এনসিপি জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণতান্ত্রিক ও জনঅংশগ্রহণমূলক কাঠামো নিশ্চিত করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছে। দলটি গণপরিষদ গঠনকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সর্বোত্তম ও গণতান্ত্রিক উপায় বলে মনে করে।
স্ট্রিম ডেস্ক

জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য একটি গণপরিষদ গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে এ প্রস্তাব করা হয়েছে।
এনসিপির দলীয় প্যাডে পাঠানো চিঠিতে স্বাক্ষর করেন দলটির যুগ্ম আহ্বায়ক জাবেদ রাসিন। সেখানে বলা হয়েছে, গত ৩ সেপ্টেম্বর ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে পাঠানো চিঠির প্রেক্ষিতে এটি দেওয়া হয়েছে।
চিঠিতে এনসিপি জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণতান্ত্রিক ও জনঅংশগ্রহণমূলক কাঠামো নিশ্চিত করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছে। দলটি গণপরিষদ গঠনকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সর্বোত্তম ও গণতান্ত্রিক উপায় বলে মনে করে।
এনসিপি’র প্রস্তাবের পক্ষে তিনটি যুক্তি তুলে ধরা হয়।
১. জনগণের অংশগ্রহণ: জুলাই সনদ জনগণের সর্বজনীন অভিমতের প্রতিফলন। তাই এর বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া অবশ্যই সরাসরি গণপ্রতিনিধিত্বশীল সংস্থার মাধ্যমে হতে হবে।
২. সমাজের বিস্তৃত প্রতিনিধিত্ব: একটি গণপরিষদ গঠনের মাধ্যমে জনগণ, রাজনৈতিক দল এবং সামাজিক শক্তির প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। একইসঙ্গে এটি প্রস্তাবিত সংস্কার ও সনদ বাস্তবায়নের জন্য সাংবিধানিক কাঠামো প্রদান করবে।
৩. রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা: গণপরিষদ গঠন গণতন্ত্রের মৌলিক চেতনাকে সংরক্ষণ করবে। এটি ভবিষ্যতের যে কোনো ধরনের রাজনৈতিক বিতর্ক বা বৈধতার সংকট এড়াতে সহায়ক হবে।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন তাদের এসব প্রস্তাব বিবেচনা করে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের প্রক্রিয়ায় গণপরিষদ গঠনের সুপারিশ অন্তর্ভুক্ত করবে বলে চিঠিতে এনসিপি আশা প্রকাশ করেছে।
গত বছর জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া শিক্ষার্থী ও সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে একটি জনবান্ধব রাষ্ট্র বিনির্মাণের দাবি ওঠে। সেই দাবি পূরণের লক্ষ্যে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করে অন্তর্বর্তী সরকার। জুলাই সনদ সেই দাবিরই একটি দলিল। এতে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি দেওয়ার পাশাপাশি ভবিষ্যৎ রাষ্ট্রব্যবস্থায় সংস্কারের সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
জুলাই সনদকে ঘিরে কমিশন ইতোমধ্যেই সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক করেছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন ইতিমধ্যে বাস্তবায়ন কৌশল নিয়ে মতামত দিচ্ছে। গত ৩ সেপ্টেম্বর জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভায় জুলাই সনদ চূড়ান্তকরণ এবং বাস্তবায়নের উপায় ও পদ্ধতি নির্ধারণে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে পাওয়া পরামর্শ ও সুপারিশমালা পর্যালোচনা করা হয়।

জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য একটি গণপরিষদ গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে এ প্রস্তাব করা হয়েছে।
এনসিপির দলীয় প্যাডে পাঠানো চিঠিতে স্বাক্ষর করেন দলটির যুগ্ম আহ্বায়ক জাবেদ রাসিন। সেখানে বলা হয়েছে, গত ৩ সেপ্টেম্বর ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে পাঠানো চিঠির প্রেক্ষিতে এটি দেওয়া হয়েছে।
চিঠিতে এনসিপি জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণতান্ত্রিক ও জনঅংশগ্রহণমূলক কাঠামো নিশ্চিত করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছে। দলটি গণপরিষদ গঠনকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সর্বোত্তম ও গণতান্ত্রিক উপায় বলে মনে করে।
এনসিপি’র প্রস্তাবের পক্ষে তিনটি যুক্তি তুলে ধরা হয়।
১. জনগণের অংশগ্রহণ: জুলাই সনদ জনগণের সর্বজনীন অভিমতের প্রতিফলন। তাই এর বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া অবশ্যই সরাসরি গণপ্রতিনিধিত্বশীল সংস্থার মাধ্যমে হতে হবে।
২. সমাজের বিস্তৃত প্রতিনিধিত্ব: একটি গণপরিষদ গঠনের মাধ্যমে জনগণ, রাজনৈতিক দল এবং সামাজিক শক্তির প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। একইসঙ্গে এটি প্রস্তাবিত সংস্কার ও সনদ বাস্তবায়নের জন্য সাংবিধানিক কাঠামো প্রদান করবে।
৩. রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা: গণপরিষদ গঠন গণতন্ত্রের মৌলিক চেতনাকে সংরক্ষণ করবে। এটি ভবিষ্যতের যে কোনো ধরনের রাজনৈতিক বিতর্ক বা বৈধতার সংকট এড়াতে সহায়ক হবে।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন তাদের এসব প্রস্তাব বিবেচনা করে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের প্রক্রিয়ায় গণপরিষদ গঠনের সুপারিশ অন্তর্ভুক্ত করবে বলে চিঠিতে এনসিপি আশা প্রকাশ করেছে।
গত বছর জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া শিক্ষার্থী ও সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে একটি জনবান্ধব রাষ্ট্র বিনির্মাণের দাবি ওঠে। সেই দাবি পূরণের লক্ষ্যে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করে অন্তর্বর্তী সরকার। জুলাই সনদ সেই দাবিরই একটি দলিল। এতে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি দেওয়ার পাশাপাশি ভবিষ্যৎ রাষ্ট্রব্যবস্থায় সংস্কারের সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
জুলাই সনদকে ঘিরে কমিশন ইতোমধ্যেই সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক করেছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন ইতিমধ্যে বাস্তবায়ন কৌশল নিয়ে মতামত দিচ্ছে। গত ৩ সেপ্টেম্বর জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভায় জুলাই সনদ চূড়ান্তকরণ এবং বাস্তবায়নের উপায় ও পদ্ধতি নির্ধারণে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে পাওয়া পরামর্শ ও সুপারিশমালা পর্যালোচনা করা হয়।

দুই দফায় ২৭২টি আসনে প্রার্থী দেওয়ার মাধ্যমে দেখা গেছে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) শীর্ষ ১০ নেতার পছন্দের আসনেও প্রার্থী দিয়েছে বিএনপি। এতে কিছুদিন আগ পর্যন্ত দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে বিএনপি ও এনসিপি মধ্যে নির্বাচনী জোট গঠনের গুঞ্জন থাকলেও এ ঘটনায় ফিকে হয়ে এসেছে সেই সম্ভাবনা।
২ ঘণ্টা আগে
যারা নির্বাচন বানচাল করার তৎপরতা চালাবে, তারা বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থের বিরুদ্ধে বলে মন্তব্য করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি।
২ ঘণ্টা আগে
সভায় বিশেষভাবে আগামী জাতীয় নির্বাচনের বিষয়ে গণতন্ত্র মঞ্চের রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা হয়। এছাড়া জাতীয় নির্বাচনে মঞ্চের প্রার্থিতা চূড়ান্ত করার ব্যাপারেও জোর দেওয়া হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশে টেকসই বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ এবং জাতীয় স্বার্থ ও সার্বভৌমত্বের ভারসাম্য বজায় রাখার লক্ষ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ বিনিয়োগ রোডম্যাপ উপস্থাপন করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
৩ ঘণ্টা আগে