুল হক মূসা, মাওলানা আবুল হাসানাত জালালী, মাওলানা মুহাম্মদ ফয়সাল, মাওলানা আবু সাঈদ নোমান, মাওলানা নিয়ামতুল্লাহ, মাওলানা হেদায়াতুল্লাহ হাদীসহ অন্য নেতারা।

প্রায় দেড় যুগ আগে বিএনপি ছেড়ে সেলিম যোগ দেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টিতে। কিন্তু দলটির জাতীয় কমিটিতে জায়গা না পেয়ে ২০১৯ সালের ১৮ নভেম্বর পাল্টা কমিটি গঠনের ঘোষণা দেন।
২ ঘণ্টা আগে
দুই শ আসনে জয়ী হলেও জামায়াত জাতীয় সরকার গঠন করতে আগ্রহী বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ সোমবার (৮ ডিসেম্বর) ঢাকায় নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠক শেষে উপস্থিত সাংবাদিকদের সামনে তিনি একথা বলেছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
মুখে নানাজন নানা কথা বললেও বিএনপি ছাড়া কোনো দল দেশ গড়ার পরিকল্পনা করছে না বলে মন্তব্য করেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেন, আমরা সরকার গঠন করলে নতুন করে খাল খনন কর্মসূচি হাতে নেওয়া হবে।
৫ ঘণ্টা আগে
আসন্ন সংসদ নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামী ভিন্নধর্ম থেকে প্রার্থী মনোনয়ন দিয়েছে। তবে নিজ দলের নারীদের প্রার্থী করার বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি।
৬ ঘণ্টা আগে